সালাতুত তারাবি পড়ে আসলাম-সবাই মিলে রমাজান মাসে দেশের জন্য দোয়া করি হয়তো আল্রাহ হেদায়েত দিব নতুবা সরকারকে ঢংশ করুক
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৮ জুন, ২০১৫, ১২:৫৪ রাত
সরকারকে কোন চাপ তৈরী করে তাদের শয়তানি বন্ধ করা যাবে বলে আমার কাছে মনে হয় না।
আল্লাহর মদদ আসতে হবে , আল্লাহর মদদ আসার কাজগুলি যতক্ষ আমরা না করব ততক্ষন আল্লাহ আমাদেরকে এই জালিমশাহীর জুলুমখানা থেকে মুক্তি করবে না
আজ আরব দেশে প্রথম তারাবি নামাজ হলো ইনশাআল্লাহ আগামী কাল থেকে বাংলাদেশে ও তারাবি নামাজ হবে রোজা পালন হবে।
পবিত্র মাস ইবাদত কবুল হওয়ার মাস । আসুন আমরা সবাই নিজেদের...
"প্রোডাক্টিভ রমাদান: দোআ আমাদের ঐশ্বর্য"
লিখেছেন সাদিয়া মুকিম ১৮ জুন, ২০১৫, ১২:১৪ রাত
সন্মানিত ও মর্যাদাবান অতিথি "রমাদান কারীম" নতুন তিথির এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করলো বলে প্রায়! নিস্চয়ই আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি তাঁকে বরন করে নেয়ার জন্য তাই না? প্রিয় অতিথি নীড়ে প্রবেশের পূর্বে আমাদের অবস্থা কেমন হয়? পূর্ন নজর আর সচেতনতার দৃষ্টি বুলাই কোথাও কোন কিছু এলোমেলো রয়ে গেলো কিনা? সমস্ত প্রস্তুতি সঠিক ভাবে সম্পাদান হয়েছে কি না?
অপেক্ষার প্রহর মধুর কিবা বিরহের বা...
গুরু-শিষ্যের লড়াই
লিখেছেন মদীনার আলো ১৭ জুন, ২০১৫, ১০:৪৪ রাত
এক পালোয়ান মল্লযুদ্ধে খুব পারদর্শিতা অর্জন করেছিল। মল্লবিদ্যায় সে তিনশত ষাটটি কৌশল আয়ত্ব করেছিল। নিত্য নতুন কায়দায় সে কুস্তি লড়ত। কাজেই সে সময়ের কোন কুস্তিগীর তার সাথে মল্লযুদ্ধে জয়লাভ করতে পারতো না। তার বহু শিষ্য ছিল। তার মধ্যে একজন রুপ-গুণে ওস্তাদের অত্যন্ত প্রিয় পাত্র ছিলেন। দুরদর্শী ওস্তাদ তাকে তিনশত ঊনষাটটি কৌশল শেখান, একটা বিশেষ কৌশল শিখালেন না। সেই যুবক শক্তি-সমর্থ্য...
জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে তারা কেন চিন্তিত?
লিখেছেন ক্রসফায়ার ১৭ জুন, ২০১৫, ১০:১৮ রাত
একদল আছে যারা জামায়াতের ভবিষ্যত অবস্থা চিন্তা করে ঘুম হারাম করছে । তারা চিন্তিত এই কারনে যে জামায়াত যেভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভবিষ্যতে তারা টিকে থাকতে পারবেতো?
আরেকদল আছে যারা খুবই চিন্তিত জামায়াতের ভবিষ্যত নিয়ে । তারা চিন্তিত জামায়াত শেষ হয়ে যাচ্ছে, জামায়াত নেতৃত্ব শূণ্য হয়ে যাচ্ছে, জামায়াত একঘরে হয়ে যাচ্ছে। এদের ভাব এমন যে মনে হয় জামায়াতকে নিয়ে চিন্তার ভার এদের...
আহলান সাহলান মাহে রমযান
লিখেছেন রাজাকারের কন্ঠস্বর ১৭ জুন, ২০১৫, ১০:১৫ রাত
রমজান।অন্য মাসের মতই একটি মাস।তবে এর মর্যাদা আর গুরুত্ব অত্যন্ত বেশী।
মুমিনদের পাপরাশি ক্ষমা করার জন্য আল্লাহ তায়ালা এ মাসকে বোনাস হিসেবে দিয়েছেন।
আর সেই মাসই কড়া নাড়ছে আমাদের দরজায়।
আমরা যেন এ মাসের গুরুত্ব অনুধাবন করে উপযুক্ত শিক্ষা গ্রহন করতে পারি।
আমীন।
- বর্ষায় ঢাকা
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৭ জুন, ২০১৫, ১০:০৫ রাত
ঢাকা শহর আজব শহর হয়ে উঠে বর্ষায়
কেহ ভাসে নৌকাতে আর কেহ আবার রিকশায়।
ডিজিটাল যুগ ভাইরে তাইরে নাইরে ডিজিটাল যুগ
ইজিতাল ছন্দে আহ্ কি আনন্দে ভাসে দূর্ভোগ।
গিন্নী গাল ফুলে বেনীটা হাফ ঝুলে বাজারে
জল মল কোমরে মারে ঢেউ সজোরে বাহারে!
হে মানুষ! কবে তোমার ফিরবে হুঁশ?
লিখেছেন মাই নেম ইজ খান ১৭ জুন, ২০১৫, ০৮:৫৬ রাত
কখনো শুনেছেন, গভীর সমূদ্রে সময় মতো খাবার না পেয়ে তিমি-হাঙর বিদ্রোহ, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে।
আফ্রিকার জঙ্গলে বাঘ-সিংহ গরু-মহিষের গোশতের মূল্যবৃদ্ধির কারণে সবজি খাওয়া শুরু করেছে।
বনের লক্ষ লক্ষ হাতি-গন্ডার তাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম কি খাবে? কোথায় থাকবে এবং তাদের বার্ধক্যের কথা চিন্তা করে বিশ্বব্যাংকে সেভিংস একাউন্ট খুলেছে, এফডিআর চালু করেছে!
না। এমন কথা শুনেন নি এবং...
শীঘ্রই সাড়ে ১১ লাখ নতুন গ্রাহককে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনতে বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ সরকারের
লিখেছেন ইগলের চোখ ১৭ জুন, ২০১৫, ০৮:৪০ রাত
পল্লী বিদ্যুৎ সম্প্রসারণ প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। সরকারের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সারা দেশের মানুষকে বিদ্যুৎ সুবিধা দেয়ার জন্যই পল্লী বিদ্যুৎ সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে সাড়ে ১১ লাখ নতুন গ্রাহক বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আসবে। সরকারের লক্ষ্যে দেশের সব এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়া এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান...
প্রচলিত কুসংস্কার।
লিখেছেন সাজেদুল ইসলাম ১৭ জুন, ২০১৫, ০৮:২২ রাত
আমাদের সমাজ আজ কুসংস্কারের ব্যাধীতে আক্রান্ত।অথচ কুসংস্কার হলো-সেই সংস্কার যে সংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাধারা অজ্ঞতা,মূর্খতা,অন্ধকার ও বর্বরতায় পরিচালিত হয়এবং তাঁর প্রভাব পড়ে সমাজ পরিবার ও ব্যক্তি জীবনের ওপর।আর এই প্রভাবটি শহর,মফস্বল,গ্রাম সবখানেই কম-বেশী বিদ্যমান।তবে গ্রামাঞ্চলে এর প্রভাব বেশী।কুসংস্কারের বেড়াজালে পুরুষের তুলনায় নারীরাই বেশী আটকে আছে,আবার শহরের নারীদের...
নিবন্ধ-৭ : রোজার উদ্দেশ্য, রাসূল (সা)এর রমজান এবং আমাদের করণীয়
লিখেছেন মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম ১৭ জুন, ২০১৫, ০৮:০৯ রাত
মানবজাতির হেদায়েতের একমাত্র প্রামাণ্য গ্রন্থ আল্ কোরআনে এরশাদ হয়েছে, “অতএব তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এই মাসটি (রমজান) পাবে সে যেন এই মাসে রোজা রাখে, (তবে) অসুুস্থ হয়ে পড়লে কিংবা সফরে থাকলে, সে পরবর্তী (কোনো) সময়ে সেই পরিমাণ দিনগুলোকে গুণে গুণে আদায় করে নেয়। (এই সুযোগ দিয়ে) আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে আসান করে দিতে চান। আল্লাহতায়ালা কখনো তোমাদের জীবনকে কঠোর করে দিতে চান না। আল্লাহতায়ালার...
A note on Destined Truth, and a copy of the letter of Destiny?!
লিখেছেন মারুফ_রুসাফি ১৭ জুন, ২০১৫, ০৭:১২ সন্ধ্যা
Date and time: 4am after Tahjjud, eve of Eid day, 1424 Hijri.
A note on Destined Truth, and a copy of the letter of Destiny?!
دكتور كمال حسين
Dr. Kamal Hussain,
عليكم ما عليكم، ما كسبت أو تكسب أيديكم
May Allah bless you with the significance of your name.
This is rather a forwarding note with a photocopy of the letter of destiny, Allah; my Lord has spelled me to write to initiate Divine Globalization from Bangladesh. Though the letter is addressed to Dr. Badruddoza, the text is common for us all.
- লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ১৭ জুন, ২০১৫, ০৭:১১ সন্ধ্যা
১.
প্যাকেটে লিখা থাকে বিষ পান
বখাটে সুবোধ সবাইতো মারে টান
ধোয়া ধোয়া
খোয়া খোয়া
প্রিয়ার টানে পরান করে আনচান।
২.
নীলাঞ্জনা : পাপের ফসল পাকসেনা না ওপারের হায়েনা?
লিখেছেন বার্তা কেন্দ্র ১৭ জুন, ২০১৫, ০৬:৫০ সন্ধ্যা
নীলাঞ্জনা, তোমার কাছে জবাব চাইনা
কারণ আমি জানি তুমি পচা আবর্জনা।
হয়তো বা ৭১এর পাপের ফসল পাকসেনা
নয়তো বা দাদাবাবু হায়েনা।
ধ্কিার জানাই তোদের কথিত চেতনা
হৃদয়ে লালন করিস তোরা বঙ্গসেনা
একদিন জনগণের কাঠগড়ায় আওয়ামী লীগেরও বিচার হব , সেদিন হয়তো ইনুরা হাসিনার মুখে পানি দিতেও পাশে থাকবে না
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৭ জুন, ২০১৫, ০৬:৩০ সন্ধ্যা
দেশের শ্রেষ্ট সন্তানদেরকে জুডিশিয়াল হত্যার মুল হোতাদের মধ্যে ইনু, মুতিয়া , শাহজাহান খান, মায়া , হানিফ , রাশেদ খানরা বেশী ভুমিকা পালন করে চলেছে। কারন এদের আগমন ঘটেছিল বামের রাজনিরি তলানি থেকে
চীরসত্য হলো বামরা কখনোই ডানপন্থিদেরকে সৈহ্য করতে পারেনা। যেখানে আলোর বিচ্ছিরন থাকে সেখানে যেমন অন্ধকার দুরিভুত হয়ে যায় তেমনি ভাবে রাত্রের অন্ধকার আসলে আর কিছুই দেখা যায় না।
কিন্তু...
ফাঁসি((
লিখেছেন বাশার ১৭ জুন, ২০১৫, ০৬:২৯ সন্ধ্যা
আজ যে সব অপরাধে ফাঁসির দন্ড দিচ্চে আদালত তাদের কে ফাঁসি কার্যকরের পরও কয়েকবার ঝুলানো উচিৎ আমি মনে করি' কারন তারা যে অপরাধ করেছিলো তার কোন ক্ষমা হতে পারেনা...কিন্তু প্রশ্ন একটাই যে দোষে আজ তারা দোষী তারা কি আসলে সে দোষে দোষী? না কি প্রতিহিংসা সময় একদিন হতো বলে দিবে আসলে কি তারা দোষী. . .