রাজধানী ঢাকায় মডার্ন কলগার্ল!

লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৯:৪৪ রাত


ব্যস্ত এই শহরের পর্দার বাইরের খবর আমরা কেউ রাখতে চাইনা। রাখার প্রয়োজনও পড়ে না। মাঝে মাঝে ভদ্রতার খোলস ভেঙ্গে বেড়িয়ে আসে কর্পোরেট ঢাকার অন্তরালের কিছু চিত্র।যেখানে অর্থের বিনিময়ে বিকিকিনি হয় কাম,দেহ ভিত্তিক ভালোবাসা নামক এক আপেক্ষিক বস্তু । এ জগতের মানুষগুলোর খবরও আমরা রাখি না। রাখতেও চাইনা। এবার আসল কথায় আসি। কলগার্লরা চলমান, গতিশীল, আধুনিক ও অদৃশ্য। তাদেরকে...

শুরু হল মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় তল্লাশি , মাদ্রাসা তল্লাশীর পূর্বে পুলিশদের তল্লাশী করল কতৃপক্ষ , সাবধান !

লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৯:৫৫ রাত

শুরু হল মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় তল্লাশি!
********************************
আজ বিকালের দিকে চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত
মোজাহেরুল উলূম মাদ্রাসায় প্রায় শত শত পুলিশ
হানাদেয়। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ গেইট বন্ধ
করে দিলে, পুলিশ মাদ্রাসা ঘিরে ফেলে।
পরে সমঝোতার ভিত্তিতে তাদেরকে মাদ্রাসার

যে স্ট‌্যাটাসটির কারনে ওয়াহিদুজ্জামান ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা......

লিখেছেন মন্টি পাগলা ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৯:৩০ রাত


দেশে নতুন একখান আইন হয়েছে, যার নাম তথ্য কুযুক্তি থুক্কু প্রযুক্তি আইন ।
আইনটি করার মূল উদ্দেশ্য ভূয়া সাউথ সাউথ এওয়ার্ড পাওয়া শেখ হাসিনা, তার ছেলে তথ্যবাবা এবং তার দলের চোর ডাকাত খুনি লুটেরা ধর্ষনকারীদের সম্মানের সুরক্ষা দেয়া ।
তার মানে চুরি, ডাকাতি, ধর্ষন, হত্যা এগুলো তারা করতে থাকবে কিন্তু আমরা তা ফেইজবুক, ব্লগের মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারবোনা, প্রকাশ করলেই ঐ চোর ডাকাত লুটেরা...

কুরবানী ও আক্বীকার কিছু মাসায়েল

লিখেছেন সত্যের ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৯:২৩ রাত


আমাদের মাঝে কুরবানীর ইতিহাস ইব্রাহিম আঃ এর পুত্র ইসমাঈল আঃ কে কুরবানী করার মাধ্যমে ব্যপক ভাবে প্রসিদ্ধতা লাভ করেছে । সূরা আছ-ছফফাত এর ১০০ থেকে ১১১ পর্যন্ত এর ঘটনাকে চমৎকারভাবে বর্ণনা করা হয়েছে । বলা হয়েছে,
‘সে বলল, হে আমার পরওয়ারদেগার, আমাকে একটি পুত্র সন্তান দান কর । সুতরাং আমি তার ডাকে সহনশীল পুত্রের সুসংবাদ দিলাম । অতঃপর সে যখন পিতার সাথে চলাফেরার বয়সে উপনীত হলো, তখন ইব্রাহীম...

থিউরি ঠিক রেখে প্রাক্টিক্যাল করা উচিত

লিখেছেন FM97 ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৮:৩৬ রাত

হিজাব নিয়ে খুব কম লিখি। বলতে গেলে লিখিই না। আসলে আমি মনে করি- প্রত্যেক মুসলিম মেয়ে যদি কু’রআন হাদিস-অর্থসহ পড়ে, তাহলে সে বুঝতে পারবে- তার মূল্যবান জীবনের উদ্দেশ্য কি আর সেই সাথে পর্দার গুরুত্ব কত। এদিকে আপন কারো বেপর্দাভাবে চলা যদি আমাদের কষ্ট দেয়, সেক্ষেত্রে সেই আপনজনকে ইসলামী বই, কিংবা সুন্দর দেখে একটা স্কার্ফ বা ওড়োনা কিংবা স্কার্ফের ক্লিপ তথা ব্রোচ গিফট দেয়া যায়। অবশ্যই...

বাংলাদেশের বিচার বিভাগ আসলে কতটুকু স্বাধীন ?

লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৮:২৯ রাত


বাংলাদেশের বিচার বিভাগ যে কতটুকু পক্ষপাত দুষ্ট আর কতটুকু একচোখা তা আমি ৬ মাস জেল খাটার সময় হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। শুধু পক্ষপাত দুষ্ট বললে ভুল হবে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ পুরাপুরি নির্বাহী বিভাগের আদেশে চলে। কার জামিন হবে কার জামিন হবে না এগুলি সব আইন মন্ত্রণালয় থেকে ঠিক করে দেয়া হয়। আপনারা জানেন যে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে নাস্তিকত্যবাদ প্রচারের নামে অনলাইনে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও উম্মুল মুমেনীনদের কে গালিগালাজ করা হচ্ছে। পুলিশ বাহিনী RAB তা দেখেও না দেখার ভান করত। থাবা বাবা/রাজীব মারা যাওয়ার পর রাজীবের জানাজার ইমাম কে হত্যার হুমকি দেয়ার জন্য আমাকে ২৪ ফেব্রুয়ারী পুলিশ গ্রেফতার করে। ঢাকার মিন্টু রোডের ডিবি অফিসে আমাকে একটানা ৭ দিন রিমান্ড নেয়া হয়। তখন পর্যন্ত কিন্তু কোন নাস্তিক ব্লগারদের কেই গ্রেফতার করা হয় নি। এমনকি মার্চের ১৩ তারিখে রাজীবের জানাজার ইমাম কে হত্যার হুমকি দেয়ার জন্য যখন আমার নামে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭(১) ধারা ও পেনাল কোড ৫০৬ ধারা মোতাবেক মামলা হয় তখনো আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের গ্রেফতার করা হয় নি। তথ্য প্রযুক্তি আইনে আমার মামলার চার্জ গঠন হয় জুন মাসের ৪ তারিখে আর আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের চার্জ গঠন হয়েছে এই কিছুদিন আগে ৮ ই সেপ্টেম্বর। অর্থ্যাত্‍ আমার চার্জ গঠনের ৩ মাস পর এই নাস্তিকদের নামে চার্জ গঠন হল। তথ্যপ্রযুক্তি আইনে আমার মামলার ১ম সাক্ষ্য গ্রহন শুরু হয় আগস্টের ২৬ তারিখে আর আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের এখনো সাক্ষ্য গ্রহন শুরু হয়নি। ঢাকার জর্জকোর্টে আমার পরবর্তী ২য় সাক্ষ্য গ্রহন ২৯ অক্টোবর আর আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের ১ম সাক্ষ্য গ্রহন শুরু হবে নভেম্বরের ৬ তারিখে। আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানরা মাত্র ৩ মাসেই জর্জ কোর্ট থেকে জামিন পেয়ে যায় আর আমি ফারাবী একটানা ৬ মাস কাশিমপুর কারাগারে জেল খাটার পর হাইকোর্ট থেকে জামিন পেলাম। যদিও আমার আত্মীয় স্বজনরা আমার জন্য মোট ৭ বার ঢাকার জর্জকোর্টে জামিন আবেদন করেছিল কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমি ঢাকার জর্জকোর্ট থেকে আর জামিন পেলাম না। আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের মামলা ছিল ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ জহুরুল হকের কোর্টে আর আমার মামলাও ছিল ঠিক একই কোর্টে একই জজের কাছে। তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ জহুরুল হক আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের কে ঠিকই জামিন দিতে পারলেও কিন্তু আমার আত্মীয় স্বজনরা মোট ৭ বার এই ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ জহুরুল হকের কাছে জামিন চেয়েও জামিন পেল না। আপনারা জানেন যে ঈদের আগে বাংলাদেশের কোর্ট থেকে প্রচুর জামিন হয়। বড় বড় শীর্ষ সন্ত্রাসীরাও ঈদের আগে জামিন পেয়ে যায়। ঈদুল ফিতরের ঠিক ১ সপ্তাহ আগে আমার উকিল ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ জহুরুল হকের কাছে আমার জামিনের আবেদনে এই কথা বলে -“ ইসলামের বিপক্ষে কথা বলার জন্য তথ্যপ্রযুক্তি আইনে অভিযুক্ত ৪ জন নাস্তিক ব্লগার কে আপনি জামিন দিয়ে দিছেন, আর আমার মক্কেল ইসলামের পক্ষে কথা বলার জন্য তার নামেও তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা হয়েছে। যেহেতু আমার মক্কেল ফারাবীর কারাবাস ঐ ৪ জন নাস্তিক ব্লগারের চেয়ে অনেক বেশী তাই আমার মক্কেল আপনার কাছে জামিন পেতেই পারে। কারন এই ৫ জনের মামলাই তথ্যপ্রযুক্তি আইনের বিভিন্ন ধারায়।“ কিন্তু আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমি ঢাকার জর্জকোর্ট থেকে আর জামিন পেলাম না। পরবর্তীতে আমার পরিবার ও আত্মীয় স্বজন কে প্রচুর অর্থ খরচ করে হাইকোর্ট থেকে আমার জামিন নিতে হল। তাও আবার মাত্র ৬ মাসের জন্য আমি অস্থায়ী জামিন পেলাম। আর আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানরা জর্জ কোর্ট থেকেই স্থায়ী জামিন পেয়ে গেল। একই দেশে ফারাবীর জন্য এক আইন আর কুলাঙ্গার নাস্তিক ব্লগারদের জন্য আরেক আইন।
আমার চার্জশীটে বলা হয়েছে থাবা বাবা/রাজীব মারা যাওয়ার পর আমি নাকি রাজীবের লেখা ফেইসবুক ও ব্লগে শেয়ার করে দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে চেয়েছি। আমি থাবা বাবা/রাজীবের মৃত্যুর পর রাজীব সম্পর্কে একটাও মিথ্যা কথা লিখি নাই। রাজীবের প্রত্যেকটা লেখার লিংক উল্লেখ করে আমি রাজীবের মৃত্যুর পর রাজীব কে নিয়ে Status দিছি। আমার Time Line এ ফেব্রুয়ারী মাসের ১৬তারিখ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত আমার Status গুলি পড়লেই আমার কথার সত্যতা আপনারা খুজে পাবেন। আমার নামে মাত্র ১ টা মামলা থাকলেও আমার কোর্টের আগের দিন বিকাল বেলায় আমাকে ডান্ডাবেড়ি পড়ানো হত। এই ডান্ডাবেড়ি পরেই আমাকে গোসল করা, রাতে ঘুমানো, নামায পড়া ও কোর্টে যেতে হত। গাজীপুরের কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে এই ডান্ডাবেড়ি পরিয়েই আমাকে ঢাকার জর্জ কোর্ট/ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টে নিয়ে যাওয়া হত। কিন্তু জেল কোডের বিধান মতে কারো নামে ৩ টা মামলে থাকলেই শুধু তাকে ডান্ডাবেড়ি পড়ানো যায়। কিন্তু আমার নামে ছিল মাত্র একটি মামলা তাও আবার কোন হত্যা বা অস্ত্র মামলা নয়। এইখানে উল্লেখ্য আমাকে জেলখানায় ডান্ডাবেড়ি পড়ানো হলেও আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানদের কে কিন্তু কখনোই জেলখানায় ডান্ডাবেড়ি পড়ানো হয় নি। যদিও আমার ও আসিফ মহিউদ্দীন, আল্লামা শয়তানদের নামেও ২০০৬ সালের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের বিভিন্ন ধারায় ১ টি মামলাই হয়েছিল। একই দেশে আমাকে ডান্ডাবেড়ি পড়ানো হয় আর কুলাঙ্গার নাস্তিক ব্লগারদের কে ডান্ডাবেড়ী পড়ানো হয় না, ছি। জুনের ৪ তারিখ আমার কোর্ট থাকায় জুনের ৩ তারিখ বিকাল বেলায় আমাকে জেল কর্তৃপক্ষ ডাকে ডান্ডাবেড়ি পড়তে। আমি তখন একটা পন করেছি যে আমি আর ডান্ডাবেড়ি পড়ব না। আমি যখন আমার পায়ে ২০ কেজি ওজনের ডান্ডাবেড়ি পড়তে রাজি হচ্ছি না তখন সিআইডি জমাদার বদরুল এসে বলল- ”ফারাবী তোমার নামে মাত্র ১ টা মামলা থাকলেও উপরের নির্দেশে তোমাকে ডান্ডাবেড়ি পড়তে হবে। “ জেল খানায় উপরের নির্দেশ বলতে বুঝায় আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ কে। এই হচ্ছে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ, নিম্ন আদালত, আর জেল খানার অবস্থা। যে ব্যক্তি সারা জীবন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও উম্মুল মুমেনীনদের কে গালিগালাজ করে গেল মরার পর সে হয়ে গেল ২য় মুক্তিযুদ্ধার ১ম শহীদ, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নালা ডাস্টবিন অলি গলী পার হয়ে নরকের কীট রাজীবের বাসায় চলে যায়, মাত্র ৩ মাসেই আসিফ মহিউদ্দীন আল্লামা শয়তানরা জামিন পেয়ে যায় আর শুধু মাত্র নাস্তিকদের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্যই আমি ৬ মাস জেল খাটি, জেল খানার ভিতর ডান্ডাবেড়ি পরি। ভাই জেলখানায় ডান্ডাবেড়ি পড়তে পড়তে আমার পায়ে ফোস্কা পড়ে গেছে। মাঝে মাঝে রাতের বেলা আমার ঘুম ভেঙ্গে যায় মনে হয় এখনো আমি জেল খানার ভিতরে ডান্ডাবেড়ি পরে আছি। তবে আওয়ামী লীগ সরকারর যারা আমার সাথে এই কঠোর আচরন গুলি করেছে আমি তাদের সকলকেই ক্ষমা করে দিয়েছি। আমি চাই না আমার কারনে কোন মুসলমান আখিরাতে কোন সমস্যায় পড়ুক।
ইসলামী আক্বীদা সংশোধনের জন্য আরো পড়তে পারেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বহু বিবাহ প্রসঙ্গে ইসলাম বিদ্বেষীদের সমালোচনার জবাব
আল্লাহ সুবহানাতায়ালার অস্তিত্ত্বের একটি বুদ্ধিবৃত্তিক প্রমান
আল কোরআনের ব্যাকরণগত সৌন্দর্য্যের কিছু অসাধারন দিক

আমার পুলিশ ভাই তাবিজ ঝুলাইছে...

লিখেছেন ক্ষেপনাস্ত্র ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৭:৫৯ সন্ধ্যা

আমার আত্নীয় এক পুলিশ অফিসারের সাথে গতকাল কথা হচ্ছিল। তিনি শুধু চাকরিই করেন। সরকারের হুকুম মানেন। কখনো রাজনীতি করেননি। তিনি লীগও না, বিম্পিও না, জামায়াতও না। তিনি শুধুই পুলিশ।
শিবিরের তান্ডব সম্পর্কে বলতে গিয়ে বললেনঃ শিবিরের মিছিল ঠ্যাঙ্গাতে ডিউটিতে যখন বের হই তখন গাড়ীর সামনে দেখি শিবির, পিছনে দেখি শিবির, ডাইনে শিবির, বামে শিবির, গাড়ির উপরে দেখি, গাড়ি উল্টে গেলেও দেখি গাড়ির...

সংঘাতের চেয়ে সংলাপ শ্রেয়

লিখেছেন সুমন আখন্দ ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৭:২৫ সন্ধ্যা

কারা আসলে কারা নিশ্চিহ্ন হবে, উনি তো সবই বুঝেন! সরকারের বুঝা উচিত- 'সংঘাতের চেয়ে সংলাপ শ্রেয়'!
এইটা একটা মিঠা কথা কইলাম
আর তিতা কথাটা তুলে রাখলাম

তাইলে কি ইয়াসরিবের মানুষ হীনমণ্যতাবোধের কারনে নাম পরিবর্তন করে মদীনা করল ?

লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৬:১৯ সন্ধ্যা

রাজনীতিতে অবুঝ এবং রাজাকারদের যারা মনে প্রানে ঘৃনা করে এমন আম জনতা যখন প্রশ্ন করে
ভাই আপনি কোন দল করেন?
ঠাট্টা করার ইচ্ছা থাকলে বলি " জাতীয়তাবাদী ইসলামী আওয়ামীলীগ"।
আর উপায় না পাইলে বলি " শিবির করি"।
আরে ভাই আপনি তো ছাত্র না!
ও... আচ্ছা ... আমি এক্স শিবির।
তবুও দাদারা বুঝেনা এক্স শিবির ছাড়া অন্য পরিচয় দিতে জাতির তরুনেরা গিলটি ফিল করে। হাঁ ..এটা আমার হীনমন্যতাবোধ। আমি চরম হীনমন্য।...

পচন ধরেছে মার্কিন সমাজ ব্যবস্থায়

লিখেছেন ছানাউল্লাহ ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৫:৩১ বিকাল


ক্যামব্রীজ ইউনিভার্সিটির ডক্টর আইডিমিউম পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলের এবং পুরাতন গোত্রসমূহের লোকদের জীবনী অধ্যায়ন করেছেন। এ অধ্যায়নের পর তিনি সভ্য সমাজের লোকদের জীবনী অধ্যায়ন করেছে। তারপর তিনি এবিষয়ক স্বীয় বই ‘‘সেক্স কালচার’’ এ খুবই সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। ভূমিকায় তিনি লিখেন,আমি বিভিন্ন পদ্ধতিতে অনুসন্ধানের পর যে ফলাফল লাভ করেছি তার সংক্ষিপ্ত বিবরন এই ঃ- প্রতিটি জাতি...

খ্যাতা দিয়া যাইত্যা ধইরা মাইরালা

লিখেছেন Deshe ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৫:২৭ বিকাল

খ্যাতা দিয়া যাইত্যা ধইরা মাইরালা
যে হালায় --------- তারে খ্যাতা দিয়া যাইত্যা ধইরা মাইরালা।

(স্বাধীনতার) চেতনার ধজ ভঙ্গরা

লিখেছেন ড: মনজুর আশরাফ ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৫:০৩ বিকাল

-এক-
হায়না আর্মির সাথে ব্রাশ ফায়ারে অংশ গ্রহনরত এক দল পশু নিরিহ প্রতিবাদীদের হত্যা করে ক্ষান্ত হয়নি; একজন শহীদের মগজ হাতে করে উল্লাস করছিল। ছবি তুলছিল।
অথচ ৫০ বছরের অধিক সময় ধরে ওই শহীদদের দলই কায়রোর বস্তি, পতিতালয়, কিংবা সারা মিশরের ছিন্নমূল মানুষদের ফ্রি চিকিত্সা থেকে শুরু করে যত রকম মানবসেবা কল্পনায় আসে, সব ই করেছে নিজেদের অতি কষ্টের টাকায়। অন্যদিকে একই সময়ে...

নতুন ব্লগারদের জন্যে ব্লগিং এবং কমেন্টিং এর ১০ টি টিপস

লিখেছেন ডঃ আবুল কালাম আজাদ ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৪:০১ বিকাল

যুগ পাল্টাবার সাথে সাথে মানুষের চিন্তাধারা ও জীবন ধারাও পালটায়। যেমন ধরুণ আগে পত্রিকায় লেখা দিয়ে সম্পাদকের করুণার ওপর তাকিয়ে থাকতে হতো। নজরুল -রবীন্দ্রনাথ সহ সবার এই অভিজ্ঞতা হয়েছিলো।
এখন ইলেকট্রনিক যুগে মানুষের মত প্রকাশের অনেক স্বাধীনতা ও সুযোগ এসেছে। ব্লগিং হলো এর অন্যতম।
ব্লগিং করে সবাই চান তার লেখাটা লোকে পড়ুক এবং মন্তব্য করে জানাক যে পাঠকরা আপনার লেখা পড়ে কি ভাবছেন।...

কোথায় ঐক্য!! কোথায় একতা!!!

লিখেছেন নজরুল বিন আমিনুল হক ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৩:৩২ দুপুর

একতাই শক্তি!
ছোট ছোট বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তুলে মহাদেশ সাগর অতল!!
দশের লাঠি একের বোঝা!!!
এ বাক্যগুলো মুখস্ত নেই এমন লোক বাংলার মাটিতে নাই বললেই চলে। থাকলেও গুটি কয়েক! কিন্তু বাস্তবে আমরা এগুলো কতটা পালন করি বা বাস্তব জীবনে কাজে লাগাই। এ সকল নীতিবাক্যগুলো আমরা কেবল পুথিঁগত বিদ্যার মতই মুখস্ত বা ঠোটস্থ করে রেখেছি। হয়ত এজন্যই বলা হয় “পুথিঁগত বিদ্যা পরহস্তের ধন নহে বিদ্যা...

রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র ও কৃত্রিম সুন্দরবন (মোডিফাইড).........

লিখেছেন কূটনী ০৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০৩:১১ দুপুর

অনেক দূর থেকেই চোখে পড়ছে এক সুবিশাল বন। কৃত্রিমতার ছাপ লক্ষ্যনীয় এর প্রতিটি পরতে পরতে। বনের পিছন দিকে রয়েছে শক্তিশালী উচু দেয়াল। সামনের সু-উচ্চ গেটের সঙ্গে জ্বল জ্বল করছে “কৃত্রিম সুন্দরবনে আপনাকে স্বাগতম” লেখাটি।
গেটের দুপাশের বিলবোর্ড জুড়ে রয়েছে ভিজিটরদের জন্য নিয়মাবলী আর সতর্কবানী। প্রতিটি বিলবোর্ড এর নিচে ছোট করে লেখা রয়েছে একটি সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন**।
গেটের...