শিবিরকে নিয়ে সাংবাদিক নামক সাংঘাতিকদের মিথ্যাচার
লিখেছেন মোহাম্মদ লোকমান ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:৪৮ দুপুর
গত ১৬ই ডিসেম্বর চট্টগ্রাম কলেজে ঘটে যাওয়া অনাকাঙ্খিত ঘটনা এবং সাংবাদিক নামের জন্ডিস আক্রান্ত হলুদ হাম্বাদিকদের কারসাজি সম্পর্কে দু’টো কথা বলতেই হয়। ওইদিন কলেজে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান চলাকালে ছাত্রলীগ নামধারী বহিরাগত সন্ত্রাসীরা শিবির এবং সাধারণ ছাত্রদের উপর হামলা চালায়। কিন্তু অর্থের কাছে বিবেক বিক্রয় করা সংবাদিকরা রিপোর্ট করলো- ‘ছাত্রলীগের পুষ্পঅর্পন কর্মসূচীতে...
প্রাথমিক শিক্ষায় এগিয়েছে দেশ
লিখেছেন ইগলের চোখ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:৩৪ দুপুর

শিক্ষা ব্যক্তির উন্নয়ন, সমাজের উন্নয়ন এবং দেশের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। আর সেই শিক্ষার ভিত্তি তৈরি করে প্রাথমিক শিক্ষা। স্বাধীনতার ৪২ বছরে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার দৌড়ে প্রাথমিক শিক্ষার অগ্রগতিতে বাংলাদেশ বিশ্বের মডেল দেশে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে প্রাথমিক স্তরে শিশু ভর্তির হার ৯৪.৫ শতাংশ। এই ধারা অব্যাহত থাকলে নিট ভর্তির হার শতভাগে পৌঁছাতে খুব একটা সময় লাগবেনা।...
লাল আবীরের সূর্য আনো
লিখেছেন আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:০৪ দুপুর

প্রবল শীতে কষ্টে আছে ফুটপাতের ঐ লোকটি
জড়োসড়ো হয়েই আছে মলিন কেমন মুখটি।
একটি পুরান জামাও কি প্রাপ্য নয় আজ তার
এভাবেই আর কতোটা দিন মানবতার হার?
ফেলফেলিয়ে তাকিয়ে থাকে, কথা ভরা দৃষ্টি
ওদের দেখে কারোর মনে হয় না মায়ার বৃষ্টি?
পাহাড়ের কান্না..... (গল্প)
লিখেছেন চাটিগাঁ থেকে বাহার ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:০৮ দুপুর
পাহাড়ের কান্না..... (গল্প)
#
আসিফের বাড়ি থেকে মাইল দু’য়েক দুরে তার জনু ফুফুর শশুর বাড়ি, সেখান থেকে আরো আধ মাইল দুরে রশি ফুফুর শশুর বাড়ি।
ছোটকালে যখন আসিফ ফুফুদের বাড়িতে বেড়াতে যেতো তখন দুটি বড় বড় খাল পার হয়ে যেতে হতো। আসলে একটি খাল সামনে গিয়ে বাঁকা হয়ে ইংরেজি ইউ বর্ণের মত ঘুরে আসার কারণে দু’বার পার হতে হতো।
শীতকালে যখন যেতো, যখন অনেকদিন পর্যন্ত বৃষ্টি হতো না, তখনও আসিফ দেখতো ডলুখালে...
আমেরিকান টিভিতে ইসলামের মহাত্ব প্রকাশ !!!
লিখেছেন দ্য স্লেভ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:৪৩ দুপুর
![]()
টিভিতে মোস্ট শকিং ভিডিও নামক একটি অনুষ্ঠান দেখছি। অনেক ভয়ঙ্কর সব ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে যা গোপন ক্যামেরায় ধারন করা। একটি ভিডিও ইউটিউবে পূর্বে দেখেছিলাম কিন্তু সেটা আমেরিকান টিভিতে এভাবে তুলে ধরবে ভাবিনি।
মোহাম্মদ একটি ছোট গ্রোসারী স্টোর চালায়,সে মালিক এটার। হঠাৎ একদিন সেখানে অস্ত্রসহ ডাকাত এসে হাজির। ডাকাত ক্যাশ বাক্স চাইলো,কিন্তু মোহাম্মদ সাহসীকতার সাথে হঠাৎই একটি...
বলতে চাই খোলাখুলি জীবনটাই ঝোলাঝুলি
লিখেছেন সুমন আখন্দ ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:৩৫ দুপুর
ঝুলে আছি, উঠবো কি উঠবো না
ঝুলে আছি, যাবো কি যাবো না
ঝুলে আছি, বলবো কি বলবো না
ঝুলে আছি, নামবো কি নামবো না
ঝুলতে দারুন মজা রে
দোলা দে ঝুলে আছি
ঠেলা দে ঝুলে আছি!
স্বাস্থ্য রক্ষায় ধর্মের প্রভাব
লিখেছেন শরফুদ্দিন আহমদ লিংকন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:০১ দুপুর

স্বাস্থ্য দুই প্রকার- শারিরীক ও মানসিক। শারিরীক স্বাস্থ্যকেই অনেকেই স্বাস্থ্য বলে বুঝেন। তবে মানসিক স্বাস্থ্যের গূরত্ব শারিরীক স্বাস্থ্যের চেয়ে অনেক বেশি। শরীরের কোথাও ব্যথা পেলে সেখানে মলম লাগানো যায়। কিন্তু মনের ব্যথায় কিভাবে আপনি মলম লাগাবেন?? এ ব্যথা তো দেখা যায়না, ছোঁয়া যায়না, অনুভব করা যায়।
শারিরীক সমস্যা থাকলেও মানসিক শক্তি বলে সে সমস্যাকে জয় করা যায়। কিন্তু...
নাম নম!
লিখেছেন গোলাম মাওলা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৫৮ সকাল
নাম নম!
--------
বিশেষনে সবি শেষ কহিবারে পারি
জানো স্বামির নাম নাহি ধরে নারি।
-- তো এই কবিতার মাঝে বাঙ্গালী নারীকুলের একটি বিষেশ চরিত্র চিত্রিত হয়েছে। তারা আগে মনে করিত স্বামির নাম মুখে আনা পাপ। তাই তারা স্বামিকে ডাকত এই যে শুনছেন, রহিমার আব্বা, ---- ইত্যাদি নিত্য সব সম্মানীয় বোলে।
আর এখন তারা সেই অবলা নারী নেই। তারা এখন নিজেদের প্রভুত্বকারী নারী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। তারা...
শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখালেন...........................................
লিখেছেন শাহমুন নাকীব ফারাবী ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৩৮ সকাল
বেশ কয়েক মাস আগে,ধানমন্ডি লেকপাড়ে বেড়াতে গিয়েছিলাম! ঢাকার তিব্র জানজট উপেক্ষা করে কোথাও ঘুরতে যাওয়াটা সত্যিই খুব দুঃসাহসিক কাজই বলে মনে হয়(!) তারপরও নিঃসঙ্গতা আর একঘেয়ামী দূর করতে সেখানে ঘুরতে যাওয়া। সেই সঙ্গে লেকপাড়ে অসাধারণ সৌন্দয্য মন্ডিত কাঠের তৈরী, তাকওয়া মসজিদে নামায পড়ারও একটি সু্প্ত বাসনা ছিল!
যাইহোক, সেখানে ঘুরতে গিয়ে দেখলাম লেকপাড়ের পরিবেশ স্বাভাবিক রাখতে কিছু...
নন-এমপিও শিক্ষক: একুশ শতকের শ্রমদাস! ----- আমিরুল আলম খান |
লিখেছেন ঝরাপাতা ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:৩৬ সকাল
এমপিওহীন (মান্থলি পে-অর্ডার) শিক্ষকদের দীর্ঘ আন্দোলন ফলপ্রসূ হয়নি। কিছুদিন বিরতি দিয়ে অনশনের মতো কর্মসূচি পালন করতে হলো তাঁদের; হোক না প্রতীকী। তাতেও সমাধানের আশ্বাস পর্যন্ত মেলেনি! এটা ভাবা সত্যিই কঠিন যে কিছু মানুষের অবিমৃশ্যকারিতায় দেশের লক্ষাধিক শিক্ষক দাসের চেয়েও নিকৃষ্ট জীবন যাপনে বাধ্য হচ্ছেন। কিন্তু দেশের শিক্ষার চাকা সচল রাখতে এই নন-এমপিও শিক্ষকদের ভূমিকা...
মাজার, দরগাহ, খানকা, মোল্লা ও পীরদের যে দান বা হাদিয়া ও তোহফা দেয়া হয় সব পুরাপুরি অবৈধ হারামের টাকায়।
লিখেছেন জিসান গাজি ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১১:১৭ সকাল
মাজার, দরগাহ, খানকা, মোল্লা ও পীরদের যে দান বা হাদিয়া ও তোহফা দেয়া হয় সব পুরাপুরি অবৈধ হারামের টাকায়।
কারন-জুয়াড়ি,স্মাগলার,চোর,ঘুষখোর,ডাকাত, চান্দাবাজ এরা সবাই এদের হারাম টাকা হালাল করার জন্য না বুঝে এসব স্থানে দিয়ে থাকে।
তাদের অবশিষ্ট টাকা হালাল হয়েছে মনে করে থাকে।
এসব হারাম টাকা খেয়ে মোল্লা ও পীরদের গর্দান মোটা হতে থাকে।
বাংগালীপনা নাকি মুসলমানিত্ব !
লিখেছেন মোহাম্মদ নূর উদ্দীন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১০:৩২ সকাল
এলাকাভেদে ভাষা-কৃষ্টি ইত্যাদির পার্থক্য হতেই পারে । একদেশের সাথে আরেক দেশের খাবার-দাবার, পোষাক-আষাক আলাদা হতেই পারে । কিন্তু ধর্ম পালন করতে গিয়ে লোকাল কাস্টমের দোহাই দিয়ে হারাম জিনিসকে হালাল মনে করার বিন্দুমাত্র সূযোগ নেই ।
১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে সরকারীভাবে বিজয় দিবস পালিত হয় । বিদেশের মাটিতে বসবাসরত বাংলাদেশীরাও ইদানিং বিজয় মেলা চালু করেছে । যেমনটি গতকাল সিডনির ওয়ালিপার্কে...
'সক্রেটিস থেকে মাওলানা সাঈদী ' ইতিহাসের পূনরাবৃত্তি!!!
লিখেছেন চেতনাবিলাস ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৯:১২ সকাল
কবি নজরুল যদি আজ বেঁচে থাকতো আর কবিতায় লিখত 'সত্যকে আজ হত্যা করে অত্যাচারীর খাড়ায় /নেই কিরে কেউ সত্য সাহস বুক খুলে আজ দাঁড়ায়? "তাহলে এই অবৈধ সরকার তাকে কথিত সাতান্ন ধারায় আটক করে রিমান্ডে নিয়ে তার হাতের নখ উপরে ফেলতো । আমরা জানি বৃটিশ সরকারের এ দেশে অন্যায় শাসনের বিরুদ্ধে কবিতা লিখেছেন বলেই নজরুলকে কারাগারে যেতে হয়েছে। তার পর উপমহাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আবার পাকি সরকার আমাদের...
চাকরির মেয়াদ বাড়ছে মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাদের থামুন। আর দেশটাকে চেতনা দিয়ে শেষ করবেন না।
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৪:৩৫ রাত

কয়েক লক্ষ তরুন আজ অসহায়। তাদের চাকুরী নাই।
শিক্ষা প্রতিষ্টানে বার বার ছাত্রলীগের তান্ডবে বন্ধ হচ্ছে।
একদিকে ছাত্রদের সরকারী চাকুরীতে আবেদনের বয়স শেষ হচ্ছে , অন্যদিকে বেশির ভাগ ভুয়া মুক্তি যোদ্ধরা চেতনার বানিজ্য করে চাকুরিতে ঘাপটি মেরে বসে থাকতে চায় মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত।
মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি থেকে অবসরের বয়সসীমা বাড়ানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।...
ছয় দফার পূণপাঠ
লিখেছেন বাকপ্রবাস ২১ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০৩:২১ রাত
ছয় দফা দাবির মূল উদ্দেশ্য-
বাংলান্ডিয়া হবে একটি ফেডারেলরাষ্ট্র এবং ছয় দফা কর্মসূচীর ভিত্তিতে এই ফেডারেলরাষ্ট্রের প্রতিটি অঙ্গরাজ্যকে পূর্ন স্বায়ত্তশাসন দিতে হবে।
প্রস্তাব - ১ :
শাসনতান্ত্রিক কাঠামো ও রাষ্ট্রের প্রকৃতি:
দেশের শাসনতান্ত্রিক কাঠামো এমনি হতে হবে যেখানে বাংলান্ডিয়া হবে একটি ফেডারেশনভিত্তিক রাষ্ট্রসংঘ। সরকার হবে পার্লামেন্টারী ধরনের। আইন পরিষদের...



