নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ বনাম সাত দিনের গণতন্ত্র পুনঃরুদ্ধার আন্দোলন

লিখেছেন আনিসুর রহমান ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৬:১৯ সকাল

ইসলাম বিরোধী ও গণতন্ত্রের কবর রচনাকারী বর্বর ম্যাটেরিয়ালিস্ট পাক হানাদার বাহিনী বাংলাদেশের নিরীহ জনতার উপর ঝাপিয়ে পরলে, বাংলার মানুষ তদের বিরুদ্ধে পতিরোধ গড়ে তুলতে বাধ্য হয়। এই পতিরোধ সংগ্রামের শুরু হয় ২৬ শে মার্চ, ১৯৭১(আনুসঠানিক ভাবে ধুমকেতুর মত জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ও স্বাধীনতা ঘোষনার মাধ্য দিয়ে ) ও শেষ হয় ১৬-ই ডিসেম্বর,১৯৭১(আনুসঠানিক ভাবে পাক হানাদার বাহিনীর আত্নসমাপর্ণের...

ইসলাম বিদ্বেষ: কার্যকর প্রতিকার ও কর্মপদ্ধতি-

লিখেছেন হককথা ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৫:০৪ সকাল


হজ্জের মওসুম সমাগত প্রায়। খুব শীঘ্রই আরবের আশ পাশ এলাকা থেকে দলে দলে লোক ক্বাবা জেয়ারতের উদ্দেশ্যে মক্কায় জড়ো হবে ঠিক তেমনি যেভাবে তারা প্রতি বছরই এখানে আসে। চিন্তায় আবু জেহেলের ঘুম হারাম হবার জোগাড়। সারা আরব থেকে লোকজন আসবে, মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ তো এ সুযোগে তাদের কাছে তার নতুন মতবাদ তুলে ধরবে। ক'জনকেই বা ঠেকানো যাবে? ক'জনেকই বা বলা যাবে যে, তোমরা মুহাম্মদের এসব আবোল...

নাশকতা ও সন্ত্রাস বিরোধী মঞ্চ

লিখেছেন এলিট ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৪:২৬ রাত


যুক্তিগ্রাহ্য কারনে অনেকদিন ধরে নিখোজ শাহবাগের গনজাগরন মঞ্চ। প্রথমে বেশ হিট হলেও পরবর্তীতে বার বার ফ্লপ হয়েছে এই শাহবাগের মঞ্চ। প্রাথমিকভাবে লাখো লোকের উপস্থিতি দাবী করা হলেও এক পর্যায়ে শত লোক যোগাড় করাই কঠিন হয়ে পড়েছিল। তার উপরে আরো যোগ হয়েছিল ওই মঞ্চের নেতাদের মধ্যে ভাঙ্গন। এভাবেই শাহবাগ মঞ্চ একে প্রকারে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে বলেই ধারনা করা হয়।
সমাজকে সবচেয়ে উপর থেকে...

সুযোগ সন্ধানী ভণ্ড

লিখেছেন বদরুজ্জামান ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৩:৫৮ রাত

ভণ্ড আন্দালিব, মাহি আর গোলাম রনি
টকশোতে সস্তা বাহবাহ পেয়ে তারা ধনী।
আসলে করছে কি তারা কাজের কাজ ?
কথা আর কাজ দেখে জাতি পায় লাজ।
-
টকশোতে এসে তারা বলে বড় বড় কথা
কথা কাজে মিল নেই বলে কথা অযথা।

বেগম খালেদা জিয়ার অতিথি পাখিরা আজ কোথায় ?

লিখেছেন ওয়াসিম ফারুক হ্যাভেন ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:১৩ রাত

বিএনপি নেত্রী বেগম জিয়ার রাজনীতিতে রাহুর দশা পার করছেন তিনি বর্তমানে প্রা্য সংগী হীন অস্হায় কাল যাপন করছেন আজ তার পাশে তার সেই অতীথি পাখিদের আনা গোনা আর চোখে পরে না । তার সু-সময়ে যার তার চার পাশে ঘিরে রাখতো বর্তমান তার এই কঠিন সময়ে তারা মহা সুখেই দিন যাপন করছেন আমার বিশেষ মনে হচ্ছে মোসাদ্দেক আলী ফালুর কথা । বিএনপি সরকারের আমলে রাজনীতিতে নাম পরিচয় হীন ফালু কোথা থেকে এসে বনে...

Thumbs Up বীরের মৃত্যু নেই Thumbs Up

লিখেছেন সন্ধাতারা ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ১২:০৭ রাত


জীবন্ত মানুষ করে ছটফট গুলিতে ঝাঁঝরা বুক
কসাই নেতারা করে উল্লাস খোঁজে স্বর্গের সুখ।
Thumbs Up
আর্তনাদের কম্পন মিশে মৃত মানুষের ঠোঁটে
বারুদের গন্ধ চারিদিক তবু বীরযোদ্ধারা ছোটে।
Thumbs Up

সউদি রাজার প্রয়াণে তাদের প্রতিক্রিয়া

লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ১১:২২ রাত


১। ইজরাইলের প্রেসিডেন্ট
“I was saddened to hear of the passing of King Abdullah. He was an example of grounded, considered and responsible leadership, with a deep religious tradition. As ‘Guardian of the Holy Places’ of Islam, King Abdullah acted as a moderator, respecting the sensitivity and sanctity of Jerusalem and sought to promote a vision of prosperity for the region. His wise policies contributed greatly to our region, and to the stability of the Middle East.” — Israeli President Reuven Rivlin
২। বারাক ওবামা সাহেব
“As a leader, he was always candid and had the courage of his convictions...One of those convictions was his steadfast and passionate belief in the importance of the US-Saudi relationship as a force for stability and security in the Middle East and beyond.” — US President Barack Obama
৩। মিশরের প্রেসিডেন্ট সাহেব...

নাস্তিকদের কারণে হত্যার পরিমাণ কতখানি ?

লিখেছেন বিভীষিকা ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৬:২৬ সন্ধ্যা

(ওমর জাবির)
Encyclopedia of Wars নামের তিন খণ্ডের এক বিশাল বইয়ে ১৭৬৩টি যুদ্ধের বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। এর মধ্যে ১২৩টি যুদ্ধকে ধর্ম সম্পর্কিত বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। যার অর্থ এই পর্যন্ত যত যুদ্ধ হয়েছে, তার মধ্যে মাত্র ৬.৯৮% যুদ্ধ ধর্ম সম্পর্কিত। ৯৩% যুদ্ধের সাথে ধর্মের কোনোই সম্পর্ক নেই।
J. Rummel এর বিখ্যাত Lethal Politics এবং Death by Government বইয়ে দেখানো হয়েছে, নাস্তিকদের কারণে হত্যার পরিমাণ কতখানি—
Non-Religious Dictator Lives...

লেখাটা হয়তো মাকে নিয়ে

লিখেছেন মোস্তফা সোহলে ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৫:২৩ বিকাল

ছোট খেজুর গাছটায় বাশের পোতা নলটা দিয়ে টপ টপ করে রস পড়ছে।কাঁচের একটি শিশি ভাল করে ধুয়ে সেই গাছটাতে পেতে দিয়েছি।কাঁচের শিশিতে রস পড়ছে আর আমি মন্ত্রমুগ্ধের মত চেয়ে চেয়ে দেখছি।মনের ভেতর চলছে অনেক জল্পনা-কল্পনা।আচ্ছা এই শিশিতে যে রসটুকু হবে সেটা দিয়ে রসের ক্ষির রাধব, না না চালভাজা করে রসের সাথে খাব।ভাবতে ভাবতে ঘুম শেষে কখন যে সকাল হত টেরই পেতাম না।দৌড়ে চলে যেতাম ছোট খেজুর গাছটার...

ঠান্ডা মাথায় র‍্যাব খুন করে জাতীয়তাবাদী বীরকে জিসানকে ।

লিখেছেন রসিক হাকিম ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৪:৫৪ বিকাল

সোলোমান উদ্দিন জিসান একজন বিপ্লবীর নাম , একজন সাহসী যুবার নাম । তাহের , তার ছেলে বিপ্লব এবং কাশেম জিহাদির অত্যাচারে যখন নোয়াখালী , লক্ষ্মীপুরে জাতীয়তাবাদী দলের কর্মী সমর্থকদের নাভিশ্বাস ঠিক তখনি এই যুবার আবির্ভাব লক্ষীপুর সদরের ১০ নম্বর চনদ্রগন্জ ইউনিয়ন এর লতিফপুর গ্রামে ।
জাতীয়তাবাদী দলের কর্মী সমর্থকদের নয়নের ম্নি হয়ে উঠেছিল একদিকে অন্যদিকে মূর্তিমান আতঙ্ক ছিল কুত্তালিগের...

