হুজুরদের টাকা কামানো কবিতা.।.।.।.।।
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ রিগান ০১ জুলাই, ২০১৪, ১১:২৪:২৯ সকাল
আজ আপনাদের কে পৃথিবীর সবচেয়ে দামি ১টা কবিতার সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো। আমাদের হুজুররা এই কবিতা বিক্রি করে যা টাকা কামিয়েছে, আমার মনে হয় সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারেও এত টাকা দেওয়া হয়না। মুসলিমদের অন্ধ বানিয়ে টাকা কামানোর মহা হাতিয়ার এই ৪ লাইনের কবিতা। অন্ধ কাঠ মোল্লাদের ব্রাম্মনবাদের উদাহারন কবিতাটি হচ্ছে.........
১) বালাগাল উলাবিকামালিহি,
২) কাসাফাদদুজাবিজামালিহি
৩) হাসানাত জামিয়ুখিছালিহী
৪) ছাল্লু আলাইহিওয়ালিহী |
অর্থঃ
১) তিনি পৌঁছে গেছেন সর্বোচ্চ মর্যাদায় তাঁর সুমহান চরিত্রের দ্বারা
২) বিদুরিত হয়েছে সকল অন্ধকার তাঁর সৌন্দর্যের ছটায়
৩) সম্মিলন ঘটেছে তাঁর মাঝে সকল উন্নত চরিত্রের
৪) পেশ করুন তাঁর ও তাঁর আহালদের প্রতি দরুদ ও সালাম |
৫৭৫ হিজরী তথা ১১৭৫ সালে পারস্যের তদানিন্তন রাজধানী সিরাজনগরে জন্মগ্রহনকারী মহাকবি শেখ আবু আব্দুল্লাহ মোশারফ উদ্দিন ইবনে মুসলে সাদি (বিশ্বের কাছে যিনি শেখ সাদি হিসাবেই পরিচিত) বহুল পঠিত এ নাতটির রচয়িতা।
হিসাব করে দেখেন এটার জন্য আপনার বাবা- দাদা বা আপনি কত টাকা হুজুরদের দেন বা দিতেন। হিসাব আছে কি????????
বিষয়: বিবিধ
১৯২৩ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আর নি:সন্দেহে বলতে হয়: তাদের বিরুধীতার কারণেই বাংলাদেশ থেকে মিলাদ মাহফিল বিদায় নিতে চলেছে।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহীহ আকীদা শিক্ষা গ্রহণ করে সে অনুযায়ী আমল করার তাওফীক দান করুন। আমীন
শেখ-সাদি কবিতাটির প্রথম ৩ লাইন লিখে রাতে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুমে ঊনি হযরত মোহাম্মদ (স কে স্বপ্ন দেখেন,নবিজীই ঊনাকে বলছেন পরের লাইনটা হবে
"ছাল্লু আলাইহিওয়ালিহী"
এই কবিতাটি অনেকেই দোওয়া হিসাবে জানে ও মিলাদ শেষ হবার সিগন্যাল মনে করে ও এরপর মুনাজাত হবে ও শুকরানা (অধিকাংশ ক্ষেত্রে খোরমা) বিতরণ হবে।
কবি এই কবিতাটি রচনার সময় ইচ্ছা করেই নবী (সা)-এর নাম ব্যবহার করেন নি। তাঁর ইচ্ছা ছিল নবীর (সা) নাম ব্যবহার করার এবং তা নিয়ে চিন্তিত ছিলেন, পরে তাঁর (সা) নাম ব্যবহার না করেই কবিতাটি রচনা করেন।
( তিনি পৌঁছে গেছেন সর্বোচ্চ মর্যাদায় তাঁর পরিপুর্নতা দ্বারা)
এই কথাটি কি শিরক নয় ?
নবী (সা)যত উপরেই পৌছান না কেন তা মহান আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া কিছুই না।
মন্তব্য করতে লগইন করুন