কচুয়ায় মাহফিলে মখা আলমগীরের প্রতি জুতাবৃষ্টির জের
লিখেছেন লিখেছেন আমি মুসাফির ১৮ জানুয়ারি, ২০১৪, ০২:১২:৪৩ দুপুর
এ কেমন বর্বর আচরন এবং অসভ্যতা !!!!!
জুতার শিকার হন মখা আলমগীর আর আওয়ামী লীগ ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীদের দ্বারা ভাংচুরের শিকার হয় কচুয়ার আল ফাতেহা মডেল মাদরাসা, ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দিসারী ক্যাডেট স্কুল ও সংখ্যালঘুর মালিকানাধীন চমক ক্লিনিক নামে একটি হাসপাতাল। চমক ক্লিনিকের মালিক সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানিক সরকার।
একই সঙ্গে তারা মাদরাসা শিক্ষকদের মারধর করে বলে জানা গেছে। গতকাল সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।
Click this link
বিষয়: বিবিধ
৯২৫ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ।
এ ছাড়াও বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিষ্ঠিত পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও একটি হাসপাতালসহ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ-যুবলীগ ক্যাডারেরা গতকাল বিকেলে হামলা-ভাঙচুর-লুটপাট চালিয়ে প্রায় এক কোটি টাকার ক্ষতি সাধন করে। গত বৃহস্পতিবার সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ওপর মুসল্লিদের জুতা নিক্ষেপ ও তার গাড়িবহরে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ এই তাণ্ডব চালায়।
পৌরশহরে জামায়াত নেতা মো: ফখরুল ইসলামের কচুয়া ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে এবং ১৬টি সি সি ক্যামরা, দু’টি ওভার হেড প্রজেক্টর, ছয়টি কম্পিউটার, একটি ল্যাপটপসহ প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। ইসলামি ট্রাস্ট কচুয়া পরিচালিত আল ফাতেহা দারুল ইসলাম মাদারসায় হামলা করে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায় তারা। সাংবাদিক শাহাদৎ হোসেন মুন্সী পরিচালিত দিশারী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, দিশারী মহিলা দাখিল মাদরাসা, দিশারী হাফেজিয়া নূরানী মাদরাসায় ভাঙচুর, লুটপাট শেষে অগ্নিসংযোগ করা হয়। দিশারী স্কুলের আলমিরা ভেঙে চার লাখ ৯০ হাজার টাকা লুট করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের ১৬০ জোড়া বেঞ্চ, ছাত্র-শিক্ষকদের দের সার্টিফিকেট, কুরআন শরিফ, হাদিস শরিফসহ কয়েক হাজার বই এবং কিতাব জ্বালিয়ে দেয় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাডাররা। দিশারীর তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষতি সাধন করে বলে জানান, প্রতিষ্ঠানের পরিচালক সাংবাদিক শাহাদাত হোসেন মুন্সী। এ ছাড়া উপজেলা সদরে অবস্থিত চমক হসপিটালসহ বিএনপি-জামায়াতের কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ব্যাপক হামলা চালিয়ে লুটপাট ও ভাঙচুর করে ছাত্রলীগ ও যুবলীগ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন