তুমি কই কোন দূরে?
লিখেছেন জোনাকি ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৮:৪৬ সকাল
১, পদ্মপরিরা দোলে, মাছরাঙা কি যে ছলে
ডিগবাজি খায়।
মাছের পোনারা ওরা, সাঁতরায় জোড়াজোড়া
কই যানি যায়।
সবুজের মখমলে, আহ! কিযে ঝলমলে
বোনা ফুল ফল।
জংলী গজল শুনে, ঝর্ণাটা ঢেউ বুনে
একজন রিক্সাওয়ালার স্বপ্ন (সত্য ঘটনা অবলম্বনে)
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৮:৪৬ সকাল
কলেজ থেকে রিকশা করে বাড়ি ফিরছিলাম, হাতে খাতা। মন মেজাজ বেশ ফুরফুরে ছিলো। রিকশাওয়ালা বেশ কিছুক্ষণ চুপ থেকে হঠাৎ আমাকে প্রশ্ন
করা শুরু করলোঃ - কোথায় পড় তুমি?
- বিয়ানীবাজার সরকারি কলেজে।
- কিসে?
- ইন্টারমিডিয়েট সেকেন্ড ইয়ার।
- সায়েন্স না আর্টস?
সস্তা ভালবাসা
লিখেছেন ডানপিটে ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৬:৩২ সকাল
১
আমার এক ফ্রেন্ড একটা মেয়েকে পছন্দ করে।ফাস্ট ইয়ার থেকেই।ফাস্ট ইয়ারে মেয়েটাকে প্রোপোজ করে।কিন্তু তখন থেকেই মেয়েটা তাকে ওয়েটিং এ রাখছে।কিছুদিন আগে মেয়েটার সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়।
ফলাফল:বন্ধুআমার৫০টা ঘুমের ট্যাবলেট খায়।তবে এখন সে সুস্হ।
এ ব্যপারে মেয়েটার মতামত,"হায়াত আছে বলে বেঁচে আছে"...এতটুকুই!
২.
আমার আরেকটা ক্লাসমেট ফেসবুকেএকটা মেয়ের সাথে রিলেশন করে। মেয়েটা ঢাকায়...
মিস্টার সজিব ওয়াজেদ জয়, এখনো সময় আছে মুখে লাগাম লাগাও।
লিখেছেন জাহিদ সারওযার সুমন ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৫:৪৭ সকাল
কওমী মাদরাসা কোন নাস্তিকের বাবার টাকায় চলে না। কওমী মাদরাসা সরকারি টাকায় চলে না। আমি সজিব ওয়াজেদ জয় কে একথা বলতে চাই যে, কওমী মাদরাসা তোমার মায়ের অনুদানে চলে না। কওমী মাদরাসা এদেশের ধর্ম প্রান তাওহিদি জনতার অনুদানে চলে। তাই তুমি কওমী মাদ্রাসা নিয়ে বাড়াবাড়ি করনা। সময় থাকতে মুখে লাগাম দাও। যদি বেশী বাড়াবাড়ি কর তাহলে এই বাংলায় তোমার ঠাই হবে না। কওমী মাদ্রাসাকে জোর করে...
ডিজিটাল মিথ্যাবাদী।
লিখেছেন সাফকথা ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৪:৩৯ রাত
আমাদের নন্দিত প্রধানমন্ত্রীর নিন্দিত উত্তরসূরী সজিব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল মিথ্যা দিয়ে রাজনীতিতে শুভ সূচনা করছেন।কদিন আগে বোমা ফাটালেন তার হাতে প্রমান আছে আওয়ামীলীগ আবার ক্ষমতায় আসবে।কিনতু কোন প্রমান না দিয়েই ফেইসবুকে তার প্রাননাশের ভয়ে দেশ ত্যাগ করলেন।আবার দেশে এসে বললেন ৩দিন পর চমক দেখতে পাবেন,কিনতু ৩দিন পর বললেন আমি চমকের কথা বলিনি।এবং মাদ্রাসা ছাত্র কমানোর...
"জটলা পাকা সমস্যা আর রহস্যে ঢাকা মনের জমিন"
লিখেছেন নতুন মস ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৩:২৯ রাত
ইদানিং
বেশির ভাগ মুহুর্ত্ব
"ঘোরের জগতে" বাস করছি।
না যতটুকু বুঝতে পাচ্ছি হতাশা দ্বন্দ বা বিষণ্নতা নেই।
একটা বিশাল স্বপ্নের রাজ্যে মাঝে মাঝে হারিয়ে যায় বারবার।
ওখানে কার বাস নেই কিন্তু কেন ওখানে একা আমি
অনেকক্ষণ চিন্তার পর একটা উত্তর দ্বার করালাম।
একটি অপরিকল্পিত জীবনের অগোছালো কাহীনী। (মিজানুর রহমান) পর্ব -০১
লিখেছেন কিং মেকার ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০৩:০৪ রাত
প্রবাস জীবন আমাকে নিয়ে গেছে আমার জীবনের লক্ষের চেয়েও বেশী।আমি যখন লন্ডন আসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপএ রেডি করি,তখনও আমি জানিনা প্রবাস জীবন এত কষ্টের।জানলে হয়ত আসতামনা !তবে প্রবাস জীবন বেছে নেয়ার ক্ষেএে আমার চেষ্টা ছিল অনেক বেশী।আমার পুরো পরিবার ছিল আমার বিপক্ষে,আমি ছিলাম একা !তবে পরে আমার সাপোটার হিসাবে বড় ভাইকে সাথে পেলাম।আমি মহানগরী উওরের সাংবাদিক ফোরামের সেএেটারী...
সবাই যদি ভালো হয়ে যায়, তবে খারাপ হবে কে!!!???
?
?
লিখেছেন তৌহিদুল ইসলাম তানিন ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:৩৬ রাত
আমাদের চারপাশে কিছু হীন মন-মানসিকতার মানুষের ও প্রয়োজন আছে, যারা আমাদেরকে ভালো ও মন্দের পার্থক্য করতে সর্বাবস্থায় সহায়তা করবে, আমাদের জীবনের নানা বাঁক ও গতিপথকে আরো সুচারুরুপে চিহ্নিত করতে এবং সেখান থেকে যথাযথ শিক্ষা নিতে মহান শিক্ষকের ভূমিকা নিয়ে আবির্ভুত হবে, বারবার।
এমনকি, যারা রঙবেরঙয়ের মুখোশ পরে নিপুনভাবে আমাদের চতুর্দিকে ঘুরে বেড়ায় আমাদের অস্থিত্ব, প্রেম,...
এ কোন জীবন তাড়া করে
লিখেছেন বদরুজ্জামান ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:৩৫ রাত
প্রাণপণ বেঁচে থাকার চেষ্টায়ও সুখ আছে
সদ্য ভূমিষ্ট শিশুর অস্তিত্বে মায়ের সুখ।
নদীর মতো বহমান জীবণ,
যদিও মানুষ হারিয়ে যায় অদৃশ্যলোকে,
জীঁবণ সংলাপের যবনিকাতে মানুষ
আবারো জীবণ পায় সংগোপনে।
জীবণের কাছে প্রাপ্তির প্রত্যাশা নয়,
‘’যিনি চলে গেছেন’’
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:২৪ রাত
পৃথিবীতে কেউই চিরদিনের জন্য আসেনি এসেছে কিছুদিনের জন্য আখেরের সামানপত্র গুছাতে যেন এদুনিয়ার জীবন যেকোন ভাবে কাটিয়ে পরোকালে চিরশান্তির আবাস স্থলে সুখে কাটানো যায়। যে বুঝে সে দুনিয়াতে সাধারন ভাবে কাটিয়ে আখেরের সামান গুছিয়ে নেয়। আর যে না বুঝে সে দুনিয়া নিয়েই ব্যস্ত থাকে আর আখেরের জন্য কিছুই সঞ্চয় করেনা তার পরিণতি মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) আমাদেরকে অবগত করেছেন...
প্রশ্ন: গায়রে মাহরুমের সামনে চেহারা খোলা রাখা যাবে কি? ফেসবুকে নিজের/অন্যের হিজাব পরিহিত ছবি কি দেওয়া যাবে?
লিখেছেন Shopner Manush ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:০৪ রাত
প্রশ্ন: গায়রে মাহরুমের সামনে চেহারা খোলা রাখা যাবে কি? ফেসবুকে নিজের/অন্যের হিজাব পরিহিত ছবি কি দেওয়া যাবে? উত্তর: চেহারা খোলা রাখার ব্যপারে স্কলারগনদের ভিতর মতবাদ-
একদল স্কলারগন বলেছেন- প্রত্যেক মুমিন নারীর জন্য অবশ্যই গায়রে মাহরুমের সামনে মুখ ঢেকে রাখতে হবে।
আরেক দল স্কলারগন বলেছেন- এটি সুন্নাহ, মুখ ঢেকে রাখা ফরজ/ওয়াজিব নয়। কিন্তু যদি ফিতনার আশংকা করা হয়, তাহলে মুখ...
সাকিবের নিকট খোলা চিঠি......
লিখেছেন কথার_খই ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:০৩ রাত
প্রিয় সাকিব,
আমি ও আমরা তোমাকে অনেক অনেক ভালবাসি। কারণ তুমি অনেক ভাল খেল এবং দেশের সুনাম বাহিরে উজ্জ্বল করেছ বলে। আমরা চরম ইন্ডিয়া বিদ্ধেষী হয়েও ফেলানির কথা ভুলেগিয়ে আইপিএল, কারণ তুমি সেখানে খেল বলে, আমরা রাত জেগে ইংল্যান্ডের কাউন্টি, ওয়েস্ট ইন্ডিসের টি-২০ লীগগুলোও দেখি, শুধু মাত্র তুমি সেখানে খেল বলে। সত্যি বলেছি আমরা তোমাকে অনেক ভালবাসি, তোমাকে নিয়ে গর্বও করি।...
মাদ্রাসার ছাত্র কমানোতো দূরের কথা ,১০০ গুন বাডবে
লিখেছেন এম আবদুল্লাহ ভূঁইয়া ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০১:৫৫ রাত
বাংলাদেশে জয়ের স্বপ্ন কোনো দিনই বাস্তবায়ন হবে না। আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও তাদের জোটের ব্যাপক ভরাডুবির জন্য জয়ের কাণ্ডজ্ঞানহীন বক্তব্যই যথেষ্ঠ।”
তার ভাষায় মাদ্রাসার ছাত্র কমানোর মিশন স্বপ্নে ও বাস্তবায়ন সম্ভব নয় , বাস্তব দূরে থাক !
নাইন ইলেবেনে টুইন টাওয়ার হামলার আগে ৫০ বছরে যে পরিমান অমুসলিম ইসলাম গ্রহন করেছে , টুইনটাওয়ার হামলার পরবতি ৫ বছরে তার ছেয়ে বেশী...
শুধু ইন্ডিয়ান এ্যাম্বেসীই নয়,পুরো এলাকাকে ফেলানী রোড করার দাবী
লিখেছেন ভালবাসার বাংলাদেশ ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১২:৩৬ রাত
দ্রুত দৃষ্টি আকর্ষন করেছে ফেইসবুক পেইজ ঢাকায় ইন্ডিয়ান হাই কমিশনের সামনের রাস্তার নাম "ফেলানী রোড" করা হোক! আজ তারা এক পোষ্টে দাবী করেছে আজ থেকে পুরো এলাকার নামই ফেলানী রোড। পোষ্টটি তে বলা হয়: আমরা একেবারেই কোন কভারেজ আশা না করা সত্ত্বেও দেখছি খুচখাচ কিছু কভারেজ হচ্ছে। মানবজমিন, ঢাকা ট্রিবিউন, কালের কন্ঠ, বিডিনিউজ, বাংলানিউজ, পরিবর্তন, তাজা খবর ইত্যাদিতে ফেলানী রোডের খবর...
ইখওয়ানুল মুসলেমীন এবং সাইয়েদ কুতুব শহীদ (রহ.)
লিখেছেন মাহফুয রহমান ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ১২:১৭ রাত
বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের অন্যতম প্রাণপুরুষ সাইয়েদ কুতুব শহীদ (রহ.)। সাইয়েদ কুতুব ১৯০৬ সালে মিসরের উস্ইউত জেলার মুশা গ্রামে কুতুব বংশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী ইব্রাহীম কুতুব, মায়ের নাম ফাতিমা হোসাইন ওসমান। মা যেমন ছিলেন অত্যন্ত খোদাভীরু ও দ্বীনদার তেমনি তাঁর বাবাও ছিলেন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ ও সচ্চরিত্রবান। বাবা মায়ের পাঁচ সন্তান-সন্ততির মধ্যে সাইয়েদ কুতুব...