আওয়ামীলীগের বক্তব্য নিজেরাই অস্বীকার করে প্রমান দেখুন। হাসিনা আদৌ ১০ টাকা কেজির চাল অস্বীকার এবং এখন আবার স্বীকার করছে।

লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০২:৪৫ দুপুর


আওয়ামীলীগের মন্ত্রীরা সবাই বলেছিলো - ১০ টাকায় চাল খাওয়ানোর কথা বলেননি হাসিনা। শেখ হাসিনা আদৌ ১০ টাকা কেজির চাল আর সার ভতুকির কথা বলেননি।
এবার আওয়ামীলীগের নেতারা বলছে - ১০ টাকা কেজি চাল খায়ানোর কথা রেখেছি।
পাল্টিবাজদের বক্তব্য বিকৃতি এবং নিজেরাই বলে সেটা অস্বীকার করে। আবার তারাই তাদের বক্তব্য পাল্টায়।
এ ব্যপারে নির্বাচনের আগে ও পরে প্রকাশিত আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের...

দেশের বর্তমান অবস্থা ঠিক এমন। মানুষ খেকো হায়েনারা উন্মুক্ত জমিনে ঘুরছে আর জাতীর শেষ্ট মানুষগুলি খাচায় বন্দি ।

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০১:৪৭ দুপুর


মানুষ খেকো হায়েনারা উন্মুক্ত জমিনে ঘুরছে আর জাতীর শেষ্ট মানুষগুলি খাচায় বন্দি।
দৃশ্যপট বদলে গেছে। পাল্টে গেছে মানুষের আচার-আচরণ। তাই আজ মানুষ খাচা বন্দি। হিংস্র্ সিংহ আর বাঘগুলি বাহিরে।
দেশের বর্তমান অবস্থা ঠিক এমন।

কা’বা শরীফের প্রধান ইমাম শায়খ ডঃ আব্দুর রহমান আস-সুদাইসের জীবন কথা"

লিখেছেন শাহাদাত হুসাইন নবীনগর ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০১:১২ দুপুর


সঊদি আরবের আল-ক্বাসীম এলাকার বুকাইরিয়া শহরে তার জন্ম হয় ১৩৮২ হিজরীতে। তার মানে ২০১৪ সালে তাঁর বয়েস হলো মাত্র ৫৩ বছর। তিনি ছোট বেলা থেকেই খুব মেধাবী ছিলেন। প্রায় ১২ বছর বয়েসে তিনি পবিত্র কোরআনের হাফিয হন। লেখাপড়া করেছেন রিয়াদে। ১৯৯৫ সালে মক্কার উম্মুল ক্বুরা বিশ্ববিদ্যালয়-এর শরিয়া ফ্যাকাল্টি থেকে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন।
তিনি ছোট বেলার একটা ঘটনা বলতে গিয়ে খুব আবেগী...

ইসলামে কুরবানীর গুরুত্ব

লিখেছেন শিহাব আহমদ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০১:০৮ দুপুর

মুসলিম জাতির পিতা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) তাঁর প্রভু আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির জন্য আত্মোৎসর্গের যে পরাকাষ্ঠা দেখিয়েছিলেন তারই স্মরণে ইসলামে কুরবানীর প্রচলন ঘটে। প্রায় চার হাজার পূর্বে আল্লাহর এক বিশিষ্ট নবী হিসেবে তাঁর আবির্ভাব ঘটে পৃথিবীর বুকে। বহু পরীক্ষায় পরীক্ষিত ছিলেন এই নবী। সকল পরীক্ষায়ই তিনি একনিষ্ঠতার সাথে কামিয়াবী অর্জন করেন। তার মধ্যে সবচেয়ে বড় পরীক্ষাটি...

ঈদ মুবারক

লিখেছেন ফারহানা মরিয়ম ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১২:৫৭ দুপুর

ঈদ মানে আনন্দ ও খুশি। ঈদ মানে দায়িত্ববোধ ও ত্যাগের নাম । আমরা অবশ্যই আনন্দ করবো। আবার মজলুম নিপীডিত, দরিদ্র শ্রেনীর মানুষদের ও মনে রাখবো। তাদের খোঁজ খবর নিয়ে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করবো । মৃত স্বজন ও প্রিয়জনদের স্মরন করে তাদের মাগফিরাতের জন্য দুয়া করবো। ইনশাআল্লাহ!!!!
প্রকৃত ত্যাগ ও কুরবানীর শিক্ষা ও বাস্তবায়নে ভাস্বর হোক সবার জীবন। আজ আরাফাহর দিন। হজ্জের দিন। সবাই সবার...

