আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু
লিখেছেন সন্ধাতারা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৬:০৮ সন্ধ্যা

শ্রদ্ধেয়, সন্মানিত এবং স্নেহের ব্লগারবৃন্দ। কেমন আছেন সবাই? ভালো তো? প্রত্যাশাও তাই। পরম শ্রদ্ধাভাজন ভাইয়া-আপু, আংকেল, ছোট ভাইয়া-ছোট আপু ও হ্যারি-আওনসহ সকলকেই অনেক মিস করেছি এই ব্লগের আঙিনায়। তাই একটু প্রশান্তির শ্বাস ফেলে নিই! আপন আলয়ে ফিরে!
আচমকা হারিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলাম আপনাদের সুবাসিত এই সান্নিধ্য থেকে। সময় স্বল্পতার জন্য। কোন কিছু না বলেই! সে জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।...
বিশ্বের বিপদজনক পাঁচ রাস্তা
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৫:৫১ বিকাল

১. প্রশান্ত মহাসাগরের রাস্তা ৮.৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই পথ পেরোতে আপনার লাগবে ৩০ মিনিট। বিভিন্ন দ্বীপে যুক্ত হওয়া এই সেতুটির রয়েছে ৮টি শাখা-প্রশাখা। প্রতিনিয়তই সাগরের বিশাল ঢেউ এই সেতুতে আঘাত হানে। ভয়ংকর এই স্থানটি ভ্রমণের জন্যও বেশ চমৎকার। প্রতিবছর হাজারো দর্শনার্থী এই দ্বীপগুলোতে ঘুরতে আসেন এবং এই সেতুটি অতিক্রম করেন।
২. সাউথ ইয়াংগাস রোড ৪৩ মাইল দীর্ঘ ভয়ংকর এই রাস্তাটি...
দেবদাসী
লিখেছেন গোলাম মাওলা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:০২ বিকাল
দেবদাসী
>>দেবদাসী আসলে কি?
দেবদাসী মন্দির সেবিকা। বর্ধিত অর্থে মন্দিরাঙ্গনের বারাঙ্গনা, দেহোপজীবিনী বা গণিকা।
দেবদাসীরা ঈশ্বরের সেবিকা। তাদের অতীতে বলা হতো কলাবন্তী যারা শিল্পকর্মে পারদর্শিনী। অভিজাত শ্রেণি তাদেরকে মন্দির রক্ষণাবেক্ষণে নিযুক্ত করত। তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য ছিল মন্দিরের মেঝে ঝাড়ু দেওয়া, পবিত্র প্রদীপে তেল ঢালা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা, পূজামন্ডপে ও ধর্মীয় শোভাযাত্রায় গান-নৃত্য করা এবং পূজার সময় প্রতিমাকে বাতাস দেওয়া। এ কাজের জন্য তাদেরকে মন্দিরের তহবিল এবং আয় থেকে যা প্রদান করা হতো তা তাদের প্রয়োজন মেটানোর জন্য অপ্রতুল ছিল। এ কারণে মাঝে মাঝে তারা ধর্মের প্রতি অবিশ্বাসী হয়ে উঠত। আর এই জন্য একে বলা হত ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি (Sacred prostitution)। ভক্তিমূলক পতিতাবৃত্তি হচ্ছে এক ধরনের সামাজিক রীতি যেখানে একজন মানুষ যৌন সংগম করে নিজ পতি বা পত্নী ব্যতীত অন্য কারও সাথে পবিত্র বা ধর্মীয় উদ্দেশ্যে। এ ধরনের কাজে যে ব্যাক্তি জড়িত থাকেন তাকে বলে দেবদাসী বা ধর্মীয় পতিতা।
এই রীতি শুধু ভারতেই না প্রাচীন সব সভ্যতাতেই ছিল তার প্রমান মেলে নিচের উধাহরণ থেকে--
**গ্রিক ঐতিহাসিক হেরোডটাস(খ্রিষ্টপূর্ব ৪৮৪-খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩০/২০) বলেনঃ “ব্যাবলীয়ানদের সবচেয়ে খারাপ রীতি ছিল জীবনে একবার হলেও প্রত্যেক মহিলাকে বাধ্য করা আফ্রিদিতি মন্দিরে যেতে, যেখানে তাকে একজন অপরিচিত ব্যাক্তির সাথে যৌন কর্মে লিপ্ত হতে হত। যেসব মহিলারা ধনী ও গর্বিত ছিলেন তারা মিলিত হতে চাইতেন না। তাদের তখন দড়ি দিয়ে বেঁধে আনা হত মন্দিরে। প্রচুর অনুগামী লোক ভিড় করত তখন। এভাবে বিপুল সংখ্যক মহিলাকে আনা হত। মহিলারা বাড়িতে ফিরে যেতে পারত না যৌন কর্মে লিপ্ত হওয়ার আগে। অপরিচিত কোন লোককে অবশ্যই টাকা দিতে হত বন্দিনী মহিলার আঁচলে এবং তাকে আহবান করতে হত মাইলিত্তা দেবীর নামে। তাদের মন্দিরের বাইরে মিলিত হতে হত। টাকার পরিমাণ যাই হোক না কেন তা নিতে আস্বীকার করা পাপ। এভাবে সুন্দরী মহিলারা সহজেই মুক্তি পেত অল্প দিনে। অসুন্দরীদের থাকতে হত দুই থেকে তিন বছর পর্যন্ত কোন লোকের সাথে মিলনের আগ পর্যন্ত।
** খ্রিস্টপূর্ব ৪৬৪ বছর আগে গ্রিসে জেনোফন নামের একজন অলিম্পিক বিজয়ী দেবীর মন্দিরে ১০০ জনের মতো তরুণীকে উপহার হিসেবে দান করে কৃতজ্ঞতা স্বরূপ। করিন্থ নামক ঐ শহরে দেবী আফ্রিদিতির মন্দির ছিল। রোমান যুগে ঐ মন্দিরে প্রায় হাজারের উপর দেবদাসী ছিল”।
তোমাদের মা-বোন স্ত্ৰী কন্যাকে পতিতাপল্লীতে পাঠাও। তোমরাও যাও
লিখেছেন স্ব.ঘোষিত.নাস্তিক ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:০০ বিকাল
নারী সেক্স মেশীন ছাড়া বেশী কিছুনা! গুরুজ্বীর উম্মতরা বলেন। বিয়ের সময় মেয়েদের ভার্জিনিটি নিয়ে প্ৰশ্ন তোলা ঠিক না। বিয়ের আগে একটা মেয়ের ১০-১২টা ছেলে বন্ধু থাকতেই পারে! একটা মেয়ে ১০টা ছেলের বেড গরম করতেই পারে! এটা উন্নত মানসিকতা!!
.
"সেইম! একটা ছেলেরও ২০-২৫টা মেয়েবন্ধু থাকতে পারে। এতেও ছেলেকে খারাপ ভাবার কিছু নাই। ইহাও উন্নত মানসিকতার লক্ষণ!!
.
"কিন্তু উস্তাদ স্ব,ঘোষিত নাস্তিক,...
সাদা কালো ভিলেন !!
লিখেছেন ইমরোজ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:৫৬ দুপুর
আমাদের সময়ের সাদা কালো ছবির ভিলেনরা মনে করত নিজে যতই অমানুষ হই না কেনো ; মাগার আমার সন্তান যেন আমার মত না হয় । তাই তারা সন্তানদের সামনে ভালমানুষের একটা মুখোশ পড়ে থাকতেন । রয়ে সয়ে খারাপ কাজ করতেন । আমার মনে হয়না বাস্তব জীবনের ইদানিংকার ভিলেনরা এখন আর এই মারফতি দর্শনে চলে ।
এই কালে পিতামাতার সাথে সম্পর্কটা অনেক ফ্রেন্ডলি । এত রাখ ঢাক নাই। তাই কাররই বোধয় কোন কিছু করতে /বলতে...
অনেকের ঘুম হারাম :-নূর হোসেনের অন্যতম শেল্টারদাতা মুন্সীগঞ্জ জেলার এমপি মৃণাল কান্তি দাস, জনৈক ‘গৌর দা’কে নিয়ে নতুন করে তর্কের...
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:৫০ দুপুর

সাত খুন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন মুখ খুললে কে ফাঁসবেন আর কে হাসবেন তা নিয়ে বিভিন্ন মহলেই চলছে এখন সরগরম আলোচনা। আশংকা করা হচ্ছে, অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বিষয়ে চাঞ্চল্যকর নানা তথ্যও বেরিয়ে আসতে পারে। আর যারা নূর হোসেনকে আজকের এ অবস্থায় উপনীত করেছেন তাদের চেহারাও উন্মোচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে মামলার বাদীপক্ষসহ নারায়ণগঞ্জবাসীর দাবি, এ জন্য সবার আগে রিমান্ডে...
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং ত্বরান্বিত বিচার ব্যাবস্থা
লিখেছেন ইগলের চোখ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:০৬ দুপুর
রাজন হত্যার চার মাস ও রাকিব হত্যার তিন মাস পাঁচ দিনের মাথায় ছয় আসামির দণ্ড ও দুই রায়কে সব মহল থেকে দৃষ্টান্তমূলক আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। শিশু হত্যাকাণ্ড, ব্লগার, লেখক ও প্রকাশক খুন, জঙ্গিবাদীদের অপতৎপরতাসহ বড় ধরনের অপরাধ আমাদের সমাজে নানা কারণেই বেড়েছে। তবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার কাজটি চলছে যুদ্ধাপরাধের বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার মধ্য দিয়ে। এরই মধ্যে বিচারহীনতার সংস্কৃতি...
একটি প্যারালাল সমাজ সংস্কৃতির সদস্য এরা
লিখেছেন শফিউর রহমান ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০১:২৫ দুপুর
ফাঁসী নয়, সংশোধনের সুযোগ দেয়া হোক। বিবেকবান সবাই প্রতিবাদ করুন ছোট্ট এই মেয়েটিকে ফাঁসির মাধ্যমে আর একটি শিশু হত্যার কার্যক্রমকে রুদ্ধ করতে সোচ্চার হোন সবাই। যেমনভাবে সোচ্চার হয়েছিলেন রাজন হত্যার বিরুদ্ধে।
রাজন হত্যার ব্যাপারে আপনারা সোচ্চার হয়েছিলেন এমন সময় যখন রাজন আর ছিল না। কিন্তু ঐশী! সেতো এখনো আমাদের সামনে রয়েছে। কিছু করতে হলে এখনই করতে হবে। হত্যার পরে যতই প্রতিবাদ...
বাংলা কবিরই দ্যাশ্ তো
লিখেছেন শঙ্কর দেবনাথ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ১১:৫৯ সকাল
এক
কবিতা লেখা তো ভীষণ সহজই
লাগেনা ছন্দ-ফন্দ,
মুখের ভাষাতে ব্যাঁ ব্যাকরণেতে
আধুনিক বাক-বন্ধ।
অর্থ লাগেনা - শর্তটা শুধু-
খেই হারা কিছু শব্দ-
ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ১৫৩, জরুরি অবস্থা জারি । ইহুদিরা আবার মুসলমানদেরকে কোন ঠাসা করতে দেশে দেশে আইএসের নামে শাখা খুলে...
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ১১:২৪ সকাল

ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সিরিজ বোমা হামলায় কমপক্ষে ১৫৩ জন নিহত হয়েছে। এ অবস্থার পর দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। প্যারিসে লোকজনকে ঘর থেকে বের হতে বারণ করা হয়েছে। পুরো প্যারিস ঘিরে রেখেছে পুলিশ। বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে এ হামলার দায় স্বীকার করেছে আইএস। বিবিসি জানায়, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথমবার পুরো দেশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে এবং বন্ধ করা হয়েছে...
এই তথ্য গুলোই প্রমান করে নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সেভেন মার্ডার...
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:৫৭ সকাল

আলোচিত সেভেন মার্ডারের ঘটনায় গ্রেপ্তার আওয়ামীলীগের নেতা মায়ার মেয়ের জামাই র্যাব-১১-এর সাবেক কমান্ডার অবসরে পাঠানো লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ জড়িত, বের হয়ে সরাসরি খুনের সাথে জড়িত। এর পর ও অবসরে পাঠানো হলো ? কারাগারে আরামে রাখা হয়েছে। বিনোদনের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে।
শীতলক্ষ্যা নদী দিয়ে যাওয়ার পথে আদমজী ইপিজেড (ইপিজেডের সামনে র্যাব ১১-এর সদর দপ্তর) ঘাট থেকে লাশ গুমের উপকরণ...
ডিএনএ কী? ১৪তম পর্ব, EMBRYOLOGY, ভ্রুণ যে ভাবে বর্ধিত হয়। STEM CELL ও CLONING কী?(২)।
লিখেছেন আঃ হাকিম চাকলাদার ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৬:৪৩ সকাল
ডিএনএ কী? ১৪তম পর্ব, EMBRYOLOGY, ভ্রুণ যে ভাবে বর্ধিত হয়। STEM CELL ও CLONING কী?(২)।
Figure source- http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/medicine/laureates/2012/
Figure-1
Shinya Yamanaka (বামে)
জন্ম: ১৯৬২,Osaka, Japan
Sir John B. Gurdon (ড়ানে)
৬৪ টি জেলার নামকরণের মজার সব ইতিহাস
লিখেছেন পদ্ম পাতা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৫:১৭ সকাল
১। বরিশাল বিভাগঃ-
বরিশাল বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৩ সালে। বরিশাল, বরগুনা, ঝালকাঠী, পটুয়াখালি, পিরোজপুর ও ভোলা এই ৬ জেলা নিয়ে বরিশাল বিভাগ গঠিত হয়। অবশেষে ২০০০ সালে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয়।
১. বরগুনা জেলাঃ-
বরগুনা নামের সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও জানা যায় যে, উত্তরাঞ্চলের কাঠ ব্যবসায়ীরা এ অঞ্চলে কাঠ নিতে এস খরস্রোতা খাকদোন নদী অতিক্রম করতে গিয়ে অনুকুল...
@@@@ মাুনষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য ও কর্তব্য @@@@
লিখেছেন শেখের পোলা ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৪:২৩ রাত
(মূল বক্তব্য মরহুম ডাঃ ইসরার আহমাদ, ইউ টিউব)
وَمَا خَلَقْتُ الْجِنَّ وَالْإِنسَ إِلَّا لِيَعْبُدُونِ
অর্থ;-আমি জ্বীন ও ইনসানকে সৃষ্টি করেছি কেবল মাত্র এজন্য যে, যেন তারা আমারই ইবাদত করে৷
হাদীশে আছে যে, এক বেদুঈন সাহবী রসুল সঃ এর হুজুরে হাজির হয়ে আরজ করলেন যে, আমি লম্বা চওড়া হেদায়েত বুঝিনা, আপনি আমাকে সংক্ষেপে এক কথায় কিছু হেদায়েত করুন যাতে আমি নাজাত পেতে পারি৷ রসুল সঃ তাকে বললেন যে, বল ‘আশহাদু...
ঐশি'রা তৈরি হয় কোথা থেকে?
লিখেছেন দিগন্তের শেষ ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০২:৫৬ রাত
সংবাদ পত্রের পাতায় টিভির চিত্রে যতবার ঐশির মলিন মুখখানি দেখেছি একটু কষ্ট লেগেছে। অনেকে অনেক ভাবে তাকে সমালচনায় এনেছে। প্রশ্ন হচ্ছে তার এ বখে যাওয়া জীবটা কে উপহার দিয়েছে?
ঐশি ছোট্টকালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুলে পড়ত, কিন্তু তার ধরাবাধা জীবন ভালো লাগেনি। যার ফলে সে বাবা-মা'র কাছে বাইনা করে "ও" লেভেল স্কুলে ভর্তি হয়। বাবা-মা চেয়েছিলো ও মানুষের মতো মানুষ হবে, তাকে দিয়ে দু'জনে কতই না...



