অনলাইনে আছেন

ব্লগারঃ ০ জন, ভিজিটরঃ ৭৫১ জন

ফাঁসি (ইখওয়ান নিয়ে একটি আরবি গানের অনুবাদ)

লিখেছেন সালাম আজাদী ১৫ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৫৪ সকাল


নাশীদ টা শুনুন এখানে
ফাঁসির কাফেলা চলছে বেড়েই তোদের হাতে তোদেরই হাতে
তোদের নিঠুর আইনে কাফেলা মরছে পথে মরছে পথে
মারলে আমায় শেষ হবে নাকো হক্বের মিছিল ব্যার্থ তোরা
আল্লা’র পথে মরলে পাবো জীবন আবার মরবি তোরা
হীন বিচারক, আদালত তোর মরেই গেল তোর বিচারে

বাকিটুকু পড়ুন | ১৪৭৬ বার পঠিত | ৭ টি মন্তব্য

জ্ঞানোসমুদ্র তটে কুঁড়িয়ে পাওয়া নুড়ি...

লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:৫৯ রাত


ঘোর অমানিশাচ্ছন্ন আঁধারে যখন পৃথিবী ছেঁয়েছিলো, মহান মহিমায় বিজ্ঞানময় সত্ত্বা আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা এই ধরনীর বুকে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রাসুল হিসেবে নির্বাচিত করলেন সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য! এক অমীয় ঐশী বানী উপহার পেলো গোটা মানবজাতি !আঁধারাচ্ছন্ন কালো ধোয়া দূরীভূত করতে, সকল গ্লানি আর অজ্ঞতা দূর করতে সর্বপ্রথম এই ধরার বুকে যে...

বাকিটুকু পড়ুন | ২৪৮৫ বার পঠিত | ৩২ টি মন্তব্য

প্রিয় বই--এক( 'আঙ্কল টমস কেবিন')

লিখেছেন গোলাম মাওলা ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:৪৬ রাত

প্রিয় বই--এক( 'আঙ্কল টমস কেবিন')

জীবনে কম বই পড়া হয়নি, কিন্তু সব বই কি মনে দাগ কেটেছে বা মনের কোনে সেই বই সম্পর্কে কিছু ভাল লাগা বা ভালবাসা তৈরি হয়েছে।
>>আজ আমার প্রিয় বইঃ 'আঙ্কল টমস কেবিন'
>>লেখকঃ হ্যারিয়েট বীচার স্টো
বিশ্ববিখ্যাত ইংরেজি সাহিত্যিক হ্যারিয়েট বীচার। আজও বিশ্বে তিনি সমানভাবে সমাদৃত 'আঙ্কল টমস কেবিন' এর জন্য। আঙ্কল টম্স কেবিন-এর লেখিকা হ্যারিয়েট বীচার স্টো ১৮১১ সালের ১৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের লিচফিল্ডে জন্মগ্রহণ করেন। ধর্মযাজক পিতার কন্যা হ্যারিয়েট কিছুকাল শিক্ষকতা করেন। ধর্মে অবিচল আস্থা এবং মানুষের প্রতি ভালোবাসা তাঁকে নির্যাতিত কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি সহানুভূতিশীল করে তোলে। নির্যাতিত মানুষের এমন মানবিক চিত্র বিশ্বসাহিত্যে খুবই বিরল। মানবহিতৈষী এই লেখিকা ১৮৯৬ সালের ১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় মৃত্যুবরণ করেন।
ধারাবাহিকভাবে পত্রিকায় ছাপা হওয়ার পর ১৮৫২ সালের ২০শে মার্চ এই উপন্যাসটি বই আকারে প্রকাশিত হয়। এই বইয়ের মূল উপজীব্য বিষয় হচ্ছে তৎকালীন আমেরিকার দাসপ্রথা।"আংকল টম" সাদা চামড়ার প্রভুদের কাছে ক্রীতদাসতুল্য কালো চামড়ার এক মানুষের নিন্দাসূচক এক নাম । আঙ্কল টমস কেবিন পড়ে মানবতাবাদী মানুষদের হূদয় হুঁ হুঁ করে কেঁদে ওঠে।গল্পটি টমের মতো আরো হাযারো কালো চামড়ার ক্রীতদাসদের জীবনের সব যন্ত্রনা, হাহাকারের নির্মম এক দলিল । যা তাদের প্রতিবাদী হতে সাহায্য করে, এক পর্যায়ে গড়ে তোলে আন্দোলন। শুরু হয় মানবের বেড়ী খুলে দেয়ার যুদ্ধ। ভাই হয়ে ভাইয়ের পায়ে শেকল দিয়ে ক্ষেতে চড়াব এ শিক্ষাতো জন্মভূমি, স্রস্টা শেখাননি এমনই এক গল্পে যিনি আসীন তিনি হলেন হ্যারিয়েট বীচারের আঙ্কল টম। বাংলায় আমরা তাকে টমচাচা বলে জানি। গল্পে টমচরিত্র এত জীবন্ত যে মনে হয় আমার নিজের কোন চাচা। কিন্তু এ টম ছিলেন দেড়শ বছর আগের একজন ক্রীতদাস।