তবু ইসলামের কথাই বলতে হবে… খসড়া-০৩ (কমিউনিজম প্রশ্ন)

লিখেছেন শাহাদাত মাহমুদ সিদ্দিকী ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৩:৪৭ রাত



তাহলে কমিউনিজম?..
০২.
ইসলামকেই আমরা এই দানবীয় সভ্যতার নজরদারি ও আধিপত্য উচ্ছেদে মানবজাতির শেষ এবং একমাত্র গন্তব্য বলছি। এবং বলছি যে, এ কোনো নতুন কথা নয়। ইতিহাসের প্রত্যেকটি পৃষ্ঠা সাক্ষ্য দিচ্ছে- শুধু ইসলামই ফিরে আসে। ফিরে এসেছে যুগে যুগে, ইসলাম নামেই। তার আরেক মানে হলো- মানবজাতির দ্বন্দ্ব-সংগ্রাম তথা জালিম-মজলুমের লড়াইয়ের ইতিহাস ইসলামের ইতিহাসেরই একটা গভীর বিস্তৃত...

সমাজ ও রাষ্ট্রে ‘ইসলাম’ প্রতিষ্ঠিত হলেই জাতি,মানুষের জীবনে সুশাসন ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হবে । আমীর, ইসলামী সমাজ

লিখেছেন স্বপন২ ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০২:৩৭ রাত


গুলশান স্প্যানিশ রেস্তোরা হলি আর্টিজান বেকারিতে এবং শোলাকিয়ায় সন্ত্রাসী হামলার মাধ্যমে মানুষ হত্যাসহ এ ধরণের সকল অপরাধের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে “ইসলামী সমাজ এর আমীর হযরত সৈয়দ হুমায়ূন কবীর প্রেস বিজ্ঞপ্তি বলেছেন, সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ প্রদত্ত কল্যাণকর ও পরিপূর্ণ একমাত্র জীবন ব্যবস্থা ‘ইসলাম’এ দুর্নীতি, সন্ত্রাস, উগ্রতা ও জঙ্গি তৎপরতার কোন স্থান নেই। তিনি বলেন,...

