মৃত হিন্দুদের নাড়ি-ভুড়ি খাওয়া গুরুজী দানব!
লিখেছেন লিখেছেন বেআক্কেল ০৪ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:০৬:০৭ দুপুর
ভারতের এক ভয়ংকর নদীর নাম 'কালী নদী'।
১৯৯৮ সালের এপ্রিল মাসে এক যুবক সাঁতার কাটতে ছিল হটাৎ করে তার প্রেমিকা ও অনেক প্রত্যক্ষদর্শীর চোখের সামনেই সে পানির নীচে অবিশাস্যভাবে হারিয়ে যায় আর উপরে উঠে না। তিন দিন ধরে ৫ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বড় বড় জাল ফেলে তন্ন তন্ন করে খুঁজেও আর পাওয়া যায় নাই কোন হদিস।
এরতিন মাস পর একই নদীর অন্য এক ঘাটে এক পিতার সামনে হারিয়ে যায় একটি শিশু বালক। এক্ষেত্রেও মৃতদেহের কোন অবশিষ্ট অংশ খুঁজে পাওয়া যায় নাই। এই দুটি ঘটনার পর হিন্দুসমাজে নানা কুসংস্কারের ঢেউ উঠে। বিশ্বাস বাড়তে থাকে অজানা শক্তির উপর যাকে তারা দেখতে পায় নাই। দেখতে পাবে কি করে এই ঘটনার মহানায়ক বা খলনায়ক ছিল পানির নীচে থাকা একটি প্রাণী আমাদের মাগুর মাছের মত একটি ক্যাট ফিস "GOONCH CATFISH" যা পরবর্তীতে তদন্তে বেড় হয়ে আসে। এই মাছগুলি অনেক বড় এবং মাংসাশী প্রকৃতির হয়ে থাকে।
প্রকৃতপক্ষে এই কালী নদীর তীরে হিন্দু অধ্যুষিত ভারত ও নেপালের অনেক শ্মশান রয়েছে যেখানে মৃতদেহ পোড়ানো হয়। এই নদীর পানি দিয়ে আবার সেই ছাই ভস্ম ধৌত কর হয় আর এতে সেই মৃতদেহের অর্ধ পোড়া দেহ, শরীরের অনেক নরম অংশ এই নদীতে গিয়ে পড়ে। আর মৃত মানুষের মাংস খেয়ে খেয়ে এই GOONCH CATFISH গুলি অতিকায় বৃহৎ হয়ে থাকে। আর মানুষের মাংসের স্বাদ এই মাছগুলিকে জীবিত মানুষ আক্রমণ করে খেতে উত্সাহিত করে।
এই সমস্ত আধা পোড়া, অর্ধগলিত লাশের পচা টুকরা খায় হিন্দু সাধুরা! এই সব সাধুদের গুরুজী হিসেবে বলা হইয়া থাকে। এই গুরুজী সাধুরা পচা-গলা-মুত্র থেকে শুরু কইরা খায়না এমন কিছু দুনিয়াতে নাই। মানুষের পচা লাশের গোশত ছিড়ে নিতে কুকুরের সাথেও লড়াই করে।
বিষয়: বিবিধ
২৮৪৪ বার পঠিত, ৫০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মাছের নাম কইলাম, ছবি দেখাইলাম, এক পাহলোয়ান মাছকে আলগাইয়া ধরিল তারপরও কহিলেন সত্যি বলছেন তো?
গুরুজী তো সকল
কাহিনী লিখিতে বলিয়াছে, যেই হেতু
লিখেন নাই আমি লিখিতেছি,
গুরুজী আরো বলিয়াছেন,
হলদে পায়খানাকে গোটা বানাইয়া উত্তম
রূপে শুকাইয়া, হলুদ-মরিচের
গুরা ছিটাইয়া কেচোর তেলে ভেজে খেলে বহুমুত্র রোগ
সারাইয়া যাইবে।
কি কারণে বহুমূত্র রোগ সারিবে, সে বিষয়েও
গুরুজী বমি উদ্রেককারী তথ্য দিয়েছেন।
ফ্রেশ গোবরকে ভাল করিয়া মন্তন করিয়া, কাঁচা হলুদের রস
সমেত মুখে মাখিলে, মুখের ব্রন, মেছতা চলিয়া যাইবে।
মাথায় মাখিলে মেহেদির অভাব দূর হইবে।
কি কারণে মুখের মেছতা যাবে, মেহেদী বর্ণ রং ধারন
করিবে, সে বিষয়েও গুরুজী আবোর তাবোল তথ্য দিয়েছেন।
পঁচা কেচো ও তেলাপোকা পাটায় পিষিয়া, বহুদিনের
পুরানা বাসি পিত্ত মাখিয়া মাথায় লাগাইলে টাক
মাথায় বাল গজাইবে।
কি কারণে টাকা মাথায় বাল গজাইবে, সে বিষয়েও
গুরুজী নিজের মাথায় টাক গজানোর
কাহিনী জানাইয়া তথ্য দিয়েছেন।
তার কথায় "হিন্দু ধর্ম কোন বিশেষ ধর্ম নয়। এটা ভারতের একটা প্রচলিত রীতি বলা যায়"
"একটু ব্যতিক্রম হলেও হিন্দুরা দবেতার সম্মন করে।
যাদের হৃদয়ে কলিজার জায়গায় লটিয়া মাছের গোশত আছে, অনুরুদ করি তারা দেইখেন না।
গুরুজী-সাধুরা কিভাবে মরা লাশের গোশত খায়, এই ছবিতে তাহা দেখিতে পাইবেন।
http://www.youtube.com/watch?v=orUh2do3EOs
আশা করি বুঝাতে পেরেছি?
জ্বর হয়েছে ছলিমুদ্দির, কলিমুদ্দির খ্যাতা গায়, গরিবুল্লাহ মইলো সেই ঠ্যালায় এর মত অবস্থা।
তো আমনের গুরুজী,
হিন্দু না শিখ?
পুরুষ না মহিলা?
ভারতীয় না নেপালী?
বিবাহিত না অবিবাহিত?
গান্ধিবাদী না কুসংস্কারবাদী?
নাকি আমনে নিজেই সেই গুরুজী!!
বিস্তারিত জানাইয়া বায়োডাটা পোষ্টান, তাঁহার সর্ম্পকে জানিয়া লই।
আর ঐ সব কল্প কাহিনী ছেড়ে, পোষ্ট বিষয়ে আলোচনার চেষ্টা করুন। আশা করি এটা আপনাদের দ্বারা সম্ভব নয়। কারণ কল্প কাহিনী ব্যতীত কোন তথ্য তো আপনাদের কাছে নাই।
"কেমানিক লিখেছেন : সে মাংস খায় কেন। কি তার উদ্দেশ্য, ইহাতে সে কি ফল লাভ করছে, তার উপরে নির্ভর করছে, তার এই মৃত মানুষের মাংস ভক্ষণের যৌক্তিকতা।"
আন্নার হতা হুইন্ন অ্যার এক্কান হতা মনে আইসে, মাইন্ড কইরেন্না আবার। হিন্দরা গুরুজির লিংঙ্গ চুষার যৌক্তিকতার ব্যাখ্যা টা অবশ্যই দিবেন (প্রমান চাইলে ছবি এবং ভিডিও সহ দিব)। তাছাড়া আপনি যখন যৌক্তিকতা বোঝার সক্ষম মানুষ নিচ্ছই আপনিও গুরুজির লিংঙ্গ চুষার মত পূর্নবান কাজটি হাত ছাড়া করেনি
থাপ্রাইতে হবে। যাতে পরবর্তী জীবনে দাত না থাকায় কথা বলতে না পারে
বাম হাত দিয়া বাম কানের নিচে কইশ একটা থাপ্পর।
চওয়ার = কইশা একখান থাপপর
থাপ্রাইতে হবে। যাতে পরবর্তী জীবনে দাত না থাকায় কথা বলতে না পারে
বাম হাত দিয়া বাম কানের নিচে কইশ একটা থাপ্পর।
গরুজি উপরি হলো!
মন্তব্য করতে লগইন করুন