কুরআন পড়লে বিভ্রান্ত হয়ে যাবো

লিখেছেন লিখেছেন স্বপ্নীল৫৬ ০৮ জুন, ২০১৪, ০১:২৮:৫২ দুপুর

আমার এক বন্ধুর কথা এটি। ছেলে অসাধারণ মেধাবী, চরিত্র গুনও ভালো. ঢাকা ভার্সিটির কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ত । তাবলিগ করতো । কথায় কথায় একদিন বললাম বন্ধু সরাসরি কুরআন হাদিছ পড় না কেন? শুধু এই ফাজায়েলে আমল পরলেই হবে? বন্ধুর সাফ উত্তর । কুরআন(বাংলা অর্থ) সরাসরি পড়লে বিভ্রান্ত হয়ে যাবো. বললাম, বন্ধু মহান আল্লাহ যে কিতাব দিয়েছেন, তাতে কি আছে, আমাদের জন্য কি নির্দেশনা আছে যানবা না ? বন্ধু বললো, জানবো, আমি নিজে আরবি ভাষা শিক্ষা করে নিজেই অর্থ হৃদয়ঙ্গম করবো । জানি না আমার সেই ভালো বন্ধুটির আরবি কোর্স শেষ হয়েছে কিনা? অনেকদিন দেখা নাই ।

এই ধারনাটা শুধু আমার বন্ধুটির মধ্যেই নয় । অনেকের মাঝেই আছে । বাংলা অনুবাদ এমনকি তাফসির পর্যন্ত পড়তে অনেকেই রাজি নন । বিভ্রান্ত হবার ভয় আর অর্থ ছাড়া পড়েই অঢেল ছোয়াব কামানো যায় -একারণেই অনেকেই কুরআন পড়েন, কিন্তু অর্থ না বুঝে । যেমন সামনে রমজানে কে কত খতম দিতে পারবেন তার একটা প্রতিযোগিতা হয়ে যাবে । তবে আল্লাহ কি আদেশ দিলেন, তা হয়তো হাতে গোনা কয়েক জনই জানতে পারবেন ।

বিষয়: বিবিধ

২৩৪৮ বার পঠিত, ৫৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

232293
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
ভিশু লিখেছেন : অথচ, কুরআনের প্রথম অবতীর্ণ শব্দই হলো > পড়ো!
232295
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫৫
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : [وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ [٥٤:١٧
-And We have indeed made the Qur'an easy to understand and remember: then is there any that will receive admonition?

-আমি উপদেশ গ্রহণ ও বুঝার জন্য এ কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি। কে আছে শিক্ষা গ্রহণ করবে? (সূরা আল কামারঃ ১৭)
232296
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫৬
হতভাগা লিখেছেন : ঢাবির অসাধারন মেধাবী ছাত্র যদি কুরআন পড়লে বিভ্রান্ত হবার আশংকা করে তাহলে সে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর পড়া পড়বে কি করে ?

আল্লাহ তো ক্বুরআনকে মানুষের বোঝার জন্য সহজই করে দিয়েছেন । আর এটা জ্ঞানীদের জন্য উপদেশমূলক ।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়া ছেলে কি আসলে জ্ঞানী নয় ?
232310
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : গতপরশুদিন মাগরিবের সালাত শেষে তাসবিহ পড়তে পড়তে বসে আছি তখনি এক তাবলিগি ভাই শুরু করলো তার বয়ান। বসে বসে শুনছিলাম তার বয়ান।
১ম ঘটনা:
*****
সে বললো,
আল্লাহ মুসা (আ) এর সাথে কথা বলেছেন, মুসা (আ) আল্লাহকে জিজ্ঞাসা করেছে
"আল্লাহ, সকল সৃষ্ট বস্তু যদি তোমার বিরোধিতা করে তাহলে তুমি কি করবে?"

আল্লাহ বললেন, হে মুসা আমি এমন একবিরাট প্রানি সৃষ্টি করে রেখেছি যা সাত আসমান জমিন এক লোকমার মতো খেয়ে ফেলবে তারা একটি মাঠের মধ্যে বিচরণ করছে"

২য় ঘটনা:
*******
রসুল (সা) যখন মারা যান তখন মুআজ বিন জাবাল (রা) ইয়ামেনের শাসক ছিলেন। তিনি রসুল (সা) এর মৃত্যুর কথা শুনে মদিনার দিকে রওয়ানা হলে তিনি যে মসজিদে সালাত আদায় করতেন সেই মসজিদও তার পিছু পিছু হাটা শুরু করে। লোকজন মুআজ (রা) কে বলে, হে মুআজ তোমরা পিছনে মসজিদও যাচ্ছে। এই দেখে মুআজ (রা) বললেন হে মসজিদ তুমি দারাও। অমনি মসজিদ থেমে গেল আর তার কথার কারনে মসজিদ ৬ফিট দেবে গেল।
**********
আমি কথার শেষে প্রশ্ন করলাম এই দুই ঘটনা কোথায় বর্ণিত আছে? উৎস বলুন আমি দেখতে চাই?


তার উত্তর:
আমি এই কথা শুনেছি। আমি বলতে পারবোনা আপনার জানতে হলে আমাদের মারকাজে যান। আমাদের বলা নিশেধ আছে। মুরুব্বিরা বয়ানে বলেছেন আমি তা বলেছি মুরুব্বিরা নিশেধ করছে উত্তর বলতে।

============
এই হইলো অবস্থা ইলিয়াসি তাবলীগের। জানেনা অথচ দারায়া বয়ান করে। কখনো চেক করার ও চিন্তা করে না। করবে কিভাবে একেই বলে তাকলিদে শাকসি যা শির্ক ও হারাম।

সবচেয়ে আশ্চর্য সে মুআজ (রা) এর ঘটনা প্রমান করার জন্য বলেছে:
আমাদের তাবলিগের একজামাত সেই মসজিদ দেখে এসেছে।

আসলে এদের কাছে ওহী নাজিল হয় শয়তানের থেকে। এরা তার অনুসরণ করে। এদের কাছে গায়েব থেকে আওয়াজ আসে যখন তখন।

আল্লাহ আমাদের এদের থেকে রক্ষা করুন আমীন।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:১১
179027
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : অবস্থা এটা হওয়ার জন্য কিছু মানুষ দায়ি।
আর উক্ত ব্যাক্তির কথার মত অনেক শির্ক সম্পন্ন/আজগুবি কথাও শোনা যায়।
ঐ ব্যাক্তি যে কথা বলেছে সেটার দায়িত্ব তার।
এর মধ্য দিয়ে ইলিয়াস (রহ.) কে জড়ানোটা একটা অনুচিৎ কার্যক্রম।
যেমন ইমরান ভাই কোন ভুল করলে সেটার তকমা কিন্তু আমি মাওলানা মতিউর রহমানকে দিতে পারিনা।
আমি তবলিগ এর বয়ান শুনেছি আমি এ ব্যাপারে সাবধানও করেছি।
এখন কেউ যদি সাবধান না হয় একান্ত দোষ তার।
ধন্যবাদ
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:২২
179037
ইমরান ভাই লিখেছেন : উস্তাদের সাগরেদতো তাই এরখমি হয়।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
179039
ইমরান ভাই লিখেছেন : আর ইমরান ভাই মাওলানা মতিউর রহমানের তাবলীগ করে না। তাবলীগ করে আল্লাহ ও তার রসুল (সা) এর। না জেনে তাবলীগ করে না জেনে বুঝে তার পরে করে।

তোমার উস্তাদের জীবনী গ্রন্থ পরে দেখ। অনেক অজানা তথ্যা পাবা।

বয়ান অনেক শুনছো কিন্তু কোনদিন প্রশ্ন আসে নাই? এর মানে তোমার জ্ঞান আরোও বারাতে হবে কোরআন ও সহীহ হাদীসের উপরে কেননা এই বয়ান শুনলে প্রশ্ন না এসে পারেনা।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৬
179052
আবদুস সবুর লিখেছেন : কোথাকার কোন আলু বয়ানে কি পটল বলল তা নিয়ে এত লাফালাফির কিছু নাই হযরত।

আর হ্যা...

এখানে কিছু জবাব পাবেন। সামনে আরো আসছে

তাবলীগ জামাত সংক্রান্ত
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৮
179054
আবদুস সবুর লিখেছেন : জবাব কিন্তু আজও পাই নি ইমরান ভাই

ইমরান ভাই জবাব দিবেন কবে
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪২
179055
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হা এর জন্যই যারা জ্ঞানি তাদের তবলিগের কাজে সময় দেয়া প্রয়োজন যাতে করে এই অনিয়ম দূর হয়।
তবে সুসংবাদ হলো অনেক অনেক আহলে হাদিস ভাইরা এ কাজে জুড়ছে প্রমান চান?
বগুড়াতে আমি দেখে এসেছি।
খোজ নিয়ে দেখবেন ।
আমি শুধু বলি এ কাজটা খালেস তবে জ্ঞানি ব্যাক্তিদের অভাব আছে জ্ঞ্যানিরা আসলে এ অনেক ভালো হবে।
এই মেহনতকে আল্লাহ কবুল করে নিয়েছেন আমার উপলব্দি আপনিও আসবেন এ কাজে একটু আগে আর পরে।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
179057
আবদুস সবুর লিখেছেন : আওণ রাহ'বার ভাই, আমার প্রথম ৩ চিল্লার সময় এক ভাই ছিলেন আহলে হাদীস। বাড়ি রাজশাহী। বুকে হাত বাধেন, রুকুর সময় রফে ইয়াদাইন করেন, বিতির ১ রাকাত পড়েন।

‌আলহামদুলিল্লাহ! সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ! আমরা ভাই ভাই হয়ে ছিলাম। উনি ওনার মত আমল করেছেন আর আমরা আমাদের মত। ঠিক যেমন সাহাবীরা নিজ নিজ মত আমল করতেন।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৮
179064
ইমরান ভাই লিখেছেন : তাবলিগ করি কিন্তু বিদআতি তাবলীগ করি না ইলিয়াসি তাবলিগ করি না। আল্লাহ ও তার রসুলের তাবলিগ করি।

আমাকে আসতে হবে না আপনারাই করেন ইলিয়াসি তাবলিগ।


এরখম আমরা করিনা।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:২১
179070
ইমরান ভাই লিখেছেন : গায়েব থেকে নবী/রসুল ছাড়া কারো কাছে আওয়াজ আসে বলে কি তুমি বিশ্বাস করো @রাহবার?

কিন্তু ইলিয়াসী তাবলীগে গায়েব থেকে আওয়াজ আসে তাই আমি এরখম তাবলীগ করি না।

তোমার চোখখুললে এতেই খুলবে ইনশাআল্লাহ।


ফজায়েলে হজ ২৫৪ পৃষ্টা
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:২৪
179076
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ভাইয়া আপনি সত্যিই অদ্ভুত একজন মানুষ।
আরব মিশর এবং অন্যান্য আরব দেশের জামাত রিয়াদুস সালেহিন কিতাব থেকে তালিম করে আপনিও সেরকম করবেন।
আমার এলেম খুউব কম, সত্যিই আমি অনেক কম জানি তবে এটা বলি যে ইমাম গাজ্জালি (রহ.) এর একটি বই পড়ে বলবেন সেখানে আপনার দেখা কয়শত শিরক আছে?
আর একটা কথা আমি আপনাকে একটা হাদিস সংগ্রহ করে দেবো সেটা তাহক্বিক করার সময় পাচ্ছিনা আপনি তাহক্বিক করে বললে খুশি হবো।
আর বেশি দেরি হবেনা লাখ লাখ আহলে হাদিস ভাইয়ের তবলিগের মেহনতে জুড়বে।
যেমন এখন জোড়া শুরু হয়ে গেছে।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
179094
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাহাহা চোখ থাকলে তুমি ঠিকই বুঝতা ভাই। অবশ্য সঠিক জ্ঞানেরো দরকার আছে। মাই ইয়ুরিদিল্লাহু বিহি খায়রান ইয়ুফাককিহু ফিদ দিন।

ধন্যবাদ আমাকে হাদীস দেখাতে হবে না।
তুমি নিজেই তাহকীক করো খুজে দেখ তাহলেই চলবে।

সুবহানাল্লাহ!
আকিদা এত সহজে কি পরিবর্তন হয়?? জ্ঞান অর্জন করার পরামর্শ থাকলো।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৪২
179098
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আকিদা পরিবর্তন সহজ নয় যে সেটা আপনাকে দেখেই বুঝতে পারছি আমি উম্মতের মাঝে ফিতনা হয় এরকম কিছু করতে চাইনা।
আচ্ছা যেটা বললাম ইমাম গাজ্জালি(রহ.) এর বইয়ে কত শির্ক (আপনার দৃষ্টিতে পান জানাবেন)
আর ইবনে তাইমিয়া (রহ.) এর যে তিনটি ঘটনা আব্দুস সবুর ভাই বলেছিলেন সেগুলো শিরক কিনা জানাবেন।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৪
179101
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হা সহজ পরিবর্তন করা তাইতো প্রতিনিয়ত অনেক আহলে হাদিস ভাইয়েরা তাবলিগে আসছেন।
আপনিও আসবেন ইনশাআল্লাহ।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৭
179103
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : Good Luck যারা সত্য অনুসন্ধান করে এবং মানতে পারার যোগ্যতা আছে তারা সত্য পেলে আকরে ধরবে। তাদের জন্য সহজ।
Good Luck আর যারা একচোখা তাদের জন্য কঠিন।
সহজ এবং কঠিন দুইটাই।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
179105
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাহাহা...আল্লাহ যাকে পথ দেখান সে ছাড়া কেউ হেদায়েত পায় বলে আমার জানা নাই। আল্লাহু আ'লাম।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৮
179106
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকে আমাকে হেদায়াত দান করুন আমিন।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৪
179127
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমীন।
০৮ জুন ২০১৪ রাত ০৮:০৫
179186
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ইমরানভাইলিখেছেন : গায়েব থেকে নবী/রসুল ছাড়া কারো কাছে আওয়াজ আসে বলে কি তুমি বিশ্বাস করো @রাহবার?
আপনার কাছে প্রশ্ন আপনি কি অবিশ্বাষ করেন?
গায়েব থেকে আওয়াজ আসতে পারে আপনার উপর?
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:৪২
179338
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ইমরান ভাই জবাব দিলেন না কিন্তি?
আওণ রাহ'বারলিখেছেন : ইমরানভাইলিখেছেন : গায়েব থেকে নবী/রসুল ছাড়া কারো কাছে আওয়াজ আসে বলে কি তুমি বিশ্বাস করো @রাহবার?
আপনার কাছে প্রশ্ন আপনি কি অবিশ্বাষ করেন?
গায়েব থেকে আওয়াজ আসতে পারে আপনার উপর?
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
179339
ইমরান ভাই লিখেছেন :
গায়েব থেকে মুহাম্মাদ (সা) ছাড়া তার কোন উম্মতের কাছে আওয়াজ আসে এটা বিশ্বাস করা কুফরি। এটা কাদিয়ানিদের বিশ্বাস আর কাদিয়ানিরা কাফের।


তোমার এই প্রশ্ন থেকে বোঝা যায় তুমি কত বড় মাপের একজন বিদআতি।
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:৩৪
179348
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ছি: এভাবে বিদায়াতি তকমা আপনি দিতে পারেন ইমরান ভাই??
আফসোস আমার কাছে জবাব ছিলো আপনার তকমার জবাব দেয়ার জন্য কিন্তু আপনাকে সম্মান করি তাই বললাম না ।
শুধু এতটুকু বলি আমাকে যে তকমা দিলেন সেটা সত্য না হলে আপনার উপর পড়তে পারে।
কাউকে কোনো তকমা দেয়ার আগে আল্লাহ কে ভয় করুন।
হা আমি বিশ্বাষ করি মনে প্রানে যে ইমাম মাহদি (আ) দুনিয়াতে আসার পূর্বে গায়েব থেকে আওয়াজ আসবে।আর এটা সবাই শুনবে শুধু অবিশ্বাষিরা অস্বিকার করবে।
আসুন আগে আমরা ইমাম মাহদি এর আগমনের বছরের লক্ষণ, আগমনের দিনের ঘটনা ও তাঁর নিকট বাইয়াত গ্রহণের ঘটনা সম্বলিত হাদিসগুলোর দিকে চোখ বুলিয়ে নেই।

ইমাম মাহদি এর আগমনের বছরের লক্ষণ সেই বছরের রমজান মাস থেকেই প্রকাশ পাবে। ফিরোজ দায়লামি বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

“কোন এক রমজানে আওয়াজ আসবে”।

সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! রমজানের শুরুতে? নাকি মাঝামাঝি সময়ে? নাকি শেষ দিকে’? নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,

“না, বরং রমজানের মাঝামাঝি সময়ে। ঠিক মধ্য রমজানের রাতে। শুক্রবার রাতে আকাশ থেকে একটি শব্দ আসবে। সেই শব্দের প্রচণ্ডতায় সত্তর হাজার মানুষ সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলবে আর সত্তর হাজার বধির হয়ে যাবে”।

সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আপনার উম্মতের কারা সেদিন নিরাপদ থাকবে’? নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,

“যারা নিজ নিজ ঘরে অবস্থানরত থাকবে, সিজদায় লুটিয়ে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করবে এবং উচ্চ শব্দে আল্লাহু আকবর বলবে। পরে আরও একটি শব্দ আসবে। প্রথম শব্দটি হবে জিব্রাইল এর, দ্বিতীয়টি হবে শয়তানের।
ঘটনার পরম্পরা এরূপঃ শব্দ আসবে রমজানে। ঘোরতর যুদ্ধ সংঘটিত হবে শাওয়ালে। আরবের গোত্রগুলো বিদ্রোহ করবে জুলকা’দা মাসে। হাজী লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটবে জিলজ্জ মাসে। আর মুহাররমের শুরুটা আমার উম্মতের জন্য বিপদ। শেষটা মুক্তি। সেদিন মুসলমান যে বাহনে চড়ে মুক্তি লাভ করবে, সেটি তার কাছে এক লাখ মূল্যের বিনোদন সামগ্রীতে পরিপূর্ণ ঘরের চেয়েও বেশি উত্তম বলে বিবেচিত হবে”।
২০২৫ সাল পর্যন্ত আগামী বছরগুলোতে মধ্য রমজান শুক্রবার হবার সম্ভাবনা যে সালগুলোতে সেগুলো হল, ২০১৪ সালের ১১ ও ১২ ই জুলাই (১৪৩৫ হিজরির ১৪ ও ১৫ ই রমজান শুক্রবার ও শনিবার), ২০১৫ সালের ২ ও ৩ জুলাই (১৪৩৬ হিজরির ১৫ ও ১৬ ই রমজান বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার), ২০১৭ সালের ৯ ও ১০ ই জুন (১৪৩৮ হিজরির ১৪ ও ১৫ ই রমজান শুক্রবার ও শনিবার), ২০২০ সালের ৮ই মে (১৪৪১ হিজরির ১৫ ই রমজান শুক্রবার), ২০২২ সালের ১৫ ও ১৬ ই এপ্রিল (১৪৪৩ হিজরির ১৪ ও ১৫ ই রমজান শুক্রবার ও শনিবার), ২০২৩ সালের ৬ ও ৭ ই এপ্রিল (১৪৪৪ হিজরির ১৫ ও ১৬ ই রমজান বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) এবং ২০২৫ সালের ১৪ ও ১৫ ই মার্চ (১৪৪৬ হিজরির ১৪ ও ১৫ ই রমজান শুক্রবার ও শনিবার)।

চাঁদ দেখার উপর ভিত্তি করে এবং ২৯ বা ৩০ দিনে রমজান মাস হবার উপর ভিত্তি করে মধ্য রমজান শুক্রবার হিসাবে সাব্যস্ত হবে।

‘প্রথম শব্দটি হবে জিব্রাইল এর, দ্বিতীয়টি হবে শয়তানের’ দ্বারা প্রতিয়মান হয় যে, প্রথম শব্দটি আকাশ থেকে আসবে আল্লাহর নির্দেশে। কিন্তু যেহেতু এই শব্দের প্রভাব দুনিয়ার সতর্ক মুমিনদের চোখ খুলে দিবে এবং তাই কাফিররা প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্বিতীয় এমন বিকট কোন শব্দ ঘটাবে, যাকে ‘শয়তানের শব্দ’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। এবং এই শব্দকে একটি প্রযুক্তিগত দুর্ঘটনা বলে দাজ্জালি মিডিয়াতে এমনভাবে রং লাগিয়ে প্রকাশ করা হবে, যাতে দুনিয়ার সবাই স্বাভাবিকভাবে মেনে নেয় এবং অপেক্ষাকৃত উদাসীন, শেষ জামানার আলামত সম্পর্কে অজ্ঞ ও দুর্বল ঈমানের মুসলমানরা সহজেই পথ ভ্রষ্ট হয়।
(মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, খণ্ড ৭, পৃষ্ঠা ৩১০)
http://www.amin-baig.blogspot.nl/2014/04/blog-post_13.html
দেখুন এখানে কি আছে। আমিন বেগ কি বলেছেন।
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:৫০
179353
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আপনি কি অবিশ্বাষ করেন কবরের আজাবের শব্দ মানুষ জ্বীন ব্যাতিত অন্য মাখলুক শুনতে পায়?
আপনি কি অবিশ্বাষ করেন কেয়ামত কায়েম হওয়ার সময় ইসরাফিল (আHappy ফু দিবেন।
সে আওয়াজ কে সবাই শুনবে?
আপনি কি ঐ হাদিস পড়েন নাই একজন বনি ইসরাইলের লোক মেঘ থেকে আওয়াজ শুনেছেন পড়ে বাগানের মালিকের সাথে কথাকপোথোন হয়েছে।
????
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ১১:২৯
179387
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : *** হা আমি বিশ্বাষ করি মনে প্রানে যে ইমাম মাহদি (আ) দুনিয়াতে প্রকাশ পাবার পূর্বে গায়েব থেকে আওয়াজ আসবে।
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
179401
ইমরান ভাই লিখেছেন : হাহাহ...তোমার জ্ঞান দেখে নিজের লজ্জা লগাছে ভাই। তোমার সাথে কথা বলে লাভ নাই। তুমি কুফরিকে প্রমান করার জন্যই উঠেপরে লাগবা এটা আমি ভাবছিলাম ঠিক তাই হলো।

উপরে স্কৃণ শর্ট দেয়া আছে ভাল করে দেখ।
সেখানে বলা আছে: ”আমি তোমাদিগকে মাহবুবের কবর জিয়ারত এজন্য নসিব করিয়াছি” এটা তো আল্লাহর বলা কথা তাই নয় কি? ”আমি তোমার ও তোমার সাথে যত লোক এখানে হাজির হইয়াছে সকলের গোনাহ মাফ করিয়া দিলাম” এটাও তো আল্লাহর কথা তাই নয় কি? তো আল্লাহ নবী এবং রসুল ছাড়া কারো সাথে কথা বলেন কি?
সাধে কি আমি তোমাকে বিদআতি বলছি? আসলে তুমি বিদআতি তার প্রমান দিলে। জীবনে কোনদিন কিতাবে কাছে গিয়া জ্ঞান অর্জন করবানা কিন্তু কপি পেস্টের তুমি ওস্তাদ। আর কোন প্রশ্ন করো না বিদআতির উত্তর দিতে আমি নারাজ।
০৯ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:১১
179405
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আমি এ পর্যন্ত ঐ বিষয়ে কিছু বলিনাই,
ঐ বিষয় স্ক্রিনশর্ট পুরটা আমি পড়িও নাই।
কারন আমার এ বিষয়ে সময় ক্ষেপন করার কোনো যৌক্তিকতা আমি দেখিনা।
০৯ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
179407
ইমরান ভাই লিখেছেন : ঐ বিষয় স্ক্রিনশর্ট পুরটা আমি পড়িও নাই।
কারন আমার এ বিষয়ে সময় ক্ষেপন করার কোনো যৌক্তিকতা আমি দেখিনা। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
শির্ক আর কুফর চিনার দরকার নাই। শির্ক আর কুফরির ভিতরে থেকেই তা নিয়ে গর্ব করো এটাই ভাল Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৯ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
179412
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : পড়লাম এবং বললাম আমি এ ঘটনাগুলোকে বিশ্বাষ করিনা এবং এটা মানিও না। এসব ঘটনা পড়ার আগ্রহ নাই আমার।
বাস এটা আপনাকে পূর্ণ জানিয়ে দিলাম।
আর শুনুন মানুষকে বিদায়াতি আর কাফের এর তকমা দেয়ার আগে আল্লাহ কে ভয় করুন।
আল্লাহ কে ভয় করুন।
হয়তো এরকম হতে পারে আপনিও ঐ কাতারে চলে যেতে পারেন।
স্বপ্ন বুজুর্গদের ঘটনা এগুলো কখনো দলিল হতে পারেনা আর তবলিগ এর কিছু বিষয় নিয়ে মতপার্থক্য আসে সেগুলো দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
তবে এটা বলি অদূর ভবিষ্যতে এই ফাজায়েলের কিতাব হয়তো থাকবেনা।
আর আপনাদের শায়েখরাও এ কাজে আসবে ইনশাআল্লাহ তখন ঠিকই আপনিও আসবেন।
সেই দিন বেশি দূরে নয়। সন্নিকটে।
আমি সত্যি আপনাকে আঘাত করতে চাইনা আমি আপনার কাছ থেকে অনেক বিষয় শিখেছি।
তবে আপনাকে বলি উম্মতের বিবেধ দূর করার চেষ্টা করুন।
০৯ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:০১
179417
ইমরান ভাই লিখেছেন : উম্মতের ঐক্য আকিদার মধ্যে শির্ক কুফর রেখে কখন হয়নাই হবেও না। কুফর শির্ক থেকে ইলিয়াসি তাবলীগ ফিরে আসলে তখন দেখা যাবে যা আল্লাহর ইচ্ছা ছাড়া অসম্ভব বিষয়।

আর কথা বাড়িয়ে বলা খুব খারাপ জিনিস। তোমাকে আমি বিদআতি বলেছি এটা নিশ্চিত সত্য কিন্তু কাফির বলিনাই। কথা ঘুড়ানো খাড়াপ।

সম্মান করো ভাল কথা তবে বিদাইতেদের সাথে থেকে আমার সম্মান দরকার নাই খেয়াল রাইখো।

পারলে ঘটনা গুলো তোমার মুরুব্বিদেরকে বই থেকে মুছে ফেলতে বইলো অথবা একটা নোটিশ জারি করতে বইলো যে এগুলা আমরা মানি না। তার পরে তারা তোমাকে কি বলে তা জানাতে ভুলো না।

শির্ক আর কুফরি জদি না চেন তাহলে কি করবা জীবনে। তাই জ্ঞান অর্জন করো বিশুদ্ধ জ্ঞান কিতাবের নিকটে গিয়ে কারো কপি পেস্ট থেকে নয়।

আল্লাহ তোমাকে বোঝার তাওফিক দিন।
232348
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:১৪
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : কুরআন হাদিস যদি কেউ পড়তে চায় অবশ্যই পড়বে এবং পড়া এবং তদানুযায়ী আমাল করা প্রয়োজন।
তবে একজন ভালো শিক্ষক/শাইখ/উস্তাদ তার সংস্পর্শে একা একা কেউ কুরআন / বুঝতে গেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
ধন্যবাদ স্বপ্নিল আপনাকে।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
179040
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : পড়তে চায় মানে কি? দ্বীন ই ইলম ফরয। কুরআন ও হাদীস এর জ্ঞানার্জন করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য ফরয।
এটাকে যারা নিরুৎসাহিত করে তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন।

আপনি ইলিয়াস সাহেবকে কি ফেরেশতা মনে করেন? উনার রচিত বইয়ে প্রচুর জাল হাদীস আছে। ‘তাবলীগের সমালোচনা ও জবাব’ বইটি পড়েছি। যয়ীফ এমনকি মাঊদূ হাদীসে ভরপুর। জবাব পড়ে আমি আরো বড় সমালোচক হয়ে গেলাম।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
179042
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : তাবলীগ যদি আন্তরিক হয়, তাহলে এসব শিরকী আকীদার বই সমূহ বাজার হতে তুলে নেয়না কেন? এগুলো পড়তে নিষেধ না করে উৎসাহ দিচ্ছে কেন?

‘ফাযায়েলে হজ্জ’ সুস্পষ্ট শিরকী কাহিনীতে ভরপুর।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
179050
আবদুস সবুর লিখেছেন : তথাকথিত তাওহীদবাদিরা এক চোখা কেন ?!

শিরক আর শিরক !!!
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৭
179053
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : [وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْآنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِن مُّدَّكِرٍ [٥٤:١٧
-And We have indeed made the Qur'an easy to understand and remember: then is there any that will receive admonition?

-আমি উপদেশ গ্রহণ ও বুঝার জন্য এ কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি। কে আছে শিক্ষা গ্রহণ করবে? (সূরা আল কামারঃ ১৭)
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৬
179058
আবদুস সবুর লিখেছেন : যে বিষয়ে তোমার কোন জ্ঞান নেই সেই বিষয়ে অনুমান দ্বারা পরিচালিত হয়ো না। নিশ্চয়ই কর্ণ, চক্ষু ও হৃদয় ওদের প্রত্যেকের নিকট কৈফিয়ত তলব করা হবে।”
বানী ইসরাঈল
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
179059
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : মোঃ ওহিদুল ইসলাম ভাই@এটা আমার ভাষার স্বল্পতা আমি ঠিক ভাবে বলতে পারিনি।
সবারই এলেম অর্জন করা ফরজ। তবে আমি দেখেছি এলেম অর্জন করতে গিয়ে মুরতাদদের কাতারে চলে যায়।
যেমন বলবে আমিন বলা শির্ক, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ কালিমার সাথে মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ মিলানো শির্ক। নামাজ তিন ওয়াক্ত এরকম অনেক কিছু তাই কুরআন এর এলেম শিক্ষা করার জন্য নুন্যতম একজন ভালো শাইখ প্রয়োজন।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:২৩
179072
ইমরান ভাই লিখেছেন : গায়েব থেকে নবী/রসুল ছাড়া কারো কাছে আওয়াজ আসে বলে কি তুমি বিশ্বাস করো @রাহবার?

কিন্তু ইলিয়াসী তাবলীগে গায়েব থেকে আওয়াজ আসে তাই আমি এরখম তাবলীগ করি না।

তোমার চোখখুললে এতেই খুলবে ইনশাআল্লাহ।


ফজায়েলে হজ ২৫৪ পৃষ্টা
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:২৬
179079
ইমরান ভাই লিখেছেন : মাওলানা ইমাইল কে চেন রহাবার? দেখ তিনি মারা গেলে কিভাবে আহলে কাশফ হয়।

তাই আমি ইলিয়াসি তাবলীগ করিনা।

০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
179136
আবদুস সবুর লিখেছেন : তাই নাকি !!! তা এই ইসলাম করেন তো ???

হযরত আয়েশা রাঃ বলেন , আবু বকর রাঃ যখন মূত্যুশয্যায় তখন তিনি আমাকে বললেন , সত্যিই তোমার দুই ভাই ও দুই বোন আছে । আমি কথাটা শুনে চমকে গেলাম কারণ তখন আমার দুই ভাই ও এক বোন ছিল । আমার অবস্থা দেখে আবু বকর রাঃ আমাকে উনার গর্ভবতী স্ত্রী বিনতে খারিজা রাঃ প্রতি ইঙ্গিত করলেন এবং বললেন তার পেটে মেয়ে সন্তান আছে । পরে বিনতে খারিজা রাঃ যখন সন্তান প্রসব করল তখন উনার কথা সত্য হল এবং মেয়ে সন্তান জন্ম নিল ।

ঘটনাটি হাফেজ ইবনে তাইমিয়া মাজমাউল ফতোয়ার ১১খন্ডের ৩১৮ পূষ্ঠায় বর্ণনা করেন এবং আল্লামা শাতেবী মুয়াআকাফ গ্রন্থের ৪র্থ খন্ডের ৮৫ পূষ্ঠায় বর্ণনা করেন ।
০৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
179138
আবদুস সবুর লিখেছেন : জ্ঞান অর্জন ব্যতীত বিতরন উম্মতের জন্য ক্ষতির কারন

গায়েব বিষয়ে সংশয়ের নিরসন
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
179336
ইমরান ভাই লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:২৩
179344
নেহায়েৎ লিখেছেন : আমার কয়েকজন বন্ধু আছেন এবং পরিচিতজন আছেন যারা হানাফী কিন্তু ইলিয়াসী তাবলীগ হতে ফিরে এসে ইসলামের পথে তাবলীগ করছেন। তারা এখন পড়াশুনাও করেন ইসলাম নিয়ে।
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:৪৬
179349
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : @নেহায়েৎ এই স্টাটাস উপলব্দি করুন।
একটি আবেদন একটি উপলব্ধি [পুরোটা না পড়ে লাইক না দিতে অনুরোধ]

পড়াশোনা শেষ করার পর পেড়িয়ে গেছে বেশ কিছু বছর। নেট জগতে আগমণের বয়স প্রায় ৪ বছর। ব্লগিং জীবনেও আছে অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা। বিডিনিউজ২৪ ব্লগে সংবাদ দেখতে গিয়ে ঢুকে যাই বিডিনিউজ ব্লগে।

এক নতুন অভিজ্ঞতা। অবাক বিস্ময়ে দেখলাম কতিপয় মানুষরূপী পশুর দাম্ভিকতা আর মিথ্যাচারের ভাগাড়ময় পোষ্ট। ইসলাম ও মুসলমান সম্পর্কে জঘন্য সব লেখার সমাহার।

জেগে উঠল ঈমানী চেতনা। অনভিজ্ঞতা সত্বেও খুললাম আইডি। জবাব দিতে চেষ্টা করলাম নাস্তিকদের মিথ্যাচারের নিজের সাধ্যানুযায়ী। বাহাস হল, আইরিন সুলতানাসহ বেশ কিছু হাফ নাস্তিক ও ফুল নাস্তিকদের সাথে। তারপর একে একে প্রথম আলো ব্লগ, আমার ব্লগ ইত্যাদিতেও লেখতে চেষ্টা করলাম। প্রতিজ্ঞা নিলাম, নাস্তিক ও খৃষ্টান মিশনারীদের অভিযোগকৃত সকল অভিযোগের জবাব লিখবো নিজের সাধ্যের সবটুকু দিয়ে।

কিন্তু হোচট খেলাম। আগ্রহ আর উদ্দীপনার স্পীডটা থেমে গেল হঠাৎ। মাথাটা চক্কর দিয়ে উঠে সোনার বাংলাদেশ ব্লগ এবং আমার বর্ণমালা ব্লগে আইডি খুলে।

একি তাজ্জব! এখানেতো দেখি পুরাই কুরুক্ষেত্র! আমি কিসের উপর দাঁড়িয়ে নাস্তিক আর অমুসলিমদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে যাচ্ছি? এখানে যে আমার অস্তিত্ব আর বিশ্বাসের উপরই কুঠারাঘাত করছে আমারই কিছু জ্ঞাতি ভাই। অবাক বিস্ময়ে দেখলাম-খাঁটি মুসলিমদের মুশরিক, কাফের প্রমাণের মিশনে একদল উন্মাতাল ব্যক্তিদের অবাধ আস্ফালন। একদিকে লাখো যুবক ছুটছে নাস্তিকতার দিকে। ধর্মদ্রোহিতার দিকে। আর এদিকে খাঁটি মুসলিমদেরও কাফের, মুশরিক বানিয়ে দেয়ার মিশনে ব্যস্ত কথিত বেতনভূক্ত দাঈদের দল। দেখলাম আব্দুল্লাহ শাহেদ, আব্দুল্লাহিল হাদিসহ আরো কত বেতনভূক্ত দাঈদের হুংকার।

বে-নামাযীকে নামাযী বানানোর দাঈ নয়, সুদখোরকে সুদ ছেড়ে দেয়ার আহবানের দাঈ নয়, নয় নাস্তিকদের দ্বীনের পথে ডেকে আনার দাঈ, এরা বিজ্ঞ ব্যক্তির অনুসরণে শরীয়ত মানা ছেড়ে দিয়ে ইচ্ছেমত বাংলা অনুবাদ পড়ে আল্লামা সাজার দাঈ। উপমহাদেশের ধর্মীয় একতার প্লাটফর্ম হানাফী মাযহাব ত্যাগ করে মনের পূজার মাযহাব অনুসরণের আহবানকারী দাঈ। এরা মুতাওয়াতির সূত্রে পৌঁছা সুন্নতের দাঈ নয়, আমীন জোরে বলার দাঈ। রফয়ে ইয়াদাইনের দাঈ। কিরাত খালফাল ইমামের দাঈ। উমর রাঃ এর আমল থেকে জারি হওয়া সুন্নত বিশ রাকাত তারাবীহ ছেড়ে দেয়ার দাঈ। তাবলীগী ভাইদের প্রাণান্তকর মেহনতে মসজিদে আসা মুসল্লির মনে ওয়াওয়াসা সৃষ্টির দাঈ।

ওরে বাপরে! সে সব দাঈদের সে কি দাপট! কোন কিছু বলার আগেই হামলে পড়ছে। মুশরিক, কাফের ফাতওয়া দিয়ে দুনিয়া বিজয় করে ফেলার তৃপ্তি হাসি হাসছে। ভাবটা এমন যে, মুসলিম ও ইসলামের যদি কোন শত্রু থাকে, তাহলে তারা যেন কেবল উলামায়ে দেওবন্দেরাই। নিজের অর্থ খরচ করে মানুষের দুয়ারে দুয়ারে ছুটে গিয়ে দ্বীনভোলা মানুষকে মসজিদে নিয়ে আসা তাবলীগী ভাইয়েরাই। যদি কোন শত্রু থাকে, তাহলে তারা শুধু ঐ সকল ব্যক্তিরাই যারা নিজের পেটে পাথর বেঁধে সারা উপমহাদেশে দ্বীনের আলো ছড়িয়েছেন তারাই ইসলামের সবচে’ বড় শত্রু।
যাদের মেহনত-মোজাহাদায় জাহান্নামী পৌত্তলিক ধর্ম ছেড়ে জান্নাতী ধর্মে দিক্ষীত হলাম তারাই নাকি দ্বীনে ইসলামের সবচে’ ক্ষতিকারক। তারাই সবচে’ বড় দুশমন।

মিথ্যাচার, প্রোপাগান্ডা, অপপ্রচার, ধোঁকাবাজী, গলাবাজীর বাগাড়াম্বরতা দেখে ভড়কে গেলাম। চমকে উঠলাম। এ যে আমার অস্তিত্বের উপর আঘাত। ভাবতে লাগলাম-
নাস্তিকতো আমাকে জাহান্নামী বলে না। ধর্মদ্রোহীতো আমাকে নরকের কিট বলে না! মুরতাদগুলোতো আমাকে ইসলামের শত্রু বলে না। ইসলাম! যার প্রতি নিস্কলুশ মোহাব্বত আমার রগ-রেশায় মিশে আছে। এ যে আমার শরীরের শেষ রক্তবিন্দুর চেয়েও প্রিয়। আমার অস্তিত্ব। আমার জীবন। যার জন্য উৎসর্গিত হতে আমার শরীরের প্রতিটি পারদকে প্রস্তুত করেছি।

কিন্তু কথিত এসব দাঈরাতো আমাকে মুশরিক বলছে। আমাকে ইসলামের দুশমন বলছে। ইসলাম থেকে বহিস্কৃত বলছে।

আমি এখন কী করবো? যাদের দ্বারা ইসলাম পেলাম। যাদের রক্ত নদী পেড়িয়ে আমার দুয়ারে ইসলামের স্নিগ্ধালো আছড়ে পড়েছে তারা মুশরিক? তারাই অমুসলিম? তারাই ইসলামের শত্রু? এও কি হয়?

আহ! কলমটা ঘুরিয়ে দিতে বাধ্য হলাম। মনের তীব্র কষ্ট নিয়ে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লেখা ছেড়ে নিজেকে মুসলিম প্রমাণ করতে মেহনত করতে শুরু করলাম। খুলে দিতে চেষ্টা করলাম কথিত দাঈদের মিথ্যার মুখোশ। দিনের পর দিন চলতে লাগল কলম যুদ্ধ। হাত ব্যথা হয়ে গেল। ডান হাত ছেড়ে বাম হাতে মাউস তুলে নিলাম। কম্পিউটার স্ক্রীনে তাকিয়ে থাকতে থাকতে চশমার পাওয়ার বেড়ে গেল।

কিন্তু কী পেলাম? কতটুকু সফল হলাম? মিথ্যুকদের জবান থামাকে পারলাম কি না? এ প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। এখনো মাঝে মাঝে বসে কাঁদতে মনে চায়, কখনো কখনো লিখতে বসে চোখে পানিও চলে আসে।

কেন লিখতে হচ্ছে এসব আমাকে? আর এত মিথ্যাচার আর ধোঁকাবাজী ওরা কেনইবা করছে আমাদের সাথে? নিজেকে দাবি করছে দ্বীনের দাঈ। পরিচয় দিচ্ছে তার নাম মুসলিম। কিন্তু কাজ করছে চরম ইসলাম বিদ্বেষীর। একজন অমুসলিমও মুসলমানদের বিরুদ্ধে এত জঘন্য সব ভাষা ব্যবহার করে কি না? সন্দেহে পড়ে যাই!

এসব মিথ্যাচারের নাম ইসলাম প্রচার? এরকম ধোঁকাবাজীর নাম ইসলামের দাওয়াত?

নিজেকে আত্মরক্ষা করার এ সংগ্রামে কতশত জনের সাথে পরিচয় হল। কত বন্ধু পেলাম। আবার কত প্রতিবাদী কিংবা প্রতিশোধী বা বিরুদ্ধবাদী পেলাম।

কিন্তু আফসোস রয়ে গেল। চোখে আঙ্গুল দিয়ে ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার পরও অভিশপ্ত জামাতটির লোকেরা ফিরে আসার পথ দেখতে পায় না। মুখরোচক স্লোগানের নাম সর্বস্ব বক্তব্যের আধাঁরি পথেই গোড়পাক খেয়ে চলে দিনের পর দিন।

আলোচনায় আসে দাম্ভিকতার সাথে। আবার পালিয়ে যায় আগমণের চেয়েও দ্রুতগতিতে। আবার আসে উপদেশের ঢালি সাজিয়ে। আবার পালায়। এ যেন এক বিড়াল ইদুর খেলা।

প্রশ্ন করে এমন ভাব নিয়ে যে, এর জবাব বুঝি ইমাম আবু হানীফা রহঃ ও দিতে পারবেন না। কিন্তু জবাব শুনে খিস্তি খেইর করতে করতে পালিয়ে যান আবার।

মাযহাবটাই মনে হচ্ছে বড় ফ্যাক্টর তাদের কাছে। আসলে মাযহাব নয় একতাটা বড় বিষয়। এ উপমহাদেশে ইসলাম আসার পর থেকে এখানকার সকল মুসলমানরা হানাফী মাযহাব অনুযায়ী দ্বীনে শরীয়ত পালন করে আসছে। কিছু শাখাগত মাসায়েলে পার্থক্য থাকলেও মূল বিষয়ে বিরাজ করছিল এক অবিস্মরনীয় একতা।

কিন্তু মুসলমানদের মাঝের এ অনুপম ঐক্যবদ্ধতা সইবে কেন শয়তান? ইংরেজদের মাধ্যমে “মাযহাব ছেড়ে দিন, কুরআন ও সহীহ হাদীসের প্লাটফর্মে আসুন” নামক মুখরোচক স্লোগান দিয়ে নামিয়ে দিল আব্দুল হক বানারসীকে। সেই যে শুরু উপমহাদেশে মুসলিমদের মাঝে বিভক্তির ঢামাঢোল। আজো চলছে তা। আল্লাহ তাআলা কবে যে, এসব মুসলিম নামধারী একতার দুশমনদের হাত থেকে মুসলমানদের রক্ষা করবেন? তা আল্লাহ তাআলাই ভাল জানেন।

"মাজহাব মানার নির্দেশ কে দিয়েছেন? আল্লাহ্‌? রসুল সঃ? সাহাবিগন কোন মাজহাব মানতেন? হানাফি? আবু হানিফার বিশুদ্ধতার সার্টিফিকেট দিয়েছে?"

কি সুন্দর সব স্লোগান আর প্রচার।

আমরা যখন পাল্টা প্রশ্ন করিঃ

১- বুখারীকে অন্য কিতাবের উপর প্রাধান্য দেয়ার নির্দেশ কে দিয়েছেন?

২- সিহাহ সিত্তাকে অন্য কিতাবের উপর প্রাধান্য দেয়ার নির্দেশ কে দিয়েছেন?

৩- হাদীসকে সহীহ জঈফ বলার নির্দেশ কে দিয়েছেন?

৪- সাহাবাগণ কোন কিতাবের হাদীস এবং কোন ধরণের হাদীস মানতেন?

৫- কোন সাহাবী ইমাম বুখারী এবং সহীহ হাদীসের বিশুদ্ধতার সার্টিফিকেট দিয়েছেন?

আমাদের প্রশ্ন শুনে তাহারা পালিয়ে যান। জবাব দেন না। এভাবে আরেকদিন আসেন আরেক বিষয় নিয়ে। সেখানেও যখন জবাব দেয়া হয়, দাঁতভাঙ্গা জবাব পেয়ে আবারো পালিয়ে যান। এভাবে চলতে থাকে দিনের পর দিন।

কিন্তু এভাবে আর কত?
বিবেকটাকে খাটাবার সময় কি হয়নি এখনো?
হাশরের ময়দানে একদিন দাঁড়াতে হবে এ বিশ্বাস কি ভুলে যেতে বসেছেন?
প্রতিটি কথার জবাব আল্লাহর আদালতে দিতে হবে মনে আছে?

একবার নিজেকে বিবেকের কাঠগড়ায় দাঁড় করাই। একবার আল্লাহর সামনে দাঁড়ানোর ঈমান নিয়ে নিজের হিসেবটা কষে নেই। দুনিয়াতে মিথ্যা, ধোঁকা আর প্রতারণা করে পাড় পাওয়া যাবে, মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাবে, কথিত শায়েখ হওয়া যাবে, হাদিয়া তোহফায় পেটটাকে ভরা যাবে, কিন্তু আখেরাতের সঙ্গীন পুলসিরাতও কি পাড় হওয়া যাবে ধোঁকা দিয়ে?