কুরবানি এবং অ্যানিম্যাল রাইটসঃ অযোক্তিক প্রশ্নের যোক্তিক উত্তর

লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০১:২৬ রাত


কুরবানি এবং অ্যানিম্যাল রাইটসঃ অযোক্তিক প্রশ্নের যোক্তিক উত্তর
মুসলিমদের দ্বিতীয় প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল আযহা বা কুরবানির ঈদ। ইদানিং এই কুরবানি নিয়ে এখন কিছু প্রশ্ন উঠছে। সেগুলো কতটা যোক্তিক বা কতটা অযোক্তিক ?! আসুন দেখা যাক।
>আমরা শুধু মাত্র খাবার জন্য এভাবে লক্ষ লক্ষ পশুকে নির্মম ভাবে হত্যা করবো?!
এই যুক্তিটা ৫০ বছর আগে ঠিক ছিল। এখন আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের বলে, গাছ এবং লতা, পাতারও জীবন আছে। তারা ব্যাথা পায়। হাসি বা কান্নাও করে। একজন বন কর্মকর্তার কাছে শুনেছিলাম, একবার এক বিদেশি বিশেষজ্ঞ তাদের বাগান করার উপর একটি ক্লাসে বলেছিলেন, “বাগান করার সময় বাগানের পাশ দিয়ে হাঁটবেন, গাছ গুলোর মরা পাতা হাত দিয়ে ফেলবেন, গাঁয়ে হাত রাখবেন কারন গাছেরও অনুভূতি আছে। এমন করলে গাছেরা তারাতারি বাড়ে। তাদের এই ব্যাথা, হাসি, কান্না আমাদের শ্রবন ক্ষমতার বাইরে। এখন আপনি শুনতে পান না এজন্য হত্যা করতে পারবেন এটা- কোনভাবেই যোক্তিকও না মানবিকও না। এটা পুরোপুরি অনৈতিক চিন্তা। অর্থাৎ যে নিরামিষাসিগন প্রচার করেন জিব হত্যা মহাপাপ তারা হয় মূর্খ না হলে প্রতারক। মূর্খ বলার কারন তারা জানে না যে গাছ, শাক-সজবিরও জিবন এবং অনুভূতি আছে। আর যদি জেনেও এটা প্রচার করে তারা নিঃসন্দেহে প্রতারক। তবে একটা মারাত্নক যুক্তি শুনেছিলাম, গাছের ২ টা ইন্দ্রিয় কম। তাই গাছ হত্যা প্রাণি হত্যা থেকে ছোট অপরাধ। এটা একটা কুতর্ক। ধরেন আপনার ছোট ভাই কানে শোনে না, চোখেও দেখে না। কেউ তাকে হত্যা করলে কি তার শাস্তি কম হবে? আল্লাহ পবিত্র কুরআনের ১৬ নম্বর সূরা, সূরা নাহলের ৫-৮ আয়াতে বলেন,
"তিনি পশু সৃষ্টি করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য পোশাক, খাদ্য এবং অন্যান্য নানাবিধ উপকারিতাও। তাদের মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য সৌন্দর্য যখন সকালে তোমরা তাদেরকে চারণভূমিতে পাঠাও এবং সন্ধ্যায় তাদেরকে ফিরিয়ে আনো। তারা তোমাদের জন্য বোঝা বহন করে এমন সব জায়গায় নিয়ে যায় যেখানে তোমরা কঠোর প্রাণান্ত পরিশ্রম না করে পৌঁছতে পারো না। আসলে তোমার রব বড়ই স্নেহশীল ও করুণাময়। তোমাদের আরোহণের জন্যে এবং শোভার জন্যে তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। আর তিনি এমন জিনিস সৃষ্টি করেছেন [মানুষের উপকারের জন্য] যা তোমরা জান না”।
অর্থাৎ ইসলাম মাংস এবং সবজি উভয় খাবারের অনুমতি দেয়। তবে জবেহ যথাসম্ভব মানবিক হতে হবে। এ ব্যাপারে ইসলামে একটি বিস্তারিত অধ্যায় রয়েছে। আর গাছের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেন “তোমরা প্রয়োজনে গাছ কাটো তবে বিনা প্রায়োজনে গাছের একটি পাতাও ছিঁড়বে না”

আমার কথা

লিখেছেন আমার বিশ্বাস ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০১:২৪ রাত

আমি অতি সাধারন একজন। পড়তে ভালো লাগে। মাঝে মাঝে লিখতেও ভালো লাগে। মনে যা ইচ্ছা হয় তা লেখার জন্য ব্লগে লেখালেখি করবো ভাবছি।
ভালো মন্দের বিচার পাঠকই করবেন Happy

তবু ইসলামের কথাই বলতে হবে... খসড়া-০২

লিখেছেন শাহাদাত মাহমুদ সিদ্দিকী ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১১:৪০ রাত


এখানে ওখানে পৃথিবীর যেখানেই বলুন মানবিক স্বাধীনতা সর্বত্রই আজ বিধ্বস্ত।
গোটা মানবজাতি যেনো পৈশাচিক কোনো নজরদারিতে আতংকিত। হ্যাঁ, সাম্রাজ্যবাদ! একটু লক্ষ করলেই উপলব্ধি করবেন, সাম্রাজ্যবাদের নজরদারি এবং খবরদারি অতীতের সমস্ত সীমানা লংঘন করেছে। এ ছাড়া মানুষের পৃথিবীকে কল্যাণকর কিছু যোগান দেয়ার আর কোনো সামর্থ এর যে নেই সেটাও দিবালোকের মতো স্পষ্ট। তবু জবরদস্তিতে টিকে...

ভুলের আগুনে পুড়ে ছাই হল আরও ২৫ জন, দরকার শরিয়া আইন ...

লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ১০:৫১ রাত


প্রতিবছর শত শত মানুষ মারা যায় ভুলের আগুনে পুড়ে অথবা বিল্ডিং চাপা পরে। আমাদের দেশের আইন আবার অসাধারণ দয়ালু। আপনি ভুল করে কাউকে মেরে ফেললে আপনার কোন শাস্তি হবে না। মানুষ মাত্রই ভুল, Man is mortal... ভুল হয়, ফ্যাক্টরিতে আগুন লাগে, রানা প্লাজা ভেঙে পরে, লঞ্চ ঢোবে। মরে যাওয়া মানুষগুলো রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে সংখ্যা ছাড়া কিছু না। এর আগে জোট সরকারের সময় মৃত ব্যক্তিদের পরিবারকে একটা করে ছাগল...

