বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর বিপদজনক রাস্তাগুলো
লিখেছেন মুসলমান ১০ আগস্ট, ২০১৫, ০২:০৭ দুপুর
রাস্তাপথে চলতে গেলে বিশেষ করে যদি গাড়িতে করে যেতে হয়, তাহলে সিট বেল্ট বেঁধে, ট্রাফিক নিয়ম মেনে, কম গতিতে গাড়ি চালালেই আর কোনও সমস্যা হওয়ার নয়।
তবে যদি কোন পাহাড়ি রাস্তায় চলতে হয় সেই ক্ষেত্রে মনের মধ্যে একটু ভয় লাগারই কথা। এছাড়া পাহাড়ি রাস্তায় চলতে গেলে নানান বিপদের সম্মুখীন হতে হয়।
বিশ্বের এমন কিছু বিপদজনক ভয়ংকর রাস্তা রয়েছে, যেখানে ড্রাইভাররা গাড়ী চালানোর আগে চিন্তা-ভাবনা...
‘মাছি’ প্রসঙ্গে বিশ্বনবীর (সা.) সেই কথাটিই মেনে নিল আধুনিক বিজ্ঞান
লিখেছেন শান্তিপ্রিয় ১০ আগস্ট, ২০১৫, ১২:১৩ দুপুর
ইসলাম ডেস্ক: আজকে প্রায় ১৪০০ বছর আগে নাজিল হওয়া আল কুরআনয়ের বিশ্লেষণ করে মানুষ মঙ্গল গ্রহ পর্যন্ত পৌঁছেছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ১৪০০ বছর আগে মাছি প্রসঙ্গে যে কথাটি বলেছিলেন তা আমাদের আধুনিক বিজ্ঞানও মেনে নিয়েছে। বুখারী ও ইবনে মাজাহ হাদীসে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
إذا وقع الذباب في إناء أحدكم فليغمسه كله ثم ليطرحه فإن في أحد جناحيه شفاء وفي الآخر داء ( ﺭﻭﺍﻩ ﺍﻟﺒﺨﺎﺭﻱ(
অর্থ:...
থটস্ ফিল্টারিং-২ ও ৩ (Thoughts Filtering)
লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ১০ আগস্ট, ২০১৫, ১২:১১ দুপুর
থটস্ ফিল্টারিং-২ (Thoughts Filtering)
বিদ্যমান চিন্তার নিরীক্ষনের বিভিন্ন পর্যায় থাকতে পারে। সমাজ ও সময় অনুসারে এই নিরীক্ষন পদ্ধতিও বদলাতে পারে। বদলাতে হবেই। বর্তমান ইসলামপন্থীদের মাঝে রাজনীতি জনপ্রিয়তা লাভ করলেও তারা মাকাসিদ আশ শারিয়াহ/অবজেক্টিভ অব শারিয়াহ/স্পিরিট অব শারিয়াহ নিয়ে জ্ঞানের গভীরতায় ঢুকতে পারেননি। কথা বলার অগ্রাধিকারের তালিকা তৈরী করতে পারেননি।বর্তমান...
এমন ভুল সংবাদ আর কতদিন ...
লিখেছেন এলিট ১০ আগস্ট, ২০১৫, ০৭:১৯ সকাল
স্কুল, কলেজ, হোস্টেল, মেস ইত্যাদি জায়গায় সবারই বড় ভাই গোত্রীয় লোক থাকে। আমারও ছিল। এমনই একজন বড় ভাই, অর্ধেক টিউশন ফি দিত। আমি অবাক হয়ে কারন জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, তিনি দরিদ্র মেধাবী ছাত্র। এ নিয়ে তার সঙ্গে বেশ ঠাট্টা মশকরা করলাম। আসলে তিনি দরিদ্র নন, মেধাবীও নন। অর্থাৎ যে কারন দেখিয়ে তিনি অর্ধেক বেতন দিতে পারছেন সেই কারনের কোনটাই সত্য নয়। বলা বাহুল্য, যে কোন একটা কায়দা...
