স্বাস্থ্য রক্ষায় ধর্মের প্রভাব

লিখেছেন শরফুদ্দিন আহমদ লিংকন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:০১ দুপুর


স্বাস্থ্য দুই প্রকার- শারিরীক ও মানসিক। শারিরীক স্বাস্থ্যকেই অনেকেই স্বাস্থ্য বলে বুঝেন। তবে মানসিক স্বাস্থ্যের গূরত্ব শারিরীক স্বাস্থ্যের চেয়ে অনেক বেশি। শরীরের কোথাও ব্যথা পেলে সেখানে মলম লাগানো যায়। কিন্তু মনের ব্যথায় কিভাবে আপনি মলম লাগাবেন?? এ ব্যথা তো দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়না, অনুভব করা যায়।
শারিরীক সমস্যা থাকলেও মানসিক শক্তি বলে সে সমস্যাকে জয় করা যায়। কিন্তু...

নাম নম!

লিখেছেন গোলাম মাওলা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৫৮ সকাল

নাম নম!
--------
বিশেষনে সবি শেষ কহিবারে পারি
জানো স্বামির নাম নাহি ধরে নারি।
-- তো এই কবিতার মাঝে বাঙ্গালী নারীকুলের একটি বিষেশ চরিত্র চিত্রিত হয়েছে। তারা আগে মনে করিত স্বামির নাম মুখে আনা পাপ। তাই তারা স্বামিকে ডাকত এই যে শুনছেন, রহিমার আব্বা, ---- ইত্যাদি নিত্য সব সম্মানীয় বোলে।
আর এখন তারা সেই অবলা নারী নেই। তারা এখন নিজেদের প্রভুত্বকারী নারী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা...

শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন...........................................

লিখেছেন শাহমুন নাকীব ফারাবী ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৩৮ সকাল

বেশ কয়েক মাস আগে,ধানমন্ডি লেকপাড়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম! ঢাকার তিব্র জানজট উপেক্ষা করে কোথাও ঘুরতে যাওয়াটা সত্যিই খুব দুঃসাহসিক কাজই বলে মনে হয়(!) তারপরও নিঃসঙ্গতা আর একঘেয়ামী দূর করতে সেখানে ঘুরতে যাওয়া। সেই সঙ্গে লেকপাড়ে অসাধারণ সৌন্দয্য মন্ডিত কাঠের তৈরী, তাকওয়া মসজিদে নামায পড়ারও একটি সু্প্ত বাসনা ছিল!
যাইহোক, সেখানে ঘুরতে গিয়ে দেখলাম লেকপাড়ের পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে কিছু...

নন-এমপিও শিক্ষক: একুশ শতকের শ্রমদাস! ----- আমিরুল আলম খান |

লিখেছেন ঝরাপাতা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৩৬ সকাল

এমপিওহীন (মান্থলি পে-অর্ডার) শিক্ষকদের দীর্ঘ আন্দোলন ফলপ্রসূ হয়নি। কিছুদিন বিরতি দিয়ে অনশনের মতো কর্মসূচি পালন করতে হলো তাঁদের; হোক না প্রতীকী। তাতেও সমাধানের আশ্বাস পর্যন্ত মেলেনি! এটা ভাবা সত্যিই কঠিন যে কিছু মানুষের অবিমৃশ্যকারিতায় দেশের লক্ষাধিক শিক্ষক দাসের চেয়েও নিকৃষ্ট জীবন যাপনে বাধ্য হচ্ছেন। কিন্তু দেশের শিক্ষার চাকা সচল রাখতে এই নন-এমপিও শিক্ষকদের ভূমিকা...

মাজার, দরগাহ, খানকা, মোল্লা ও পীরদের যে দান বা হাদিয়া ও তোহফা দেয়া হয় সব পুরাপুরি অবৈধ হারামের টাকায়।

লিখেছেন জিসান গাজি ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:১৭ সকাল

মাজার, দরগাহ, খানকা, মোল্লা ও পীরদের যে দান বা হাদিয়া ও তোহফা দেয়া হয় সব পুরাপুরি অবৈধ হারামের টাকায়।
কারন-জুয়াড়ি,স্মাগলার,চোর,ঘুষখোর,ডাকাত, চান্দাবাজ এরা সবাই এদের হারাম টাকা হালাল করার জন্য না বুঝে এসব স্থানে দিয়ে থাকে।
তাদের অবশিষ্ট টাকা হালাল হয়েছে মনে করে থাকে।
এসব হারাম টাকা খেয়ে মোল্লা ও পীরদের গর্দান মোটা হতে থাকে।

বাংগালীপনা নাকি মুসলমানিত্ব !

লিখেছেন মোহাম্মদ নূর উদ্দীন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১০:৩২ সকাল

এলাকাভেদে ভাষা-কৃষ্টি ইত্যাদির পার্থক্য হতেই পারে । একদেশের সাথে আরেক দেশের খাবার-দাবার, পোষাক-আষাক আলাদা হতেই পারে । কিন্তু ধর্ম পালন করতে গিয়ে লোকাল কাস্টমের দোহাই দিয়ে হারাম জিনিসকে হালাল মনে করার বিন্দুমাত্র সূযোগ নেই ।
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে সরকারীভাবে বিজয় দিবস পালিত হয় । বিদেশের মাটিতে বসবাসরত বাংলাদেশীরাও ইদানিং বিজয় মেলা চালু করেছে । যেমনটি গতকাল সিডনির ওয়ালিপার্কে...

'সক্রেটিস থেকে মাওলানা সাঈদী ' ইতিহাসের পূনরাবৃত্তি!!!

লিখেছেন চেতনাবিলাস ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৯:১২ সকাল

কবি নজরুল যদি আজ বেঁচে থাকতো আর কবিতায় লিখত 'সত্যকে আজ হত্যা করে অত্যাচারীর খাড়ায় /নেই কিরে কেউ সত্য সাহস বুক খুলে আজ দাঁড়ায়? "তাহলে এই অবৈধ সরকার তাকে কথিত সাতান্ন ধারায় আটক করে রিমান্ডে নিয়ে তার হাতের নখ উপরে ফেলতো । আমরা জানি বৃটিশ সরকারের এ দেশে অন্যায় শাসনের বিরুদ্ধে কবিতা লিখেছেন বলেই নজরুলকে কারাগারে যেতে হয়েছে। তার পর উপমহাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আবার পাকি সরকার আমাদের...

চাকরির মেয়াদ বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের থামুন। আর দেশটাকে চেতনা দিয়ে শেষ করবেন না।

লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৪:৩৫ রাত


কয়েক লক্ষ তরুন আজ অসহায়। তাদের চাকুরী নাই।
শিক্ষা প্রতিষ্টানে বার বার ছাত্রলীগের তান্ডবে বন্ধ হচ্ছে।
একদিকে ছাত্রদের সরকারী চাকুরীতে আবেদনের বয়স শেষ হচ্ছে , অন্যদিকে বেশির ভাগ ভুয়া মুক্তি যোদ্ধরা চেতনার বানিজ্য করে চাকুরিতে ঘাপটি মেরে বসে থাকতে চায় মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত।
মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।...

ছয় দফার পূণপাঠ

লিখেছেন বাকপ্রবাস ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:২১ রাত


ছয় দফা দাবির মূল উদ্দেশ্য-
বাংলান্ডিয়া হবে একটি ফেডারেলরাষ্ট্র এবং ছয় দফা কর্মসূচীর ভিত্তিতে এই ফেডারেলরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যকে পূর্ন স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে।
প্রস্তাব - ১ :
শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি:
দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো এমনি হতে হবে যেখানে বাংলান্ডিয়া হবে একটি ফেডারেশনভিত্তিক রাষ্ট্রসংঘ। সরকার হবে পার্লামেন্টারী ধরনের। আইন পরিষদের...

সিলেটী ভাষা না উপভাষা

লিখেছেন বদরুজ্জামান ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০২:৪৪ রাত


কোনটা ভাষা আর উপভাষা
তুমি বুঝবে কি?
কাব্য কলাম ভুলে এখন
ভাষাবিধ হয়েছ বুঝি?
'
যেমন খুশী তেমন কথা

স্মৃতি

লিখেছেন রফিক ফয়েজী ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:২৫ রাত

সেই শেষ বিকেলে সোনালী সন্ধ্যায়। আমরা ক'জন
শান্ত ক্যাম্পাসের বৃক্ষ শ্যামলিমায়।
স্মৃতি গুলো বহমান নদীর মতো,আজও নিয়ে যায়
দীর্ঘ অতীতের সীমানায়। ছাত্র জীবন সমাপ্তিতে
কর্মব্যস্ততায় আজ আমরা দূর-দিগন্তে। কারও ঠিকানাও
জানা নেই,কে ব্যস্ত কোন ঠিকানায়। কেউবা সফল
কেউবা বিফল। কেউ ঘুরছে জীবন যুদ্ধের চাকায়।

ইতিহাসের আলকে ধর্মপূজা যৌনপূজা

লিখেছেন গোলাম মাওলা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:১৮ রাত

বইঃ ইতিহাসের আলকে ধর্মপূজা যৌনপূজা
লেখকঃ ওয়াহিদ রেজা
প্রকাশনীঃ মহাকাল /২৪০
নিষিদ্ধ গোপন অবৈধ বিষয়ের প্রতি মানুষের আগ্রহ সেই প্রাচীন কাল হতে আজ অবধি মানুষের মনের একটি অন্ধকার দিক। আর সেই অন্ধকার একটি দিকের রস আস্বাদন হল যৌনতা। এই যৌনতা যেমন মানব সভ্যতার চাবিকাঠি তেমনি এ নিয়ে সবার কৌতূহল অদম্য। আর একে অস্বীকার করবার উপাই আমাদের নেই। এই গ্রন্থ আমাদের সামনে নিয়ে আসে...

লড়াই লড়াই লড়াই চাই ২ WRITTEN BY ফরীদ আহমদ রেজা

লিখেছেন মনসুর আহামেদ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:১৫ রাত


চার.
আমি চট্টগ্রাম আসার আগেই ছাত্রলীগ নেতা তবারক নিহত হন। এর পরিপ্রেক্ষিতেশহর শাখার ১১ জন শিবির-কর্মীকে অভিযুক্ত করে তবারক হত্যামামলা দায়ের করা হয়। এ মামলাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সারা দেশে শিবির-বিরোধী প্রচারণার খবর আমার আগেই জানা ছিল। চট্টগ্রামে আসার পর মামলা সংক্রান্ত বিস্তারিত জানার সুযোগ হয়।
ঘটনাটি সংক্ষেপে এ রকম। চট্টগ্রাম কলেজে শিবিরের সাথে ছাত্র...

Rose Good Luck দীর্ঘশ্বাসের জীবন Rose Good Luck

লিখেছেন মামুন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:৫৯ রাত

প্রতিদিন একই রুটিন।
কনার কাছে জীবনটা অসহ্য ঠেকছে। সেই কাকডাকা ভোরে উঠে কল চেপে পানি তোলা। প্রাতঃক্রিয়া সেরে নাস্তা তৈরী করা। মোটে চারটা চুলা। সেখানে ১০ রুমের মানুষ রান্না করে। চুলার দখল পেতে এজন্য এতো ভোরে উঠতে হয়। ছোট দুই রুমের বাসায় ওরা পাঁচজন মানুষ গাদাগাদি করে থাকে। এক রুম বাবা মা’র জন্য... বাকীটাতে বড় বোন ও তার ছোট দুই মেয়ে এবং সে নিজে। পশুর মত বসবাস এবং বেঁচে থাকাটা এজন্যই...

কনফুসিয়াসের ঘাস-বাতাস ত্বত্ত এবং আজকের বাংলাদে

লিখেছেন হককথা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:৩৮ রাত


ইতিহাসখ্যাত চীনা দার্শনিক 'কনফুসিয়াস' ( জন্ম খৃষ্টপূর্ব ৫৫১ সাল ও মৃত্যু খৃষ্টপূর্ব ৪৭৯ সাল) তাঁর জীবনের প্রথম প্রায় পচিশটি বৎসর চীনের বিভিন্ন রাজদরবারে, রাজা রাজড়াদের কাছে, রাজবংশের নেতৃস্থানীয়দের কাছে ধর্না দিয়েছেন, তারা যেন কনফুসিয়াসকে তাদের রাজ্যে কোন দায়িত্বে অধিষ্ঠিত করেন। তার কপাল ভালো, কোন রাজাই তাকে নিজেদের সরকারের কোন পদে নিযুক্ত করেনি।
অবশেষে হতাশ কনফুসিয়াস...