প্রিয় বই--এক( 'আঙ্কল টমস কেবিন')
লিখেছেন গোলাম মাওলা ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:৪৬ রাত
প্রিয় বই--এক( 'আঙ্কল টমস কেবিন')
জীবনে কম বই পড়া হয়নি, কিন্তু সব বই কি মনে দাগ কেটেছে বা মনের কোনে সেই বই সম্পর্কে কিছু ভাল লাগা বা ভালবাসা তৈরি হয়েছে।
>>আজ আমার প্রিয় বইঃ 'আঙ্কল টমস কেবিন'
>>লেখকঃ হ্যারিয়েট বীচার স্টো
বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজি সাহিত্যিক হ্যারিয়েট বীচার। আজও বিশ্বে তিনি সমানভাবে সমাদৃত 'আঙ্কল টমস কেবিন' এর জন্য। আঙ্কল টম্স কেবিন-এর লেখিকা হ্যারিয়েট বীচার স্টো ১৮১১ সালের ১৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের লিচফিল্ডে জন্মগ্রহণ করেন। ধর্মযাজক পিতার কন্যা হ্যারিয়েট কিছুকাল শিক্ষকতা করেন। ধর্মে অবিচল আস্থা এবং মানুষের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে নির্যাতিত কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি সহানুভূতিশীল করে তোলে। নির্যাতিত মানুষের এমন মানবিক চিত্র বিশ্বসাহিত্যে খুবই বিরল। মানবহিতৈষী এই লেখিকা ১৮৯৬ সালের ১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মৃত্যুবরণ করেন।
ধারাবাহিকভাবে পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর ১৮৫২ সালের ২০শে মার্চ এই উপন্যাসটি বই আকারে প্রকাশিত হয়। এই বইয়ের মূল উপজীব্য বিষয় হচ্ছে তৎকালীন আমেরিকার দাসপ্রথা।"আংকল টম" সাদা চামড়ার প্রভুদের কাছে ক্রীতদাসতুল্য কালো চামড়ার এক মানুষের নিন্দাসূচক এক নাম । আঙ্কল টমস কেবিন পড়ে মানবতাবাদী মানুষদের হূদয় হুঁ হুঁ করে কেঁদে ওঠে।গল্পটি টমের মতো আরো হাযারো কালো চামড়ার ক্রীতদাসদের জীবনের সব যন্ত্রনা, হাহাকারের নির্মম এক দলিল । যা তাদের প্রতিবাদী হতে সাহায্য করে, এক পর্যায়ে গড়ে তোলে আন্দোলন। শুরু হয় মানবের বেড়ী খুলে দেয়ার যুদ্ধ। ভাই হয়ে ভাইয়ের পায়ে শেকল দিয়ে ক্ষেতে চড়াব এ শিক্ষাতো জন্মভূমি, স্রস্টা শেখাননি এমনই এক গল্পে যিনি আসীন তিনি হলেন হ্যারিয়েট বীচারের আঙ্কল টম। বাংলায় আমরা তাকে টমচাচা বলে জানি। গল্পে টমচরিত্র এত জীবন্ত যে মনে হয় আমার নিজের কোন চাচা। কিন্তু এ টম ছিলেন দেড়শ বছর আগের একজন ক্রীতদাস।
নারী তুমি পর্দায়
লিখেছেন বাজলবী ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:৪১ রাত
নারী তুমি পর্দায় থেকে
চালাতে পার গাড়ী,
পড়া শুনায় ইন্জিনিয়ার হয়ে
বানাতে পার বাড়ী।
নারী তুমি পর্দায় থেকে
করতে পার অফিস,
রাস্তায় চলা ফেরায়
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি যদি জানতেন-
লিখেছেন কাব্যগাথা ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:২১ রাত
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি যদি জানতেন
কি মুগ্ধ যে আপনি দেশবাসীকে করেছেন!
নয় নয়টি ডকটোরেট অনারারী,
পৃথিবী অবাক আগেই পুরোপুরি !
তার মাঝে যে নুতন গুন আপনার হলো প্রকাশিত
বিস্মিত আমরা সবাই, বিশ্ব পুরোই চমকিত |
ময়লার সাথে সালাহউদ্দিন পাচার,
প্রতিটি ধর্ষক জারজদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
লিখেছেন দিদারুল হক সাকিব ১৪ মার্চ, ২০১৫, ১১:১৭ রাত
উত্তরার শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের এক কাশ্মীরি ছাত্রীকে ঐ মেডিকেলের কিছু সিনিয়র ধর্ষণ করেছে। এই ঘটনার ১০ দিন পার হয়ে গেলেও কোন মেইনস্ট্রিম মিডিয়া/অনলাইন নিউজ পোর্টালে এই খবর আসে নি। কয়েকটি মেডিকেল পেইজ,কয়েকজন ভাইবোন এর প্রতিবাদ করলেও সবাই এ ব্যাপারে নীরব।
একটু চিন্তা করুন,ঐ মেডিকেল ছাত্রীটি যদি মুসলিম না হয়ে হিন্দু হত কিংবা পাকিস্তানী না হয়ে ভারতীয় হত অথবা ধর্ষকরা...
ব্লগের আত্মকাহিনী !! আয় খোকা খুকু আয় ....।
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ মার্চ, ২০১৫, ১১:১২ রাত

আমি যাদেরকে প্রাণ দিয়ে স্নেহ করি, মহব্বত করি, শ্রদ্ধা করি, ভালবাসি তারাই আমাকে ছেড়ে অনেক অনেক দূরে চলে যায়, দিয়ে যায় এক অসহনীয় কষ্ট আর বুক ভরা যন্ত্রণা! আবার কখনও বা এক ঝলক দেখা দিয়ে নিমিষেই হারিয়ে যায় গভীর অন্ধকারে কোন কিছু না বলে!! আমি তো তাদের জন্য সবকিছুই উজাড় করে দিয়েছি। তারা যা বলে সব কথা হৃদয় দিয়ে শুনি। তাহলে আমার সাথে কেন এই নিষ্ঠুরতা?!!
![]()
নির্জনে একাকীত্বে নিজেকে...
কলের কাম বল দিয়া হয় না
লিখেছেন শরফুদ্দিন আহমদ লিংকন ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৯:২১ রাত
নানা : আইচ্ছা নাতি- বিড়ালকে মরিচের গুঁড়া খাওয়াতে পারবি?
নাতিঃ আরে নানা, এডা একটা ব্যাপার হইলো।
নানাঃ আইচ্ছা খাওয়াতো দেহি-------!
নাতি ভাতের সাথে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে বিড়ালকে দিলো। বিড়াল একটু খেতেই লাফালাফি শুরু করলো, আর খেতে পারলো না। তারপর সে দুধের সঙ্গে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে বিড়ালকে দিলো। এক চুমুক খেয়েই বিড়াল যখন জাল বুঝতে পারলো, তখন আর খেলো না। এবার নাতি বিড়ালকে ধরে জোর করে তার...
ওয়াজ হচ্ছে সবাই চুপ !
লিখেছেন বান্দা ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৯:১০ রাত
সুপ্রিয় জনতা ! আপনারা মোরাকাবায় বসে যান। এবারে ওয়াজ করবেন জামানায়ে তরিকত,আরেফ বিল্লাহ,পীরানে পীর ,দস্তগীর,হাকিকতে বাম,চিন্তায়ে ডাম্ব,হযরত খাজা বাবা(হ.য.ব.র.ল)
সরকারের অভিজিত নাটক ফাঁস
লিখেছেন সঠিক ইসলাম ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৫৭ রাত
হত্যাকান্ডে জড়িত মন্ত্রীসহ গণজাগরণ মঞ্চ
নিউজবিডিসেভেন: শেখ
হাসিনার অবৈধ সরকার যখন
দেশে বিদেশে ইমেজ
সঙ্কটে ভোগে বা ক্ষমতার
গদিটা যখন নড়বড় করে ওঠে তখন নতুন
একটি ইস্যুর অপেক্ষায়
"শান্তির ঘরেও শান্তি নেই"
লিখেছেন শান্তির দূত ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৫২ রাত
'শান্তির ঘরেও শান্তি নাই"
জনগনের শান্তি,শৃঙ্খলা,স্থিতি,নিরাপত্তার জন্য জনগনের ভোটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সংসদে আইন পাশ করে। সেই সংসদে যদি নিরাপত্তা না থাকে তাহলে মানুষের নিরাপত্তা কিভাবে নিশ্চিত করা হবে। শান্তি ও নিরাপত্তার জন্যে মহাবিশ্ব শান্তিতে পরিচালনা কারী স্রস্টার আইন সর্বত্র চালু করতে হবে।
★উল্লেখ্য গতকাল(১৩/৩/১৫ তারিখে) কেরালা বিধান সভা রনক্ষেত্রে পরিনত...
পারিবারিক স্কাইপ সংলাপ
লিখেছেন মোঃ মাসুম সরকার আযহারী ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৪৮ রাত

