( ইসলামী রাজনিতীর প্রয়োজনীয়তা)

লিখেছেন লিখেছেন শামীমা শারনীম শাম্মী ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১০:৪০:১৪ সকাল



# ইসলাম ও রাজনীতি অঙ্গাঙ্গী

ভাবে জড়িত। রাজনীতি ইসলামে

বিবর্জিত কোনো বিষয় না।

যারা বলে রাজনীতি ইসলামে

বিবর্জিত বিষয় তারা কাফের ও

মুশরীকের চেয়ে ইসলামের জন্য

অধিক ক্ষতিকর।

# ইসলামের বহু বিধান রাষ্ট্রের

সাথে সংশ্লিষ্ট।

সেই বিধানগুলো ইসলামী হুকুমাত

ছাড়া বাস্তবায়ন করা অসম্ভব।

# আমাদের নবী ইসলামী রাষ্ট্র

পরিচালনা করে উম্মতকে

শিক্ষা দিয়েছিলেন।

তার্ই ধারাবাহিকতায় খুলাফায়ে

রাশিদীন ইসলামী রাষ্ট্র

পরিচালনা করে গিয়েছিলেন।

# রাষ্টের সাথে সংশ্লিষ্ট

ইসলামী বিধানাবলীর কয়েকটি।

যথা-

১| যিনার শাস্তি প্রস্তাঘাতের

শাস্তি।

২| হত্যার শাস্তি হত্যা।

৩| মদ পানের শাস্তি ৮০টী

বেত্রাঘাত।

৪| চুরির শাস্তি হাত কাটা।

# মুসলীম নামদারী রাত কানা

দাত পড়া টাকু মাথারা ও

কিছু আল্লাহ ওয়ালারা বলেন

ধর্মের নামে রাজনীতি নেই।

- যদি ইসলামপন্থীরা রাজনীতি

না করেন তাহলে উপরে উল্লেখিত

বিধান গুলো কি নাস্তিকেরা

বাস্তবায় করবে?

# ইসলামের উল্লেখিত বিধান যদি

আজ্ও রাষ্ট্রীয় ভাবে বাস্তবায়ন

হয়ে যায় তাহলে কোনো অপরাধী

এমন অপরাধ করার দুসাহস

দেখাবেনা...

.... কিন্তু বাংলাদেশ নামক মুসলীম

রাষ্ট্রে ইসলামী হুকুমাত সেই দিন

প্রতিস্টিত হবে

যে দিন সব মুসলমান এক প্লাটফর্মে

দাড়িয়ে একটি আদর্শ ইসলামী দল গঠণ

করবে বিরুধী দল থাকবে শুধু

আওয়ামীলীগ..

# আজকের এই চরম অস্থিতিশিল

রাজনীতিতে এই সমাজের যাবতীয়

হিংসা বিদ্বেষ দূর করে

চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে

এক প্লাটফর্মে দাড় করানোর

মত কোনো বাংলা মায়ের

সন্তানের আবিরভাব কবে হবে??

.. আজ কবিতার ভাষায় বলতে হচ্ছে-

" বাংলাদেশ আজ নিঃস্ব ভীষণ

আওয়ামীদের জ্বালায়,

দুর্বৃত্তরা শূড় লাগিয়ে আনন্দে খুব

লাফায়।

আমরা তবু সুখে সুখে বালিশে মুখ

গুজি,

জিহাদ এককতা ছাড়া বক্তৃতাতে ওম

শান্তি খুজি।

{আমার লিখা-

বর্তমান রাজনীতির হাল

চাল ও ইসলামী রাজনীতির

প্রয়োজনীয়তা প্রবন্ধের কিছু অংশ}

বিষয়: বিবিধ

১২৯০ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

354484
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:১৯
ইবনে হাসেম লিখেছেন : সালাম। নূতন ভর্তি হয়েছেন মনে হয় ব্লগে?? স্বাগতম।
354486
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ সকাল ১১:৪০
354487
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:০১
হতভাগা লিখেছেন : ইসলামী নীতি কায়েম হলে

