@ আজান @

লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ০৪ জুলাই, ২০১৫, ০৭:২২ সকাল

প্রতিদিন পাঁচবেলা মিনারের চুড়
ভেসে আসে সুমধুর আজানের সুর।
-
টুপি মাথায় নামাজি মসজিদ পানে
ছুটে চলে হররোজ সেই আহবানে।
-
ঘরে ঘরে বউ-ঝি চঞ্চল প্রাণে

"অপ্রস্ফুটিত অনূভুতি "

লিখেছেন নতুন মস ০৪ জুলাই, ২০১৫, ০৪:০৮ রাত


নিস্তব্ধতা কেটে
রাতের আধারকে ঘেঁষে বসে পড়া
চুপ,
জোনাকিরা ঘুম ঘুম ঘোরে মৃদু আলো জ্বালিয়ে বলে,
"ঘুমোও ত ভাই "
এখনও প্রভাত ফোটেনি তোমার।

একজন বৈমানিকের আত্মকথন

লিখেছেন মেরাজ ০৪ জুলাই, ২০১৫, ০৩:৩৪ রাত

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কোন একটা বিমান দুর্ঘটনার পর সাধারণ মানুষের মতামতের সারমর্ম অনেকটা এই রকম "বিমান বাহিনী কিছু বস্তা পচা বিমান চালাচ্ছে, আর আমাদের দেশের সম্ভবনাময় ছেলে গুলো ক্রেশ করে নির্মম ভাবে মারা যাচ্ছে।" অনেকে আবার বিমান বাহিনী আর সরকারকে ব্যাপক বকাঝকাও করে থাকেন। আমি অবশ্য এই ব্যপারটাকে সাধারণ মানুষের ঐ সব বৈমানিকের প্রতি ভালবাসারই বহিঃপ্রকাশ হিসেবে দেখি।
এইবার...

- নিতান্তই একান্ত / শাহাদাহ (১)

লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৪ জুলাই, ২০১৫, ০১:০৭ রাত

বেশ কিছুদিন যাবৎ চোখ রাখছিলাম ইউটিউবে। কনভার্টেড মুসলামন বিষয়ক ভিডিওতে, কেন মানুষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে বা করছে। যে শব্দটা তুমুল এটম বোম হয়ে পাশ্চাত্যকে নড়িয়ে দিচ্ছে শব্দটা হলো শাহাদাহ।
প্রাচ্যের ইসলাম আর পাশ্চাত্যের ইসলাম বলতে কিছুই নেই। ইসলাম ইসলামই। তবুও আমার চোখ পাশ্চাত্যের দিকে, কেননা বর্তমান ইহজাগতিক চাল-চলন ইত্যাদিকে প্রভাবিত এবং চালনা করছে তারাই। তাই ইসলামটা...

আওয়ামী শাষনামল যেন গোয়ালঘর- সেখানে হিন্দুদের জন্য চনা সংরক্ষনাগার হয় আর মুসলমানদের জন্য জেলখানা তৈরী হয়

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৪ জুলাই, ২০১৫, ১২:৪০ রাত

এদেশে হিন্দুদের সংখ্যা যত কমছে, বাঙালি মুসলমানদের হিন্দুয়ানীও যেন ততই বাড়ছে!
ব্রিটিশ আমলে পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশে হিন্দু জনসংখ্যার শতকরা হার ছিল এখনকার তুলনায় অনেক বেশি, তবে তখন এ অঞ্চলের মুসলমানদের মুসলমানিত্ব এখনকার তুলনায় অনেক বেশি দৃঢ় ছিল। যার ফলে এখনকার তুলনায় হিন্দু অধ্যুষিত বাংলাদেশে থেকেও সে সময়কার মুসলমানরা তাদের জন্য আলাদা ভূখণ্ড দাবি করার মনমানসিকতা...