বিবেকটাকে কাজে লাগিয়ে। আখেরাতকে বিশ্বাস করে। হাশরকে বিশ্বাস করে। আসুন মিথ্যাচার বর্জন করি। ধোঁকাবাজী পরিহার করি। নাস্তিকতা, ধর্মদ্রোহিতা, ধর্মান্তরের ফিতনার বিরুদ্ধে এক হয়ে কাজ করি।

হে আল্লাহ! আমাদের সামনে সত্যকে সত্য হিসেবে উপস্থাপন করে দাও, যেন তা মানতে পারি। আর মিথ্যাকে মিথ্যা হিসেবে উপস্থাপন করে দাও, যেন তা থেকে বিরত থাকতে পারি।

আল্লাহ তাআলা আমাদের এক ও নেক হয়ে সত্যিকার দ্বীনের দাঈ হয়ে তার প্রিয় বান্দাদের কাতারে শামিল হওয়ার তৌফিক দান করুন। আমীন। ছুম্মা আমীন।
খুব চিন্তায় পড়লাম ফরায়েজি ভাই এর এই স্টাটাস পড়ে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের এক ও নেক হয়ে সত্যিকার দ্বীনের দাঈ হয়ে তার প্রিয় বান্দাদের কাতারে শামিল হওয়ার তৌফিক দান করুন।
আমীন। ছুম্মা আমীন।
০৯ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:৪৭
179350
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : এটা ফরায়েজি ভাইয়ের স্টাটাস
232356
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৫
আবদুস সবুর লিখেছেন : এখানে কিছু জবাব পাবেন। আস্তে আস্তে আরো জবাব আসবে

তাবলীগ জামাত সংক্রান্ত
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৪
179056
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : লিংকে খালি কারামত এর বয়ান। ভাই আপনারা কারামত নিয়ে এত ব্যস্ত কেন? কারামত নিয়ে বলতে গেলে ব্যাপক সময় প্রয়োজন।

তবে এতটুকু জেনে রাখুন, কারামত দিয়ে ইসলামের প্রসার বেশি ঘটেনি। যাদের ঈমান দুর্বল তাদেরই কারামত প্রয়োজন নয়। নাস্তিকরা যেমন বলে- না দেখে বিশ্বাস করিনা। এ অপদার্থরা সত্যি আর বিশ্বাস এর পার্থক্য বুঝেনা। বিশ্বাস এর মূল্যটা কোথায় যদি কারামত বা অলৌকিক দৃশ্য দেখে ইসলামে অটল থাকতে হয়।
-হযরত খাদিজা(রা), হযরত আবু বকর(রা), হযরত আলী(রা), হযরত উসমান(রা) - এরা কি মূযিজা দেখে ইসলাম কবুল করেছিলেন নাকি কালিমার দাওয়াত দেখে।

-মহান আল্লাহ যখন মহানবী(সা) এর মাধ্যমে চাঁদকে ইশারায় দ্বিখন্ডিত করার মূযিজা প্রদর্শন করলেন, তখন কাফেররা বলেনি- এতো দেখি মস্ত জাদুকর? এমনিভাবে মূসা(আ) ও আরো অনেক নবী রাসূল কে জাদুকর আখ্যা দিয়েছিল কাফিররা।
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
179061
আবদুস সবুর লিখেছেন : মক্কার কাফিররাই কারামত জাদু বলে অস্বীকার করেছিল।

বর্তমানে কিছু ভাইও করছেন। সমস্যা নাই। অতীতে যা হয়েছে বর্তমানে তা হতেই পারে !!!

কারামত দিয়ে কি হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে না, আলোচনা হচ্ছে কারামতের অস্তিত্ব নিয়ে।

কিসের মধ্যে কি !!!
০৮ জুন ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
179062
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আমার আশেপাশে অনেক আহলে হাদিস ভাই আছেন যারা আমার সাথে ফেসবুকে আছেন।
তাদের ভালো এবং উত্তম আখলাকের স্বাক্ষ্য আমি।
অনেকে আমাকে প্রচুর স্নেহ করেন আমি তাদের শ্রদ্ধা করি।
অনেকের ব্যাক্তিগত আমাল ইর্ষনীয়।
আমাদের এলাকায় আমাদের একজন আংকেল আহলে হাদিস এবং জানলাম তিনি তাবলিগের বড় একজন আমির।
আমিও ৩দিনের চিল্লায় গিয়েছি আসলে এ মেহনতে যেটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হলো দুনিয়ার কোন চাওয়া পাওয়া নেই।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৫২
179104
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : ভাই বাইহাকি শরিফের একটি হাদিস খোজ করছি যেখানে এক সাহাবির ইন্তেকালের পর কথা বলেছিলেন যে এখন ওসমান (র)এর জামনা শান্তির বছর শেষ এরপড় থেকে মসিবত মানে এরকম হাদিস পড়েছিলাম । হাদিসটা পাচ্ছিনা এটা পেলে ব্যাখ্যা এবং তাহক্বিক সহ জানাবেন।
232395
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এটা শুধু তাবলিগের সমস্যা না। আমাদের দেশের বেশিরভাগ হুজরই এইর সকম বুঝান যে কুরআন হাদিস সরাসরি পড়লে না বুঝে ভুল করবেন। কিন্তু কুরআন বুঝতে হলে কি করতে হবে সেই শিক্ষাটা কিন্তু দেননা।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:০২
179110
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : হা একদম সঠিক এটাই হলো আসল কথা।
আর এখানে এসে তাবলিগের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করা শুরু হয়েছে যেনো সব দোষ তবলিগের।
মানুষ কেনো যে এরকম হয় চান্স পেলেই খোচানো আরম্ভ করে।
০৮ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৮
179129
ইমরান ভাই লিখেছেন : তাবলীগ ভাইদের মুখে শুনেছি নিজের কানে "কোরআনকে ১৫ ভাষায় পারদর্শি না হলে বোঝা যাবে না"

এজেন হিন্দুদের মতো "বেদ ব্রাক্ষন ছাড়া কেই পড়তে পারবে না"

অথচ আল্লাহ বলেন: ওয়া লাকাদ ইয়াসসারনাল কুরআনা লিজজিকরি ফাহাললিলমিম মুদ্দাকির।
(সুরা কামার আয়াত ১৭)

এরা আল্লাহর কথাকেও ফেল মারাতে চায় (নাউজুবিল্লাহ)
০৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
179140
আবদুস সবুর লিখেছেন : দয়া করে আগে জানুন, তারপর প্রচার করুন। নিজের বাচুন, উম্মতকে আপনার হাত থেকে বাচান !!!

তাফসীর করতে হলে কি জানতে হয়
০৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
179141
আবদুস সবুর লিখেছেন : রিদওয়ান কবির সবুজ

দ্বীন গিয়ে শিখতে হয়, আপনাকে কেহ এসে শিখাবে না।

ইমাম মালেক রহ. এর ঘটনা জানা আছে তো ?
০৮ জুন ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
179179
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : দ্বিন অবশ্যই শিখতে হয়।
কিন্তু যারা দ্বিন শিখানোর নামে অন্ধ অনুকরন শিখায় তাদের কাছে নয়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File