মৃত হিন্দুদের নাড়ি-ভুড়ি খাওয়া গুরুজী দানব!

লিখেছেন লিখেছেন বেআক্কেল ০৪ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:০৬:০৭ দুপুর



ভারতের এক ভয়ংকর নদীর নাম 'কালী নদী'।

১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসে এক যুবক সাঁতার কাটতে ছিল হটাৎ করে তার প্রেমিকা ও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখের সামনেই সে পানির নীচে অবিশাস্যভাবে হারিয়ে যায় আর উপরে উঠে না। তিন দিন ধরে ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বড় বড় জাল ফেলে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও আর পাওয়া যায় নাই কোন হদিস।

এরতিন মাস পর একই নদীর অন্য এক ঘাটে এক পিতার সামনে হারিয়ে যায় একটি শিশু বালক। এক্ষেত্রেও মৃতদেহের কোন অবশিষ্ট অংশ খুঁজে পাওয়া যায় নাই। এই দুটি ঘটনার পর হিন্দুসমাজে নানা কুসংস্কারের ঢেউ উঠে। বিশ্বাস বাড়তে থাকে অজানা শক্তির উপর যাকে তারা দেখতে পায় নাই। দেখতে পাবে কি করে এই ঘটনার মহানায়ক বা খলনায়ক ছিল পানির নীচে থাকা একটি প্রাণী আমাদের মাগুর মাছের মত একটি ক্যাট ফিস "GOONCH CATFISH" যা পরবর্তীতে তদন্তে বেড় হয়ে আসে। এই মাছগুলি অনেক বড় এবং মাংসাশী প্রকৃতির হয়ে থাকে।

প্রকৃতপক্ষে এই কালী নদীর তীরে হিন্দু অধ্যুষিত ভারত ও নেপালের অনেক শ্মশান রয়েছে যেখানে মৃতদেহ পোড়ানো হয়। এই নদীর পানি দিয়ে আবার সেই ছাই ভস্ম ধৌত কর হয় আর এতে সেই মৃতদেহের অর্ধ পোড়া দেহ, শরীরের অনেক নরম অংশ এই নদীতে গিয়ে পড়ে। আর মৃত মানুষের মাংস খেয়ে খেয়ে এই GOONCH CATFISH গুলি অতিকায় বৃহৎ হয়ে থাকে। আর মানুষের মাংসের স্বাদ এই মাছগুলিকে জীবিত মানুষ আক্রমণ করে খেতে উত্সাহিত করে।

এই সমস্ত আধা পোড়া, অর্ধগলিত লাশের পচা টুকরা খায় হিন্দু সাধুরা! এই সব সাধুদের গুরুজী হিসেবে বলা হইয়া থাকে। এই গুরুজী সাধুরা পচা-গলা-মুত্র থেকে শুরু কইরা খায়না এমন কিছু দুনিয়াতে নাই। মানুষের পচা লাশের গোশত ছিড়ে নিতে কুকুরের সাথেও লড়াই করে।

বিষয়: বিবিধ

২৮৪৪ বার পঠিত, ৫০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

250757
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:১৮
আবু জান্নাত লিখেছেন : কি ? সত্যি বলছেন তো ?
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:২১
194969
বেআক্কেল লিখেছেন : আবার জিগায়????!!!!
মাছের নাম কইলাম, ছবি দেখাইলাম, এক পাহলোয়ান মাছকে আলগাইয়া ধরিল তারপরও কহিলেন সত্যি বলছেন তো?
250759
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা লিখেছেন : ব্লগের এক নতুন গুরুজীর পোষ্টে আপনার এই মন্তব্য আমি শতাব্দির সেরা কমেন্ট হিসাবে ভোট দিলাম

গুরুজী তো সকল
কাহিনী লিখিতে বলিয়াছে, যেই হেতু
লিখেন নাই আমি লিখিতেছি,
গুরুজী আরো বলিয়াছেন,
হলদে পায়খানাকে গোটা বানাইয়া উত্তম
রূপে শুকাইয়া, হলুদ-মরিচের
গুরা ছিটাইয়া কেচোর তেলে ভেজে খেলে বহুমুত্র রোগ
সারাইয়া যাইবে।
কি কারণে বহুমূত্র রোগ সারিবে, সে বিষয়েও
গুরুজী বমি উদ্রেককারী তথ্য দিয়েছেন।
ফ্রেশ গোবরকে ভাল করিয়া মন্তন করিয়া, কাঁচা হলুদের রস
সমেত মুখে মাখিলে, মুখের ব্রন, মেছতা চলিয়া যাইবে।
মাথায় মাখিলে মেহেদির অভাব দূর হইবে।
কি কারণে মুখের মেছতা যাবে, মেহেদী বর্ণ রং ধারন
করিবে, সে বিষয়েও গুরুজী আবোর তাবোল তথ্য দিয়েছেন।
পঁচা কেচো ও তেলাপোকা পাটায় পিষিয়া, বহুদিনের
পুরানা বাসি পিত্ত মাখিয়া মাথায় লাগাইলে টাক
মাথায় বাল গজাইবে।
কি কারণে টাকা মাথায় বাল গজাইবে, সে বিষয়েও
গুরুজী নিজের মাথায় টাক গজানোর
কাহিনী জানাইয়া তথ্য দিয়েছেন।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
194977
বেআক্কেল লিখেছেন : আমনেরে অভিনন্দন, কালামানিক ওরপে কেমানিক আমারে অনেক বকাবকি করিয়া তিরষ্কার করিয়াছিল, আমি গায়ে মাখায় নাই। যাউকগ্যা আমি কালার পিছনে আছি আমনেরা আমার সাতে থাইকেন।
250760
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : ২০১৪ সালেও ধর্ম হিসেবে হিন্দু ধর্মের উপযোগিতা কতটুকু আছে সেটা দেখার বিষয়। এই কথা রবিন্দ্রনাথও বলে গেছে।
তার কথায় "হিন্দু ধর্ম কোন বিশেষ ধর্ম নয়। এটা ভারতের একটা প্রচলিত রীতি বলা যায়"
"একটু ব্যতিক্রম হলেও হিন্দুরা দবেতার সম্মন করে। Cheer Cheer Cheer Kiss Kiss
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৯
194981
বেআক্কেল লিখেছেন : হিন্দু কুন ধর্মের নাম না। ভারতের সকল কু-রীতি, রেওয়াজ কে একত্রে রাখিলে হয় কু-সংস্কার। ভারতের সকল সকল কু-সংস্কারের অনুশীলনকারী গোত্রের নাম হিন্দু। আসলে এরা হিন্দু না, এদের আসল পরিচয় সনাতন। হিন্দু হইল যারা ইরান থেইকা মার খাইয়া সিন্দু নদীর তীরে আইসা বসবাস করছে, তারাই। ফারসী ভাষায় সিন্দুর শব্দ উচ্চারণ করিবার জন 'স' শব্দটি নাই, তাই 'স' এর বদলে 'হ' বলে। তাই সিন্দু হইয়া গেছে হিন্দু আর সকল খাটি হিন্দু ইরানী। চামড়া সাদা, নাক লম্বা, চোখ গভীর। কালা কুইচ্যা বর্ণের অন্যান্য নাগরিকেরা হইল সনাতন। মানে ভারতের আদি মানুষ। ধোপা, নাপিত, কামার, কুমার, চামার, চান্ডাল এরা সবাই কালা। তাদেরই একজন গুরুজীর নাপিত কেমানিক ওরপে কালামানিক ওরপে কালা শুদ্র।
250761
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৩
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : একটু ব্যতিক্রম হলে যে হিন্দুরা দবেতার সম্মন করে। তার প্রমান এই লিংকে দেখুন Click this link
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
194984
বেআক্কেল লিখেছেন : আগামী তিনশত বছর পর ভারতীয় হিন্দুরা কহিবে, 'কলিকালের মধ্যাহ্নে কলিকাতায় লম্বা দাড়ি ওয়ালা এক দেবতার পুর্নজন্ম হইয়াছে। পূর্ব জনকে গরুকে পূজা করিয়া গরুজীর আশিবার্দ হেতু তিনি পরজনমে কবি রবীন্দ্রনাথ হইয়া ভক্ত কুলের কাছে আসিয়াছিলেন। বিদ্যা দেবীর স্বরস্বতীর মত, অক্ষর দেব রবীন্দ্রনাথ প্রতিটি আষাঢ় মাসের অমবস্যার রাত্রিতে ধরনীতে হাজির হইয়া জগতের নিরক্ষরদের অক্ষরজ্ঞান দান করেন। অক্ষর দেবতা রবীর যথাযত পূজা করিলে জগতে বরনীয় হইবে, ভগবান তার প্রত কৃপা করিবেন'।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
195008
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : আগামী তিনশত বছর পর ভারতীয় হিন্দুরা আরো কহিবে, ভারতে শ্রী নরেন্দ্র নামে এক দেবতা এসেছিল হিন্দু ধর্মকে রক্ষা রক্ষা করেছিল। তিনি এতটাই ধর্মপ্রাণ ছিল যে কোন দেবীই তাকে স্বামী হিসেবে গ্রহন করতে পারেনি (যদিও চুরি করে বিয়ে করে বিয়ের কথা গোপন করেছে)। তাহার এক ঐশ্বরিক পূত্র ছিল যার নাম ধর্ম পাল। তিনি ধর্ম রক্ষর নিমিত্তে অনেক অসুর (মুসলিম) কে হত্যা করিয়াছে। তিনি গুজরাটে ধর্ম যুদ্ধ করিয়া অনেক অসুর, অসুরের বাচ্চা (শিশু) এবং মহিলা অসুর কে কোপাইয়া এবং অগুনে পুড়াইয়া মারছে। তিনিই বাবর মসজিদ কে ভেঙ্গে রাম রাম মন্দির করিয়াছে।
250762
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
কেমানিক লিখেছেন : এই কল্প কাহিনীটি ঠিক সাইদীকে চাঁদে দেখতে পাওয়ার মতই। আর এই কল্প কাহিনীই হলো, আপনাদের মত অজ্ঞ, গোঁড়া মুসলিমদের একমাত্র চালান।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
194985
বেআক্কেল লিখেছেন : মাছের নাম কইলাম, ছবি দেখাইলাম, এক পাহলোয়ান মাছকে আলগাইয়া ধরিল তারপরও সাইদীর ছবির সাথে মিলাইলেন! আরো বেশী পরিমানে বাসি গো মুত্র পান করুন দেমাগ ঠিক ইহবে, মাথা চান চান করা ভাবটি চলিয়া যাইবে, তখন ভবজগতের যাহা দেখিবেন, তাহা অবিকল দেখিবেন।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
194988
কেমানিক লিখেছেন : মাছে মানুষ খাইতে পারে তাতে কোনই সন্দেহ নাই। কিন্তু এর সাথে গুরুজীকে নিয়ে যে গল্প ফেঁদেছেন সেটার কথা বলেছি। আর এই কল্প কাহিনীই হলো আপনাদের মত অজ্ঞ ও গোঁড়া মুসলমানদের চালান।
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৬
194989
বেআক্কেল লিখেছেন : গুরুজীরা যে মানুষের পচা লাশ খায় সেই ছবির ব্যবস্থা আমি করিতেছি।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০৫
194996
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজীরা যে মানুষের পচা লাশ খায়, এই তথ্য আপনি কোথায় পাইলেন? এটা কি আপনার কল্প কাহিনী নয়? আর আপনাদের মত অজ্ঞ ও গোঁড়া মুসলমানদের এই সকল কল্প কাহিনীই চালান।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৬
195009
বেআক্কেল লিখেছেন : মনে কইচ্চেন মিছা কতা কইছি! আমনের নাদান, নাখাস্তা, খাটাশ গরুজীরা কি না কইত্তে পারে। দেহেন এক হিন্দু মরা লাশের পেটের উপর বইনা গোশত ছিড়া সাধু-গুরুরা কিভাবে খায়। এই ধরনের ছুবি একডা না, ইউটিউবে শতে শতে আছে! আমার সন্দেহ হয় আমনে নিজেই কুন সেই খাটাস গরুজি কিনা, ভাল কইরা নজর দিয়া গরুদের পূন্য কর্ম দেইখ্যা লন।

