বন্ধ হোক মোসাহেব সংস্কৃতি
লিখেছেন ফুটন্ত গোলাপ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ১১:০৭ রাত
আমাদের সমাজ়ে অন্য অনেক গুণের লোকের অভাব হলেও দুই শ্রেণীর লোকের অভাব সম্ভবত অনেক কম । তারা হলো সাহেব এবং মোসাহেব । কাজী নজরুল খুব সুন্দরভাবে এদের চিত্রাংকন করেছেন ।
সাহেব কহেন,'চমৎকার! সে চমৎকার!'
মোসাহেব বলে,'চমৎকার সে হতেই হবে যে।'
হুজুরের মতে অমত কার?
আমরা মোসাহেবদের একটু অন্য দৃষ্টিতে দেখলেও সাহেবদের ঠিকই শ্রদ্ধা এবং অনুকরনীয় দৃষ্টিতেই দেখি । কিন্তু এই মোসাহেব তৈরীর...
রক্ত চাইনা,চাই শান্তি
লিখেছেন সত্যলিখন ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ১০:৫১ রাত
রক্ত চাইনা,চাই শান্তি
পারভীন সুলতানা
তোমরা শুনতে পাচ্ছ কি অস্ত্রের ঝনঝনানি?
তোদের কানে তালা লেগেছে,তাই শুনতে পাসনি।
আকাশে বাতাসে তাজা রক্তের ঘ্রান ভেসে ভেড়াচ্ছে,
মোর উদ্ভ্রান্ত মন বিষণ্ণতার কালো মেঘে ভরে যাচ্ছে।।
ইহুদীদের ফাঁদে মুসলিম তরুণ-যুবারা
লিখেছেন আবদুল্লাহ রাসেল ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৯:৫৯ রাত
"সারা বিশ্বে একটি মাত্র আদর্শ আছে, যে আদর্শের তরুণরা কোনো বিনিময় ছাড়া হাসিমুখে উন্মত্ত গতিতে নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিতে পারে। সেই আদর্শের নাম হচ্ছে ইসলাম।"
মুসলিমদের ঠিক এই ব্যাপারটাই ইহুদী-যায়োনিস্টরা পিক করেছে। কারন মুসলিমদের আদর্শকে ধুলিস্যাত করে দেয়ার জন্য কোনো মেথড তারা আবিস্কার করতে পারেনি। কুরআনকেও বিকৃত করা যায়নি, বিকৃত করা গেলে তাদের পছন্দের এটা সেটা ঢুকিয়ে শুধু...
যেনে নিন আমরা মজার ছলে কতটুকু গুনাহ করি নাম নিয়ে। ইসলামী নাম নিয়ে মজা করা থেকে বিরত থাকুন।
লিখেছেন ভোলার পোলা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৯:৪০ রাত
আজকাল বিভিন্ন ইসলামিক নাম
আমাদের হাসি তামাশার
খোরাক হয়ে উঠেছে। একজন
মুসলিম হয়েও অজ্ঞতার বশবর্তী
হয়ে এই গোনাহর কাজ করে
চলেছি। আসুন দেখি এর কিছু
উদাহরণ –
প্রসংগ : যুদ্ধাপরাধ এবং হুমায়ূন আহমেদ
লিখেছেন অবাক মুসাফীর ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:১৯ রাত
১
আমার এই লেখার বিষয়বস্তু সম্পর্কে আমি সচেতন, কিন্তু লেখার উদ্দেশ্য ঠিক কি - তা বলতে পারবো না। যুদ্ধাপরাধ ইস্যূ নিয়ে বিগত কয়েক বছর ধরে এতোটাই পানি ঘোলা হয়েছে যে - আমি পুঁচকে কেন আবার পানি ঘোলা করতে নামলাম - তা আমার নিজের কাছেই পরিষ্কার না। তাই কেউ গুরুত্ব সহকারে আমার লেখা পড়বেন এই আশাও আমি করিনে।
.
হুমায়ূন আহমেদ নিঃসন্দেহে শক্তিশালী একজন প্রভাবক লেখক। তাঁর লেখা কতটা শক্তিশালী...
আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কোন পথে যাচ্ছে ...............
লিখেছেন বিবেকবান ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:১৮ রাত
............... ছোট শিশু মায়ের কোলে যেমন সুন্দর লাগে তেমনি সুন্দর লাগে যখন এই শিশু বাবার হাত ধরে মসজিদের পানে আসে।আর এর বাইরে সবারই শিশু দেখলে মনে হয় ওর মিষ্টি গালটি ধরে একটু আদর করে দি...
............ সময় পার হওয়ার সাথে সাথে অনেক শিশুই হারিয়ে ফেলে ভালবাসার এ ছোঁয়া হয়ে ওঠে পরিবার,সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য বোঝা।কিন্তু কেন এমন হয়?সমস্যাটি কোথায়?কেন এত আদরের সন্তানরা নষ্ট অভিধায় অভিষিক্ত হয়।এ দোষ...
এতোদিন ছিল আল কায়েদা! এখন আছে আইএস! আগামীতে কে???
লিখেছেন শাহমুন নাকীব ফারাবী ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:০৯ রাত
কয়েকদিন আগে বিশেষ প্রয়োজনে এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে তার বিশ্ববিদ্যালয়ে দেখা করতে গিয়েছিলাম। সেই বড় ভাই এবং আমাকে প্রয়োজনের তাগিদে, এক মুক্তমনা লেখকের কাছে যেতে হয়েছিল।
সেখানে যাওয়ার আগে বড় ভাই আমাকে সাবধান করলেন! খবরদার! ওনার কোন কথার প্রতিবাদ করবি না। চুপ করে শুনবি। যদি বুঝতে পারে, সোজা ১৪ শিকের ভাত খাইয়ে ছাড়বে!
.
.
সেখানে যাওয়ার পর আড্ডাটা বেশ জমে উঠেছে। চা খাওয়ার ফাঁকে মুক্তমনা...
প্রযুক্তির অত্যাধুনিকতায় যেভাবে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ সংস্কৃতি
লিখেছেন এস কে দোয়েল ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৭:২৮ সন্ধ্যা
প্রযুক্তির ঝলকানি আলোর বিপরীতে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রামীণ সংস্কৃতির অনেক কিছুই। নতুন প্রজন্ম ধাবিত হচ্ছে যন্ত্রসভ্যতার নব্য সংস্কৃতির দিকে। যার ফলে প্রকৃতির সেই আদি বিশুদ্ধ সংস্কৃতি ক্রমাগতভাবেই বিলীন হতে চলেছে কালের মহাগর্ভে। গ্রামীণ সংস্কৃতির মধ্যে অনেককিছুই চোখে পড়ে না আগের মতো। শিশু-কিশোরদের মধ্যে নেই কানামাছি বৌ বৌ, গোল্লাছুট, গুডুল্লুা, বৌচি, কুটকুট, অ্যাভেন্টি...
ফ্রান্সের ভিত্তিতে হামলা - মুসলিমবিরোধীরা কি চায়!
লিখেছেন রক্তলাল ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৭:১৫ সন্ধ্যা
কোনো মুসলমান ফ্রান্সে হামলা করে নি! কারণ সুস্পষ্ট!
যতটা এটাক হয়েছে এর কোনোটা কোনো ইসারায়েলি কে টার্গেট করা হয়নি। কিন্তু সত্যি যদি কোনো মুসলিম গোষ্ঠী এসব হামলা করত নিশ্চয়ই ইসরায়েলি টার্গেট থাকত কারণ ওরাই প্যালেনস্টাইনিদের ম্যাস কিলিং করছে।
এভাবে চারিদিকে ত্রাস করে কোনো মুসলমানের কোনই লাভ নেই। এটা শুধু মুসলমান না যেকোনো মানুষই বুঝবে।
ফ্রান্স ইউরোপে সবচেয়ে বেশী...
