এই তথ্য গুলোই প্রমান করে নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সেভেন মার্ডার...
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১৪ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:৫৭:৫৪ সকাল

আলোচিত সেভেন মার্ডারের ঘটনায় গ্রেপ্তার আওয়ামীলীগের নেতা মায়ার মেয়ের জামাই র্যাব-১১-এর সাবেক কমান্ডার অবসরে পাঠানো লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ জড়িত, বের হয়ে সরাসরি খুনের সাথে জড়িত। এর পর ও অবসরে পাঠানো হলো ? কারাগারে আরামে রাখা হয়েছে। বিনোদনের ব্যবস্থা করে দেয়া হয়েছে।
শীতলক্ষ্যা নদী দিয়ে যাওয়ার পথে আদমজী ইপিজেড (ইপিজেডের সামনে র্যাব ১১-এর সদর দপ্তর) ঘাট থেকে লাশ গুমের উপকরণ নৌকায় তোলা হয়। লাশ যাতে ভেসে না ওঠে এ জন্য নৌকার মধ্যেই একে একে প্রত্যেকটি লাশের সঙ্গে ২৪টি করে ইট বাঁধা হয়। এক একটি ইটের ওজন আড়াই কেজি। পানিতে ওই ইট ভেজার পর এক একটির ওজন হয় ৫ কেজি। একটি করে ফুটো করে দেয়া হয় লাশের নাভির নিচে। তারপর রাত সোয়া ২টার দিকে লাশগুলো নদীতে ডুবিয়ে দিয়ে ১২ ঘণ্টার অপারেশনের ইতি টানা হয়।
গোয়েন্দা সূত্রের দাবি প্রভাবশালী একজন মন্ত্রীর পুত্র এবং একজন রাজনীতিবিদও অভিযুক্তদের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ করেছেন।
পূর্ব পরিকল্পনা মতে ২৭শে এপ্রিল দুপুর ১টা ৩০ মিনিট থেকে ১টা ৪৫ মিনিটের মধ্যে মাত্র ২ মিনিট সময় নিয়ে নাসিক কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম ও আইনজীবী চন্দন কুমার সরকারসহ ৭ জনকে অপহরণ করে মেজর (অব.) আরিফ হোসেন ও লে. কমান্ডার এম এম রানার নেতৃত্বে র্যাবের ১১ সদস্যের একটি টিম। রাত সোয়া ২টার দিকে লাশ নদীতে ডুবিয়ে দিয়ে ১২ ঘণ্টার শ্বাসরুদ্ধকর এক অপারেশনের সমাপ্তি টানা হয়। এর মধ্যে অপহৃতদের র্যাবের গাড়িতে তুলে চেতনানাশক ইনজেকশন দিয়ে অচেতন করা হয়।
৬ কোটি টাকা ঘুস নিয়ে র্যাব-১১'র কমান্ডার লেফটেনেন্ট কর্নেল তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, মেজর আরিফ হোসেন এবং লে. কমান্ডার এম এম রানা সাতজনকে অপহরণের পর হত্যা করে ।
এই তথ্য গুলোই প্রমান করে নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সেভেন মার্ডার...























বিষয়: বিবিধ
২৪৭০ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
ইদানিং বেশ কিছু রায় হয়ে যাওয়া ( যেগুলো বলতে গেলে থেমেই ছিল) যে বিদেশীদের বুঝ দেবার জন্যই হচ্ছে তা বোঝা খুব একটা কঠিন কাজ না ।
আলোচিত এই সেভেন মার্ডারের ঘটনার যদি সঠিক যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে আদালতে আসে তাহলে অনেকের নাম জড়িয়ে যাবে ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন