মায়ের কাছে কিছু কথা

লিখেছেন মোঃ কামরুল ইসলাম সুমন ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ১১:০৩ রাত

মা তুমি কেমন আছো? ঐ দূর আকাশের নীলিমায় তারা হয়ে কিভাবে আছো মা? তোমার কি কখনো ভুলেও মনে পড়ে না তোমার অসহায় ছেলে-মেয়েদের কথা? যাদের তুমি সবসময় বুকে আগলে রেখেছিলে শত সহস্র ঝড় ঝাপটা সয়ে। কখনো একটুখানি আচড় লাগতে দাওনি কারো গায়ে।জানি মা আজ যত কথা বলি না কেন তুমি উত্তর দেবে না। সাড়া দেবে না আমার ডাকে। আমার কোনো প্রশ্নের উত্তর তুমি আর কোন দিন দেবে না। তবুও তোমাকে আজ আমি বলবো।
অনেক কথা...

এরকম একটা মেয়ে যদি আমাদের থাকত…………! ▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣▣

লিখেছেন অগ্নিবীণা ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ১০:২৮ রাত

টুডে ব্লগে এটা আমার প্রথম লেখা।
হযরত ওমর রা. তাঁর
খেলাফতকালে
লোকজনেরখোঁজখবর
নেওয়ার জন্য রাতের
বেলা মদীনা মুনাওয়ারায় টহল দিতেন।
এক রাতে তাহাজ্জুদের পর টহল দিচ্ছিলেন। হঠাৎ

ইসরে গরিবের পোলা ! বাপটা কত কষ্ট করে পড়ার খরচ জোগাড় করে আর ছেলেটা এত খারাপ হলো কি করে ? কোন কিছু বুঝে আসে না

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ১০:২৩ রাত

বাপদাদারা কেউ শিক্ষিত না বলে কি তার পরবর্তি বংশধরা শিক্ষা অর্জন করতে পারবে না ? করিম বক্স মনে মনে ভাবে একমাত্র সন্তান আব্দুল্লাহকে বড় শিক্ষিত করবে । কত বড় শিক্ষিত সে জানে না , এতটুকু জানে পাশের বাড়ীর আলী কদমের ছেলে বড় শিক্ষিত হয়ে ঢাকায় চাকুরী করে । কয়েক মাস পরপর যখন সে বাড়ী আসে তখন ছোটভাই বোনের জন্য মা বাবার জন্য কত্তকিছু যে আনে আবার পাড়ার পোলাপাইন তাকে দেখতে গেলে তাদের সবাইর...

আফসোস তাদের জন্যে, যারা দু-কূল হারালো !!!

লিখেছেন দ্য স্লেভ ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৯:৫৫ রাত

মহসিন গরিব বাপের ছেলে। অভাবে অনটনে বড় হয়েছে। একদিন স্কুলে আরেকদিন ক্ষেতে খামারে,এভাবে পড়া লেখা চালিয়েছে। কলেজে উঠে টিউশনি করে কোনো রকমে টেনে টুনে চলেছে। বহু কষ্টে বাপ তার অর্জিত অল্প টাকাটা তার হাতে দিয়েছে মানুষের মত মানুষ হওয়ার জন্যে। মহসিন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। এখনও দারিদ্র তার নিত্য সঙ্গী।
সে ব্রিলিয়ান্ট ছাত্র,তাই পিতা-মাতা আশা করে মহসিন ভাল চাকুরী করে পিতা মাতাকে সাহায্য...

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স ) এর মহানুভবতা

লিখেছেন ইয়াহিয়া খান ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৮:৩৮ রাত


আমাদের প্রানপ্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (স ) যখন পৃথিবীতে আবির্ভূত হন , তখনকার সমাজে আরবরা নানামুখী ভয় ভীতি আতংকের মধ্য দিনানিপাত করত . তারা ভিত থাকত তাদের প্রতিবেশিকে নিয়ে, ভিত থাকত অন্য গোত্রের লোকদের নিয়ে, এমনকি তারা ভিত সন্ত্রস্ত থাকত তাদের উপাসনার জন্য তৈরী করা মুর্তিগুলোকে নিয়েও . তারা জীবন্ত সমাহিত করত তাদের সদ্যজাত কন্যাদের, ছোটখাটো কথা কাটাকাটি হলেই তলোয়ার খুলে কচুকাটা...

Rose Roseআত্মার খোরাক (৭) Rose Rose

লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৭:৩৪ সন্ধ্যা

ইয়াতীম সম্পর্কে হাদীসঃ-
আসুন জেনে নেই আমরা যারা ইয়াতীম লালন-পালন করছি তারা কত সওয়াবের ভাগী হচ্ছি। আর যারা এই নেকীর কাজ থেকে দুরে আছি তাদের কতটা বদনসীব। মহান আল্লাহ তার পছন্দনীয় পথে পরিচালিত করুন আমাদেরকে।
হযরত আবু হুরায়রা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সঃ) বলেছেনঃ মুসলমানদের ঘরের মধ্যে সেই ঘরটিই সবচেয়ে উত্তম যে ঘরে কোন ইয়াতীম বসবাস করে এবং তার সাথে উত্তম ব্যবহার করা হয়।...

চৌরাস্তা

লিখেছেন নিরবে ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৭:৩৪ সন্ধ্যা

ভাই ও বোনেরা , কয়েকমাস নিরবে থাকার পর ,নিরবে আবার সিদ্ধান্ত নিলো যে কিছু লিখবে। কিন্তু প্রাগৈতিহাসিক সেই সমস্যা আবার কাঠালের আঠার মত লেগে রইলো। কি লিখবে ? মাথা ফাকা।
প্রবাসজীবনের পানসে পান্তা ভাত আর চুরি করে পাকানো খিচুড়ি সৃজনশীলতা নষ্ট করার জন্য যথেষ্ট নয় কি?
নিরবে সত্যিই নিরবে দিনাতিপাত করছিলো তাই কেউ কথা বললে মনে হয় এখনি গিয়ে বুকে একটা ছোরা বসিয়ে দেই। যদিও এটা নজরুলের...

অনেক ভুলের পরও বিএনপিকে বন্ধু ভাবাপন্ন জানি । কারন তারা মন্দের ভাল

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৬:৪২ সন্ধ্যা

দুনিয়াতে ভাল কোন কিছু অর্জন করতে হলে নুন্যতম হলেও মন্দকে গ্রহন করতে দ্বিধা করা উচিত না।
১৯৭১ সালের কালিমা নিয়ে জামায়াতে ইসলামীকে বাংলাদেশে রাজনিতি করার অধিকার দিয়েছিল মরহুম প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউর রহমান , এই সত্যকে যদি কোন জামায়াতে ইসলামীর লোক অস্বীকার করে তবে বুঝতে হবে সে গোড়ামীতে নিমর্জিত হয়েছে। কারন সত্যকে সত্য বলে গ্রহন করতে পারাটা কিন্তু একটা স্বাভাবিক লোকের...

গো-কথন

লিখেছেন শ্রান্তপথিক ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৬:০৫ সন্ধ্যা

গাই গরুটা ডাকিয়া কহিল বদলটারে
একদন্ড আর রহিব না আমি এই দেশের পরে
সীমান্ত পাড়ি দিয়া যাব ওই পার্শ্ব দেশে
সেথায় রাষ্ট্রমাতা উপাধি মিলিবে মোর কপালে।
কহিল বলদ, আমিও যাইতে পারি তোর সনে
রাষ্ট্রপিতা উপাধি মিলিবে কি মোর তরে?

বিমুর্ষতার শেষ কোথায়.????

লিখেছেন অভিমানী বালক ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৫:৪৭ বিকাল

সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা সম্ভবনায় ঘেরা বাংলাদেশ।
রয়েছে ১৬ কোটি মানুষের ৩২ কোটি হাত।
সম্ভবনার শেষ নেই আমাদের।
স্বাধীনতার এতটা বছর পার হলে ও স্বাধীন ভাবে বেচে থাকা বাংলার প্রত্যেক মানুষের স্বপ্ন হয়ে গিয়েছে।
জাতি হিসেবে বিশ্বের মানচিত্রে স্বাধীন বাংলাদেশ,কিন্তু ব্যাক্তি হিসেবে আমরা এখনো পরাধীনতার বেড়াজালে বন্দী।
শাসনের নামে আমরা শোষিত হচ্ছি,ন্যায্য অধিকারের বদলে অধিকার...

"ইবাদাতের প্রথম পাঠ"

লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৫:৩৬ বিকাল


মুয়াজ আজ খুব আনন্দিত! আনন্দের চিক চিক রেখা তার চোখে মুখে উপচে পড়ছে! ছেলের দিকে তাকিয়ে সুগভীর তৃপ্তি অনুভব করলেন মা- তাহিরা, আনমনেই ভাবলেন শিশুদের আনন্দিত হওয়ার জন্য তেমন কোন বড় বিষয়ের প্রয়োজন হয় না, পছন্দের ক্ষুদ্র জিনিষেও শিশুরা ভীশন আনন্দিত হয়!
মুয়াজের এতো আনন্দিত হওয়ার বিষয় হলো, ওর আম্মু আজ চমৎকার একটা খাতা কিনে এনেছেন! ভারী প্লাস্টিকের মলাটে আবৃত রংগিন আকর্ষনীয় খাতাটি...

# টুম্পা মনি

লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৪:৪১ বিকাল


রাগ করেছে টুম্পা মনি
গালটা ফুলে লাল
মিষ্টি ভেবে গপাস করে
মুখে পুরে ঝাল।
খেলবেনা আজ দিয়ার সাথে
ঝগড়া ছিল কাল

আবার মুখরিত হচ্ছে সিলেটের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আসুন, অবরোধ-হরতালের মত সহিংস কর্মকাণ্ড পরিহার করে দেশকে অর্থনৈতিক দিক দিয়ে সমৃদ্ধ...

লিখেছেন ইগলের চোখ ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৪:১০ বিকাল

সরকার বিরোধী গোষ্ঠীর অবরোধ-হরতালের মধ্যেই সিলেটে আবার পর্যটক আসা শুরু হয়েছে। এখানে হযরত শাহজালাল (র.) ও হযরত শাহপরান (র.) এর মাজার জিয়ারত ছাড়াও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অবলোকন করতে তারা ছুটে আসছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। দুই সপ্তাহ ধরে পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে। আগের মত ভিড় না হলেও বৃহস্পতি ও শুক্রবার বিশেষ করে মাজার এলাকায় অসংখ্য মানুষের ভিড় হয়। মাজার জিয়ারত শেষে তারা যাচ্ছেন সিলেটের...

Rose Rose অন্যরকম অনুভূতি ১/৩ Rose Rose

লিখেছেন আবু জান্নাত ০৪ এপ্রিল, ২০১৫, ০৮:১৩ রাত


Rose Rose২০০৯ জুলাই মাসের প্রথম দিকের কোন একদিন, রিমঝিম বৃষ্টি হচ্ছিল। আমি আমার কর্মস্থলে পরিচালকের সাথে অফিসে বসে প্রতিষ্ঠানিক আলোচনায় ব্যস্ত। বৃষ্টি থাকায় ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি একেবারেই কম। আগষ্ট মাসে দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষা, তাই সিলেবাস ও পড়াশুনার অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করছিলাম।
Rose Roseপরিচালককে এই মাত্র বিদায় দিয়ে জানালার গ্রীল ধরে বাহিরের প্রকৃতি দেখছিলাম, মনে মনে ভাবছিলাম...

বৈজ্ঞানীক দৃষ্টিকোণে ইসলামের আমল নামাজ ৪র্থ ও শেষ পর্ব

লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ০৭ এপ্রিল, ২০১৫, ০৩:২৭ দুপুর

পূর্ব প্রকাশিতের পর
নামাজ সর্বোত্তম পর্যায়ের চিকিত্সা
এক পাকিস্তানি ডাক্তার মাজেদ জামান উসমানী ইউরোপে ফিজিওথেরাপির ওপর উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণের জন্য গিয়েছেন। যখন সেখানে সম্পূর্ণ নামাজের ব্যায়াম পড়ালেন এবং বুঝালেন তখন তিনি এ ব্যায়াম দেখে উদ্বিগ্ন হয়ে গেলেন যে, আমরা এতদিন পর্যন্ত নামাজকে এক ধর্মীয় আবশ্যক বলেই জানতাম এবং পড়তে থাকতাম, অথচ এখানে তো আশ্চর্য ও অজানা জিনিসের...