কোরআনের গল্প :-রোমক ও পারসিকদের যুদ্ধের কাহিনী
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৯:২০ রাত
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম এর মক্কায় অবস্থানকালে পারসিকরা রোমকদের উপর আক্রমণ করে। তাদের এই যুদ্ধ শামদেশের আযরুআত ও বুসরার মধ্যস্থলে সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ চলাকালে মক্কার মুশরিকরা পারসিকদের বিজয় কামনা করত। কেননা শিরক ও প্রতিমা পূজায় তারা ছিল পারসিকদের সহযোগী।
অপরপক্ষে মুসলমানদের আন্তরিক বাসনা ছিল রোমকরা বিজয়ী হোক। কেননা ধর্ম ও মাযহাবের দিক দিয়ে তারা ইসলামের...
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৬:০৮ সন্ধ্যা
শ্রদ্ধেয়, সন্মানিত এবং স্নেহের ব্লগারবৃন্দ। কেমন আছেন সবাই? ভালো তো? প্রত্যাশাও তাই। পরম শ্রদ্ধাভাজন ভাইয়া-আপু, আংকেল, ছোট ভাইয়া-ছোট আপু ও হ্যারি-আওনসহ সকলকেই অনেক মিস করেছি এই ব্লগের আঙিনায়। তাই একটু প্রশান্তির শ্বাস ফেলে নিই! আপন আলয়ে ফিরে!
আচমকা হারিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম আপনাদের সুবাসিত এই সান্নিধ্য থেকে। সময় স্বল্পতার জন্য। কোন কিছু না বলেই! সে জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।...
বিশ্বের বিপদজনক পাঁচ রাস্তা
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৫:৫১ বিকাল
১. প্রশান্ত মহাসাগরের রাস্তা ৮.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ পেরোতে আপনার লাগবে ৩০ মিনিট। বিভিন্ন দ্বীপে যুক্ত হওয়া এই সেতুটির রয়েছে ৮টি শাখা-প্রশাখা। প্রতিনিয়তই সাগরের বিশাল ঢেউ এই সেতুতে আঘাত হানে। ভয়ংকর এই স্থানটি ভ্রমণের জন্যও বেশ চমৎকার। প্রতিবছর হাজারো দর্শনার্থী এই দ্বীপগুলোতে ঘুরতে আসেন এবং এই সেতুটি অতিক্রম করেন।
২. সাউথ ইয়াংগাস রোড ৪৩ মাইল দীর্ঘ ভয়ংকর এই রাস্তাটি...
দেবদাসী
লিখেছেন গোলাম মাওলা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:০২ বিকাল
দেবদাসী
>>দেবদাসী আসলে কি?
দেবদাসী মন্দির সেবিকা। বর্ধিত অর্থে মন্দিরাঙ্গনের বারাঙ্গনা, দেহোপজীবিনী বা গণিকা।
দেবদাসীরা ঈশ্বরের সেবিকা। তাদের অতীতে বলা হতো কলাবন্তী যারা শিল্পকর্মে পারদর্শিনী। অভিজাত শ্রেণি তাদেরকে মন্দির রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত করত। তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিল মন্দিরের মেঝে ঝাড়ু দেওয়া, পবিত্র প্রদীপে তেল ঢালা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, পূজামন্ডপে ও ধর্মীয় শোভাযাত্রায় গান-নৃত্য করা এবং পূজার সময় প্রতিমাকে বাতাস দেওয়া। এ কাজের জন্য তাদেরকে মন্দিরের তহবিল এবং আয় থেকে যা প্রদান করা হতো তা তাদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য অপ্রতুল ছিল। এ কারণে মাঝে মাঝে তারা ধর্মের প্রতি অবিশ্বাসী হয়ে উঠত। আর এই জন্য একে বলা হত ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি (Sacred prostitution)। ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি হচ্ছে এক ধরনের সামাজিক রীতি যেখানে একজন মানুষ যৌন সংগম করে নিজ পতি বা পত্নী ব্যতীত অন্য কারও সাথে পবিত্র বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে। এ ধরনের কাজে যে ব্যাক্তি জড়িত থাকেন তাকে বলে দেবদাসী বা ধর্মীয় পতিতা।
