“সেই বীজের চারাটি বড় হতে হতে আজ এক বিশাল বটবৃক্ষে পরিনত হয়েছে”।

লিখেছেন ওমর শরীফ ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৩:৪৮ দুপুর


''বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির'' আলোকিত আগামীর নাম। ১৯৭৭ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে তার পথচলা শুরু। এর পর থেকে আস্তে আস্তে, হাটি-হাটি পা, পা,করে একে একে ৩৬টি বসন্তকে পেছনে ফেলে আজ এই সংগঠনটি রচনা করেছে এক গৌরবময় ইতিহাস। এখন সে তার ৩৭তম বসন্ত শেষ করতে যাচ্ছে। এরি মাঝে গঙ্গার জল গড়িয়েছে অনেক, মিশেছে সাগর মোহনায়, দীর্ঘ এই পথচলায় সাথী হয়েছে...

তরুণ প্রজন্ম জানতে চায় ফাঁসীর আদেশ হওয়া সেই ২২ জন কে ???

লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৩:৪৫ দুপুর

তরুণ প্রজন্ম জানতে চায় ফাঁসীর আদেশ হওয়া সেই ২২ জন কে ??
দালাল আইনে শেখ মুজিব ২২ জন কে ফাঁসি, ৬৮ জনকে যাবজ্জীবন, ৭৫২ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে ছিলেন ১১০০০ এর বিরুদ্ধে চার্জসিট দিয়েছিলেন।
তাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ, খুন ,অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আমলে এনেছিলেন, ৩৫০০০ জন কে এরেস্ট করে ছিলেন।
১১০০০ বাদে বাকী ২৪০০০ কে সাধারন ক্ষমা করেছিলেন শেখ মুজিব ।
এই সব তথ্য নিজে স্বীকার করেছেন...

প্রতারনা (cheating) নাস্তিক-মুরদাত ও ইসলাম বিরোধী শক্তি স্টাইল (গুমর ফাঁশ-Anti-tagging table) ৫

লিখেছেন আনিসুর রহমান ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৩:২৫ দুপুর

প্রিব শান্তির জন্য চেষ্টা: শান্তি প্রতিস্টার চেষ্টা তো বহু দূর বরং ফ্যাসিস্ট রেজিম এর সাহায্যকারী রুপে বিভিন্ন মানবতা বিরোধী কর্মক্যান্ড নিজেকে জড়িত রাখেন।
ক্ষমতার প্ট পরিবতনঃ ফ্যাসিস্ট রেজীম ক্ষমতা হারালে নিজের অপরাধের কথা ভেবে দ্রত আন্তগোপন করেন।
রুডলফ হেস শান্তির জন্য চেষ্টা: হেস ফ্যাসিস্ট হিটলারের পরাজয় অবম্ভাবি বুঝে নিজেকে বাচাতে শা ন্তির কথা বলেন। বিচারকরা...

অবাক হলুম.. Surprised Surprised...সোনার বাংলা ব্লগের সম্পাদকের পরিনতি হবে এই ব্লগের সম্পাদকের।

লিখেছেন ইমরান ভাই ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৩:০০ দুপুর

লিখবো না ভাবছিলাম, তার পরেও লিখছি এটা আমার দায়িত্ব ভাবলাম তাই।
আমাদের একজন ব্লগার তিনি সকালে একটা পোস্ট দিয়েছেন আশুরা নিয়ে।
তিনি সম্পাদক বরাবর অনেক বাজে কথাই বলেছেন এবং হুমকিও দিয়েছেন যে "সম্পাদকের অবস্থা হবে সোনার বাংলাদেশ ব্লগের সম্পাদকের মতো এবং তিনি তাদের সাথে যুদ্ধ করবেন"
এই লেখার কমেন্টে ব্লগার "বিবেক" খুব দারুন একটা কমেন্ট করেছেন শালীন ভাষায়। এবং আমিও কমেন্ট করেছি।...

বাংলাদেশের জেলাত্তবধক গান Rolling on the Floor (নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান) Rose

লিখেছেন ফখরুল ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:৪২ দুপুর

হাসেম প্রফেসর, বাংলা আঞ্চলিক গানের এক কিংবদন্তী
আঞ্চলিক গানে নোয়াখালীও বেশ অগ্রসর। এখানে অবশ্য চট্টগ্রামের মতো একঝাঁক গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী নেই। হাতেগোনা দু-চারজন মাত্র। শ্যামসুন্দর বৈষ্ণব ষাটের দশকে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান শুরু করেছিলেন। পরে সত্তরের দশকে মোহাম্মদ হাশেম এ গানের হাল ধরেন। তিনি একাধারে গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী। তার হাতে নোয়াখালীর আঞ্চলিক গান...

তাপসীকে লেখা খোলা চিঠি

লিখেছেন মোস্তফা সোহলে ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:২৭ দুপুর

তাপসী
তুই বলেছিলি এখন থেকে ভাল থাকার চেষ্টা করবেন।আচ্ছা তুই বল চেষ্টা করে কি ভাল থাকা যায়?ভাল থাকা না থাকা তো সম্পূৃর্ন মনের ব্যাপার তাইনা।ভাল থাকার চেষ্টা করে যদি ভাল থাকা যেত তাহলে এই জাগতিক বিশ্বে বেশির ভাগ মানুষই ভাল থাকতো।তার পরও তোর কথা মতই ভাল থাকার চেষ্টা করি।মন খারাপ হলেই বই পড়ি না হয় গান শুনি।
জানিস আমিনা ভাল থাকার ভাল একটা উপায় পেয়েছি। উপায়টা হল কঠিন স্বার্থপর...

♥ পবিত্র আশুরার দিনে শোক পালন না করার ভয়াবহ পরিনতি♥

লিখেছেন জিয়া্ মির্জা ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:২৬ দুপুর

আজ ১০ই মহররম (আশুরা)। কারবালার প্রান্তরে দুশ্চরিত্র জালিম শাসক ইয়াজিদ ইবনে মুয়াবিয়ার সেনাবাহিনীর হাতে ইমাম হুসাইন (আ.) ও তাঁর ৭২ জন সাথীর শাহাদাত দিবস। কারবালার হৃদয়বিদারক ঘটনা সবারই কমবেশি জানা আছে, এবং এ বিষয়ে ইন্টারনেটে প্রচুর লেখা রয়েছে, যা সার্চ করলেই পাওয়া যাবে। তাই সেই ঘটনার উপর আলোকপাত করছি না। কিন্তু ইয়াজিদপন্থীদের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে যারা জ্ঞাতসারে...

শুদ্র দ্য গংরিড: বনরাজ্যের যুদ্ধপ্রস্তুতি

লিখেছেন মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:২১ দুপুর


অবশেষে সেই দিন আসলো। যুদ্ধের দিন। রক্তের দিন। মানুষের জীবন নাশের দিন। নিকৃষ্ট দিন। রাজা আজাকার বাহিনী এগিয়ে চলছে যুদ্ধ ময়দানের দিকে।
‘আমরা কি করে সহযোগিতা করতে পারি? এটা যুদ্ধ, আমাদের কাছে অস্ত্র নেই। আমরা কিছুই করতে পারবো না। অসহায়ের মতো হয়তো বঙ্গরাজের পরাজয় দেখতে হবে আমাদের।’, বাঘ অতি দুঃখের সাথে বলে।
হ্যাঁ, বনের প্রাণীরা আজ আবার একত্রিত হয়েছে। এর আগে একত্রিত হলেও তারা...

অপরাধ, তারা নামাজ পড়ছিল!!!

লিখেছেন মোঃ আবদুর রহিম ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১২:১৬ দুপুর

যাও, তোমরা তোমাদের মাম্মী-ডেডীর কাছে ফিরে যাও! তোমরা এখানে কেন এসেছ? এটাতো তোমাদের জন্য না! এটা প্রগতীশীলদের জন্য! যারা নিজের উপার্জনে চলতে পারে না। তাদের এখানে পড়তে আসাটাই অর্থহীন! এখানে পড়তে হলে নিজের পাড়ে দাঁড়িয়েই পড়তে হবে! তোমরা দেখনা, ঐসব ছাত্রীদের? যারা নিজের আয়ের টাকায় পড়ালেখার খরচ চালায়! তোমাদের এত সুন্দর দেহ থাকতে...
তোমরা দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে এসে এখনো পরিবারের...

'নে, তোর বাপরে ফাঁসি দিলাম।'

লিখেছেন আয়নাশাহ ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:৫০ সকাল

ফাঁসীর রায় হওয়ার পর এক শাহবাগী হিন্দু ফেসবুকে লিখেছে-
'নে, তোর বাপরে ফাঁসি দিলাম।'
একজন সাচ্চা মুক্তিযদ্ধাই বটে।
শেখ হাসিনা বলেছে, একটা একটা রায় হবে, সেই রায় কার্যকর হবে।
বুঝা গেলো, আওয়ামী এবং বাম সবার কথাই এক।
কিন্তু আর কে কি বললো ?
বিএনপি - আমাদের কিছুই বলার নেই। ওরা মৌলবাদী, আমরা হলাম সেক্যুলার।

মোবাইল বিড়ম্বনা:-

লিখেছেন মিকি মাউস ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:৪৯ সকাল


২০০৪ সালে প্রথম মোবাইল ফোন ব্যবহার করা শুরু করি। সে সময়কার কলরেট সম্পর্কে বলার কিছু নেই, যারা সে সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন তারা ভাল করেই জানেন। সারা মাসে ৩০০ টাকার একটা কার্ড শেষ হতো না। বেশিরভাগ সময়ই টাকা থেকে যেত। শুধুমাত্র ইনকামিং/আউটগোয়িংয়ের মেয়াদ বৃদ্ধির জন্য প্রতিমাসে কার্ড রিচার্জ করতাম। মোবাইল ব্যবহারে বিড়ম্বনার শিকারের কয়েকটি ঘটনা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি।
ঘটনা-১
২০০৫...

বিরাট সম্বরধনা

লিখেছেন কুশপুতুল ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:৪৬ সকাল

হচ্ছে নাকি কক্সবাজারে
আজকে `নেতা' বরণ,
পড়ছে নাকি ষাট কিলোতে
দুই দুশো তোরণ।
যাচ্ছে পথে শ্লোগান মেরে
শয়ে শয়ে গাড়ী,
মিছিল, শ্লোগান তালির তোড়ে

খলিফা ইয়াজিদ, ইমাম হোসাইন (রাঃ) ও কারবালা নিয়ে রচিত মিথ্যা ইতিহাস থেকে নিজের ঈমানকে হেফাযত করুন (শেষ পর্ব)

লিখেছেন রাজাকারের বেয়াই ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:৪১ সকাল

তৃতীয় পর্বে বলেছিলাম, কুলাংগার ইবনে যিয়াদ যখন ইমাম হোসাইন (রাঃ) ও আহলে বাইয়াতদের নির্মমভাবে শহীদ করছিল তখন কুফার শত শত শীয়ারা চোখ বুজে তামাশা দেখছিল, ইয়ামামের হেফাযতের জন্য তাদের পক্ষ থেকে একটা তীর ও ছোড়া হয় নাই।
হোসাইন (রাঃ) এর শাহাদাতের সংবাদ যখন ইয়াজীদের কানে পৌছল তখন তিনি কেঁদে ফেললেন। উপস্থিত সভাসদবৃন্দদের সামনে নিজের দুঃখ এভাবেই প্রকাশ করলেনঃ খোদার লানত পড়ুক সেই কুকুরটিত...

এক নির্দোষ কুদ্দুসের ফাসি!

লিখেছেন বিবেক ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:২৩ সকাল


কুদ্দুস কে ছিলেন সেটা লিখেছিলেন রিটায়ার্ড ডেপুটি জেইলার মোহাম্মদ আমিনুর রহমান পত্রিকায় প্রকাশিত তার একটি স্মৃতিচারণায় যার শিরোনাম ছিল :
ফাসি হওয়া কুদ্দুস এখনো আমার সামনে এসে দাঁড়ায়।
ডেপুটি জেইলার হিসেবে যোগদানের এগার মাস পরই ১৯৬৪ সালে একটি ফাসি কার্যকরের দায়িত্ব পড়ে আমার ওপর। এর আগে ফাসি দেওয়ার অভিজ্ঞতা আমার ছিল না।
আমি তখন বরিশাল জেলা কারাগারে চাকরি করি। ফাসি কার্যকরের...

এমুহুর্তে ক্ষমতায় থাকার একমাত্র ট্রাম্পকার্ড !!

লিখেছেন মোহাম্মদ নূর উদ্দীন ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:৫৭ সকাল

মুক্তিযুদ্ধ ও তার কথিত চেতনার মাঝে যে আকাশ-পাতাল বা যোজন-যোজন ফারাক তা বুঝার জন্য ইদানিংকার মুক্তিযুদ্ধের সর্ব উপ-অধিনায়ককে পাকিস্তানের এজেন্ট বলার মাঝেই আমরা দেখতে পাই । অথবা সেক্টর কমান্ডার জিয়াউর রহমানকেও পাকিস্তানি আর্মির গুপ্তচর বা মেজর জলিলের গ্রেফতারের মাঝে আমরা স্পষ্ট দেখতে পাই ।প্রয়াত রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান গনতন্ত্রের জন্য পাকিস্তানিদের সাথে লড়াই করে...