একজন সৌভাগ্যবান জান্নাতি বালিকা
লিখেছেন সত্যলিখন ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১২:৫২ দুপুর
একজন সৌভাগ্যবান জান্নাতি বালিকা
আজ আমি আপনাদের এমন একজন মহান ব্যাক্তির জীবনী শোনাব যা আপনার অন্তর ছুয়ে যাবে কঠিন হৃদয় কে বিগলিত করবে,হয়ত আপনার নিজের অজান্তেই দুচোখ বেয়ে পানি ঝরবে ইনশাল্লাহ!আমার অনুরোধ থাকল কেউ লেখাটি মিস করবেন না এবং লক্ষ রাখবেন যেনো শয়তান কোন ভাবেই আপনাকে পুরো লেখাটি পরা থেকে বিরত করতে না পারে।
রাসূলুল্লাহ (সা.) এর জন্মের পূর্ব থেকে থেকে মৃত্যু পর্যন্ত...
শীতের সকাল (শেষ অংশ)
লিখেছেন রুম্মাম সাকিব রুশো ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১২:১৬ দুপুর
শীতের সকাল মাঝে মাঝে বৈরাগিনীর বিষন্ন একতারার
নিঃসঙ্গ তারে হানে নির্মম আঘাত।
বনের শুষ্ক বিবর্ন পাতাগুলো ঝরে পড়ে।
তা দু'হাতে লুফে অবলিলায় উড়ায় উত্তরের হিমগর্ভ বাতাস।
বেলা বাড়ে সূর্য গভীর আলস্যে উঠতে থাকে ঊর্ধ্বাকাশে
পূর্ব দিগন্তের কুয়াশার জাল ছিন্ন ভিন্ন করে।
ভালোবাসার মন্ত্র
লিখেছেন মেহেদী জামান লিজন ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৯:৩১ সকাল
এক জন কে খুব বেশি ভালোবাসি ......
সব সময় ইচ্ছে হত আরও যদি বেশি ভালবাসতে পারতাম ...
অনেক বেশি ভালোবাসার পূর্ণতায় আমার ভালোবাসা পূর্ণ করতে পারতাম ...
আমি অনেক বেশি ভালোবাসি কিন্তু সব সময় ইচ্ছে হত আরও ভালোবাসি, ভালোবাসা টা যেন তীব্র থেকে তীব্রতর হয় কিন্তু তা কেন জানি পারতাম না পূর্ণ করতে , তখন মনে হত আমার ভালোবাসার লিমিট বুজি এত টুকুই ...
কিন্তু না , আর আমি আমার ভালবাসাকে সম্পূর্ণ পরিপূর্ণ...
নিঝুম অন্ধকারে
লিখেছেন মামুন ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৮:২১ সকাল
" ইদানিং আমি আর তোর শরীর নিয়ে ভাবি না... এখন তোর হৃদয় নিয়ে ভাবনাগুলো ডালপালা গজিয়ে কোন সুদূরে উড়ে বেড়ায় সারাক্ষণ! May be I’m fallen in Love…“
ফারাহ মৃদু হাসি মুখে স্ক্রীনের মেসেজটার দিকে অপলক তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। হালকা একটা নি:শ্বাস ফেলল। চোখে হাসির আড়ালে সামান্য বিষাদ। তাতে কিছু স্মৃতি, কিছু বিস্মৃত সুখ, কিছু আড়াল করে রাখা কষ্ট। কিছু লুকিয়ে রাখা সময়।
'এসে গেছে সেই মুহূর্ত!
কী হবে...
বাড়িয়েই দিবেন, বাড়িয়েই দিবেন, বাড়িয়েই দিতেই থাকবেন ...
লিখেছেন শারিন সফি অদ্রিতা ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৫:৪৩ সকাল
আল্লাহ্ সুবহানুতা’আলা কুরআনে বলেন যে, "তুমি যদি কৃতজ্ঞ হও, আমি তোমাদের জন্য বহুগুনে বাড়িয়ে দিব”
(সূরা ইবরহীম)
আরবি শব্দটি “শাকারতুম” হচ্ছে অতীত। যদি তোমরা একটুও কৃতজ্ঞ হতে, মানে তোমরা যদি একবারও কৃতজ্ঞ হতে, ... একবারও যদি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে, ...তোমরা যদি এতটুকুও করতে পারতে। তাহলে সেই একটি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য –
" لَأَزِيدَنَّكُمْ "
অর্থাৎ, আমি শপথ করছি যে আমি তোমাদেরকে...
জীবনটা ক্ষনিকের তবুও মনে স্বপ্ন উঁকি মারে! (১২ তম পর্ব)
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১১ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১২:১১ রাত
আযাদ ইদানিং আরো মনমরা হয়ে থাকে জালাল চলে যাবার পর থেকে। আগের মত যেন হাসতে ভুলে গেছে। ভুলে গেছে গল্প করতে। আর মাঝে মাঝে বাচ্চা শিশুদের মত করে হাউমাউ করে কাঁদে আযাদ। কানিজ অনেক শান্তনা দিতে চেষ্টা করে। অনেক বুঝায় আযাদকে কিন্তু আযাদ যেন আজকাল আরো ছোট খোকা হয়ে গেছে সে কোন কিছুতেই বুঝ মানতে চায়না। কানিজ সংসারের কাজ ছাড়াও আযাদকে আরো বেশী সময় দিতে ট্রাই করে। নানা রকম কৌতুক বলে হাসাতে...
রসগোল্লা
লিখেছেন দ্য স্লেভ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১০:৪২ রাত
গত রাতে মুরগীর মাংস খুব দারুন করে রান্না করলাম। রান্নায় অঅমার অলসতা নেই,কারন এরপরই তো খাওয়ার পালা। রান্না খারাপ করিনা। মাংসটা বরাবরই ভাল হয়। সব্জী রান্নায় সুবিধা হয়না। তবে রাতে হঠাৎ চিন্তা করলাম মিস্টি বানাবো।
১ গ্যালন দুধ থেকে ছানা বের করলাম। সেটার সাথে অল্প ময়দা এবং বেকিং পাউডার মাখলাম। গোল গোল করে চিনির সিরার মধ্যে দিয়ে জ্বাল দিলাম। কিন্তু বরবরই একই সমস্যা। মিস্টি...
হয়তো সেও ভাঙছে রুটিন নিজের মত করে
লিখেছেন অবাক মুসাফীর ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৬:৪৯ সন্ধ্যা
আজ তোমার মন বড্ড বেশী খারাপ?
থাক, আমায় তা বলতে হবে না।
কষ্টগুলোকে উষ্কে দেবার বদ সাহস আমার নেই।
হতাশার মেঘ জমছে নীলিমায়
জানলার ফাঁকে রোদেরা খেলা করছে না,
অভিশাপের চোখে তাকাচ্ছো আয়নায়
গর্বে মাথা তুলি
লিখেছেন কুশপুতুল ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৫:১১ বিকাল
চোখের জলে তাড়িয়ে দিলেম
আমার চাওয়াগুলি
চলে গেলো স্বপ্ন আমার
উড়িয়ে পথের ধুলি।
হাওয়ার তোড়ে ভেসে ভেসে
ঘুরছে তারা দেশে দেশে
অনেক গিয়ে একটু দাঁড়ায়
অনিমিখ আঁখিতে
লিখেছেন আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৩:০৫ দুপুর
অমন অনিমিখ আঁখিতে তুমি আর চেয়ো না হরিণী
সময়ের কেমন এক দূর্বোধ্য ভাষা আছে তোমার দু’চোখে,
কি জানি ওরা কি বলে যায় আমাকে?
যদি ভুল করে দিঘীতে তলিয়ে যাওয়া সিঁকির মতো
তোমার কাজলের গভীরে আমি হারিয়ে যাই,
অথবা ইচ্ছে করে ডুব দিয়ে কালো কাজলে সাজানো
চোখের অতলে লুকিয়ে যাই তবে কি হবে?
গ্রামে-ই আমার বেষ্ট
লিখেছেন ছালসাবিল ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০১:৫৭ দুপুর
এমোন সময় এল বাপু
যায়না চক্ষু মেলা,
গ্রামের মেয়ে শহরে এসে
গা ভাসিয়ে দেয় ভেলা।
শহরে এসে পাখা গজায়
ভাল মানুষ হওয়ার উপায়
লিখেছেন প্রবাসী আশরাফ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০১:৪৪ দুপুর
জীবন চলার পথে, পথের চারপাশে বিচিত্র চরিত্রের বহু মানুষের সাথে সখ্যতা রেখে পথ চলতে হয়।এই চারপাশের মানুষগুলোর মধ্যে নিজ পরিবারের সদস্য, আত্বীয়, বন্ধু, পাশবাড়ি প্রতিবেশী, সহকর্মী এই ধরনের নিকট জনের সংখ্যাই বেশি।তাদের সবার সাথেই একটা সু-সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে পারা একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। কারন, হাতের পাঁচ আঙুল যেমন সমান নয় কিন্তু সাথে নিয়ে চলতে হয় ঠিক তেমনি চারপাশের এই প্রিয়জনরাও...