যাদের হৃদয়ে কলিজার জায়গায় লটিয়া মাছের গোশত আছে, অনুরুদ করি তারা দেইখেন না।

গুরুজী-সাধুরা কিভাবে মরা লাশের গোশত খায়, এই ছবিতে তাহা দেখিতে পাইবেন।


http://www.youtube.com/watch?v=orUh2do3EOs
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
195014
কেমানিক লিখেছেন : সে মাংস খায় কেন। কি তার উদ্দেশ্য, ইহাতে সে কি ফল লাভ করছে, তার উপরে নির্ভর করছে, তার এই মৃত মানুষের মাংস ভক্ষণের যৌক্তিকতা। এই এক মুসলমান ৭৩ ফেরকায় বিভক্ত। কারও সাথে কারও কর্মে মিল নাই। তদ্রুপ এই মাংস খেকোর সাথে য আমাদের গুরুজীর মিল থাকবে এমন তো নয়।
আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৫
195015
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : হনুমানের পাছায় আগুন লাগারম মত করে কেমানিকের গায়ে অাগুন লাগছেরে ভাই। হাজার হলেও তো চুপা মালু Angel Angel Angel Angel
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:০৫
195020
কেমানিক লিখেছেন : আর সে আগুনে দেখি আপনি পুড়ে ছাই।

জ্বর হয়েছে ছলিমুদ্দির, কলিমুদ্দির খ্যাতা গায়, গরিবুল্লাহ মইলো সেই ঠ্যালায় এর মত অবস্থা।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০০
195042
বেআক্কেল লিখেছেন : তাহলে আমনের গুরুজী কেমন তাহা পরিষ্কার বলিতে এত লজ্জা কেন? কেন আমনে বলছেন না আমনের গুরুজীর আসল কতা? কি সমস্যা? কিসের লজ্জা? কিসের ভয়!

