চেতনার কারণেই কারণে আ’ লীগের সব অপরাধই মাফ হয়ে যাবে ------- অর্থ প্রতিমন্ত্রী
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:৪৯ দুপুর
গর্ভের সন্তানকে গুলি করবে , টেন্ডার বাজিতে গুলি করে শিশুকে হত্যা করবে , ধর্ষণের সেঞ্চুরী করবে , খুন-গুম করবে, থানায় আটকে র্ধষণ করবে, দেশের সম্পদ লুট করবে, মহিলা হোস্টেলে নারকীয় তান্ডব চালাবে , স্কুল কলেজ পুড়িয়ে দেবে , শিক্ষকদের উপর এসিড মারবে , শেয়ার বাজার লুটপাট করবে , সুপ্রিম কোর্টে হামলা , ভাংচুর , দেশকে অন্যের হাতে তুলে দেবে , সুন্দরবন নষ্ট করবে , বিনাশুল্কে ট্রানজিট দেবে।...
গাইরে মুকাল্লিদ আলেমদের পারষ্পরিক মতবিরোধী (পর্ব - ১)
লিখেছেন আবদুস সবুর ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:৪১ দুপুর
কৈফিয়ত :
এই বিষয়ে কলম ধরতে বাধ্য হয়েছি আমাদের দেশের কিছু গাইরে মুকাল্লিদ আলেমদের কারনে। তাদের অনবরত সালাফদের প্রতি অপবাদ সাধারন মানুষের মনে কিছুদিন পর ইসলামের প্রতি মানুষের সন্দেহ ঢুকিয়ে দেবে। ওনারা দাবি করছেন সালাফদের মধ্যে যে মতবিরোধগুলো অর্থাৎ মাযহাবসংক্রান্ত মতোবিরোধগুলো সহীহ হাদীস না মানার কারনে সৃষ্টি হয়েছে।
যেমন উদাহরন হিসেবে বলা যেতে পারে, গাইরে মুকাল্লিদদের...
আল্লাহ আবার মিস কল দিলেন বাংলাদেশে!
লিখেছেন সামছুল ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৩:১৯ দুপুর
আল্লাহ আবার মিস কল দিলেন বাংলাদেশে! দেশে পাপের মাত্রা যত বাড়বে, ভূমিকম্পের মাত্রাও হবে তত তীব্!"৫ দেশের বিজ্ঞানীদের হুঁশিয়ারি বাংলাদেশের মাটির নিচে বিশ্বের বৃহত্তম ভূমিকম্পের আলামত, ঢাকা এখন টাইম বোমার ওপর!বাংলাদেশের মাটির নিচে পৃথিবীর পরবর্তী বৃহত্তম ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পের ঘূর্ণন সৃষ্টি হচ্ছে?
- টুম্পামনির হাতে খড়ি
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০২:০২ দুপুর
দুষ্টুুমিটাও চলবে তবে
একটু কমকম
রোজ সকালে স্কুলে
চড়ে টমটম।
স্যার বলেছে খেলতে শুধু
সুযোগ পেলে পড়তে
জামাত- শিবির অর্থ উৎসঃ........
লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:০৩ দুপুর
হঠাৎ একদিন বৌকে কল দিলাম, কোথায় তুমি?? বলে কি টঙ্গী বাজার । ওখানে কি? কাজে আসছি। কি কাজ? চাপাচাপি করাতে বলে কি স্বর্ণ বিক্রি করতে আসছে । পরে জানলাম জরুরী তহবিলে টাকা জমা দিতে এই বিক্রি!!
সাম্প্রতিক দেখতেছি জালেম সরকার ও মিডিয়া জামাত শিবিরের অর্থ উৎস নিয়ে অতি উৎসাহী ।আর জামাত সম্পত্তি মানে লোটপাটের লাইসেন্স দেওয়া আছে আর কি !
ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি পাটি হিসেবে জামাত শিবিরের...
★ভুমিকম্প সংঘটিত হওয়ার কারণ★
লিখেছেন বিবেক নাই ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ১০:২৭ সকাল
০১.“যখন অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জিত হবে,
০২. কাউকে বিশ্বাস করে সম্পদ গচ্ছিত রাখা হবে কিন্তু তার খিয়ানত করা হবে (অর্থাৎ যার সম্পদ সে আর ফেরত পাবে না),
০৩. যাকাতকে দেখা হবে জরিমানা হিসেবে,
০৪. ধর্মীয় শিক্ষা ব্যতীত বিদ্যা অর্জন করা হবে,
০৫. একজন পুরুষ তার স্ত্রীর আনুগত্য করবে কিন্তু তার মায়ের সাথে বিরূপ আচরণ করবে,
০৬. বন্ধুকে কাছে টেনে নি...বে আর পিতাকে দূরে সরিয়ে দিবে,
০৭. মসজিদে...
"দেশে পাপের মাত্রা যত বাড়বে, ভূমিকম্পের মাত্রাও হবে তত তীব্র"
লিখেছেন ব্লগার শঙ্খচিল ০৪ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৬:২২ সকাল
"ইযা ঝুলঝিলাতুল আরদু ঝিলঝালাহা"
মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাহদেরকে সতর্ক করার জন্য বিভিন্ন প্রকারের নিদর্শন সৃষ্টি করেন এবং বান্দাহর উপর প্রেরণ করেন যাতে করে তারা মহান আল্লাহ কর্তৃক তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন ও ভীত হয়। বান্দাহরা মহান আল্লাহর সাথে যা শিরক করে (অর্থাৎ, ইবাদত করার ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর সাথে অংশিদারিত্ব করে) এবং তিনি যা করতে নিষেধ করেছেন...
১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে ভুট্টোকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন মুজিবুর রহমান।দেশপ্রেমের অঙ্গিকার ?
লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ১১:৪৩ সকাল
ভুট্টোকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন মুজিবুর রহমান।
https://www.youtube.com/watch?v=eDE734SoKFY&app=desktop
১৯৭৪ সালে পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে লালগালিচা সংবর্ধনা
দিয়েছেন শেখ মুজিবুর রহমান।
বাংলাদেশে যারা কথায় কথায় স্বাধীনতার চেতনার দোহাই দেন ,
তারা কি বলবেন কে প্রথম বাংলাদেশে পাকিস্থানি পতাকা জাতীয় ভাবে উড়িয়ে ছিলেন ?
ইব্রাহিম (আ) এর জাতির কথা -পর্ব:২ (শেষ)
লিখেছেন মোহাম্মদ গোলাম ছাকলাইন ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৯:১০ সকাল
এ খোদায়ির মধ্যে তারা (মুশরিকগণ) আল্লাহ তায়ালার সাথে আত্মা, ফেরেশতা, জ্বিন এবং অন্যান্য বহু সত্তাকে অংশীদার বানায়। তাদের কাছে দোয়া করে, তাদের সামনে পূজার অনুষ্ঠান করে, তাদের আস্তানায় নজর নিয়ায পেশ করে। দ্বিতীয় হচ্ছে, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে খোদায়ি বা কর্তৃত্ব প্রভুত্ব, যা জীবন যাপনের জন্যে আইন কানুন রচনার এবং আনুগত্য লাভের অধিকারী। দুনিয়ার...
চলুন মনকে বুঝি-১২
লিখেছেন মিশু ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৮:২৪ সকাল
আসসালামুআ’লাইকুম
যখন কোন বান্দা প্রবৃত্তির অনুসরণ করতে থাকে, তখন তাকে ভালো কাজের তাওফীক দেয়া হয় না। সে সব সময় খারাপ, অন্যায়, অশ্লীল ও অপকর্ম নিয়ে ব্যস্ত থাকে। ভালো কাজ করা তার জন্য কঠিন হয়ে যায়। ভালো কোন কাজের কথা বললে বা ভালো কাজের উপদেশ দিলে তা তার নিকট অসহ্য লাগে। সে সব সময় পাগলা হাতির মত ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে।
সমাজে এই ধরনের অনেক উদাহরন দেখতে পাই। হৈ চৈ, গান বাজনা ও অপ্রয়োজনীয়...