শিশু-শৈশব, তরূণ-তারূণ্য, তরূণী'র সংসার ভাবনার বিবর্তন ।
লিখেছেন নোমান২৯ ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ১২:১৮ দুপুর
গ্রামীণ এলাকার জন্য ======== >>>>>>>>
আগেকার দিনে ব্যাটা ছেলে এদিক-সেদিক কর্লে সঠিক দাওয়ায় দিয়ে দিতেন বাবা-মা'রা।ফলে ব্যাটা ছেলে পার্মানেন্ট ম্যাম পেয়ে একেবারেই খোকা হয়ে যেতেন।তারা আর এদিক-সেদিক কর্তেননা।
এদিকে শিশুরা দাদার হাত ধরে মকতব-স্কুলে যেতেন।দাদির কাছে রুপকথার গল্প শুনতেন।আর তরূণীরা পুতুলের বিয়ে দিতে দিতে নিজের স্বপ্ন সংসার বুনতেন।এভাবে একসময় নিজেও পুতুল হয়ে যেতেন।
সময়ের পরিক্রমায় সবকিছুতে পরিবর্তন এসেছে।বাবা-মা'রা আর ছেলে-মেয়ের(বিশেষ করে ছেলের)বিয়ের দ্বায়িত্বে আর নেই।তারা শুধু বড় করার দ্বায়িত্বে আছেন।ফলে শিশুরা পাচ্ছেনা মক্তবে যাওয়ার সাথী।না পাচ্ছে কাজ্লা দিদি।প্রতিটি ঘরে ঘরে আছে টিভি।সাথে প্রাঈভেট টিউটর।স্কুল-প্রাইভেট টিউটর-টিভি এ তিন্টিকে সময় দেয়ার পর আর খেলাধুলায় সময় দেয়া হচ্চেনা।ফলে শৈশব গেইলের গ্যাংনেম, শাহরুখের লুংগি কিংবা মেসি-নেইমার এর পক্ষে-বিপক্ষে কয়েকটি কথার ফুল্ঝুড়ীতে সীমাব্দ্ধ হয়ে যাচ্ছে।
এদিকে তরূণের তারূণ্য জটিল ভবিষ্যতের চিন্তায় মুখ থুবড়ে পড়ছে।পাড়ার মাঠে ছক্কা মারার চেয়েও জি এফ এর সাথে দু ঈয়র কথা বলা তরূণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।আবার শীতের রাতে রস চুরি করে পায়েস রান্নার চেয়েও কম্বল মুড়ি দিয়ে ফেচবুকে দুঈখান ছবি, একখান সেফ্ফী, সাথে মী লিখে পোস্ট আফ্ডেট করা অথবা ব্লু-থুতের মাধ্যমে যাবতীয় কিছু আদান-প্রদান তরূণের নিকট অতিশয় জরুরী বিষয় হয়ে পড়ছে।
ওদিকে তরূণীরা বর্তমানে এক অলিখিত চুক্তি সম্পাদন করেছে বাবা-মা'দের সাথে।তারা মায়ের জলসা নেশায় ব্যুদ হওয়ার কারণে বাড়তি সুবিধা কাটছেন।আগেকার দিনে মায়েরা মেয়েদের গৃহস্থলির কাজ শিখাতেন।ফলে মায়ের সাথে কিছুটা তিক্ততা সম্পর্কের সৃষ্টি হত।এধরণের বিষয়গুলো আর ঘটছে না।কারণ মায়েরা এখন কোনমতে দিন যাক এবং ফাস্টফুড নীতিতে আছেন ।জাদুর বাক্স অনবরত চলতে থাকায় জলসা দেখতেও বেগ পেতে হচ্ছে না আবার মায়ের মোবাইল দিয়ে আগেকার দিনের পুতুলের বিয়ের জড় পাত্রকে লাভ ঈউ আনলিমিটেড পাঠাতেও সমস্যা হচ্ছে না।তারপরও জাতির ঐতিহ্য রক্ষায় কেউ কেউ পাখি ডেস নিয়ে ন্যাকামি করে থাকে । তবে পুতুলের বিয়ে দিতে দিতে আগে তারা যে স্বর্গসম সুন্দর সংসারের স্বপ্ন বুনতেন তা আর বোনা হচ্ছে না ।
নববর্ষ
লিখেছেন মামুন ১০ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৭:৫৪ সকাল
নববর্ষ
বাবা!
ছবি হয়ে বসে আছো!
একা একজন!
পিছনে এসেছো ফেলে যাপিত জীবন।
কারণ যৌনতা সর্বস্ব জীব হতে তো স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব-মানবিকতা-নৈতিকতা কিছুই লাগে না...
লিখেছেন পুস্পিতা ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৪, ০৭:২৮ সন্ধ্যা
সানি লিওন এবার ঢাকায় পা রাখতে যাচ্ছেন। শুধু পা রাখবেনই না, মঞ্চ মাতাবেন তিনি। এমনই উচ্চসিত শিরোনামে সানি লিওন নামের দেহব্যবসায়ীর আগমনি বার্তা জাতিকে জানাচ্ছে তথাকথিত সুশীল মিডিয়াগুলো! সাথে থাকবে আরও অনেক ভারতীয় নায়ক-নায়িকা-নর্তকী-দেহব্যবসায়ী! এদেশের তরুন-তরুণীদের দেহ-মনে ঝড় তোলার জন্য ন্যুডিস্ট অভিনেত্রী সানি লিওন আসছে সরকারী ভাবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের মাধ্যমে!
এভাবে...