তো আমনের গুরুজী,
হিন্দু না শিখ?
পুরুষ না মহিলা?
ভারতীয় না নেপালী?
বিবাহিত না অবিবাহিত?
গান্ধিবাদী না কুসংস্কারবাদী?
নাকি আমনে নিজেই সেই গুরুজী!!

বিস্তারিত জানাইয়া বায়োডাটা পোষ্টান, তাঁহার সর্ম্পকে জানিয়া লই।
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
195048
কেমানিক লিখেছেন : গুরুজীর বায়োডাটা জানার চেষ্টা না করে, গুরুজীর লেখার বায়োডাটা জানার চেষ্টা করেন। আখেরে মঙ্গল হবে।

আর ঐ সব কল্প কাহিনী ছেড়ে, পোষ্ট বিষয়ে আলোচনার চেষ্টা করুন। আশা করি এটা আপনাদের দ্বারা সম্ভব নয়। কারণ কল্প কাহিনী ব্যতীত কোন তথ্য তো আপনাদের কাছে নাই।
০৫ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:৪০
195236
এমরুল কায়েস ভুট্টো লিখেছেন : @কেমানিক
"কেমানিক লিখেছেন : সে মাংস খায় কেন। কি তার উদ্দেশ্য, ইহাতে সে কি ফল লাভ করছে, তার উপরে নির্ভর করছে, তার এই মৃত মানুষের মাংস ভক্ষণের যৌক্তিকতা।" Straight Face Straight Face Straight Face Straight Face Straight Face

আন্নার হতা হুইন্ন অ্যার এক্কান হতা মনে আইসে, মাইন্ড কইরেন্না আবার। হিন্দরা গুরুজির লিংঙ্গ চুষার যৌক্তিকতার ব্যাখ্যা টা অবশ্যই দিবেন (প্রমান চাইলে ছবি এবং ভিডিও সহ দিব)। তাছাড়া আপনি যখন যৌক্তিকতা বোঝার সক্ষম মানুষ নিচ্ছই আপনিও গুরুজির লিংঙ্গ চুষার মত পূর্নবান কাজটি হাত ছাড়া করেনি Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২৮
195272
ইমরান ভাই লিখেছেন : কালা মানিকের গুরুজিরে এইভাবে

থাপ্রাইতে হবে। যাতে পরবর্তী জীবনে দাত না থাকায় কথা বলতে না পারে


বাম হাত দিয়া বাম কানের নিচে কইশ একটা থাপ্পর।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
195323
বেআক্কেল লিখেছেন : পরথম তো বিশ্বাস করছিলেন না ছবি চাইলেন এখন ছবি দিলাম তারপর নতুন কথা মাতা শুরু করছেন। গুরু-ফুরু নিয়া এইসব ধাপ্পাবাজি ছাড়েন, সঠিক পথে চলেন।
250764
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৭
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা লিখেছেন : আইসে, কালাইয়া এখানেও হান্দাইসে, বাশ ল
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৯
194987
বেআক্কেল লিখেছেন : পুরাটা হান্দায় নাই লেজ বাকি রাখছে, পালাইবার সুবিধা লইয়াই হেতে আইছে।
250778
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা লিখেছেন : আচ্ছা, গুজী সারাদিন কি খায় একটু কইবেন বে আক্কেল ভাই?
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০০
194991
বেআক্কেল লিখেছেন : কুমারী মাইয়ার প্রথম রজঃস্রাবের রক্ত বাউলেরা সংগ্রহ করে রাখে। সেই রক্ত খাইয়া তারা শুদ্ধ হয়। বাউলদের সাথে সর্বদা একটা বালিকা থাকে, সে বালিকা যেদিন স্রাব দেবে সেদিন তাকে লইয়া তারা আনন্দ করে। নাচানাচি করে। গায়িকা মমতাজ ও সেই ধরনের একখান বালিকা ছিল! তার বাবা তারে বাউলদের হাওলা করেছিল। সাধু, বাউল, গুরু সবই একই নৌকার যাত্রী। তাদের সবার কাছে কুমারী মাইয়া প্রথম রজঃ খুবই মুল্যবান পানীয়। এইটা একবার খাইতে পারলে আর কি খাইল না, তার হিসেবের কি দরকার।
250787
০৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৯
চোরাবালি লিখেছেন : Skull Skull Skull Skull Skull Skull
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০১
194992
বেআক্কেল লিখেছেন : গোস্বা হইলেন না বেজার হইলেন কিছুই তো বুঝলাম না।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
194993
চোরাবালি লিখেছেন : ভয়ে এই অবস্থা আমার। আমার আবার অল্পতেই ভেতর থেকে সব বের হয়ে আসে তো তাই
250789
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০১
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : হাঁচা কেথা কইচেন মুশাই, এক্কেবারে গ্যাঞ্জাম লাগাইয়া দিলেন! এ ব্যাপারে আঁর কাছে কিছু তথ্য বাবার থলের মাল আছিল। মাগার মোবাইলে বিস্তারিত টাইপ করণ যাচ্ছে না।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:০৪
194995
বেআক্কেল লিখেছেন : আইজক্যা মোবাইলে বাংলিশ লিইখা, মানে বাংলা লিখবেন ইংলিশ দিয়া চালাইয়া দেন, কুন সমস্যা নাই।
১০
250798
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:১৬
স্বপ্নের ফেরিওয়ালা লিখেছেন : একদম পারফেক্ট ধোলাই,
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৮
195010
বেআক্কেল লিখেছেন : ইংরজীতে এত্তসব কিতা কন, বে-আক্কেল মানুষ কি এ্বই বুঝিতে পারে?
১১
250826
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:০৩
দিশারি লিখেছেন : ভালো লাগলো।
০৪ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৬
195038
বেআক্কেল লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১২
250879
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
আহ জীবন লিখেছেন : ভালই লাইগলো ধোলাই খানা।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
195324
বেআক্কেল লিখেছেন : যেমন কুকুর তেমন মগুর দিতে হয়।
১৩
250881
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৪
আহ জীবন লিখেছেন : আপনার মেইল এড্রেস খানা কি পেতে পারি?
১৪
250886
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : ভন্ড গরুজীর স্বরূপ উম্মোচনের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
195326
বেআক্কেল লিখেছেন : আমনেরেও ধন্যবাদ।
১৫
250892
০৪ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪০
ইয়াফি লিখেছেন : প্রকৃতি হিন্দুদেরকে বার বার ধোঁকা দিচ্ছে!১৯৯৫ সালে দিল্লীতে গণেশ দেবতা দুধ পান করেছে বলে গুজব ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বব্যাপী হিন্দুদের মধ্যে হুড়াহুড়ি পড়ে যায় গণেশ দেবতাকে তারা দুধ পান করাবে। কিন্তু ওটা ছিল পদার্থের শোষণ ক্ষমতা বলে কিছুটা তরল কঠিন পদার্থের শুষে নেওয়া। ভারতীয় বিজ্ঞানীরাই দেখালেন হিন্দুরা কিভাব তাদের বিশ্বাসে প্রতারিত হচ্ছেন।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০০
195327
বেআক্কেল লিখেছেন : এরা একখান বৃহদাকায় গোল পাত্থর পাইলে সেইটাকে ভগবানের লিঙ্গ মনে করে।
১৬
250929
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ ।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০০
195328
বেআক্কেল লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৭
250954
০৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৩
ইমরান ভাই লিখেছেন : গুরুজি রে কালকা একটা বাম হাতের চওয়ার দিমুনে। আইজাকা মোবাইলে তাই বাইচা গেল।

চওয়ার = কইশা একখান থাপপর Big Grin
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২৭
195271
ইমরান ভাই লিখেছেন : কালা মানিকের গুরুজিরে এইভাবে

থাপ্রাইতে হবে। যাতে পরবর্তী জীবনে দাত না থাকায় কথা বলতে না পারে


বাম হাত দিয়া বাম কানের নিচে কইশ একটা থাপ্পর।
০৫ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:০০
195329
বেআক্কেল লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৮
251144
০৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : মাছটা নিয়া ডিসকভারি তে প্রতিবেদন দেখেছি।
গরুজি উপরি হলো!
০৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
195351
বেআক্কেল লিখেছেন : গুরুজী তো বিশ্বাসই কইবার চাইছিল না। ভিডিও দিছি আর অমনি থামছেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File