গুনাহের কাছে যাওয়ার গল্প!

লিখেছেন মাই নেম ইজ খান ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০২:৩৪ দুপুর


কাছে আসার গল্প বলো। গুনাহের কাছে আসার। ইভটিজিং এর সুচনার। এসিড আক্রান্ত হওয়ার পূর্বের গল্প।
ইসরাইলী বহুজাতিক কোম্পানী ইউনিলিভার এর আহ্বানে সাড়া দিয়ে, ক্লোজআপ ব্র্যান্ড কিশোর-যুবকদের দাওয়াত দিচ্ছে রোমান্টিক মুহূর্তের নামে বিবাহ পূর্ব অবেধ সম্পর্কের গল্প বলার। বখাটে ট্যাগ ও লকব পাওয়ার আগের গল্প বলার।
যেনো তোমার গল্প শুনে চাকচিক্যময় এ মরিচিকার পথে, ধ্বংস ও ভ্রষ্ঠতার...

লজ্জা পেত, প্রসববেদনাময়ী নারীর মত

লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০২:০৩ দুপুর


কেৌতুহলী ছিলাম সেই ছোট বেলা থেকেই । যে কোন বিষয়ে । একটু আালাদা হলেই ছুটেছি তার পেছনে । কলা গাছ , কচু গাছ কাটতে খুব ভাল লাগত । যে দিন শুনেছি এতে একটি অশুভ লক্ষণ আছে সে দিন ছেড়ে দিয়েছি । কিন্তু যখন আমি গাছ গুলো কেটে একটু দুরে যেতাম , এসেই দেখতাম কাটা অংশ থেকে এক/দুই ইঞ্চি বেড়ে গিয়েছে ।
কিভাবে বাড়ে , কাছ থেকে দেখার জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকতাম । তখন মনে হত এক সুতাও বাড়েনি । ৫/১০ মিনিট...

সবার জন্য একটি গনসচেতন মূলক প্রতিবেদন

লিখেছেন ইগলের চোখ ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ০১:৪৮ দুপুর


আজ বিকাল ৪টা সময় শাহবাগ চত্রেরের মোড়ে সন্ত্রাসবিরধী সমাবেশ হবে । আসুন আমরা সবাই মিলে এই সমাবেশে যোগদান করি । এবং দেশের শত্রু জাতির শত্রু দেশ বিরোধী অপশক্তির আক্রমণ থেকে দেশর সম্পাদ রক্ষাকরি ।

এখন টিভিতে দেখবেন দেশ শান্ত আছে কারণ মন্ত্রীরা টিভি মালিকের বলে দিলেন, কি দেখানো যাবে কি যাবে না

লিখেছেন আমি মুসাফির ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ১১:১৪ সকাল


গতকাল দুপুরে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সিনিয়র মন্ত্রী, বিভিন্ন ইলেট্রনিক মিডিয়ার মালিক ও কর্মকর্তাদের এক মতবিনিময় বৈঠকে এমন নির্দেশনা ও আশ্বাসের ঘটনা ঘটে। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, এতে মহাসড়ক, মেট্রোপলিটন সিটিসহ বিভিন্ন জায়গায় চলাচলকারী যানবাহনের চিত্র বেশি করে দেখাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি বোমাবাজির চিত্র, বোমায় আহত বা নিহতদের চিত্র, ককটেল বিস্ফোরণ, গাড়ি পোড়ানো...

করে দাও ভাই

লিখেছেন আবু জারীর ২৩ জানুয়ারি, ২০১৫, ১০:৩৫ সকাল

মাফ করে দাও বন্ধু তাকে
মাফ করে দাও ভাই
আমাদের সেই মহান নেতা
এই জগতে নাই।
চলে গেছেন পর পারে
রেখে গেছেন স্মৃতি
সাথে করে নিয়ে গেছেন