বাকিটুকু পড়ুন | ১৯৩০ বার পঠিত | ৪ টি মন্তব্য

নারী তুমি পর্দায়

লিখেছেন বাজলবী ১৫ মার্চ, ২০১৫, ১২:৪১ রাত

নারী তুমি পর্দায় থেকে
চালাতে পার গাড়ী,
পড়া শুনায় ইন্জিনিয়ার হয়ে
বানাতে পার বাড়ী।
নারী তুমি পর্দায় থেকে
করতে পার অফিস,
রাস্তায় চলা ফেরায়

বাকিটুকু পড়ুন | ১১৬৩ বার পঠিত | ১২ টি মন্তব্য

Roseব্লগের আত্মকাহিনী !! আয় খোকা খুকু আয় ....। Rose

লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ মার্চ, ২০১৫, ১১:১২ রাত


Good Luck Rose আমি যাদেরকে প্রাণ দিয়ে স্নেহ করি, মহব্বত করি, শ্রদ্ধা করি, ভালবাসি তারাই আমাকে ছেড়ে অনেক অনেক দূরে চলে যায়, দিয়ে যায় এক অসহনীয় কষ্ট আর বুক ভরা যন্ত্রণা! আবার কখনও বা এক ঝলক দেখা দিয়ে নিমিষেই হারিয়ে যায় গভীর অন্ধকারে কোন কিছু না বলে!! আমি তো তাদের জন্য সবকিছুই উজাড় করে দিয়েছি। তারা যা বলে সব কথা হৃদয় দিয়ে শুনি। তাহলে আমার সাথে কেন এই নিষ্ঠুরতা?!!
Good Luck Rose
নির্জনে একাকীত্বে নিজেকে...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৬৭৯ বার পঠিত | ৫৯ টি মন্তব্য

কলের কাম বল দিয়া হয় না

লিখেছেন শরফুদ্দিন আহমদ লিংকন ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৯:২১ রাত

নানা : আইচ্ছা নাতি- বিড়ালকে মরিচের গুঁড়া খাওয়াতে পারবি?
নাতিঃ আরে নানা, এডা একটা ব্যাপার হইলো।
নানাঃ আইচ্ছা খাওয়াতো দেহি-------!
নাতি ভাতের সাথে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে বিড়ালকে দিলো। বিড়াল একটু খেতেই লাফালাফি শুরু করলো, আর খেতে পারলো না। তারপর সে দুধের সঙ্গে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে বিড়ালকে দিলো। এক চুমুক খেয়েই বিড়াল যখন জাল বুঝতে পারলো, তখন আর খেলো না। এবার নাতি বিড়ালকে ধরে জোর করে তার...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৩৮৯ বার পঠিত | ৭ টি মন্তব্য

Roseপারিবারিক স্কাইপ সংলাপ

লিখেছেন মোঃ মাসুম সরকার আযহারী ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:৪৮ রাত


