শিয়ালের হাত থেকে আমাদেরকে বাঘের হাতে জিম্মি করবেন না-১৯৭১ সালের আলোচনা এবং অনুতাপ ! ! ! ! সংগ্রহিত

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৫:৫৬ বিকাল

কবি নজরুল একদিন কথার প্রসঙ্গে বলেছিলেন,
"খোদার বক্ষে লাথি মার"।
এই কথা বলার পর সারা কুমিল্লা উত্তাল হয়ে গেল।
মাওলানারা তাকে কাফের ঘোষনা দিল;
আরো বললঃ যে মানুষ খোদার বুকে লাথি মারতে পারে সেই বেয়াদবের জায়গা এই দেশে হবেনা।
কবিকে বলল এর জবাব দিতে হবে। কবি বললেন, ঠিক আছে আমি জবাব দিবো।
আপনারা একটি সমাবেশের আয়োজন করেন।

একটা দুষ্টুগান

লিখেছেন সুমন আখন্দ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৫:৪৮ বিকাল

নাকের জ্বালায় চোখে দেখি নারে মামা
নাকের জ্বালায় চোখে দেখি না।।
নাক হয়েছে এতো মোটা,
তারোপরে আঁচিল-গোটা
মোটা-ফ্রেমের চশমা আঁটা
একটা কাঁচে খিরাই-ফাঁটা;
চোখের আর দোষ দিবো কি

পরের তরে নাকি আপনার তরে!!!!!

লিখেছেন আবূসামীহা ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৫:৪৫ বিকাল

আমরা পরের তরে কিছুই করি না, সব নিজের তরে। আমরা খুবই স্বার্থপর, নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছুই বুঝি না। আমরা না মানুষের জন্য কিছু করি, আর না খোদার জন্য কিছু। দুনিয়া উদ্ধারের কোন ধান্দা আমাদের মোটেও নাই, আপনা ধান্দা ছাড়া। আপনা জান বাঁচানো ছাড়া আর কোন ধান্দা আমাদের ব্যস্ত রাখে না। ভয়ানক শাস্তি থেকে বেঁচে থাকা ও বিরাট পুরষ্কারের আশাতেই আমাদের সব কর্মতৎপরতা।
إِنْ أَحْسَنتُمْ أَحْسَنتُمْ لِأَنفُسِكُمْ
"যদি...

সংসদে প্রধান বিচারপতির বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা না করে যদি গ্রেফতার দাবি করা হয়, তাহলে অবাক হবেন না

লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৫:১৪ বিকাল


৫ জানুয়ারির বিতর্কিত এবং ১৫৪ জন ফাও এমপি দ্বারা ভরপুর আওয়ামীলীগের জাতীয় সংসদে অবসরের পর বিচারপতিদের রায় লেখা নিয়ে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্যে অনির্ধারিত বিতর্ক হয়েছে।
বিনাভোটের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে মাগরিবের নামাজের বিরতির পর পয়েন্ট অব অর্ডারে অনির্ধারিত বিতর্কের সূত্রপাত করেন স্বতন্ত্র এমপি ডা. রুস্তম আলী...

দিবা স্বপ্ন নয় স্বপ্ন আজ বাস্তবায়িত

লিখেছেন ইগলের চোখ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:৩৮ দুপুর


বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থাপনা দেশবাসীর স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কাজ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। বিগত বছর শেষে সরকারের সাফল্য নিয়ে আলোচনার সময় এটা সব মহলই স্বীকার করেছে যে, স্থাপনাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সফলতার সঙ্গে সময়মতো এর কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। স্বপ্ন বাস্তবেই সত্যে পরিণত হতে যাচ্ছে। নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মাণকাজের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে এটা এখন বলতে পারা যাচ্ছে যে, ২০১৮ সালের মধ্যে কাজ...

ফাঁসির মঞে >>নামাজ আরো দীর্ঘায়িত করতাম,সংক্ষেপ করলাম, কেননা তোমরা মনে করবে আমি মৃত্যুর ভয়ে....

লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:১৫ দুপুর


'আমি দু'রাকায়াত নামাজ আরো দীর্ঘায়িত করতাম, কিন্তু তোমরা মনে করবে আমি মৃত্যুর ভয়ে নামাজ দীর্ঘায়িত করছি
এইজন্য নামাজ দীর্ঘায়িত করলাম না!!
এভাবেই বলছিলেন শাহাদাতের পূর্বে
দীপ্ত পথে হেটে যাচ্ছিলেন ।
দোয়া দুরুদ পড়ছিলেন রাসুলের শানে ।
কোন ভয় শংকা তার মধ্যে ছিল না

- চলো ঘুরে আসি

লিখেছেন বাকপ্রবাস ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:১৩ দুপুর


সাত সকালে রবির কিরণ শিশির বিন্দুর খেলা
যতই দেখছি মুগ্ধ হচ্ছি আজকে সকাল বেলা।
দোয়েল পাখী শীষ দিয়ে যায় কিযে মধুর লাগে
মনের মধ্যে অন্য রকম শিহরণ এক জাগে।
গাইছে মাঝি মাঝ দরীয়ায় দাড় টেনে টেনে
নদীর এপার নাইছে বধূ বুক পানিতে নেমে।

ইতিহাসের কাঠগড়ায় বিচারের ভার:-শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানিদের হাতে ধরা দিয়েছিলেন: ডা. জাফরুল্লাহ ( সংগ্রহিত)

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:০৫ দুপুর


জেনারেল ওসমানী ও তাজউদ্দিনের উপদেশ গ্রহণ না করে শেখ মুজিব পাকিস্তানিদের হাতে ধরা দিয়েছিলেন। সঙ্গে নিয়ে গেলেন কামাল হোসেনকে।
তখনকার দিনে ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে তার যে আলাপ-আলোচনা হয়েছে, সেটা আজকের আলোচনায় আসতে পারলে ভাল হতো।’
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘ইয়াহিয়া খান ১৯৮০ সালে মারা যান। তার মৃত্যুর আগে ১৯৭৮ সালে একটা এফিডেবিট তৈরি করে সেটা বাকুরা হাইকোর্টে রিট হিসাবে জমা...

আত্মহত্যার পরেও ৩৯ বছর 'বেঁচে' ছিলেন হিটলার!

লিখেছেন মাজহারুল ইসলাম টিটু ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০২:৪২ দুপুর


আত্মহত্যার পরেও নাকি ৩৯ বছর ‘বেঁচে’ ছিলেন জার্মান একনায়ক অ্যাডলফ হিটলার। গুলি করে তার আত্মহত্যার খবর ছিল ভুয়া। ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত হিটলার জীবিত ছিলেন। সব মিলিয়ে ৯৫ বছর জীবিত ছিলেন হিটলার।
ডেইলি এক্সপ্রেসের এ রকমই একটি রিপোর্টে বিশ্বজুড়ে শোরগোল পড়েছে। তাহলে কোথায় ছিলেন তিনি?
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হিটলার বার্লিন থেকে পালিয়ে প্রথমে যান প্যারাগুয়ে। সেখান থেকে আর্জেন্টিনা...

আদর্শ বিচার ব্যাবস্থা

লিখেছেন আনিসুর রহমান ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০২ দুপুর

আমাদের প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, আমাদের বিচার ব্যাবস্থা হবে সারা বিশ্বের জন্য রোল মডেল(Role Model)।
একটি দেশের বিচার বিভাগ সারা বিশ্বের জন্য রোল মডেল তখনেই হবে—
১। যখন ঐ বিচার বিভাগের সাথে জড়িত সকল বিচারক সকল প্রকার অপরাধ মুক্ত থাকবে। কিন্ত দুঃখের বিষয় হ’ল অন্য বিচারকতো দূর আমাদের প্রধান বিচারক স্বয়ং স্কাইপ কেলেংকারীতে যুক্ত।
২। বিচারক রায় দেওয়ার ক্ষেত্রে...

**সাহসী সত্য উচ্চারণ** ""ধর্ম পালন করে কেউ ক্ষতিগ্রস্থ হয় না, উপকৃত হয়।.... ""- মাশরাফি

লিখেছেন আবু সাইফ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ১১:৩৮ সকাল

ক্রিকেটার কেবল নয়; কোন জাতির ইতিহাসে এমন মানুষই আসে শতবর্ষের আরাধনায়। মাশরাফি হলো গ্রিক ট্রাজেডি আর ভারতীয় রোমান্টিকতার মিশেলে এক মহাকাব্য। সে মাশরাফি বিন মুর্তজার জীবনী লিখেছেন সাংবাদিক দেবব্রত মুখোপাধ্যায়। ‘মাশরাফি’ নামের বইটি এরই মধ্যে তৈরি করেছে বিপুল আলোচনা। ...............
....................
আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করেন, ক্রিকেট এখন দেশপ্রেম প্রকাশের একটা জায়গা হয়ে গেছে।
...............
এটাতো...

শমসের মুবিনকে বিএনপি থেকে পদত্যাগে বাধ্য করার চাঞ্চল্যকর তথ্য !

লিখেছেন চেতনাবিলাস ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:০৫ সকাল

শমসের মবিন চৌধুরীর বিএনপি ছাড়ার কারণগুলোর মধ্যে
ইতালীয় নাগরিক চেসারি তাভেল্লা খুনের ঘটনায়
ফাঁসানোর হুমকি ছিল বলে জানিয়েছেন ডা. জাফরুল্লাহ
চৌধুরী।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গুলশান ২ নম্বরের ৯০ নম্বর সড়কের
গভর্নর হাউসের দক্ষিণ পাশের সীমানাপ্রাচীর ঘেঁষে
ফুটপাতে চেসারি তাভেল্লাকে(৫০) গুলি করে হত্যা

জীবন যাপন অনেক কঠিন ,বৈধ পথে যেমন অবৈধ পথেও তেমনই শুধু মাত্র টিকিট প্রাপ্তরা ব্যাতিত...........

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৭ জানুয়ারি, ২০১৬, ১০:১৯ রাত


দুই কাম যদি করতে পারেন তবে জীবন যাপন সাময়িক সহজ হবে কিন্তু কতক্ষন সহজ থাকবে সেটা বলা যাচ্ছেনা ।
প্রথমনত অবৈধকে বৈধ বলতে হবে , নাযাজেকে যায়েজ বলতে হবে , মিথ্যাকে সত্য বলতে হবে এমনতরো যত বৈধ কাজ আছে সেটার বিপরিত বলতে পারলে আপনি টিকিট পাবেন এবং কঠিন জীবন যাপন থেকে সাময়িক সময়ের জন্য মুক্তি পাবেন।
হা তাতেও কিন্তু কিছুটা সন্দেহ থেকেই যায় যদি আপনি ঐ ছেলেকে নেতা হিসেবে না মানতে পারেন...

ক্রিকেট মানে ঝিঁঝিঁপোকা

লিখেছেন সুমন আখন্দ ২৭ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৭:৪২ সন্ধ্যা


ঝিঁঝিঁপোকা খাচ্ছে দেখো এক্কা-দোক্কা
গপাগপ খাচ্ছে গিলে ফুল-টোক্কা,
ঝিঁঝিঁপোকা ফেলেছে গিলে হা-ডুডু
হাঁ হয়ে দেখছি খেলো সাপ-লুডু!
ঝিঁঝিঁপোকা খেলো সাধের ইচিংবিচিং
বৌচি, ভো-ভো-কানামাছি তাও মিসিং,

মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রকৃত সংখ্যা

লিখেছেন চেতনাবিলাস ২৭ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৭:২৬ সন্ধ্যা

বর্তমান বাংলাদেশ যে ভূখণ্ডের নাম তারইয় স্বাধীনতার ইতিহাস বড়ই জটিল ।এই উপমহাদেশ এক সময় বৃটিশ শাসনের অধীন ছিল।বৃটিশরা এদেশকে নানা ভাবে শোষণ করেছিল| কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো ততকালীন বুদ্ধিজীবী বৃটিশদের তোষামোদ করে সাহিত্য রচনা করে নোবেল জিতেছিলেন|
সাতচল্লিশে ভারত ভাগ হয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্রে জন্ম হলে উপমহাদেশের মুসলিম জনগণ যে আশার আলো দেখতে পায় পাকি ক্ষমতাসীন দের ভুলে...