(আমার বাপ্পিজী আব্দুল্লাহ আল-মায়ীন এবং ছোট্ট মামনি মুনীবা নুহা লুজাইনার উদ্দেশ্যে লেখা ছড়া।)
মায়ীন-নুহা ভাই-বোন
মিলে মিশে চলে।
কাদলে নুহা মায়ীন এসে
আদর করে গালে॥
╭✿╯*╭✿╯
দেশ কোন দিকে যাচ্ছে?
লিখেছেন সান বাংলা ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:২৮ রাত

গত মঙ্গলবার রাত থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে সাদা পোশাকধারীরা চোখ বেঁধে নিয়ে যাওয়ার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন বিএনপির মুখপাত্র ও যুগ্ম মহাসচিব সালাহ উদ্দিন আহমেদ।
কোন দলিয় মন্তব্য নয়!ওনাকে খুজে বের করার দায়-ভার সরকারি দলের উপরেই বর্তায়।যদি বিএনপি-ও ওনাকে লুকিয়ে রাখেন তবুও সরকারের উচিৎ ওনাকে উদ্ধার করে ওনার পরিবারের কাছে হস্থান্তর করা।এটি কোন দয়া বা করুনাও নয় এটি সরকারের...
তওবা এবং ক্ষমা
লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:২২ রাত
মহান আল্লাহ বলেন:
“যারা অশ্লীল কাজ করে ফেললো কিংবা নিজেদের আত্মার উপর জুলুম করে ফেললো, নিজেদের গুনাহর জন্য আল্লাহকে স্মরণ করলো; আল্লাহ ছাড়া আর কে আছে যিনি গুনাহ মাফ করে এবং তারা জেনে শুনে কৃত গুনাহর পুনরাবৃত্তি করে না। তাদের পুরস্কার হলো, আল্লাহর ক্ষমা এবং এমন জান্নাত যার তলদেশ দিয়ে নহর প্রবাহিত-তারা সেখানে চিরদিন থাকবে। আমলকারীদের পুরস্কার কতই না উত্তম।” ( সূরা আলে ইমরান-১৩৫-১৩৬)
"...
খেলতে খেলতে পড়তে শেখা
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:১৫ রাত

পড় যদি অ আ
দেব চকলেট
লিখা হলে এক দুই
খাবে কাটলেট।
তারপর খেলতে যাবে
নাওয়া খাওয়া শেষে
ধারাবাহিক গল্পঃ সরকারী খরচে বিয়ে!! (চতুর্থ পর্ব)
লিখেছেন আবু জারীর ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৭:৫৮ সন্ধ্যা
ধারাবাহিক গল্পঃ সরকারী খরচে বিয়ে!! (চতুর্থ পর্ব)
অবিবাহীত / অবিবাহীতা ব্লগারদের প্রতি উৎসর্গীত
-পূর্ব সূত্রঃ হ্যারে মা, তোর স্যারের খবর কি? আসেনি, তাই না? বলেছিলাম না, আসবে না। পুলিশের চোখ, বুঝলি? ভুল হয়না।
টিং টং, টিং টং... কলিং বেল বাজল। কাজের মেয়ে গিয়ে দরজা খুলে দিতেই সাদী ভিতরে ঢুকল। সাদীকে দেখে শায়লার বাবার বিশ্বাস হচ্ছিলনা যে সে সত্যিই সাদীকে দেখছে! গত রাতের সেই অপরাধীই...
স্মৃতির পাতায় গেঁথে রাখা দিনগুলি (পর্ব-১)
লিখেছেন মুক্তিযোদ্ধার ভাগনে ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৭:৩৬ সন্ধ্যা

ভূমিকা:
আমি ছিলাম সমাজের এক হত দরিদ্র পরিবারের অজ্ঞ র্মূখ সন্তান। পারিবারিক দরিদ্রতা, সামাজিক, পারিপার্শ্বিকতা, সর্বোপরি বৈষম্যমূলক শিক্ষা ব্যবস্থার বেড়াজালে পরে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে আল-কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞানার্জন করা সম্ভব হয়নি। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে নিম্ন মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়ুয়া একজন ছাত্র উল্লেখিত বিষয় সম্পর্কে যতটুকু পর্যন্ত ধারণা...