(আমার বাপ্পিজী আব্দুল্লাহ আল-মায়ীন এবং ছোট্ট মামনি মুনীবা নুহা লুজাইনার উদ্দেশ্যে লেখা ছড়া।)
মায়ীন-নুহা ভাই-বোন
মিলে মিশে চলে।
কাদলে নুহা মায়ীন এসে
আদর করে গালে॥
╭✿╯*╭✿╯

বাকিটুকু পড়ুন | ৯৩৮ বার পঠিত | ১৩ টি মন্তব্য

তওবা এবং ক্ষমা

লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৮:২২ রাত

মহান আল্লাহ বলেন:
“যারা অশ্লীল কাজ করে ফেললো কিংবা নিজেদের আত্মার উপর জুলুম করে ফেললো, নিজেদের গুনাহর জন্য আল্লাহকে স্মরণ করলো; আল্লাহ ছাড়া আর কে আছে যিনি গুনাহ মাফ করে এবং তারা জেনে শুনে কৃত গুনাহর পুনরাবৃত্তি করে না। তাদের পুরস্কার হলো, আল্লাহর ক্ষমা এবং এমন জান্নাত যার তলদেশ দিয়ে নহর প্রবাহিত-তারা সেখানে চিরদিন থাকবে। আমলকারীদের পুরস্কার কতই না উত্তম।” ( সূরা আলে ইমরান-১৩৫-১৩৬)
"...

বাকিটুকু পড়ুন | ১০৭০ বার পঠিত | ২৫ টি মন্তব্য

ধারাবাহিক গল্পঃ সরকারী খরচে বিয়ে!! (চতুর্থ পর্ব)

লিখেছেন আবু জারীর ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৭:৫৮ সন্ধ্যা

ধারাবাহিক গল্পঃ সরকারী খরচে বিয়ে!! (চতুর্থ পর্ব)
অবিবাহীত / অবিবাহীতা ব্লগারদের প্রতি উৎসর্গীত

-পূর্ব সূত্রঃ হ্যারে মা, তোর স্যারের খবর কি? আসেনি, তাই না? বলেছিলাম না, আসবে না। পুলিশের চোখ, বুঝলি? ভুল হয়না।
টিং টং, টিং টং... কলিং বেল বাজল। কাজের মেয়ে গিয়ে দরজা খুলে দিতেই সাদী ভিতরে ঢুকল। সাদীকে দেখে শায়লার বাবার বিশ্বাস হচ্ছিলনা যে সে সত্যিই সাদীকে দেখছে! গত রাতের সেই অপরাধীই...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৩৪১ বার পঠিত | ২৪ টি মন্তব্য

স্মৃতির পাতায় গেঁথে রাখা দিনগুলি (পর্ব-১)

লিখেছেন মুক্তিযোদ্ধার ভাগনে ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৭:৩৬ সন্ধ্যা


ভূমিকা:
আমি ছিলাম সমাজের এক হত দরিদ্র পরিবারের অজ্ঞ র্মূখ সন্তান। পারিবারিক দরিদ্রতা, সামাজিক, পারিপার্শ্বিকতা, সর্বোপরি বৈষম্যমূলক শিক্ষা ব্যবস্থার বেড়াজালে পরে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার মাধ্যমে আল-কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞানার্জন করা সম্ভব হয়নি। সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে নিম্ন মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়ুয়া একজন ছাত্র উল্লেখিত বিষয় সম্পর্কে যতটুকু পর্যন্ত ধারণা...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৫৩৩ বার পঠিত | ২০ টি মন্তব্য

"এটি একটি ছবি না একটি সামাজিক চিত্র"

লিখেছেন সান বাংলা ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০১:৪৯ দুপুর


কিছুদিন আগে এই ছবিটা শেয়ার করেছিলাম ফেইজবুকরে একটি পেইজ থেকে।
কিছু লিখতে চেয়েছিলাম কিন্তু পাড়িনি,ছবিটা দেখে চোখের কোনায় জ্বল এসেছিল।
কিন্তু না লিখতে হবে তাই লিখছি.....
এক. কি ভাবছেন এই মহিলা আর এই মেয়েটিকে এভাবে রাস্তার ঘুম পাড়িয়ে আপনি,আমি,আমরা জান্নাতে চলে যাব?আপনি আমি হয়ত ওদের জন্য কিছুই করতে পাড়ব না,বা কিছুই করার নাই! কিন্তু আমরা?আমরা ইচ্ছা করলে পারি তাদের জন্য কিছু করতে।তাদের...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৩৮৮ বার পঠিত | ১৪ টি মন্তব্য

এক জনপ্রিয় ব্লগার ভাই খুব অসুস্থ, দোয়া চেয়েছেন

লিখেছেন প্রেসিডেন্ট ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০১:১৮ দুপুর


প্রোপিক দেখেই নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন কার কথা বলছি?
ব্লগ জগতের অন্যতম দিকপাল, আমেরিকা প্রবাসী বিশিষ্ট লেখক, কলামিস্ট ও ব্লগার রেজাউল করিম ওরফে আয়না শাহ খুব অসুস্থ আছেন। বর্তমানে হাসপাতালের ইমারজেন্সীতে আছেন।
উনি সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন। প্রিয় ভাইটির আশু রোগমুক্তির জন্য আমরা সকলে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি।
أَذْهِبِ الْبَأْسَ رَبَّ النَّاسِ وَاشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا...

বাকিটুকু পড়ুন | ২৮৩৩ বার পঠিত | ৩৩ টি মন্তব্য

Roseআল্লাহ কি আমাকে ভালবাসেন?

লিখেছেন মোঃ মাসুম সরকার আযহারী ১৪ মার্চ, ২০১৫, ১২:০৯ দুপুর


শায়খ আলী আত-তানতাভী বলেনঃ
আল্লাহ কি আমাকে ভালবাসেন? এই প্রশ্নটা অনেক বার আমাকে তাড়িত করেছে। তাই একবার স্মরণ হলো- আল্লাহতো কিছু কারণে বান্দাকে ভালবাসেন। অতঃপর সে কারণগুলো স্মৃতিপটে উল্ট-পাল্টে দেখতে লাগলাম। যাতে আমার প্রশ্নের জওয়াব পেতে পারি। অতঃপর দেখলামঃ
১। আল্লাহ পরহেযগার মুত্তাকিদের ভালবাসেন। আমি নিজেকে মুত্তাকী দাবী করার মত দুঃসাহস দেখাতে পারলাম না।
২। আল্লাহ...

বাকিটুকু পড়ুন | ১০৪৭ বার পঠিত | ৫ টি মন্তব্য

ওরা দু'জন জমজ বোন

লিখেছেন নেহায়েৎ ১৪ মার্চ, ২০১৫, ১০:৪৮ সকাল

ওরা দু'জন জমজ বোন। একসাথে স্কুলে আসে। বাবা মারা গেছেন জন্মের কিছুদিন পর। ওদের মা বাজারে মাছ বিক্রি করেন। কোন দিন একবেলা কোনদিন দুইবেলা খাবার জোটে। বাচ্চা দুইটার প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অপুষ্টির চিহ্ন সুস্পষ্ট। পোশাকগুলোর শতছিন্ন সেলাই দেখে স্কুলের এক স্যার দুইটা জামা বানিয়ে দু্ইবোনকে দিয়েছেন। পড়াশুনার ব্যাপক আগ্রহ বাচ্চা দুইটার, ছাত্রী হিসেবে মেধাবী। শিশুশ্রেনী হতে...

বাকিটুকু পড়ুন | ১৩৪৯ বার পঠিত | ১৪ টি মন্তব্য

My Dad

লিখেছেন জোনাকি ১৪ মার্চ, ২০১৫, ০৬:৪৬ সকাল

Your eyes are like a sky
Where I can fly in peace.
Your heart is like an ocean
Where I can swim in bliss.
You’re my google, my encyclopedia.
My best teacher, my mentor and media.
A soothing song in my heart that’s always new.

বাকিটুকু পড়ুন | ১৪৫৪ বার পঠিত | ১৬ টি মন্তব্য