শিক্ষকই যখন রাজনৈতিক গুরু

লিখেছেন সাদাসিধে ঝুলিওয়ালা ০৪ জুলাই, ২০১৫, ১২:০৯ রাত

প্রাইমারি স্কুল এবং হাইস্কুল দুটোই পাশাপাশি এবং আমাদের গ্রামের ভেতরই ছিল। আমি যখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি আমার ভাইয়া তখন হাইস্কুলে পড়ছেন। ভাইয়া সহ হাইস্কুলের অনেক বড় ভাইদের মুখে ওনাদের পন্ডিত স্যারের কথা হরহামেশাই শুনেছি। স্যারকে সবাই ভয় পেতেন। একবার নাকি এক ছাত্র সাইকেল নিয়ে রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ করেই দেখে সামনে থেকে পন্ডিত স্যার হেঁটে হেঁটে আসছেন। কি করবে কি না...

চেতনা বিলাস

লিখেছেন এলিট ০৩ জুলাই, ২০১৫, ১১:৪৪ রাত


পড়, মুখস্ত কর, পরীক্ষার খাতায় লিখে এসো। এভাবেই ছাত্র জীবন কেটে যায় প্রত্যেকটি বাংলাদেশীর। এই প্যাচে পড়ে বোঝাটা আর হয়ে ওঠে না। আর যারা বোঝে বা বুঝতে চায় তারা পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে পারেনা। অন্য সবার মতন, মুখস্ত ও বোঝার টানা হেঁচড়াতে ছাত্রজীবন কেটেছে আমারও। সেই হাই স্কুল থেকে অনেক প্রশ্ন তাড়া করে ফেরে, এখনও। এরই একটা ছিল - এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবে নাকো তুমি। সেই ছোটবেলা থেকে...

ডিজিটাল দেশের নমুনা!

লিখেছেন অসমাপ্ত গল্পের রাজকুমার ০৩ জুলাই, ২০১৫, ১১:৩৭ রাত

আমাদের ডিজিটাল দেশ এতোটাই উন্নত আর অগ্রগতি করেছে যে একজন ছাত্রকে মেরিট লিস্ট এ একটি মহিলা কলেজ এ চান্স দেয়া হয়।
কতটা লজ্জাজনক আমি নিজেও বুঝেও উঠতে পারছি না।

ঘুমের ঘোরে কাঁথা চিবানো এবং গম সমাচার

লিখেছেন রাজু আহমেদ ০৩ জুলাই, ২০১৫, ১১:৩৫ রাত

ছোট বেলায় গ্রামে একজন ছদরুদ্দীর রুটি চিবানোর গল্প খুব প্রচলিত ছিলো । যিনি তার একমাত্র বউয়ের কাছে প্রতিদিন রুটি খাওয়ার বায়না করতো । বউ আধা ডজন বাচ্চা সামলে রুটি বানানোর ফুসরৎ পেত না । তবুও তিনি কখনোই স্বাদের রুটি ভক্ষণের আশা ছাড়েনি । এক বকরার ঈদে ছদরুদ্দী খুব আশা নিয়ে শ্বশুড়বাড়ীতে বেড়াতে গেলো । ছদরুদ্দী ভেবেছিলো, এবার পেট পুড়ে রুটি খাওয়ার আশা পূরণ হবেই । ঈদের পর একদিন যায়,...

আমার কিছু লেখা ও আমার বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গি

লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৮:৪৭ রাত


নেটে লেখালেখি শুরুর সময় হতে কিছু লোক আমাকে অবজ্ঞামূলক কথা বলতো । তারা বিভিন্ন মত-পথ-ধর্মের । বর্তমানে এই ব্যাপারটা বৃদ্ধি পেয়েছে ।
অনেকেই আমার রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে কম বেশি জানেন । সুতরাং আমার মতের সাথে বা দর্শনের সাথে অনেকের মিল থাকবে না ।
কুটসা রটনা আর রম্য ও সেটায়ারের মধ্যেও তো পার্থক্য আছে ।
আমার কোন লেখায় কুৎসা নেই । অসত্য ও বানোয়াট তথ্য নেই ।
যারা আমার লেখা নিয়ে...

দেশ এখন মধ্যম আয়ে।

লিখেছেন অরণ্যে রোদন ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৬:৩৯ সন্ধ্যা

এখন আমরা নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ। বেশ তো,
তাই বলে কি দেশের রেল ষ্টেশনে ও ফুট পাতে ঘুমানো আগের চাইতে একবেলা বেশি খেতে পারবে? বেদে পল্লীর মেরিনা কিংবা ফুটপাতের আজগর মিয়াদের সংসারে সবার কপালে তিনবেলা খাবার জুটবে?
যদি এই অর্জনের কারণে ওদের কপালে অন্তত দু বেলা খাবার জোটে তবে সবার সাথে আমিও তৃপ্তির ঢেকুর তুলবো,
আর যদি ওদের কপাল আগের জায়গায় থেমে থাকে তাহলে অহেতুক বগল বাজিয়ে লাভ কি!!
জেনেই...

"বিডি টুডে" কি এ্যাডমিন বলতে কিছু নেই?

লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৬:৪৮ সন্ধ্যা

আসসালামু আলাইকুম।
বিগত কয়েকদিন যাবত ফখরুল ইসলাম নামে একজন ব্লগার নিয়মিতভাবে এমন কিছু পোষ্ট দিয়ে যাচ্ছে যা খুবই অনাকাংখিত। নিম্নের পোষ্টটি তারই প্রমান।
http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/6617
এ ব্লগার ফেসবুক থেকে শুরু করে সব জায়গায় গাজাখুরী বিষয়ে নিয়ে অন্যদের বিরুদ্ধে লিখে যাচ্ছে। কিন্তু দু"খজনক হলেও সত্যযে, ব্লগ কতৃপক্ষ এ ব্যপারে কোন ভুমিকাই রাখেনি যেটি এ্যাডমিন কতৃক দেয়া নিম্মলিখিত...

বিজয় এর মাস রমজান। মক্কা বিজয়।

লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৫:৫৫ বিকাল

৬ হিজরি সালে হুদায়বিয়ার সন্ধিচুক্তি সাক্ষর এর মাধ্যমে মক্কার কুরাইশ সহ আরবের অন্যান্য গোত্র গুলি মদিনা রাষ্ট্রকে স্বিকৃতি দেয়। এই স্বিকৃতি শুধু আরব জাহান এর মধ্যেই ছিলনা তৎকালিন অন্যতম পরাশক্তি রোম এর সম্রাট ও স্বিকৃতি দেন মদিনা কে। হুদায়বিয়ার এই সন্ধি ইসলাম কে প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে ছিল মাইলস্টোন। কিন্তু তখনও মক্কায় কুরাইশরা কিবলা তথা বায়তুল্লাহ এর নিয়ন্ত্রন ধরে...

- পিরীত

লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০৪:৪১ বিকাল


অমিয় ঘোষ নির্দোষ ফেলানীরা ঝুলবেই
কাটাতারে জড়িয়ে প্রেম তবু চলবেই।
হাবীবদের কাপড় খুলে বন্দুকের আঘাতে
পিরিতী চলবেই টলবেনা বেঘাতে।
আয় দাদা আয় দি পদ্মার ইলিশে
হাত পাখা ঘুরিয়ে পিঠে তেল মালিশে।

আদর্শিক সমর্থকরাই আওয়ামী লীগের বিশ্বস্ত শক্তি

লিখেছেন ইগলের চোখ ০৩ জুলাই, ২০১৫, ০২:৫৩ দুপুর

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের রাজনীতির উত্থান-পতন, নানা সংকট এবং বিপর্যয়কে বুঝতে পারার অবস্থান থেকে শেখ হাসিনার প্রতি এক ধরনের আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করে আছেন। এদের সংখ্যা পাকিস্তানকালে যেমন দেখেছি বেশ, বাংলাদেশকালেও খুব কম নয়। বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর বিশ্বস্ত সহকর্মীরা সেভাবেই দলকে গ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত করেছেন; দলের মূল নেতৃত্বের ধ্যান-ধারণা গণমাধ্যম, জনসভা, প্রচার-প্রচারণার...