!!!!!!!!!!!! অতীতের ফেলে আসা স্মৃতিগুলি !!!!!! ( পর্ব ৪) ======================================
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১০ আগস্ট, ২০১৫, ১২:৩৩ রাত
শীতের আনাগোনা মাত্র শুরু হয়েছে কিন্তু ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে গাছি ।
খেজুরের রস সংগ্রকারীরা পাটের সুতালি থেকে পাকিয়ে পাকিয়ে মোটা রশি তৈরী করে , গাছ কাটা দা ধার দেয় ,নলি বানায় , মাটির পাত্র ( স্থানীয় ভাষায় কাইড়ে বলে )
তাপালি কিনে সেই মাপে চুলা তৈরী করা সহ অনেক প্রস্তুতি নিতে থাকে।
এমন মৌসুমে আশপাশের ঝোপঝাড় থেকে বনবিড়ালের উতপাত কিন্তু তখন বৃদ্ধি পায়।
রহিমের মা সকালে মুরগির ঘরের...
বড় ভাই
লিখেছেন আবু জারীর ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ১১:২৪ রাত
ভাইটা আমার বড় অতি
মনটা তাহার ভালো
যদিও তার রংটা গায়ের
একটু খানি কালো।
বাপ হারিয়ে ইয়াতিম তিনি
ছোট্ট বেলা থেকে
নড়বড়ে নৈতিকতা, লুকোচুরি চলে হরদম, কে কাকে শোধরাবে?
লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৭:২৩ সন্ধ্যা
চরম হতাশা আর শঙ্কায় ঘুম আসে না!
আপন জনের নষ্ট হয়ে যাওয়া দেখে
সমাধান খুঁজে ফিরি, তবু ফেরাতে পারিনা।
কে কাকে শোধরাবে, প্রতিষেধক দিয়ে সারিয়ে তুলবে? যখন অধিকাংশ মানুষই মহামারিতে আক্রান্ত! প্রযুক্তির আশীর্বাদ অথবা অভিশাপের কল্যাণে অর্থাৎ ইন্টারনেট এক্সেসের কারণে গার্ডিয়ানরা সন্তানদের অপকর্মের শতভাগের ৯৮ভাগই জানে না, তেমনি করে স্বামী/স্ত্রী, ভাই-বোন, শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা...
গল্প: মায়ের পালকি (পর্ব দুই)
লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৬:৫২ সন্ধ্যা
আমি যখন আস্তে আস্তে এক পা দু'পা করে হাটতে শিখছি তখনো আমার বাবা পিঠা খাওয়ানোর আয়োজন করলেন গ্রামের মানুষদের। আমার ছোট ছোট পায়ের মত করে পিঠা বানিয়েছেন আমার মা । আমার হাটা শিখার পিঠা খেয়ে গ্রামের মানুষও খুশি । সকলেই প্রাণ ভরে দোয়া করলেন আমার জন্য।
হাসি খুশি আনন্দ আর মায়া মমতার মধ্যে আমার মা'র দিন অতিবাহিত হতে লাগলো। আমিও আস্তে আস্তে করে বড় হতে লাগলাম। কিন্তু আমি ও আমার মায়ের...
করণীয় কি : প্লীজ, জানতে চাই ?
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৬:৪৩ সন্ধ্যা
রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার ছেলেকে স্কুলে আনা নেয়া করি। স্কুল থেকে আনার সময় রিক্সা আসা-যাওয়ার জন্য কন্ট্যাক্ট করি। কারণ স্কুল ছুটি হলে রিক্সা পাওয়া সোনার হরিণের মতই। একদিন তো কড়া রৌদের মধ্যেও সমস্ত রাস্তা হেঁটে হেঁটে নিয়ে আসি। এ ছাড়া আর কোন উপায় ছিলনা। রাস্তায় প্রচণ্ড জ্যাম ছিল, রিক্সা তো পাওয়ার কথাই উঠে না।
আজকে ১১টার সময় অফিসের পাশ থেকে ২০ টাকা দিয়ে রিক্সা ঠিক করি। রিক্সায়...
গল্পে গল্পে শিক্ষা
লিখেছেন জ্ঞানের কথা ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০১:৫৬ দুপুর
‘দালায়েলুল খায়রাত’ বইটি লেখার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে লেখক বলেন যে,
তিনি একদা সফর অবস্থায় ওযূর পানির সংকটে পড়েন। দড়ি-বালতি না থাকার কারণে তিনি কূয়া থেকে পানি উঠাতে পারছিলেন না।
একটি মেয়ে এ দৃশ্য দেখে কূয়ার নিকটে এসে তাতে থুথু নিক্ষেপ করল। সাথে সাথে কূয়ার পানি কিনারা পর্যন্ত উঠে এলো।
লেখক বিস্মিত হয়ে মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করলে সে বলল, এটি দরূদ শরীফের বরকত। এ ঘটনার...
মা তুমি কেন আমায় ফাঁকি দিলে?
লিখেছেন সত্যলিখন ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ১২:২২ দুপুর
হা হা হা! বড় খালাম্মা, দেখেন কাকে নিয়ে এসেছি।
মনে মনে রুবির হাসি দেখে ভাবলাম,মেয়েটা ৩ বাচ্চার মা হলেও ছোটই রয়ে গেল।
একটু পরেই দেখি রুবির পিছনে আমায় গর্ভধারিনী মা জননী। এতো অসুস্থতা র চাপে দুর্বল হয়ে পড়েছি যে, মাকে পেয়ে খুশির টানে শরিল নিয়ে শোয়া থেকে উঠে যে দাঁড়িয়ে মায়ের গলা জড়আয়ে ধরে বলব, মা গো মা তুমি বড্ড অভিমানী " এতো দিন আমায় না দেখে কেমন করে রলে।
না অনেক টা ঝড়ে উপড়ে পড়া...
মৃত্যু কতটা কাছে?
লিখেছেন আবাবীল ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৯:৫৯ সকাল
এই'যে ব্লগার "নিলয় নীলে"র মৃত্যু নিয়ে চারদিকে এতো কথা হচ্ছে, এতো এতো লেখা-লেখি হচ্ছে, মৃত্যুর আগ মূহুর্তেও নিলয় কি জানতো আজ এই ভাবে দুর্বৃত্তদের হাতে তার মৃত্যু হবে। পাঁচ মিনিট আগেও যে লোকটা ল্যাপটপ নিয়ে নিশ্চিন্ত মনে বসে কাজ করছিলো, পাঁচ মিনিট পরেই সে লাশ হয়ে গেলো।
এভাবে মৃত্যু যদিও কারো কাম্য নয়, তারপরেও একবারো কি আমরা ভেবে দেখেছি মৃত্যু আমাদের কতো কাছে? প্রতিনিয়তই আমাদের...
গড়বো, সুন্দর আলোর পৃথিবী....
লিখেছেন নতুন মস ০৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৮:৩৮ সকাল
এলোমেলো একগুচ্ছ
আলোকে ছড়িয়ে দিলাম আকাশে ...
বিন্দু বিন্দু জল হয়ে নেমে আসল
সবুজ পাতাগুলোর
উপর গিয়ে বসল যখন
কি সেই আনন্দ
কে দেখে...
ব্লগার নজরুল ইসলাম টিপু অসুস্থ! সকলের দোয়া কাম্য
লিখেছেন সালমা ০৮ আগস্ট, ২০১৫, ০৮:৫২ রাত
গত ৭ই জুলাই, রোজার দিনে, জোহরের নামাজের অজু করতে গিয়ে বাম পা ওয়াশ বেসিনের উপর তুলেছিলেন। যেসব অফিসে ওজু করার ব্যবস্থা নাই, সেখানে স্টাফেরা এভাবেই ওজু করে থাকেন। তিনি পা একটু উপরে তোলা মাত্রই, কোমরের অস্থি সন্ধিতে টান অনুভব করেন।
তিনি জানিয়েছেন, ‘আমি এটাকে খুবই মামুলী ব্যাপার মনে করেছিলাম কেননা বিগত ২০ বছর এভাবেই ওজু করে আসছি। তা ছাড়া এথলেট দের মত, আমি আমার পা দুখানা মাথার...
আম্মু, তোমার মেয়ে অনেক বড় হয়ে গেছে...
লিখেছেন নিরবে ০৮ আগস্ট, ২০১৫, ০৮:২৭ রাত
২টা ঈদ তোমাদের ছেড়ে দিব্যি কেটে গেল। কখন কিভাবে সময়টা চলে গেল বুঝতেই পারলাম না। খারাপ লাগাগুলো কেমন জানি আর কাজ করে না। ভেবেছিলাম বুঝি এভাবেই চলবে। কিন্তু হঠাত ছোট টুকরো টুকরো কিছু ঘটনা তোমাদের মনে করিয়ে দেয়। হয়ত কম্যুটারে বসা একটা সুখী পরিবার। ছোট্ট একটা মেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে। মা পাশে বসে মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। মাঝে মাঝে মনে হয় জগতে এর চেয়ে মধুর দৃশ্য আর কিছু হতে পারে না।...