পিশাচশিল্প

লিখেছেন আহসান সাদী ০৫ আগস্ট, ২০১৫, ১২:১৬ রাত

সভ্যতার ইতিহাসে মানুষ মারার চমৎকার সব উপায় আবিষ্কারের গবেষণা চলছে বহুদিন ধরেই। হিটলার সাহেবের গ্যাস চেম্বার ছিলো ইতিহাসের এক নবদিগন্ত। এই পদ্ধতিতে কোনো ঝামেলা ছাড়াই একগাদা মানুষকে চমৎকারভাবে মেরে ফেলা যায়। গুলি করে মেরে ফেলার সনাতনী প্রক্রিয়টাতে খরচ ছিলো বড্ড বেশী। মানুষপিছু একটা গুলি স্রেফ অপচয় এবং এটার সমাধান হিসেবে স্বল্প খরচে গ্যাস চেম্বারের এমন যুগান্তকারী আবিষ্কারের...

শয়তান তার আওলিয়াদের কাছে ওহী নাযিল করে !!! =====================================

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৫ আগস্ট, ২০১৫, ১২:১৫ রাত


আমাদের দেশে একশ্রেণীর মানুষ অলি-আওলিয়ার ধুয়া তুলে পীর-মুরিদীর বিনা পূজির বংশগত ব্যবসা বা মাযার নামক মরা মানুষের ব্যবসা নিয়ে তুমুল ঝগড়া বিবাদ করে।
কেউ যদি মাযার ব্যবসাকে, কবরে বা পীরকে সিজদা করাকে শিরক বলে, পীরদের কোরান সুন্নাহ বিরোধী কথা বার্তা বা আমলের বিরোধীতা করে,
পীর বা ওরসের মেলায় নাচ গানকে ভন্ডামি বলে তাহলে ইয়াহুদী খ্রীস্টানদের দালাল, লা মাযহাবী, ওয়াহাবী সহ বিভন্ন...

ইতোমধ্যে নৈরাজ্য শুরু হয়ে গেছে….

লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৫০ রাত


বর্তমান সরকারের সমস্যা হল মৃত প্রায় গাছের গোড়ায় পানি না ঢেলে মাথায় পানি ঢালা
শুধু এ সরকারের কথা বললে অন্যায় হয়ে যাবে । বিগত সরকার গুলোও একি পথে হেঁটেছে । সঠিক পরিকল্পনা, বুদ্ধিদিপ্ত সিদ্ধান্তের অভাব । চাটুকার আার দূর্ণীতির রাহুগ্রাসে আবদ্ধ আমলা সরকারী কর্মকর্তা সরকার দলীয় নেতা কর্মী
সব মিলে যেন এক ভাই ।
বিকল্প যানবাহন কিংবা চলাচলের ব্যবস্থা না করে মহাসড়কে সিএনজি অটোরিক্সা,...

গাফফার চৌধুরীর বক্তব্যের একটি একাডেমিক জবাব

লিখেছেন তাইছির মাহমুদ ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৪০ রাত

তাইছির মাহমুদঃ নিউ ইয়র্কে সাংবাদিক আব্দুল গাফফার চৌধুরীর দেয়া ‘একাডেমিক’ বক্তব্যের একটি একাডেমিক জবাব লিখবো ভাবছিলাম। কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে গিয়ে কিছুটা দেরি হয়ে যায়। তাই ভাবছিলাম আর লিখবো না, কিন্তু বিবেকের তাড়নায় লিখতে হলো। কারণ গাফফার চৌধুরী গত ২০ জুলাই দৈনিক জনকণ্ঠে তাঁর একটি কলামে লিখেছেন ‘আমি যদি ভুল বলে থাকি, তাহলে নিশ্চয়ই আমার বক্তব্য...

স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি যেন সোনার হরিণ

লিখেছেন হরিণ খাইন গোয়েন্দা সংস্থা ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৩১ রাত

মৃত্যুর কথা শুনলেই অন্তরাত্মা দুমড়ে-মুচড়ে ওঠে
। অজানা ভয়মিশ্রিত শিহরণ শরীরের প্রতিটি
লোমকূপ কাঁপিয়ে দেয় । সেই মৃত্যু যদি দুর্ঘটনায়
কিংবা অস্বাভাবিকভাবে হয় তখন সে সংবাদ
শ্রবনে কি অবস্থার সৃষ্টি হয় তা শুধু অনুভবে
উপলব্ধির; প্রকাশ করে বোঝাবার নয় । অথচ
এদেশের প্রতিটি মানুষকে এমন অস্বাভাবিক

কারা ভাল আছেন !

লিখেছেন নার্সিসাস ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১১:০৩ রাত


মায়ের কোল থেকে লেথা পড়া শুরু করে মাস্টার ডিগ্রী পিএইচডি ডক্টরেট আনেক কিছু নিয়াছেন, শিক্ষা জীবনে আনেক বন্ধু বান্ধব আছে তাদের মধ্যে ক্লাসমেট ও আছে, তারা কেউ ক্লাসের ফাস্ট, সেকেন্ড বা থার্ড , অর্থাৎ মেধার দিক থেকে কেউ সবার সেরা আবার কেউ রেজাল্ট সবার চেয়ে নিম্ম অর্থাৎ ঘাধা ছাত্র । কেউ মোটামুটি মোট কথা টোটাল তিনটা শ্রেনী লেখা পড়া শেষ করে কারা সবচেয়ে বেশি ভাল আছে। বিঃ দ্রঃ যারা...

Good Luck Good Luck Good Luck নির্বাচকদের দৃষ্টিতে জুলাই মাসের সেরা ব্লগ!! Good Luck Good Luck Good Luck

লিখেছেন সেরা ব্লগ নির্বাচক ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১০:৩৩ রাত

সম্মানিত ব্লগার এবং ভিজিটর আস্সালামু আলাইকুম, আমরা এক মাসের সেরা লেখা গুলো বাছাই করার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি, আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে এখানে ১-২-৩- নাম্বার যোগ করা হয়েছে মাসের তারিখের হিসাবে (সেরা হিসেবে নয়) আমাদের দৃষ্টিতে সব গুলো লেখায় সেরা।

আমরা চেষ্টা করেছি প্রতিদিনের সেরা লেখা বাছাই করে আনতে! যদিও একই দিনে ২/৩ টির অধিক লেখা সেরাতে যুক্ত হবার মত লেখা প্রকাশিত...

সভ্য(!) বাঙ্গালির বোঝা!!!

লিখেছেন রিদওয়ান কবির সবুজ ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ১০:১২ রাত

"হোয়াইটস ম্যানস বার্ডেন"
শব্দটা আরো আগে থেকে ব্যবহৃত হলেও ইংরেজ সাম্রাজ্যবাদি সাহিত্যিক রুডইয়ার্ড কিপলিং এর একটি কবিতা থেকেই বেশি জনপ্রিয় হয়। এই বাক্যের আভিধানিক অর্থ দাড়ায় "সাদা মানুষের বোঝা"। এই বাক্যটি আসলে ব্যবহৃত হয় ইউরোপবাসি সাদা চামড়ার তথাকথিত সভ্য(!) মানুষগুলির সাম্রাজ্যবাদ কে বৈধ করার উদ্দেশ্যে। এই সাম্রাজ্যবাদিরা নিজেদের দেশের সাধারন মানুষদের বুঝাতেন যে আফ্রিকা...

আর কতো হিংস্র হবি তোরা ??

লিখেছেন মোশারফ রিপন ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৯:৫৯ রাত

আমরা হায়েনা হয়ে গেছি।হয়েনাও বুঝি মানুষের চেয়ে বেশি হিংস্র হয় না।কাকের মাংস কাক না খেলেও আমরা নিউরন সমদ্ধ প্রানী গুলো স্বউল্লাসে স্বজাতীর মাংস ভক্ষন করছি।আমাদের নগ্ন হিংস্রতা বন্য হিংস্র প্রাণীদের হার মানায়।আমাদের নির্যাতনের হিংস্রতা দেখে নরকের কর্মীরাও আঁতকে ওঠবে।
আমরা কি মানুষ?প্রশ্নটা নিজের বিবেককে আমি বারংবার করি।স্বীয় বুদ্ধিমত্তা দিয়ে যে প্রাণীগুলি নিজেদের...

নিষ্টুর মা !! পাষান মা !!! সৌদি প্রবাসির স্ত্রীর কান্ড ======================================

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৯:৩১ রাত

শান্তির পায়রার খোজে ছুটতে ছুটতে অশান্তির সাগরে ডুবছে হাজারও মানুষ। তার একটি নমুনা দেখুন

ছবিটিতে যে বাচ্চাটিকে দেখছেন তার বয়স ১০ বছর।
তার বাবা একজন সৌদী প্রবাসী। প্রায় ১৩ বছর যাবত তার আয়ের সকল টাকা তার মায়ের নামে পাঠান। ভাল ভালে কাটছিল তাদের জিবন। কিন্তু হটাৎ করে কাল বৈশাখী ঝড়ের মত লন্ড ভন্ড হয়ে গেল তাদের সুন্দর সংসার, ঐ মহিলা এই ফুটফুটে বাচ্চটি রেখে অন্য একজনের হাত ধরে...

অবাক সীমান্ত

লিখেছেন ইকবাল হোছাইন পরশ ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৮:১১ রাত

শ্যাওলা জমেছে মনের কোণে
অশরীরী নিস্তব্ধ এক শহর,
জানালার শার্সিতে ময়লার আস্তরণ,
আর পলেস্তার খসে পড়েছে উঁচু
দেয়ালগুলোর;
বাতাসেরা কেবল মাঝে মাঝে
খেলে যায়;

যৌন হয়রানি বিস্তার রোধ করার উপায় কি?

লিখেছেন রাজু আহমেদ ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৬:৪৯ সন্ধ্যা

নিত্যাকার রুটিন মাফিক আজও দুপুর নাগাদ গ্রান্থাগার থেকে বাসায় ফিরছিলাম । গত কয়েকদিনের প্রথা ভেঙ্গে এ শহরের আকাশে আজ সূর্য্য নামক গ্রহটি ব্যাপক দ্যুতি ছড়িয়ে পরিবেশকে বেশ উত্তপ্ত করে তুলেছে । হাঁটতে হাঁটতে মাঝারি মানের তাপের তীব্রতায় বেশ তৃষ্ণার্ত অনূভব করছিলাম । ভাবছিলাম, কোন হোটেল থেকে গ্লাস খানেক পানি পান করে তৃষ্ণা নিবারণ করবো । কিন্তু যে পথ দিয়ে হাঁটছিলাম সে পথের হোটেলগুলোর...

থাকত যদি

লিখেছেন আবু জারীর ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৫:৪৮ বিকাল


(ছবির সাথে কবিতার মিল কেউ দয়া করে খুজবেন না)
থাকত যদি সবার ঘরে
এমন একটা বৌ
সব স্বামীরা থাকত ঘরে
বের হতনা কেউ।
কপাল গুণে মিলত যদি

"জলে ভেজা যৌবন : মফিজুল ইসলাম খান" ""অসাধারণ এক কবিতা : প্রবাসী স্বামীরা মনযোগ দিয়ে পড়ুন, হৃদয় দিয়ে অনুভব করুন""

লিখেছেন আবু সাইফ ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৪:২০ বিকাল


""অসাধারণ এক কবিতা : প্রবাসী স্বামীরা মনযোগ দিয়ে পড়ুন, হৃদয় দিয়ে অনুভব করুন""
******
জলে ভেজা যৌবন
ক্ষুধায় ব্যাঘ্র যেনো
তপ্ত খাবার চায় বাড়িয়ে দুহাত
শ্যাম কালিয়া আমার কান পেতে শোন্

শিশুকে আদর করুন/ তাদের আবদার রাখুন কিন্তু...

লিখেছেন ঈপ্সিতা চৌধুরী ০৪ আগস্ট, ২০১৫, ০৩:০৭ দুপুর

>তাদের মাথায় তুলবেন না! একটা শিশুকে ছোটবেলা থেকেই সঠিক ভাবে গড়ে তুলুন... কয়েকটি ঘটনার কথা বলছি- এসব শিশুকে বিগড়ে দেয় বৈকি - !
>> ঘটনা -১- আমার পরিচিত এক চাচী! তার ১ বছর ২ মাস বয়সের বাচ্চা আধো আধো কথা বলা শিখেছে কিন্তু অবাক করা ব্যাপার হল- সেই বাচ্চা কোথা থেকে যে “বাল” কথাটা শিখেছে তা কেউ জানে না, এই বাচ্চাটার সাথে কেউ কথা বললে, দুষ্টামি করলে কিংবা আনমনে বাচ্চাটা হুট-হাট “বাল” বলে! আশ্চর্যের বিষয় হল- এই বিষয়ে সেই চাচীকে অনেকেই সাবধান করে দিলেও তিনি তার বাচ্চা বলে শাসন করেন না কিংবা বাচ্চা যে এটা বলছে এবং এই কথাটা শিখে ফেলছে এব্যাপারে তাকে যে কিছু করতে হবে এই চিন্তা তার মধ্যে দেখিনা! তিনি বলেন ও তো মাসুম বাচ্চা, ওকে কি বলবো ? সত্যি অবাক হতে হয়! এখন থেকেই যদি এই বাচ্চাকে বুঝিয়ে বা ধমক দিয়ে এই কথাটা বলা ছাড়ানো না যায় তাহলে কি আদৌ এই বাচ্চাটা সঠিক পথে যাবে?
>>ঘটনা -২- পরিচিত এক মামী! তার কাছে নিজের বাচ্চা এতটা আদরের ছিল যে তিনি বলতেন, আমার বাচ্চা যা খেতে চাইবে , যখন-ই খেতে চাইবে আমি তা তখন-ই তাকে বানিয়ে খাওয়াবো! (স্বাভাবিক প্রত্যেক মা-ই তা চায়) এবং সত্যি সত্যি তার বাচ্চা মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে যদি পরোটা খেতে চেয়েছে তিনি বানিয়ে খাইয়েছেন, এছাড়া যখন-ই যা খেতে চেয়েছে তিনি দিয়েছেন, ফলে বাচ্চাটা ধীরে মোটা হতে হতে অসম্ভব মোটা হয়ে গিয়েছিল, বাচ্চাটা এটা আমাকে দিতেই হবে এই জেদটা নিজের মধ্যে গড়ে তুলেছিল, ফলাফল এখন সেই বাচ্চা আউট অফ কন্ট্রোল ! কাজটা কি তিনি ভাল করেছিলেন? >ঘটনা -৩- পটুয়াখালী থাকাকালীন একদিন এক আঙ্কেল/ আন্টি বেড়াতে আসেন তাদের ৩ বছরের বাচ্চাকে নিয়ে! সে সময় আমার মামনী/ বাপি অফিসে ছিলেন! কিছুক্ষনের মধ্যেই সেই বাচ্চা আমাদের তালাবদ্ধ শোকেসের মধ্যে থাকা একটা খেলনার জন্য অইরকম কান্নাকাটি শুরু করেন এবং আঙ্কেল তার বাচ্চাকে না বুঝিয়ে, শাসন না করে, (মানে অন্যের বাসার জিনিস যে ধরতে হয় না ) উলটো আমাকে চাপ দিতে থাকেন শোকেস খুলে সেই খেলনা তাকে বের করে দিতে!! আমি যে তাকে এতবার বলছি- চাবি নেই আমার কাছে এরপর ও জেদাজেদি করেছিলেন তিনি! এইটা কি তার ঠিক হয়েছিল? এরপর সেই বাচ্চা যেখানেই যেত সেখানেই যা দেখত তাই নিতে চাইত!!
>>> বাবা- মা-ই যদি সন্তানকে কোনটা ঠিক কোনটা বেঠিক, কোনটা করা যাবে, কোনটা করা যাবে না, এই শিক্ষাটা ছোট্ট বেলা থেকেই না দেন তাহলে সেই শিশুটা কি শিখবে...? বলতে পারেন? ইদানিং কালের অনেক বাবা- মা’কে দেখি এরকম! করছে করুক ছোট বাচ্চা এই মনোভাব! আসলেই কি আপনারা ঠিক কাজ করছেন? ভেবে দেখুন একবার!