Feelling... sad :/ রেণ্ডিয়ার ফটোকপি হতে কত দেরি ! পাঞ্জেরী ?!
লিখেছেন লিখেছেন সত্যের বিজয় ১৫ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:৩৪:১৩ দুপুর
১.চাপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার বিনোদপুর স্নাতক মহাবিদ্যালয় নামক বেশ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রীর নগ্ন ভিডিও মোবাইলে মোবাইলে,ছড়িয়ে পড়েছে ইন্টারনেটেওঃ
২০১০ সালে রসায়ন বিভাগের এক ছাত্রী ওই কলেজের সহকারী অধ্যাপক আবদুল লতিফের কাছে প্রাইভেট পড়ত। এক পর্যায়ে সুকৌশলে ছাত্রীটিকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন ও মেলামেশার খোলামেলা ভিডিওচিত্র ধারণ করেন। পরে মোবাইল ফোনটি কানসাট এলাকার একটি মোবাইল সার্ভিসিংয়ের দোকানে নিয়ে গেলে সেটি প্রকাশ পায়। বর্তমানে এই ভিডিওটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে মোবাইল থেকে মোবাইলে। লম্পট শিক্ষক আবদুল লতিফ শুধু এ ছাত্রীকেই নয়, আরও প্রায় ৭/৮ জন ছাত্রীর সঙ্গে একই ধরনের প্রতারণা করেছে এবং অধ্যক্ষ বিচারের আশ্বাস দিলেও অভিযুক্ত শিক্ষককে সুকৌশলে রক্ষা করেছেন।অভিযুক্ত শিক্ষক আবদুল লতিফের বাড়িতে অত্যাধুনিক কম্পিউটার, ভিডিও ক্যামেরা ও ভারতীয় পাওয়ারফুল ডিশ সংযোগ রয়েছে।
উৎসঃপ্রাইমনিউজ
২.প্রেমের ফাদেঁ ফেলে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ ও নগ্ন ছবি ধারণ করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দিয়েছে এক বখাটেঃ
মোবাইল ফোনে টাকা ফ্লেক্সিলোড করতে এসে উপজেলার তুজারভাঙ্গা গ্রামের ফ্লেক্সিলোডের দোকানদার আবুল ফয়সালের সঙ্গে কলেজছাত্রীর পরিচয় হয়। কয়েক দিন আগে বখাটে ফয়সল তার মায়ের অসুস্থতার কথা বলে তাকে বাড়ি নিয়ে যায়। সে সময় বাড়িতে লুকিয়ে রাখা ক্যামেরায় তার নগ্ন ছবি ধারণ করা হয়। এরপর থেকে ফয়সল তার সঙ্গে মেলামেশা না করতে পারলে তার নগ্ন ছবি ইন্টাননেটে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। একপর্যায়ে নগ্ন ছবি ফিরিয়ে দেওয়ার শর্ত দিয়ে তাকে মেলামেশার জন্য প্রথমে রাজি করে। কিন্তু তারপরও ভিডিওটি ফেরত না দেওয়ায় সে চলে আসে। গতকাল রবিবার তাকে আবারও একই কৌশলে তার সঙ্গে অবৈধভাবে মেলামেশার করার চেষ্টা করে ধর্ষক। এতে কলেজছাত্রীটি রাজি না হওয়ায় নগ্ন ভিডিওটি ইন্টাননেটে ছেড়ে দেয়।
-শেয়ারনিউজ২৪।
#আমার_কিছু_কথাঃ
উপরের ঘটনাদুটি দু-এক দিন আগের।
বলুন তো এ ধরণের ঘটনা দিন দিন বাড়ছে না কমছে?
'অবশ্যই বাড়ছে'।
কেন ??
এই 'কেন'র উত্তরে অনেকে হয়ত অনেকে কিছুই বলবেন।আমিও বলব,তবে একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে।দেখুন আপনাদের সাথে মিলে কিনাঃ
১,এসব দুর্ঘটনার জন্য এক নাম্বার দায়ী ধর্মহীন শিক্ষা ব্যবস্হা।
২.সহশিক্ষা
৩.অভিভাবকের উদাসীনতা ও অসতর্কতা।
৪.মোবাইল ফোনের অপব্যবহার
৫.মেয়েদের বেপর্দা,খোলামেলা চলা ফেরা।"
এখন কথা হল, দুর্ঘটনা ঘটলে একতরফাভাবে ছেলেকেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
অথচ এর পিছনে যে আরো অনেক কারণ বিদ্যমান সে দিকে কারো ভ্রুক্ষেপ নেই।ধর্ষণ প্রতিরোধে সরকার এখন ইভটিজিং আইন পাশ করেছে।'খুব ভাল কথা !' কিন্তু 'মেয়েদের বোরকা পড়তে বাধ্য করা যাবে না'এই আইনও পাশ করেছে এই অবৈধ সরকার।এর মানে হল "চোরের ভয়ে জানালা বন্ধ করে দরজা খোলা রাখা ! "
আবার ব্যঞের ছাতার মত গজিয়ে ওঠা ডজন ডজন ডিস চ্যানেলে রাত দিন প্রেম ও যৌনসুরসুরিমূলক নাটক সিনেমা ইত্যাদি প্রদশিত হয়।
যার কুফলে মেয়েরা অহরহ ধর্ষিত হয়। ছোট ছোট অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়েরাও আজ প্রেম করা শিখছে ঐ সব ডিস চ্যানেলের কল্যানে !(?)।
এখনই যদি এসব অবৈধ সম্পর্কের কারণ ও উপসর্গের প্রতিরোধ করা না হয় তাহলে এ দেশ রেণ্ডিয়ার ফটোকপি হতে বেশি দেরি নেই।
বিষয়: বিবিধ
১২৪৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন