হালিমার কুটির
লিখেছেন মোঃ আবদুর রহিম ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০৬:৩৬ সন্ধ্যা
১
দিনের আলোয় চারদিক আলোকিত কিন্তু আলো নেই হালিমার কুটিরে। দরজার সামনে কবির নামের ঝীর্ণ দেহের ছোট একটা বাচ্চা খেলা করছে। কাঁদা মাখা হাত-পা, ছেড়া জামায় শুন্য তার বস্ত্র পরার উদ্দেশ্য। মায়ের কুড়িয়ে আনা লাড়কি দিয়ে বুনছে খেলা ঘর। চোখ ভরা স্বপ্ন নিয়ে সে ঘর বারবার ভাঙ্গছে আর ঘড়ছে।
হালিমা ফিরে এসেছে। হাতে গ্যালন ভর্তি পানি। ভাত-তরকারী রান্না করতে হবে। ছোট বাচ্ছার খেলাঘর ভেঙ্গে...
দু'টি সন্তান যথেষ্ট হলে পৃথিবীতে অনেক মহামানবের জন্ম হতো না।
লিখেছেন মহিউডীন ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০৫:১৩ বিকাল
পৃথিবীতে বর্নাঢ্য জীবন গুলোর অনেকেই ছিলেন এবং আছেন বাবা মা'র তৃতীয় ,চতুর্থ বা পন্চম সন্তান।তাদের জীবনের অধ্যায়গুলোতে আমরা অনেকে জীবনবোধের সন্ধান পেয়েছি।অনুপ্রানিত হয়েছি শিখার,লিখার এবং জীবনকে আলোকিত করার।আলোকিত জীবনের জন্য আলোকের সন্ধান করতে হয়।অনেকে তাদের আলোকিত জীবনের কথা লিখে আমাদের অশান্ত জীবনকে শান্তনা দিয়েছেন।পৃথিবী এক বিচিত্র জগৎ।এই জগতে প্রতিনিয়ত সন্ধান...
একটি অসাধারণ শিক্ষণীয় বাস্তব ঘটনা
লিখেছেন আবদুল্লাহ মাহমুদ ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:৫০ বিকাল
এক আলেম তার স্ত্রীকে নিয়ে ট্রেনে করে শ্বশুর বাড়ী যাইতেছে । তাদের পিছনের সিটেই বসে আছে এক জেনারেল শিক্ষিত লোক । তার বউ কে নিয়ে লোকটির বউ পর্দা তো দুরের কথা বরং খোলামেলা ভাবেই যাইতেছে । ঐ আলেমের বউ এর অবস্থা তার বিপরীত । এক পর্যায়ে ঐ আলেম কে উদ্দেশ্য করে লোকটি বলতে লাগলো, মোল্লারা নিজেদের বউকে আবদ্ধ করে রাখে, একটু খোলামেলা রাখতে জানে না ইত্যাদি ইত্যাদি । তখন ঐ আলেম দাঁড়িয়ে...
আমার বাসায় আপনার চায়ের দাওয়াত, আসছেন তো ??
লিখেছেন দ্য স্লেভ ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:২২ দুপুর
গরিব মানুষ আমি কিন্তু শখ বাহারি,তাই সত্যিকারের বাসা বানালাম। এখানে বসে এক কাপ চা খেলে আপনার বিকেলটা স্বার্থক হবে বলেই আমার ধারনা। যদিও আমি চা কালে ভদ্রে কখনও খাই,তারপরও আপনার সম্মানে এক কাপ ধোয়া ওঠা চা খাব্। ঘন দুধ আর চিনি দিয়ে বানানো চা আপনার ভাল লাগবে। চারিদিকের প্রকৃতি দেখতে দেখতে চা খাওয়া যাবে। একটি সুন্দর সময় কাটাতে আসুন। আমি ভদ্রলোক,আপনার কোনো অর্মাযাদা হবে না।
বি:দ্র:...
আমরা পারদ বা মার্কারী খাচ্ছি পরিমাণের চেয়ে বেশী
লিখেছেন চাটিগাঁ থেকে বাহার ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ১২:১৫ দুপুর
মার্কারী বা পারদ একটি প্রাকৃতিক উপাদান। পারদ কখনো ধ্বংস হয় না। ব্যবহার পরিবর্তন হলেও পারদ প্রকৃতিতে থেকে যায়। বিশ্বে প্রতিবছর ২০ হাজার টনের মতো পারদ ব্যবহৃত হয়। এর প্রায় ৭০ শতাংশই মানুষের বিভিন্ন কার্যকলাপে ব্যবহৃত হয়ে প্রকৃতিতে ফিরে আসে। কয়লা পোড়ানোর মাধ্যমে পারদের সৃষ্টি হয়।
মানবস্বাস্থ্যে পারদের সহনীয় মাত্রা হচ্ছে ১ পিপিএম।
এরমাত্রা বেশী হলে বিভিন্ন জটিল রুগে...
আঁচল.............................................
লিখেছেন বিন হারুন ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:২৬ সকাল
আরফাত খুবই ভাল ছেলে. ভাল এ জন্যই যে, সে সকালে অফিসে যাওয়ার সময় তার মাকে না বলে যায় না. আর অফিস থেকে আসলে সবার আগে মা'র খোঁজ নেয়. তাই তার মা, ছেলে অফিস থেকে আসার সময় হলে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকেন. আরফাতের কাঁধ থেকে ব্যাগ নামিয়ে বলেন ছেলেটার মুখ শুকিয়ে কাঠ হয়ে আছে যাও ফ্রেশ হয়ে এসো খাবো. মা-ছেলে এক সাথে খায় এভাবেই দিন যায়.
এক সময় পরিবারের পছন্দে আরফাত বিয়ে করে. স্বামী-স্ত্রীর মধুময় প্রেমের...
মন ভাল হলো যে ভাবে )]
লিখেছেন তার কাটা ১৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০২:৫৫ রাত
মরুভূমির দেশে প্রবাস জীবনে আজ একটু বেশী ই দেশ, দেশের মানুষ, বন্ধু মহল এবং পুরনো স্মৃতিগুলো মনে পরে মনটা একদম খারাপ হয়েছিল। কিছু তে ভাল লাগছিল না। তাই ফোন করা শুরু করলাম মা, বাবা, বন্ধুদের সাথে তা ও মন ভাল হচ্ছে না। ভাবলাম ঘুমালে হয়তো সব ভুলে যাব। ঘুম থেকে জেগে আরো খারাপ লাগছিল, ইচ্ছে করছিল তখন ই দেশে চলে যাই। রুম মীটদের সাথে আড্ডা দিতে বসলাম, তাতে ও কাজ হচ্ছে না। এবার ল্যাপটপ...
পানিতে বরকত (হাদীসের গল্প)
লিখেছেন সামসুল আলম দোয়েল ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১১:১৩ রাত
পানিতে বরকত (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুজেযা)
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একবার এক সফরে ছিলেন। সেখানে নানা ঘটনার এক পর্যায়ে তার সফর সঙ্গীদের পানির সংকট দেখা যায়। সবাই পিপাসিত হয়ে পড়লে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হযরত আলী (রা) ও ইমরান বিন হুসাইন (রা)কে পানির খোজে পাঠান। তারা কিছুদূর গিয়ে দেখতে পেলেন এক মহিলা...
পেন্সিলে লেখা বাবার ডায়েরি (ধারাবাহিক উপন্যাসঃ পর্ব-২)
লিখেছেন মামুন ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৮:৪৫ রাত
দুই.
মিথিলা বাবু!
অনেক বাবারা তাদের সন্তানদের কাছে কোনো লিখা উইল আকারে রেখে গেলে তাদের লিখনির শুরুতে নানান নাটকীয় কথা লিখে থাকে। যেমন, ‘ এই লিখাটি যখন তুমি পড়বে, হয়ত তখন আমি তোমার থেকে অ...নে...ক দূরে’- এই টাইপের।
আমি তোমার জন্য সেরকম কিছু লিখলাম না। তোমার দাদুর মাধ্যমে এতোদিন পরে তোমার কাছে এই ডায়েরীটা এই জন্য পাঠানোর ব্যবস্থা করলাম, আজ তোমার বুঝবার ক্ষমতা যতটুকু হয়েছে, আরো...
কুরমুরে চিংড়ী; বানানোর পদ্ধতি ছবিসহ দেখুন
লিখেছেন ক্ষনিকের যাত্রী ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৭:০৯ সন্ধ্যা
উপকরণ;
বড় সাইজের চিংড়ী; ১০-১৫টি
পেঁয়াজ; ১টি
লাল মরিচ; ১টি
ধনে পাতা; ২ টেবিল চামচ
আদা ও রসুন পেস্ট; ১ টেবিল চামচ
কল্পলোকের গল্প নয়-১৯
লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৫:০৯ বিকাল
নামটি ছিল তার সুন্দরী
তাকে আমি কখনো দেখিনি। তার জীবনের সেই ভয়ঙ্কর পরিণতির পর তার গল্প শুনেছি। এই গল্পটা এমন একটা গল্প যা শোনার পর মনটা স্বাভাবিকভাবেই দুঃখে ভারাক্রান্ত হয়ে যায়। অনেকক্ষণ মনে এক বিষাদের সুর বাজতে থাকে। অথচ ওর জীবনটা তো এরকম হওয়ার কথা ছিলনা। আর দশটা বাঙালী মেয়ের মতই ওর মনে হয়ত কত স্বপ্ন ছিল, সাধ ছিল..... ছিল বুক ভরা আশা। সব কিছু কেন এমনভাবে ধুলায় মিশে...
মা..... আমার প্রিয় মা.
লিখেছেন মীম রহমান ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৩:১৬ দুপুর
সেই ক্লাশ নাইন থেকে বাড়ীর বাহিরে থাকি. প্রতিমাসে হল/মেসে থাকা-খাওয়ার খরচ বাবদ আব্বা নির্দ্বিষ্ট পরিমান টাকা দিতেন, যেটা বাড়ীতে গিয়ে নিয়ে আসতে হতো. ফিরার সময় সেই টাকা থেকে মাকে মাঝেমধ্যেই একশ/দুইশত টাকা দিয়ে আসতাম আর বলে আসতাম আপনার জরুরী প্রয়োজনে কাজে লাগায়েন/ এটা-সেটা কিনে খাইয়েন. মা সেই টাকা খরচ করেছে বলে কখনো মনে হয় নাই. উল্টো বিশেষ অকেশনগুলোতে বিশেষ করে দুই...
জীবনটা ক্ষনিকের তবুও মনে স্বপ্ন উঁকি মারে! (৭ম পর্ব)
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১২:৫৯ দুপুর
কানিজ তার বাবার ওখানে গেছে প্রায় চারদিন হলো! সপ্তাহ এখনো হয়নি! আযাদের সময়গুলো কাটছে বিষন্ন মন নিয়ে! আযাদ যেন এ'কদিন প্রাকৃতিক কাজ গুলো সারার পরে নিজেকে ব্যস্ত রেখেছে ভাবনার জগতে! কানিজের সাথে টি এন্ড টি ফোনে খোজ খবর আদান-প্রদান হয় তখন শুধু ভালো আছি কথাটাই বলে! কারন আযাদ চায় কানিজের মনটা ফুরফুরে হয়ে আসুক ওখান থেকে! যতটা হতাশা জমেছে তা ঝেরে আসুক নয়তো সেই হতাশায় চারিদিকটা অন্ধকারই...
একটি ধাঁধা.....???
লিখেছেন কাহাফ ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১২:১১ দুপুর
শীতের রাতে খড়ের আগুন জ্বালিয়ে, পরিবারের সবাই এক সাথে মিলে গল্প-গোজব,কিস্যা-কাহিনী,ধাঁধা-উত্তর নিত্যকার এই সব প্রানোচ্ছল মধুর স্মৃতি বার বার নষ্টালজিকতায় নিয়ে যায়!
সেই সব দিন গুলো ফিরে পেতে বড় সাধ জাগে!!
ধাঁধা দিয়ে অন্য কে কাবু করার মজার দৃশ্য আজও ভেসে ওঠে দৃষ্টি সীমানায়!
কত বৈচিত্রময় উপস্হাপনায় ভরপুর থাকতো সেই সব আসর!
শৈশবে শুনা বহুল আলোচিত একটা ধাঁধা তুলে ধরলাম,কিছুক্ষণের...
উপন্যাস: দ্য প্রাইম মিনিস্টার [পর্ব-৪]
লিখেছেন মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী ১৪ নভেম্বর, ২০১৪, ০৯:১৭ সকাল
ওই পাতাগুলো কোথায় গেলো? খুঁজে পাচ্ছি না ক’দিন থেকে। আব্দুল কি বাজে কাগজ মনে করে বাইরে ফেলে দিয়েছে? নাকি আমিই ভুলে ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিয়েছিলাম। নাহ তন্ন তন্ন করেও খুঁজে পেলাম না। ভাগ্যিস আমার মনের পাতা হারিয়ে যায় নি। জং ধরা অবস্থায় মনটা পড়ে থাকলেও পাতাগুলো আছে। নাহ! ধুলোবালি পড়ে নি ওই পাতাগুলোতে। অনেক পাতা অবশ্য ঝরে গেছে অকালে।
তাঁর বাসা থেকে আমার বাসা কয়েক মিটারের দূরত্ব,...