টার্মের বেড়াজালে ইসলাম
লিখেছেন ফুটন্ত গোলাপ ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৪৯ রাত
আজকাল সব জায়গায় ইসলামাইজেশনের একটা হিড়িক পড়ে গেছে । কোন একটি বিষয় দেখলেই ইসলামি ব্যক্তিত্বরা সেটির সাথে ইসলাম লাগিয়ে দিয়ে ইসলামিক করার এক মহান প্রয়াসে লিপ্ত ।অবস্থাটা এমন দাঁড়িয়েছে যে কোন বিষয়ের আগে ইসলাম না লাগালে সেটি যেন আর ইসলামী নয় । আমরা গানকে কেন ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক বানালাম তা আমার বুঝে আসে না ।অশ্লীল গান ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক, তাই পার্থক্যটা হওয়া উচিৎ এমন যে...
প্রবাসে কাকুর রাজনীতি
লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৩৪ রাত

দেশ থেকে আসছে কাকু দুই টাকা কামাতে
বড় ভাইয়ের সঙ্গ পেয়ে ঢুইক্কা গেছে রাজনীতিতে।
নেতা হইছে কাকু টাকা ছেড়ে ,
মিটিং করে প্রবাসের নানান শহরে।
১০ জনে হয় সমাবেশ , মহা সমাবেশ ২০ জনে,
কাকু কিন্তু সামনে থাকে ,
আধুনিক ছড়ার বৈশিষ্ট্য
লিখেছেন গোলাম মাওলা ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৩৩ রাত
আধুনিক ছড়া’র বৈশিষ্ট্য
*************--*********
ছড়া বাংলা সাহিত্যে এক বড় অংশ জুড়ে বিরজামান। ছড়া অনেকে লিখেন। কিন্তু অনেকে আধুনিক ছড়ার বৈশিষ্ট্য গুলি জানেন না।
আধুনিক ছড়া’র অনিবার্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে সেগুলোকে সংক্ষেপে উপস্থাপন করেন এভাবে-
১. ছড়ায় যুক্তিসঙ্গত বা বিশিষ্ট ভাব কিংবা ভাবের পারম্পর্য নেই।
২. ছড়ায় ঘটনার ধারাবাহিকতা বা আনুপূর্বিক কাহিনী থাকে না।
৩. ছড়া ধ্বনি...
"বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ" ও "গণতন্ত্র"...
লিখেছেন ইরফান ভাই ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০১ রাত
=>বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।বাংলাদেশের প্রাচীন একটি সংগঠন।বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে থেকেই এই দলটির সূচনা।তৎক্ষালীন পূর্ব পাকিস্তান যখন সাধারন নীরহ বাঙ্গালীদের উপর নির্যাতন চালাত তখন থেকেই বাঙ্গালীদের পক্ষে কথা বলাই খুব অল্প সময়েই জনপ্রিতা পেয়েছিল দলটি।এরই ধারাবাহিতায় তৎক্ষলীন পূর্ব-পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচনে "ব্যালেট" যুদ্ধে বিপুল ভোটে জয়ী হয় দলটি।পশ্চিম পাকিস্তানের তৎক্ষালীন সামরিক জান্তারা এই জয় মেনে নিতে পারল না এবং তারা বিভিন্ন কৌশলে দলটিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাকার বিভিন্ন চক্রান্ত করে।কিন্ত সাধারন জনগন তাদের এই চক্রান্তের কথা জেনে যায় এবং দেশব্যাপী ব্যাপক আন্দোলনের সৃষ্টি করে।যার শেষ হয় এক রক্তাক্ত যুদ্ধের মাধ্য দিয়ে।আমরা পাই এক "স্বাধীন" দেশ যার নাম "বাংলাদেশ"
=>পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি হয় নতুন এক মানচিত্রের।৫৬ হাজার বর্গ মাইলের এই দেশের ৯০% মানুষই হয় শান্তিপ্রিয় "মুসলমান"।তবে যেই গণতন্ত্রের জন্য বাংলার মানুষ তাদের প্রাণ দিল সেই গণতন্ত্রকেই হত্যা করার জন্য দেশী-বিদেশি কাপুরুষরা নিরব যুদ্ধ ঘোষনা করল।স্বাধীনতার পরবর্তী যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা স্বপ্ন ছিল গণতন্ত্রের।কিন্তুু বাংলার মানুষের কাছে সেটা "স্বপ্ন" হিসেবেই থেকে যায়।
=>স্বাধীনতার যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা দলের মধ্যে "আওয়ামী লীগ" অন্যতম।মজার ব্যাপার হল এই দলটির মাধ্যমেই স্বাধীন বাংলার প্রথম "বাকশাল" শাসন শুরু হয়!!!যে ব্যাক্তিটি গণতন্ত্র,স্বাধীনতা সহ জনগণের অধিকারের জণ্য "যার যা কিছু তা নিয়ে যাপিয়ে পরার জন্য" সেই ব্যাক্তিটিই অর্থাৎ শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর একদলীয় বাকশাল শাসন ব্যবস্থার পক্ষে প্রচারণা শুরু করেন।একই বছরের নভেম্বর মাসে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন দলগুলোও সংসদীয় গণতন্ত্রের ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে কৌশলে সরকারকে একদলীয় শাসন কায়েম করার জন্য আহ্বান জানায়।কেননা ততদিনে আওয়ামি লীগের একটা প্রভাবশালী অংশ মস্কো পন্থি কমিউনিষ্টদের দখলে চলে যায়।শেখ মুজিবের একান্ত
বিশ্বস্ত তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব
মনসুর আলীকে সোভিয়েত ইউনিয়নের দূতাবাসে ডেকে একদলীয় সরকার কায়েমের পরামর্শ দেয়া হয়।মনসুর আলী,শেখ মনি এবং মস্কোপন্থী আওয়ামী লীগের একটি অংশ প্ররোচণা এবং শেখ মুজিবের
নিজের ক্ষমতাকে আরো বাড়িয়ে তোলার বাসনা ও রাষ্ট্রকে সবদিক দিয়ে তার এবং তার দলের অনুগত রাখার জন্য একদলীয় সরকার
ভালোবাসা
লিখেছেন ক্ষূদ্র কবি ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ১১:৪০ রাত
ভালোবাসা , ভালোবাসা বলছে সবাই মুখে ,
সত্যিকারের ভালোবাসা পাইনি আজো খুজে.....!!
ভালোবাসা নয় তো মানিক , রতন , হিরে !
ভালোবাসা যায় না পাওয়া হাজার সিন্ধু সেচে ।।
সত্যিকারের ভালোবাসা খুছে পেতে হলে ,
স্বার্থটাকে ভুলে ছোট মন মিলনের হাটে ।।
আমার পিচ্চি.......
লিখেছেন বদর বিন মুগীরা ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ১১:৩৩ রাত
১.
ছোটসময় আমাদের বাড়ী সবসময় পিচ্চি মেলা হয়ে জমে থাকতো।গুড়া গাড়া ভাই-বোন,ভাতিজা-ভাগিনাদের মিছিলে বাড়ীতে টিকে থাকা বড়দের জন্য কঠিণই হতো।আর বছরের কোন কোন রমজান মাসে এই মিছিলের সারি আরো দীর্ঘায়িত হতো।
সারাদিন খেলাধুলা,হৈ-হুল্লোড়ে গুড়া গাড়ারা ব্যস্ত থাকতাম।তবে আমাদের প্রতিযোগিতার জন্য সবচেয়ে আকর্ষণীয় ছিলো রমজান মাস।বড়রা ছোটদেরকে রোজা রাখতে অনেক উৎসাহিত করতো।মাসুমা আপু...
আমার সেঞ্চুরী পোস্ট : একটি পোস্টমর্টেম (ব্লগ বন্ধুরা পোস্ট সম্পর্কে কে কতটি মন্তব্য করেছেন তার পরিসংখ্যান এবং অবস্থান)
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ১০:৩৩ রাত

আমাদের প্রিয় ব্লগ অঙ্গন বিডি টুডে তে আমার সেঞ্চুরী পোস্ট এবং এ পর্যন্ত যারা মন্তব্য করেছেন তাদের সকলকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। আমার ব্লগ বাগানে মোট ১০৭ জন ব্লগার ভাই-বোন মন্তব্য করেছেন।
প্রথম ১০ জনের নাম ক্রমান্বয়ে দেয়া হল :
সর্বোচ্চ রিদওয়ান কবির সবুজ, ৮৫ বার মন্তব্য করেছেন
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বার্তা কেন্দ্র, ৬৪ বার
তৃতীয় সর্বোচ্চ আবু জান্নাত, ৫০ বার
চতুর্থ শেখের পোলা,...
%%%%%% নজরবন্দী %%%%%%
লিখেছেন শেখের পোলা ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ১০:২৩ রাত
নজরবন্দী
জীবনের প্রথম পনেরটি বছর যে গ্রামে কেটেছে সেটি পশ্চিম বঙ্গের হুগলী জেলার একটা মুসলীম প্রধান গ্রাম৷ এ গ্রামটির কথা গরবের সাথেই মনে পড়ে৷ কেননা গর্ব করার মত অনেক কিছুই সে গ্রামে ছিল৷ সবচেয়ে বেশী যা দেখেছি তা হল মানবতা৷ যাক্ সে আজ অনেক দিনের কথা৷ আজ সেই গ্রামেরই অন্য একটা বিষয় মনে পড়ল৷
গ্রামটি কৃষী প্রধান৷ ধান পাট আর আলু তখন মূলতঃ এই তিনটি ফষলই হত৷ হেমন্তে ধান উঠে...
অ.. বুইজ্জি বুইজ্জি!
লিখেছেন বিভীষিকা ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:৪৮ রাত
(নিজাম ভাই)
শুনেছেন, সৌদিতে একজনের কল্লা কাটা হয়েছে?
সমাজবাদীঃ বলবেন না বর্বরদের কথা। কি করেছে লোকটা?
জ্বী, একজনকে হত্যা করেছিল।
সমাজবাদীঃ ওহ! কি নির্মম! একটা মানুষ হত্যার জন্য তাকেও হত্যা করতে হবে? এ কেমন মধ্যযুগীয় বর্বরতা। হয়তো না বুঝে করেছে। এজন্য মেরে ফেলতে হবে? তাকে কয়েকবছর জেল, সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন দিয়ে সংশোধনের চেষ্টা করা যেত।
মানুষ কি সংশোধন হয়না?
ওফ!
আমার হিসাব তো মিলে না
লিখেছেন সাম সাদ ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:৩৮ রাত
রাত ১২.০১
০১ জানুয়ারি ২০১৬
>একটু পর পর মুঠোফোনটি ক্ষণিকের জন্য বেজে উঠছিল। নানা ভাবের নানা ভঙ্গির বার্তা আসতে থাকে। ভঙ্গি ভিন্ন হলেও সকলেরটা একই সুতোয় গাঁথা। বার্তা গুলো ভিন্ন ভঙ্গির হলেও মূল প্রাণ একটাই।
সে প্রাণের নাম "HAPPY NEW YEAR"
।
Happy + New Year
এখানে দুঃখের কোনো জায়গা নেই। বছরের দরজাটা দুঃখের জন্য বন্ধ করে দেওয়ার ইচ্ছা তাদের প্রথম দিনেই। আমাদের আশেপাশে আমাদের জন্য কত শুভাকাঙ্ক্ষী।
কীবোর্ড আমার অস্ত্র!!!
লিখেছেন চেতনাবিলাস ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:২২ রাত
না,
আমার হাতে কোনও মারনাস্ত্র নেই,
নেই কোন পিস্তল, বন্দুক বা নিদেনপক্ষে একটা বাঁশের
লাঠিও।
তবে একটা সামান্য এন্ড্রয়েড
আর কয়েকটি ডিজিটাল কীবোর্ড।
কিন্তুু এই কীবোর্ড ই হায়েনাদের হৃদপিণ্ডকে কাঁপিয়ে
মিথ্যাগুলো স্বাধীন
লিখেছেন সৈয়দ কামাল হুসাইন ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:০৮ রাত
মিথ্যাগুলো স্বাধীন
,,,,,,,
আমি এই শহরের দুঃখ গুলো পড়তে থাকি,
শহরের ছোখ বেয়ে অশ্রু নামে-
তাঁর হৃদয় ক্ষতবিক্ষত হতে থাকে আঘাতে।
দস্যূরা তার বুকের উপর দাঁড়িয়ে,
অধিকার টুকরো করে ফেলে রাখে,---
সবফুল বেঁচে থাক....
লিখেছেন নাবিক ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৮:৫১ রাত

সবফুল বেঁচে থাকুক সমস্ত গাছে, ছড়াক আনন্দ গন্ধ আপনার সাজে।
পাহাড় ও সমতল মিলেমিশে সব, উচ্ছ্বল উজ্জ্বল বৈভব কলরব।
গাছ লতা ঘাস নিয়েই বন্ধনে বন্ধু, সিন্ধুর উত্সটাও জলকণা বিন্দু।
আঁখি জলে ভাসি-০৩
লিখেছেন Saidul Karim ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৮:০৭ রাত
কুহু কুহু করে একটা পাখি অনেক ক্ষণ ডাকছে।এখন আর সে পাখিটির ডাক শুনা যাচ্ছে না।মায়ের মুখে শুনেছি,যে বাড়ির আঙ্গিনায় এই পাখি ডাকে সে বাড়ির কোনো কুটুম্বের অকল্যাণ হয়।
মাঝে মাঝে এই কুহু পাখির ডাক আমাদেরকে অদৃশ্য জগতের শঙ্কায় তাড়িত করে।মনে পড়ে আমার আব্বার নিরবে চলে যাওয়া।তিনি আমাকে শিখিয়েছেন অর্জিত সম্পদের মূল্যায়নের কথা,আত্ম-সম্মানও চিরন্তন মূল্যবোধের পরিচয়।
আমার এখনো স্পষ্ট...
নির্বাচনে কেমন করলো মহাজোটের শরীকরা ? মেয়র পদে ১৮০ ভোট !
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ০২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৭:২৯ সন্ধ্যা

সদ্যসমাপ্ত পৌরসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ বিপুল বিজয় লাভ করলেও দলটির নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরীরদের ক্ষেত্রে ঘটেছে ঠিক বিপরীত ঘটনা।
১৪ দলীয় জোটের অন্যতম দল জাতীয় পার্টির একজন মেয়র প্রার্থী টেনেটুনে জয়ী হতে পারলেও জোটের অন্য শরীকদের প্রার্থীরা জামানত হারিয়েছেন।
অথচ আওয়ামী লীগ ছাড়াই জোটের অন্য শরীকরা প্রায় ১৩০ পৌরসভায় মেয়র পদে প্রার্থী দিয়েছিল। এদের অনেকেই...



