কাঙ্ক্ষিত কুসুম পেলবী মনে
লিখেছেন লিখেছেন সন্ধাতারা ৩০ এপ্রিল, ২০১৫, ০৫:৫৫:১৩ বিকাল
চিরকাঙ্ক্ষিতভাবে সীমাহীন মমতায় আশ্রিত থেকেছে যে মানুষটির কাছে তাঁর জন্য স্বপ্নিল কুসুমমালিকা গেঁথে পরম ব্যাকুলতায় কুসুম পেলবী মনে পথপানে চেয়ে বসে আছে ফাতিমা। অনেক বছর পর তার জান্নাতি ভালোবাসার মানুষটিকে কুসুম কুসুম শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় ভরিয়ে দেবে বলে। যার রুহের সান্নিধ্যে থেকে তার আগমন এ ধরণীতে। যার শরীরের বিন্দু বিন্দু রক্ত শুষে নিয়ে সে তার নিজের শরীরে ভরেছে নয়টি মাস। যে নামে ও ডাকে অফুরাণ মধু বর্ষিত হয় “মা”। যে ফাতিমার উপস্থিতি ঘটেছিলো সেই কুসুমিত নহরে মায়ের জঠরে। যেখানে নিরাপদে থেকে পেট পুড়ে খেয়েছে সে। টেনে নিয়েছে উষ্ণতা, খাদ্য কণার রসবিন্দু ফোঁটা ফোঁটা রক্ত।
অন্ধকারপূর্ণ ভিন্ন এক জগতে মায়ের উদরে যেখানে ফাতিমা পেয়েছিলো এক আলোভরা স্বপ্নময় ভালোবাসার পৃথিবী। যে “মা” অনেক সাধনার পর পরম প্রাপ্তি হিসাবে বরণ করেছিলো ফাতিমাকে তার দেহে ধারণ করে। প্রতীক্ষা শেষে হাসিমুখে তাঁর গর্ভে সযত্নে ধারণ করে রেখেছিলেন অসীম প্রাপ্তির আনন্দে। পৃথিবীর বুকে এনে কোলে নেয়ার জন্য অকাতরে সব কষ্ট হাসিমুখে সয়েছেন তিনি। জননীর হৃৎপিণ্ডের শব্দ ধ্বনিতে মিশে ছিল ফাতিমার হৃৎপিণ্ডের শব্দ। মায়ের নাড়ীর স্পন্দনের আওয়াজে ফাতিমারও উপস্থিতি ছিল সেখানে যা তাকে গভীরভাবে ভাবায়। কী বিস্ময়কর সৃষ্টি মহান রবের!! একটি প্রাণে আরেকটি প্রাণের স্পন্দন। একটি মানুষের দেহে আরেকটি মানুষের অস্তিত্ব। ধীরে ধীরে সেখানেই বেড়ে উঠা। এরপর এভাবেই পরম প্রত্যাশিত মুহূর্তে একদিন অবর্ণনীয় ক্লেশ স্বীকার করে জগতের বুকে নিয়ে এসে যিনি ফাতিমাকে লালন পালন করেছেন পরম মমতায় তিনি তার “মা”।
এই “মা” যিনি ছোটবেলা থেকেই দ্বীনি শিক্ষার পাশাপাশি ফাতিমাকে শিখিয়েছেন কীভাবে শৈশব কৈশোরের কষ্ট, চাওয়া পাওয়ার দ্বন্দ, না পাওয়ার বেদনা ও কণ্টকময় জীবনের কঠিনত্বকে দু’পায়ে দুমড়িয়ে মুচড়িয়ে পেছনে মাড়িয়ে সামনের আলোকিত পথের সন্ধানে অবিরত ছুটে চলতে হয়। সেই শিক্ষণীয় প্রাপ্তি এবং অভিজ্ঞতা ছিল ঐন্দ্রজালিক। যা ফাতিমাকে যুগিয়েছে ঐশ্বরিক এক শক্তি। তাই তো দহন পথের তীব্রতায় ফাতিমা সর্বদাই খুঁজে পায় কুসুমের কোমলতা এবং প্রস্ফুটিত জীবনের এক অমূল্য সুবাসিত ঘ্রাণ।
ফাতিমার জীবনের ভাবনাগুলো তাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায় এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে। নিজেকে নিজেই শতবার প্রশ্নবিদ্ধ করে সে। কেন সামান্য লোভে কর্তব্যভ্রষ্ট হয়ে মানুষের সরল পথ থেকে সর্বাধিক বিচ্যুতি ঘটে? মোনাফেকী করে! কেন তারা মানুষের মৌলিক অধিকার ছিনিয়ে নেয়? কথা দিয়ে কথা না রাখা, কপটতা করা, হিংসা বিদ্বেষে ডুবে থেকে এক শ্রেণীর মানুষ কেন সেগুলোকে বাহাদুরী মনে করে? অন্যায় পাপকাজে, সীমালঙ্ঘনে এবং অপরের অবৈধ সম্পদ ও মাল ভক্ষণে কেন মানুষ মুখিয়ে থাকে? অপরের জিনিসে কেন তাদের এতো আসক্তি? তারপর আবার নির্লজ্জভাবে দম্ভ করে কোন বিবেকে বা রুচিতে? এরা এতো নিকৃষ্ট হয় কেন?!
অথচ দয়াময় প্রভূ বলেছেন, তিনি বিশ্বাসীদের প্রতি কোমল এবং অবিশ্বাসীদের প্রতি কঠোর। যারা আল্লাহ্র পথে ভয় করবে এবং কোন নিন্দুকের নিন্দায় ভয় করবে না তাকে তিনি উত্তম পুরুস্কারে ভূষিত করবেন। বস্তুত আল্লাহ্ প্রাচুর্যময়, প্রজ্ঞাময়। আর তা হল আল্লাহ্র একান্ত অনুগ্রহ, তিনি যাকে ইচ্ছা তা দান করেন। কিন্তু এক শ্রেণীর মানুষ প্রবৃত্তির তাড়নায় পার্থিব ক্ষুদ্র স্বার্থে নগ্ন পক্ষপাতিত্ব, খোদায়ী বিধানকে অস্বীকার করে পথচ্যুত হয়ে মিথ্যা শ্রবণে, কথনে এবং আচরণে কতই না আগ্রহশীল! সত্যত্যাগী এই গোষ্ঠী কুম্ভীরাশ্রু দেখিয়ে, অসৎকর্মে প্রতিযোগিতা করে মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়ে ভালো এবং সৎ মানুষগুলোর জীবনকে জাহান্নাম বানিয়ে দেয়!!
ফাতিমাকে এই জাহান্নামের অগ্নিকুণ্ড থেকে বাঁচিয়ে কুসুমিত ছোঁয়ায় যিনি তার জীবনকে করেছে ঐশ্বর্যমণ্ডিত, দিয়েছে বেঁচে থাকার আনন্দময় স্বপ্ন, শিক্ষা দিয়েছে সত্য জয়ের ওজস্বিনী অনিঃশেষ ভালোবাসার স্রোত তিনি তার গর্ভধারিণী “মা”। যে শিক্ষার ক্ষমতা, দূরদর্শিতা ও বিচক্ষণতা ফাতিমাকে অবারিত শক্তি যোগায়। তাইতো মানসিক হতাশাকে পরিহার করে ফাতিমা সমস্ত অনাকাঙ্ক্ষিত-অপ্রত্যাশিত, কুৎসিত-বীভৎস, অরুচিকর বিষয়, পরিবেশ এবং মানুষগুলিকে অপ্রতিরোধ্যভাবে মোকাবিলা করে জীবন সংগ্রামে জয়ী হয়। এভাবেই ফাতিমা কণ্টকময় জীবনের কঠিনত্বকে দু’পায়ে দুমড়িয়ে মুচড়িয়ে পেছনে মাড়িয়ে শিখেছে সামনে পথ চলার। যা দয়াময় প্রভূর অপরিসীম দান, দয়া, অনুগ্রহ আর করুণা। যা ফাতিমার জীবনে মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী একজনের অনুপম দোয়ার বরকতেই সম্ভব হয়েছে মনে করে সে।
তিনি ফাতিমার কল্যাণময়ী জননী। তাইতো তার মায়ের হৃদয়ের ডাকে মুখরিত পাখীর গুঞ্জরণে, সাগরের অতলান্তে বয়ে চলা ঢেউয়ের কলতানের ন্যায় স্নেহসিন্ধু পানে ছুটে যেতে অধীর আগ্রহে প্রতিটি মুহূর্তের ক্ষণ গুনছে ফাতিমা। যে নিলয়ে রয়েছে কলহাস্যে ভরা আনন্দ কলতান, আছে রক্তের চির বন্ধনে বাঁধা আদরের ভাই বোন, বান্ধবী এবং আত্মীয় স্বজন। মিশে আছে সেথা ঘণ বরষায় ভরা দীঘি থেকে শাপলা তোলা, শালুক কুড়ানো, হাতিবান্ধা, গোল্লাছুট আর কানামাছিসহ বায়েস্কোপ দেখার কত শত মিষ্টি মধুর বাল্য স্মৃতি। যা অনুরণিত হতে থাকবে একে একে ফাতিমার মনে।
আরও সেখানে কল্যাণময়ী জননীর করুণাসাগরে কল্লোলিত হবে ভালবাসার কুসুমকলি, স্নেহের গাঙে ভাসবে কামিনী, কাজললতা সীমাহীন মুগ্ধতায় তাকিয়ে থাকবে মমতাময়ী মায়ের মায়াভরা আঁচলের দিকে পরম বিস্ময়ে! করুণাপূর্ণ জননীর শীতল স্পর্শে জনমদুঃখী কাঙ্গালিনী ফাতিমার অসহ্য কাঁটাময় দুর্বিষহ জীবন হয়ে উঠবে পুস্পে পুস্পে শোভিত কাঙ্ক্ষিত এক কুসুমিত পেলবে। যেথা মায়ের সুমধুর কণ্ঠের কোরআন তিলওয়াত ফাতিমার কলিজাকে ঠাণ্ডা করে দেয়, শান্তি বর্ষিত হয় আল্লাহ্র কুদরতি ও করুণার্দ্র ইশারায়, যা ফাতিমাকে নিয়ত ভাবায়, আনন্দে কাঁদায় আর ডুবিয়ে রাখে জ্ঞানো যমুনায়। সেথা রহমতের তাজাল্লি দিলকে করে তোলে সদা জ্যোতির্ময়।
বিষয়: বিবিধ
১৬৩৬ বার পঠিত, ৫১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপু কি অসাধারন মা - মেয়ে কাহন লিখলেন! প্রতিটি লাইন মমতায় জড়ানো, পড়তেই ইচ্ছে হয় শুধু! নরম কোমল পালকের মতোন সুকোমল মায়াময় লিখাটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া!
আপনার এবং আপনার মা উভয়ের জন্য আন্তরিক দোআ, শুভেচ্ছা ও নিরন্তর শুভকামনা রইলো! উনাকে আমার সলাম জানাবেন সম্ভব হলে!
চমৎকার লিখা, ছবি এবং শিরোনাম - আপুর তুলনা শুধু আপু!
আপু টিপস দিন সুন্দর করে লিখার! লিখা শিখতে ইচ্ছে হয় আপনার কাছ থেকে
মমতাময়ী একজন মাকে নিয়ে লিখাটি যদি তোমাকে কিঞ্চিৎ পরিমাণ স্পর্শ করে থাকে তবে তা মঙ্গলময়ের দান আপু। এই অধমের কোনই কৃতিত্ব নেই।
আমি তো বলি তোমার হাতে জাদু আছে যার স্পর্শে সবকিছুই আকর্ষণীয় ও মোহনীয় হয়ে উঠে। যা বার বার পড়তে ইচ্ছে করে।
চমৎকার আবেগমথিত মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
প্রথম উপস্থিতির জন্য আপুম্নিকে
খুউব সুন্দরভাবে মমতাময়ী মা'কে স্মরণীয় করে উপস্থাপন করেছেন।
জাঝাক আল্লাহ বি খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন বেশী বেশী করে আবেদন রইলো।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন বেশী বেশী করে আবেদন রইলো।
আপু আপনি কি দেশে যাচ্ছেন ?মায়েরা এমনই হয় । আপু অনেক সুন্দর লিখেছেন !
জাজাকাল্লাহ খাইরান আপু ।
কেন তা মনে হোল বলো দেখি বুদ্ধিমতী ছোট্ট আপ্পি?
তোমার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবে বেশী বেশী করে আবেদন রইলো।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন যাতে আপনাদের মনের মত লিখা বেশী বেশী করে লিখতে পারি আবেদন রইলো।
অসাধারন লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন যাতে আপনাদের মনের মত লিখা বেশী বেশী করে লিখতে পারি আবেদন রইলো।
কোন স্বার্থ চিন্তা না করেই নিজের সর্বস্ব বিলিয়ে দেয়ার সব চেয়ে আপন,প্রিয় জন হলেন এ ধরায় 'মা'! মায়ের তুলনা হয়না কিছুতেই!
সেই 'মা'কে নিয়ে চমৎকার অসাধারণ লেখনীর জন্যে জাযাকিল্লাহু খাইরান জানাচ্ছি হে শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বী!!
আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং উৎসাহব্যঞ্জক সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন বেশী বেশী করে আবেদন রইলো।
কবি কাজী কাদের নেওয়াজের ভাষায়ঃ
"মা কথাটি ছোট্ট অতি কিন্তু যেন ভাই,
ইহার চেয়ে নাম যে মধুর ত্রিভুবনে নাই।"
আপনার "রত্নগর্ভা মা"কে নিয়ে কুসুমপেলবী মনের মাধুরী মিশিয়ে, ভালবাসাসিক্ত অনুভূতি, হৃদয় নিংড়ানো আবেগ, অনিঃশেষ শ্রদ্ধা-ভক্তিতে কুসুমিত লেখাটি পড়ে নস্টালজিক মনের আকাশে স্মৃতির পাতাগুলো এলোমেলো দুলছে। বলতে ইচ্ছে হচ্ছে-
"মা"! ভালবাসি তোমায় কত যে,
তুমি নিজেও তা জাননা যে।
আপনার মায়ের জন্য আমার সালাম, শুভকামনা, বিনম্রশ্রদ্ধা ও আন্তরিক দোয়া রইল। পৃথিবীর সকল মাকে আল্লাহ ভাল রাখুন, সুস্থ রাখুন, সুখে রাখুন।
মূল্যবান সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। বোনের জন্য দোয়া রাখবেন বেশী বেশী করে আবেদন রইলো।
মায়ের স্মৃতিমাখা ফাতিমাদের জীবন কথা সত্যিই হৃদয় নেড়ে দিল। আপনার দীর্ঘ হায়াতের প্রত্যাশী যেন খালাম্মুনি থেকে এমন চমৎকারপূর্ণ লিখা বার বার পেতে পারি। জাযাকিল্লাহ খাইর।
যা আমার লিখার জগতকে আলোকিত করবে ইনশআল্লাহ্।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন খুব ভালো সবসময়।
ব্লগ এর প্রবলেম সলভ হয়ে গেছে জাজাকাল্লাহ খুব ভালো লাগছে।
তোমার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি এবং উৎসাহব্যঞ্জক সুন্দর অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
[/i]র জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
অনেক ধন্যবাদ খাম্মুনি এত সুন্দর পোষ্ট এর জন্য ।
জাজাকাল্লাহ।
মহান দয়াময় তাইতো আমাদের জন্য জান্নাতের পথ অবারিত রেখেছেন, সহজ করে দিয়েছেন, জননীর পদতলে জান্নাত রেখে। তাই আমরা সকলেই যেন এই উত্তম সহজ পথে জান্নাত লাভের সৌভাগ্য থেকে কেহই মাহরূম না হই। আমীন।
তোমার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি ও অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
Give Up Give Up Give Up Give Up Give Up
তোমার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি ও অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর। Rose Rose Rose
তোমার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি আপনার স্বতঃস্ফূর্ত মূল্যবান উপস্থিতি ও অনুভূতির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
তোমার শাণিত কলম জীবন্ত থাকুক এই প্রত্যাশা। জাজাকাল্লাহু খাইর।
সুস্থ আছে জেনে ভালো লাগলো আলহামদুলিল্লাহ্। তোমার জন্য আমার অনিঃশেষ দোয়া, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো। উপস্থিতির জন্য অনেক অনেক শুকরিয়া
আপু আপনার ভাষা এত সমৃদ্ধ যে কোরআন এর তাফসীর সুন্দর ভাবে করতে পারবেন। পোষ্ট এর জন্য জাজাকাল্লাহ।
দিল ভরে প্রার্থনা জানাই সেই ক্ষমতাবান, দয়াবান রাহমানুর রাহীমকে তিনি যেন আপনার এই কথাকে কবুল করে ইচ্ছার পথকে কণ্টকমুক্ত করেন। আমার জন্য বেশী বেশী করেন দোয়া করেন আপু। প্রেরণাপূর্ণ মূল্যবান মন্তব্যটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার জন্য অনিঃশেষ দোয়া , শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইলো। ভালো থাকুন খুব ভালো সবসময়।
আমি টাকা চায় না
আমি পয়সা চায় না
চাই যে তোরে মা !
তোর মত আপন কেউ হবেনা
এই দুনিয়ায়!!
আপনাকে অনেক করে ধন্যবাদ আপি
মন্তব্য করতে লগইন করুন