= সৌদিআরবের রাজতন্ত্র ও ইরানের ইসলামি প্রজাতন্ত্রঃ তুলনামুলক পর্যালোচনা =
লিখেছেন মোস্তফা কামাল ফয়সাল ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৪:১০ রাত
- সম্প্রতি সৌদিআরবের সার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রদ্রুহীতার অভিযোগে ৪৭ ব্যক্তিকে শিরুচ্ছেদ করা হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা/সমালোচনার ধুম চলছে।
কেও সৌদিআরবের প্রচলিত রাজতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার কঠোর সমালোচনা করছে।
সৌদি নেতৃত্বকে আমেরিকার পা' চাটা গোলাম বলে আখ্যায়িত করে।
মানে, সব দায়- সৌদিআরবের (?)
- আর ইরান' নাকি পৃথিবীর একমাত্র ইসলামি রাষ্ট্র (?)
পর্যালোচনাঃ
টার্মের বেড়াজালে ইসলাম
লিখেছেন ফুটন্ত গোলাপ ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৪৯ রাত
আজকাল সব জায়গায় ইসলামাইজেশনের একটা হিড়িক পড়ে গেছে । কোন একটি বিষয় দেখলেই ইসলামি ব্যক্তিত্বরা সেটির সাথে ইসলাম লাগিয়ে দিয়ে ইসলামিক করার এক মহান প্রয়াসে লিপ্ত ।অবস্থাটা এমন দাঁড়িয়েছে যে কোন বিষয়ের আগে ইসলাম না লাগালে সেটি যেন আর ইসলামী নয় । আমরা গানকে কেন ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক বানালাম তা আমার বুঝে আসে না ।অশ্লীল গান ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক, তাই পার্থক্যটা হওয়া উচিৎ এমন যে...
প্রবাসে কাকুর রাজনীতি
লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৩৪ রাত
দেশ থেকে আসছে কাকু দুই টাকা কামাতে
বড় ভাইয়ের সঙ্গ পেয়ে ঢুইক্কা গেছে রাজনীতিতে।
নেতা হইছে কাকু টাকা ছেড়ে ,
মিটিং করে প্রবাসের নানান শহরে।
১০ জনে হয় সমাবেশ , মহা সমাবেশ ২০ জনে,
কাকু কিন্তু সামনে থাকে ,
আধুনিক ছড়ার বৈশিষ্ট্য
লিখেছেন গোলাম মাওলা ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৩৩ রাত
আধুনিক ছড়া’র বৈশিষ্ট্য
*************--*********
ছড়া বাংলা সাহিত্যে এক বড় অংশ জুড়ে বিরজামান। ছড়া অনেকে লিখেন। কিন্তু অনেকে আধুনিক ছড়ার বৈশিষ্ট্য গুলি জানেন না।
আধুনিক ছড়া’র অনিবার্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে সেগুলোকে সংক্ষেপে উপস্থাপন করেন এভাবে-
১. ছড়ায় যুক্তিসঙ্গত বা বিশিষ্ট ভাব কিংবা ভাবের পারম্পর্য নেই।
২. ছড়ায় ঘটনার ধারাবাহিকতা বা আনুপূর্বিক কাহিনী থাকে না।
৩. ছড়া ধ্বনি...
"বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ" ও "গণতন্ত্র"...
লিখেছেন ইরফান ভাই ০৩ জানুয়ারি, ২০১৬, ১২:০১ রাত
=>বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।বাংলাদেশের প্রাচীন একটি সংগঠন।বাংলাদেশের স্বাধীনতার আগে থেকেই এই দলটির সূচনা।তৎক্ষালীন পূর্ব পাকিস্তান যখন সাধারন নীরহ বাঙ্গালীদের উপর নির্যাতন চালাত তখন থেকেই বাঙ্গালীদের পক্ষে কথা বলাই খুব অল্প সময়েই জনপ্রিতা পেয়েছিল দলটি।এরই ধারাবাহিতায় তৎক্ষলীন পূর্ব-পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচনে "ব্যালেট" যুদ্ধে বিপুল ভোটে জয়ী হয় দলটি।পশ্চিম পাকিস্তানের তৎক্ষালীন সামরিক জান্তারা এই জয় মেনে নিতে পারল না এবং তারা বিভিন্ন কৌশলে দলটিকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাকার বিভিন্ন চক্রান্ত করে।কিন্ত সাধারন জনগন তাদের এই চক্রান্তের কথা জেনে যায় এবং দেশব্যাপী ব্যাপক আন্দোলনের সৃষ্টি করে।যার শেষ হয় এক রক্তাক্ত যুদ্ধের মাধ্য দিয়ে।আমরা পাই এক "স্বাধীন" দেশ যার নাম "বাংলাদেশ"
=>পৃথিবীর বুকে সৃষ্টি হয় নতুন এক মানচিত্রের।৫৬ হাজার বর্গ মাইলের এই দেশের ৯০% মানুষই হয় শান্তিপ্রিয় "মুসলমান"।তবে যেই গণতন্ত্রের জন্য বাংলার মানুষ তাদের প্রাণ দিল সেই গণতন্ত্রকেই হত্যা করার জন্য দেশী-বিদেশি কাপুরুষরা নিরব যুদ্ধ ঘোষনা করল।স্বাধীনতার পরবর্তী যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় প্রয়োজন বা স্বপ্ন ছিল গণতন্ত্রের।কিন্তুু বাংলার মানুষের কাছে সেটা "স্বপ্ন" হিসেবেই থেকে যায়।
=>স্বাধীনতার যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা দলের মধ্যে "আওয়ামী লীগ" অন্যতম।মজার ব্যাপার হল এই দলটির মাধ্যমেই স্বাধীন বাংলার প্রথম "বাকশাল" শাসন শুরু হয়!!!যে ব্যাক্তিটি গণতন্ত্র,স্বাধীনতা সহ জনগণের অধিকারের জণ্য "যার যা কিছু তা নিয়ে যাপিয়ে পরার জন্য" সেই ব্যাক্তিটিই অর্থাৎ শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালের সেপ্টেম্বর একদলীয় বাকশাল শাসন ব্যবস্থার পক্ষে প্রচারণা শুরু করেন।একই বছরের নভেম্বর মাসে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন দলগুলোও সংসদীয় গণতন্ত্রের ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে কৌশলে সরকারকে একদলীয় শাসন কায়েম করার জন্য আহ্বান জানায়।কেননা ততদিনে আওয়ামি লীগের একটা প্রভাবশালী অংশ মস্কো পন্থি কমিউনিষ্টদের দখলে চলে যায়।শেখ মুজিবের একান্ত
বিশ্বস্ত তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব
মনসুর আলীকে সোভিয়েত ইউনিয়নের দূতাবাসে ডেকে একদলীয় সরকার কায়েমের পরামর্শ দেয়া হয়।মনসুর আলী,শেখ মনি এবং মস্কোপন্থী আওয়ামী লীগের একটি অংশ প্ররোচণা এবং শেখ মুজিবের
নিজের ক্ষমতাকে আরো বাড়িয়ে তোলার বাসনা ও রাষ্ট্রকে সবদিক দিয়ে তার এবং তার দলের অনুগত রাখার জন্য একদলীয় সরকার