এই রীতি শুধু ভারতেই না প্রাচীন সব সভ্যতাতেই ছিল তার প্রমান মেলে নিচের উধাহরণ থেকে--
**গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডটাস(খ্রিষ্টপূর্ব ৪৮৪-খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০/২০) বলেনঃ “ব্যাবলীয়ানদের সবচেয়ে খারাপ রীতি ছিল জীবনে একবার হলেও প্রত্যেক মহিলাকে বাধ্য করা আফ্রিদিতি মন্দিরে যেতে, যেখানে তাকে একজন অপরিচিত ব্যাক্তির সাথে যৌন কর্মে লিপ্ত হতে হত। যেসব মহিলারা ধনী ও গর্বিত ছিলেন তারা মিলিত হতে চাইতেন না। তাদের তখন দড়ি দিয়ে বেঁধে আনা হত মন্দিরে। প্রচুর অনুগামী লোক ভিড় করত তখন। এভাবে বিপুল সংখ্যক মহিলাকে আনা হত। মহিলারা বাড়িতে ফিরে যেতে পারত না যৌন কর্মে লিপ্ত হওয়ার আগে। অপরিচিত কোন লোককে অবশ্যই টাকা দিতে হত বন্দিনী মহিলার আঁচলে এবং তাকে আহবান করতে হত মাইলিত্তা দেবীর নামে। তাদের মন্দিরের বাইরে মিলিত হতে হত। টাকার পরিমাণ যাই হোক না কেন তা নিতে আস্বীকার করা পাপ। এভাবে সুন্দরী মহিলারা সহজেই মুক্তি পেত অল্প দিনে। অসুন্দরীদের থাকতে হত দুই থেকে তিন বছর পর্যন্ত কোন লোকের সাথে মিলনের আগ পর্যন্ত।
** খ্রিস্টপূর্ব ৪৬৪ বছর আগে গ্রিসে জেনোফন নামের একজন অলিম্পিক বিজয়ী দেবীর মন্দিরে ১০০ জনের মতো তরুণীকে উপহার হিসেবে দান করে কৃতজ্ঞতা স্বরূপ। করিন্থ নামক ঐ শহরে দেবী আফ্রিদিতির মন্দির ছিল। রোমান যুগে ঐ মন্দিরে প্রায় হাজারের উপর দেবদাসী ছিল”।
তোমাদের মা-বোন স্ত্ৰী কন্যাকে পতিতাপল্লীতে পাঠাও। তোমরাও যাও
লিখেছেন স্ব.ঘোষিত.নাস্তিক ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:০০ বিকাল
নারী সেক্স মেশীন ছাড়া বেশী কিছুনা! গুরুজ্বীর উম্মতরা বলেন। বিয়ের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি নিয়ে প্ৰশ্ন তোলা ঠিক না। বিয়ের আগে একটা মেয়ের ১০-১২টা ছেলে বন্ধু থাকতেই পারে! একটা মেয়ে ১০টা ছেলের বেড গরম করতেই পারে! এটা উন্নত মানসিকতা!!
.
"সেইম! একটা ছেলেরও ২০-২৫টা মেয়েবন্ধু থাকতে পারে। এতেও ছেলেকে খারাপ ভাবার কিছু নাই। ইহাও উন্নত মানসিকতার লক্ষণ!!
.
"কিন্তু উস্তাদ স্ব,ঘোষিত নাস্তিক,...
সাদা কালো ভিলেন !!
লিখেছেন ইমরোজ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:৫৬ দুপুর
আমাদের সময়ের সাদা কালো ছবির ভিলেনরা মনে করত নিজে যতই অমানুষ হই না কেনো ; মাগার আমার সন্তান যেন আমার মত না হয় । তাই তারা সন্তানদের সামনে ভালমানুষের একটা মুখোশ পড়ে থাকতেন । রয়ে সয়ে খারাপ কাজ করতেন । আমার মনে হয়না বাস্তব জীবনের ইদানিংকার ভিলেনরা এখন আর এই মারফতি দর্শনে চলে ।
এই কালে পিতামাতার সাথে সম্পর্কটা অনেক ফ্রেন্ডলি । এত রাখ ঢাক নাই। তাই কাররই বোধয় কোন কিছু করতে /বলতে...