তবু ইসলামের কথাই বলতে হবে... খসড়া-০১

লিখেছেন শাহাদাত মাহমুদ সিদ্দিকী ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৮:২৬ রাত


বিশ্বজুড়ে ইসলাম আজ সব পক্ষের ভয়ংকর বিদ্বেষ ও আক্রোশের শিকার। কী ভেতরে আর কী বাইরে।
ভেতরের পক্ষগুলো চায় ইসলাম হয় ক্ষমতার আশ্রয়ে থাকুক অথবা ক্ষমতা নিরপেক্ষ থাকুক। তাদের কাছে ইসলাম মানে ‘শান্তি’। শান্তি মানে শান্তিতে জীবন-যাপন। লেখাপড়া, চাকুরি-বাকুরি পারলে কিছু আল্লাহ-রসূল, এই-ই তো ইসলাম। এই ইসলাম ইবলিসী ক্ষমতা-তলে থেকেও করা যায়। আর ক্ষমতা খারাপ মনে হলে তা থেকে সংশ্রব মুক্ত...

মজিব হত্যার ১২ আসামীর ৭ জনই মুক্তিযোদ্ধা কেন ! এই মুক্তি যোদ্ধাদের কোন চেতনা ছিল না !!!

লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৭:৪৬ সন্ধ্যা


ইতিহাসের নির্মম সত্য । ১৯৭১ সালে শেখ মুজিবের সংগ্রামী চেতনায় অনুপ্রানিত হয়ে যে অকুতোভয় মুক্তিযোদ্ধারা বীরের মত ঝাপিয়ে পড়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছিল , মাত্র ৪ বছরের ব্যাবধানে কি এমন ঘটল যে সে বীর সাহসী সেনা মুক্তিযোদ্ধারাই তাকে হত্যা করল ?
১ ল্যাফটেনেন্ট কর্নেল নুর চৌধুরী -বীর বিক্রম ।
এক নম্বার সেক্টরে লড়াই করেছিলেন।
২- মেজর আজিজ পাশা।
দুই নাম্বার সেক্টরে যুদ্ধ...

কুরআনের আন্দোলনে নিবেদিত প্রাণ শহীদ খলিলুর রহমান

লিখেছেন আমি আল বদর বলছি ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৭:১১ সন্ধ্যা

২০০৯ সালে আমি শ্যামপুর থানা সভাপতি থাকাকালীন শহীদ খলিলুর রহমান ভাইকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল মুরাদপুর মাদ্রাসা ওয়ার্ডের। অল্প দিনের মধ্যেই তিনি হয়ে উঠলেন মাদ্রাসার সকল ছাত্রের প্রিয়ভাজন ব্যক্তি। কিছুদিনের মধ্যে অন্য সকল ওয়ার্ডের চাইতে সর্বোচ্চ সংখ্যক সমর্থক, কর্মী ও সাথী বৃদ্ধি করে মাদ্রাসায় সংগঠনের কাজের মজবুত অবস্থান তৈরি করলেন। তিনি যখন মাদ্রাসায় যেতেন তখন...

Rose Rose ♣বিষয়: আরাফার দিন রোযা রাখা। #কেন, #কিভাবে, #কোনদিন এই রোযা রাখবেন? Rose Rose

লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৬, ০৬:৩৮ সন্ধ্যা

জিলহজ্জ মাসের ৯ তারিখ হল আরাফার দিন, (চাঁদ দেখার উপর নির্ভরশীল)। এই দিনে হাজীগণ আরাফার ময়দানে উপস্থিত হন বলে এই নামকরণ হয়েছে। এই দিনের রোযা রাখার ফজিলত প্রসঙ্গে মহানবী (সাHappy জিজ্ঞাসিত হলে তিনি বলেছিলেন-
♦‘‘আরাফার দিনের রোযা বিগত এক বছরের এবং আগামী এক বছরের কৃত পাপরাশিকে মোচন করে দেয়।’’ [মুসলিম, তিরমিজী]
♦সাহল বিন সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (সাHappy বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি...