এখন কাঁদতেও পারবেন না।
লিখেছেন আয়নাশাহ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০১:১০ দুপুর
শেখ মুজিব কখন কোথায় একটা পা রেখেছিনে, কখন কোথায় একটা হাঁক মেরেছিলেন সেটাও জাতীয়ভাবে পালন করা হয়। তার জন্য এই দিবস সেই দিবস পালন করা বাংলাদেশে ফরজে আইন হয়ে গেছে। সেসব দিবসে রাজধানী সহ সারা দেশের এমন কোনো স্থান বাকি থাকেনা যেখানে 'ভায়েরা আমার' বাজানো হয়না। আর এইসব বাজানোর জন্য প্রতি ঘরে ঘরে চাঁদা বাধ্যতামূলক। এমনকি সরকারি অফিস থেকেও চাদার অংক ঠিক করে দেয়া হয়। একজন মন্ত্রী তো...
সুবহানাল্লাহ ! ! বিস্মযে থ' হয়ে গেলাম
লিখেছেন আবু সাইফ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:১২ দুপুর
সুবহানাল্লাহ ! !
বিস্মযে থ' হয়ে গেলাম-
আরেকজনের থ' হয়ে যাবার কথায-
এটি কি কবিতা !
নাহ, কবিতা র চেয়ে ঢের বেশী কিছু..
আসুন ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করি
লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৩:৫০ রাত
....রসূল(সাঃ)বলেন যার মধ্যে ৩ টি গুন রয়েছে,সে ঈমানের স্বাদ আস্বাদন করবে। ১. আল্লাহ ও তার তার রসূল(সাঃ) সকল কিছু থেকে অধিক প্রিয় হওয়া। ২. আল্লাহর উদ্দেশ্যেই ভালবাসা। ৩. কুফরীতে প্রত্যাবর্তনকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার মত অপছন্দ করা।(বুখারী-মুসলিম)
... তোমাদের কেউই প্রকৃত ঈমানদার হতে পারবে না,যতক্ষন না সে তার নিজের জন্যে যা পছন্দ করে,তার ভাইয়ের জন্যেও অনুরূপ পছন্দ করে।-(বুখারী-মুসলিম)
.......
সোনার বাংলা চাই
লিখেছেন সন্ধাতারা ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:২৪ রাত
শ্মশান আজ সোনার বাংলা
হাসছে ভয়ঙ্কর
দানবের গর্জনে সদা
শূন্য চরাচর।
রক্তস্রোত লাশের সারি
চিঠি দিও প্রতিদিন ওয়াটআপে কথা পাঠিও প্রতিদিন ভাইভারে ছবি পাঠিও প্রতিদিন ফেইসবুকে
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:১২ রাত
চিঠি দিও প্রতিদিন ওয়াটআপে
কথা পাঠিও প্রতিদিন ভাইভারে
ছবি পাঠিও প্রতিদিন ফেইসবুকে
এখন আর কেউ প্রবাসীর ঠিকানা জানতে চায়না। কেননা ফেইসবুক খুললেই প্রিয়মুখগুলো দেখা যায়। ভাইভার/ওয়াটআপ আরো কতকি এসেছে যেগুলো দিয়ে ফ্রিতে কথা বলা যায়, ছবি আদান প্রদান করা যায়। আগের জামানার মত কথা রেকডিং করে পাঠানো যায়। অপ্রিয় হলেও সত্যযে কিছু কিছু প্রবাসীর বউ এখনো এসব প্রযুক্তি থেকে অনেক দুরে...
আমার চোখে ২৫শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯
লিখেছেন আবদুল্লাহ রাসেল ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৭:৪৯ সন্ধ্যা
সেদিন সম্ভবত দুপুরে ক্লাস থেকে ফিরছিলাম। তখন তো আর ফেসবুক ইউজ করতাম না যে সব খবর তৎক্ষণাৎ পেয়ে যাব। আমি তখনো বাসায় পৌঁছায়নি, রাস্তায়। এক বন্ধু ফোন করে বলল, ‘ঢাকার অবস্থা দেখসস? বিডিআররা বিদ্রোহ করসে, ভেতরে সেনাবাহিনীর অফিসারদের আটকিয়ে রাখসে, অফিসাররা কেউ বেঁচে আছে কিনা তা বোঝা যাচ্ছে না’। ওর এরকম কথা শুনে আমি তো পুরাই থ হয়ে গেলাম। এই বিংশ শতাব্দীতে এইসব বিদ্রোহ-টিদ্রোহ কি...
ছেলেটি এখনো হৃদয়বান
লিখেছেন মামুন ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৬:১৫ সন্ধ্যা
সকাল থেকেই কেন জানি অস্থির লাগছে কণার।
অথচ কেন বুঝতে পারছে না। ছেলে মেয়ে দুজন বসার রুমে। আরাফাত পিসিতে গেমস নিয়ে ব্যস্ত। আর পিম্পি ছবি আঁকছে। স্কুলে কি একটা কম্পিটিশনে অংশ নেবে। কণা ই থীম দিয়েছে। সেই অনুযায়ী এখন আঁকার চেষ্টা করছে।
ওদের দুজনের ভূবনে ওরা নিজেদের মত রয়েছে।
আর সে?
ঠোঁটের কোণে একটুখানি হাসি এসে এসেও আসে না। কি এক রহস্যময় অনুভবে মুহুর্তে বিলীন হয় কণা। হাসির সাথে...
আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া, করিতে পারি নি চিৎকার.....................
লিখেছেন এ,এস,ওসমান ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৫:৫৮ বিকাল
২০০১ সাল ১৮ এপ্রিল ঠিক রাত ৩টায় ৪০০ জন সদস্যের একটা "বি,এস,এফ" এর যৌথ বাহিনী যখন ১৬ জন্য সদস্যের "বি ডি আর" এর বড়াইবাড়ি ক্যাম্পে হামলা করতে আসল তখন সেই ১৬ জন্য সদস্য বিন্দু মাত্র চিন্তিত না হয়ে দেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাখার জন্য জীবনকে বাজী রেখে "বি এস এফ" এর সাথে লড়াই করে তাড়িয়ে দিয়ে ছিল এদেশ হতে। আর সেই সাথে ইন্ডিয়ান সেনাদের, বাংলার বীরেরা দিয়ে ছিল অগণিত ইন্ডিয়ান সেনার লাশ। তখনই...
প্রবাসের নামে অবহেলিত বাংলার নারী সমাজ (১ম পর্ব)
লিখেছেন আমিনুল হক ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:৩০ দুপুর
বিশ্বের সব দেশ যেখানে নারীদের দেয় সম্মান, মর্যাদা এবং ইজ্জত নিয়ে ভাল ভাবে বেছে থাকার সুবিধা কিন্তু সেখানে বাংলাদেশ করে নারীদের নিয়ে খেলা। এই সেই বাংলাদেশ, যেখানে আমার জন্ম, যে দেশকে আমি প্রানের চেয়েও বেশী ভালবাসি। ভাবতে অবাক লাগে, যে দেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একজন নারী, বর্তমান স্পিকার, বিরোদলীয় নেত্রীও একজন নারী, অথচ সেই দেশের নারীদের নিয়েই চলছে প্রবাসে পাঠানোর নামে...
কথা বার্তায় সতর্ক হউন
লিখেছেন বান্দা ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৭:২৭ সকাল
আবু হুরায়রায়(রাঃ)থেকে বর্ণিত-রসূল(সাঃ)বলেছেন-তোমাদের কেউ যেন এরূপ না বলে-"তোমার প্রভূকে আহার করাও".."তোমার প্রভূকে অজু করাও" .."তোমার প্রভূকে পান করাও" আর গোলামরা যেন বলে-"আমার মনিব,আমার অভিভাবক। মনিবরা যেন তাদের ভৃত্যদেরকে বলে বলে-"আমার বালক/বালিকা,আমার খাদিম।-বুখারী,মুসলিম
এখানে বুঝানো হয়েছে যে-যেসকল শব্দ আল্লাহর শানে যায়,তা মানুষের শানে উচ্চারন করা যাবেনা। অনেকে তাদের নিয়োগকর্তাকে...
আত্ম-সমালোচনাঃ আমার দর্শন আছে, নিদর্শন নেই
লিখেছেন ডঃ আবুল কালাম আজাদ ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৩:১৯ রাত
আমার এক বন্ধু, যিনি আমার একজন খোলা তরবারীর মত সমালোচক, বরাবরের মতই আজ একটা বিষয়ে আমার চোখ খুলে দিয়েছেন।
কোন এক প্রসংগে তিনি আজ আমাকে বললেনঃ
আমার নাকি দর্শন আছে, কিন্ত দর্শনের নিদর্শন নেই।
তার মানে হলোঃ বিভিন্ন সময়ে আমি দর্শন দেই; কিন্তু আমার সেই দর্শনের বাস্তব নমুনা ও নিদর্শন নেই।
কথাটা হয়ত একেবারেই মিথ্যা নয়। একজন শিক্ষক হিসাবে আমার যা দেওয়ার সম্ভাবনা ছিলো, তার অনেক কিছুই...
বাপ দাদার জমিজমা বিক্রী করে প্রবাসে এসে নিজের জীবনটা নস্ট না করে দেশেই কিছু একটা করুন।
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:২৪ রাত
এই প্রবাসী ভাইটির নামঃ সাগর। পাকিস্থানী মালিকাধীন
একটি প্রতিস্টানে কাজ করে। বেতন মাত্র ১১০০ রিয়াল। সকল খরচ
বাদ দিয়ে মাসে বাংলাদেশী দশ হাজার
টাকা দেশে পাঠাতে পারে। কাতার প্রবাসী আপন ভাগিনার
হাতে তিন লাখ টাকা তুলে দিয়ে গত
ডিসেম্বরে কাতারে আসে। প্রবাসে এসেই সাগর
মরুর বুকে মাথা গোঁজার ঠাই - ৫
লিখেছেন আবু জান্নাত ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:০৩ রাত
শ্রদ্ধেয় পাঠক, ছবিটি দেখে হয়তো ভাবছেন আমি কোন মেসেজ সেন্টারের বিজ্ঞাপন দিচ্ছি। আসলে তাই নয়, আজকের লেখায় আবুধাবীতে প্রবাসী বাঙ্গালীদের কিছু অনৈতিককর্ম তুলে ধরার চেষ্টা করব, যার কারনে বাঙ্গালী জাতী ও বাংলাদেশের মান ক্ষুন্ন হচ্ছে। আগের পর্বে আলোচনা করেছিলাম "বাঙ্গালী" শব্দটিকে আরবীরা গালি হিসাবে ব্যবহার করে। আসলে এগুলো সব আমাদের হাতের কামাই, আমরা যদি সৎ ও সভ্যতা বজায় রাখতাম...
হরতালের ইতিহাস ও অর্থ
লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১০:৪০ রাত
হরতাল করা আমাদের দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার হলেও তাতে মানুষ হত্যা, সম্পদ ধ্বংস,অগ্নিসংযোগ অরাজকতা সৃষ্টি করে মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টির অধিকার নেই।
পৃথিবীতে হরতাল অবরোধের ইতিহাস তালাশ করলে আমরা দেখতে পাই যে,
১৭৮৬ সালে আমেরিকার ছাপাখানার শ্রমিকরা, ১৯২০ সালে জার্মানে রাজনৈতিক কারণে, ১৯২৬ সালে ব্রিটেনে কয়লা শ্রমিকরা দাবি আদায়ের জন্য স্ট্রাইকের কৌশল ব্যবহার করেন, সেই থেকেই...
সহজ বিয়ে-কঠিন বিয়ে
লিখেছেন দ্য স্লেভ ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৯:৫২ রাত
যে সমাজে বিয়ে কঠিন,সে সমাজে ব্যভিচার সহজ। আর সে সমাজে অপরাধও বেশী। কারন অবাধ সম্পর্কের মাধ্যকে ইন্সটিংক্টকে উসকে দিয়ে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করা হয়। সকল হতাশাসমূহ,সকল ক্রোধসমূহ,সকল অহংকারসমূহ,হিংসাসমূহের একটি বড় অংশই এই পথ ধরে ধাবিত হয়। আর এর প্রত্যেকটির সাথে সামাজিক অপরাধের যোগসূত্র তৈরী হয় বা সেই সম্ভাবনা প্রবল হয়।
আমাদের সমাজের উচ্চ বিত্তের লোকেরা বিয়েকে এমন এক ধরনের...