'কারো কথা শুনবেন না, কোরান আর সহীহ হাদিস দেখেই চলবেন'
লিখেছেন বেদনা মধুর ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৬:৫৮ সন্ধ্যা
কারো কথা শুনবেন না, কোরান আর সহীহ হাদিস দেখেই চলবেন
শ্লোগানটি দেখে যে মুসলমান মনে করবে হ্যাঁ কথা তো সত্যই। কোরান হাদিস থাকতে ইমামদের অনুস্মরণ করব কেন?
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে দুনিয়ার অধিকাংশ মুসলমান কোরান আর হাদিস পড়ে তার অর্থ করতে পারে না। তারা কীভাবে কারো কথা না শুনে শুধু কোরান আর সহীহ হাদিস দেখে চলবে? আহলে হাদিস নামে উপরের শ্লোগানধারীদের কাছে প্রশ্নটি রেখে গেলাম।
...
কারা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা? আওয়ামি বাকশালীরা ? না প্রকৃত অর্থে কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, যুবকরা।
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৬:২৯ সন্ধ্যা
১৯৭১ সালে যারা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে যুদ্ধ করেছিল তারা সবাই ছিলেন বাংলাদেশের খেটে খাওয়া জনগণের সন্তান। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র, যুবক, বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তের ছেলে মেয়েরাই সেদিন দেশকে স্বাধীন করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে যুদ্ধে যোগ দেয়।
এর পেছনে তাদের কোন হীন স্বার্থ ছিল না।
ছিল একটি মাত্র স্বপ্ন। হানাদারদের কবল থেকে দেশকে স্বাধীন করে প্রতিষ্ঠিত...
খোলা চোখে আব্দুল গাফফার এর বক্তব্য
লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৪:৫১ বিকাল
নায়িকারা জনপ্রিয়তার জন্য বিকিনিও খোলে। আর যেসব মূর্খ দালালি করে মিডিয়ার কল্যানে বুদ্ধিজীবী তকমা পেয়ে গেছে তারা আলোচনায় থাকার জন্য নিজের মেয়েকেও বেচঁতে দ্বিধা করে না। তাই আব্দুল গাফফার এর কথায় আমি বেশি একটা অবাক হয়নি। এসব ছাগলদের কথা সিরিয়াসলি নেওয়ার কোন মানেই হয় না। এরা হল নৈরাজ্যবাদী। এগুলা বলে সমাজে অস্থিরতা তৈরি করার জন্যই। খেয়াল করে দেখবেন মাঝে মাঝে এরা সব বলছে।...
শিক্ষামন্ত্রীর ইতিবাচক পদক্ষেপ কলেজ ভর্তিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবকের উদ্বেগ নিরসনে সাহায্য করবে
লিখেছেন ইগলের চোখ ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৪:২৭ বিকাল
কলেজ ভর্তি নিয়ে দেশজুড়ে চলা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতিতে করণীয় তুলে ধরতে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ৩৬ লাখ শিক্ষার্থী-অভিভাবকের উদ্বেগ নিরসনে পদক্ষেপ নিচ্ছেন। এখন পর্যন্ত কলেজ ভর্তির বাইরে আছে আড়াই লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী। ভর্তি নিয়ে জনমনে সরকারের বিরুদ্ধে যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে শিক্ষামন্ত্রী মানুষের সেই আস্থা দ্রুত ফিরিয়ে আনতে বদ্ধ পরিকর। মানুষের ভোগান্তি...
- কোথাকার গাফ্ফার
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৪:১০ বিকাল
কোথাকার গাফ্ফার
নাম্বার ওয়ান লোফ্ফার
ধর্মটা খায় নাকি গুলিয়ে
কান ধরে পেদালে
ম্যা ম্যা চেচালে
রেখো তাকে ঠ্যাং ধরে ঝুলিয়ে।
সে নাকি মাল খায়
আরেকবার ক্ষমা করো
লিখেছেন তৈয়েবুর রহমান গালিব ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৪৬ দুপুর
তোমাকে নিয়ে চাঁদের আলোয় ভিজবার মত সামর্থ্য আমার নেই
সোডিয়াম বাতির নিচে দাড়িয়ে থাকার মত মনও হয়তো আমার নেই
তুমি দুর থেকে যে নুপুরের শব্দ ছোড়ো , তাই শুনে আমি বেচে আছি
আধো হাতে যেই চিঠি লিখো , তাই পড়ে আমি বেচে থাকি ।
বিশ্বাস করো , আমি ক্ষয় হয়ে গেছি
অস্থির হয়ে গেছি , নিশ্চল হয়ে গেছি
বেশিদিন আর জ্বালাবো না ।
কেমন করে হাসি? (শিশুতোষ ছড়া)
লিখেছেন নাছির বিন ইব্রাহীম ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৪০ দুপুর
বছর ঘুরে ঈদ এলো ভাই ঈদ
খোকা খুকুর হারিয়ে গেলো নিদ,
সেমাই হবে পোলাও হবে
নানান পদের নাস্তা রবে
নতুন নতুন জামা পাবে
খুশির সীমা নেই,
হটাৎ খোকা থমকে গেলো
এমন তো হওয়ার কথা ছিল না.... উমর ফারুক মিয়াজী
লিখেছেন মিয়াজী সাহেব ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০৩:১৫ দুপুর
অমুসলিমদের দোষ দিয়ে আর লাভ কি?তারাতো সৃষ্টির শুরু থেকে ইসলামের পিচনে লেগেই আছে।তাই তাদের কূটউক্তি,ব্যঙ্গচিত্র আর নতুন কিছু নয়,সমস্যা হলো আমাদের মাঝে মু.বিন কাসেম,গ্রেট আলেকজান্ডার,হাজী শরিয়ত উল্লাহর মত লোক দের অভাব! কিন্তু দুঃখ জনক ব্যাপার হলো মুসলামানদের মাঝেও হাই ক্লাস নাস্তিক পাওয়া যায়।এরা সাধারণত দেশের উচ্চ পর্যায়ে কর্ম ব্রত পালন করে থাকে।কে জানে দেশের আনাচে কানাচে...
এ কেমন রোযা?
লিখেছেন হানিফ খান ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০২:১৯ দুপুর
এ কেমন রোযা?
রোযা তো মাশা-আল্লাহ বড় আগ্রহের
সাথেই রাখি।
কিন্তু রোযার অর্থ কী?
রোযার অর্থ হচ্ছে, খানা-পিনা এবং
প্রবৃত্তির চাহিদা পূরণ থেকে বিরত
থাকা। রোযার সময় এ তিনটি বিষয়
একজন ইসলামী গবেষক লিখেছেন এই কথাগুলো ইসলামের শত্রুদের দ্বারা ঢুকানো হয়েছে ইসলামে!!!
লিখেছেন মুসলমান ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০২:১১ দুপুর
চার মাযহাবের কোন একটির তাকলীদ করা(অন্ধঅনুসরণ) করা অবশ্য কর্তব্য (ফরজ)। মাযহাবের তাকলীদ না করে আপন আপন খেয়াল-খুশির মত চলা বৈধ নয়।
(সূত্র- আল-মুখতাসারুল কুদুরী, আরাফাত পাবলিকেশন্স, ২০০১ সালের নতুন সংস্করণ, জানুয়ারী ২০০৮ এ প্রকাশিত, পৃষ্ঠা-১২।
শরহে বেকায়া, আরাফাত পাবলিকেশন্স, ৩য় সংস্করণ, সেপ্টেম্বর-২০০৬, পৃষ্ঠা-৮।
হেদায়া, আরাফাত পাবলিকেশন্স, ২য় প্রকাশের পূনঃমৃদ্রণ, মে ২০০৫ইং,...
পথ শিশুদের ঈদ
লিখেছেন জলন্ত শিখা ০৫ জুলাই, ২০১৫, ০১:৫০ দুপুর
সামনে আসছে মুসলমানদের সব থেকে
বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। ঈদ
কে সামনে রেখে আমরা কতইনা
কেনাকাটা করছি,কত টাকাই না
নিজের জন্য ব্যয় করছি। নিজের
আত্বীয় স্বজন কি ভাবে ঈদ করবে
তার খোজ খবর প্রতিদিনই নিচ্ছি।
- এই গম সেই গম
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৫ জুলাই, ২০১৫, ১২:৩৬ দুপুর
গমটা কম ভালো কম খান
টম করে কেন সবে চিল্লান!
কোনটাইবা ভালো বলুন এই দেশে
গমটাতো এনেছিলাম ভালোবেসে।
এই গম সেই গম ভেবেছিলাম
খেয়ে দম বাড়াতে চেয়েছিলাম
দেশী রোজায় ভেজাল!!!
লিখেছেন রঙ্গিন স্বপ্ন ০৫ জুলাই, ২০১৫, ১২:২২ দুপুর
দেশী ফল যেমন আম, কলা, আনারস, মাল্টা বা অরেঞ্জ( দেশে প্রক্রিয়াজাত কৃত) ইত্যাদি ভেজালে ভরপুর।
দেশী খাবার যেমন মাছ, চিনি ও মুড়িতে কেমিক্যাল, হরেক রকমের ইফতারিতে কৃত্রিম রঙ। মানে ভেজালে ভরপুর।
দেশী দেশপ্রেমেও ভেজালঃ বাংলাদেশী যারা বাইরে থাকেন তাদের চেয়ে এখানে দেশপ্রেম অনেক কম। টেন্দারবাজী, দুর্নীতি, রাজনীতির নামে ব্যবসা, প্রতারণা, জনপ্রতিনিধিদের বক্তব্য নির্ভর ভুয়া দেশ প্রেমের...
৪ঠা জুলাই ছিল আমিরিকার স্বাধীনতা দিবস- আমিরিকা কি কখনো কারো অধিনে ছিল
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৫ জুলাই, ২০১৫, ১২:০৯ দুপুর
আমিরিকার প্রথম রাষ্ট্পতির নাম জর্জ ওয়াসিংটন
৪ঠা জুলাইয়ের পটভূমি: যুক্তরাষ্ট্রের আমাদের মতোই ব্রিটিশদের অধীনে ছিলো স্বাধীনতার পূর্ব পর্যন্ত।
নিউ ইংল্যান্ড প্রদেশের লোকেরা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে (১৭৭৫) স্বাধীনতার ঠিক এক বছর পূর্ব থেকে। পরের বছর (১৭৭৬) জুলাইয়ের ২ তারিখে কংগ্রেস গোপনে তৈরি করে স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দিতে শুরু করে। তাতে উত্তর আমেরিকায়...
বদরের যুদ্ধ ও আল্লাহর সাহায্য (১৭ রমজানঃ বদর দিবস)
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ০৫ জুলাই, ২০১৫, ১১:৫৩ সকাল
ইতিহাসে যতগুলো যুদ্ধ মুসলমানদের সাথে বিভিন্ন সম্প্রদায় বা জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে কিংবা বিধর্মীদের সাথে সংঘটিত হয়েছে, তার মধ্যে বদরের যুদ্ধ ছিল মুসলমানদের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ বদরের যুদ্ধের তাৎপর্য ছিল ঐতিহাসিক। বদরের যুদ্ধ ছিল ইতিহাস নির্ধারণকারী একটি যুদ্ধ। যদি বদরের যুদ্ধে মুসলমানগণ পরাজিত হতেন তাহলে দ্বীন ইসলামের ভাগ্যে কী ছিল কিংবা মহান আল্লাহ্ তা’য়ালার...