০ আপনার স্বামী আপনারকে না অবহিত করে আরেকটা বিয়ে করে আনতে পারে

অথবা

০ আপনাকে কোন একটা পর্যায়ে গিয়ে প্রহার করতে পারে



একজন স্বাধীনচেতা মেয়ে হয়ে আপনি কি এসব মেনে নিতে পারবেন ?
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০২:০৪
294349
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : ২য় বিয়া করতে ১ম স্ত্রীর সম্মতি বাধ্‌যতামূলক... Time Out Time Out Time Out
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০২:২৮
294352
হতভাগা লিখেছেন : এটা মনুষ্য আইন আল্লাহর অনুমতি প্রদানের পরেও । না হলে স্ত্রী তার স্বামীর উপর কেস আনতে পারে।
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:২২
294368
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হুঠাট করে কিছু বলে দেয়া আমাদের অভ্যাসে দাড়িয়ে গেছে এর থেকে মুক্তি কামনা করছি। আয়েশা(রাঃ) কে যখন প্রশ্ন করা হয়েছিল, আল্লাহর রাসূলের চরিত্র কেমন ছিল? আয়েশা(রাঃ) সাথে সাথে জবাব দিয়েছিলেন, তোমরা কি কুরআন পড়োনা? পবিত্র কুরআনই ছিল তার চরিত্র। তিনি তো ছিলেন কুরআনের বাস্তব প্রতিচ্ছবি। এই জীবন্ত কুরআন আল্লাহর রাসূল কি কোনদিন তার কোন স্ত্রীর গায়ে হাত তুলেছিলেন?? একবার একটি ব্যাপারে তার সাথে স্ত্রীদের একটি ব্যাপারে মনোমালিন্য হয়েছিল তখন তিনি শপথ করেছিলেন, একমাস তাদের সঙ্গ ত্যাগ করবেন, কথা বলবেন না। অথচ একমাস হতে যখন সামান্য কদিন বাকি তখনই কুরআনের আয়াত নাজিল হয় এবং মহান আল্লাহ তাকে এমন কাজের জন্য ভর্ৎসনা করেন এবং বলেন, আল্লাহর কোন রাসূলের পক্ষে এমন আচরণ শোভা পায়না। তখন আল্লাহর রাসূল সাথে সাথে তার শপথ ভঙ্গ করেন এবং তার স্ত্রীদের সাথে কথা বলেন, তখন আইশা(রাঃ)ঠাট্টা করে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এখনো তো একমাস হয়নি কি ব্যাপার আপনি কথা বলছেন? আল্লাহর রাসূলও হাসিমুখে উত্তর দেন,হে আইশা! ২৯ দিনেও তো মাস হয়।( তিনি যেদিন শপথ ভঙ্গ করেন সেদিন ছিল চান্দ্র মাসের ২৯ তারিখ। আর হ্যা! ইসলামে নিছক যৌনচাহিদা পুরণের জন্য বিয়ে করা মানা। এজন্যই আযল ইসলামে হারাম। যদি বিয়ের সাথে ইসলাম বা ইসলামী স্বার্থ জড়িত থাকে এবং সুবিচার করার মত মন-মানষিকতা থাকে তবে আলাদা বিষয়, ২য় বিয়ে বা ৩য় বিয়ে করায় কোন সমস্যা নেই। কিন্তু অনুমতির বিষয় জড়িত না থাকলেও কিছু বিষয় ফেলনা নয়। যেমন হাদিসে বলা হয়েছে, ফাতিমা(রাঃ)জীবিত থাকাকালে আলী (রাঃ) আবূ জাহলের কন্যাকে বিয়ের প্রন্তাব দিয়েছিলেন। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এ বিষয় নিয়ে লোকদের সামনে এ মিম্বরে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন যে,কে মিম্বরের উপর থেকে বলতে শুনেছেন, হিশাম ইবনু মুগীরার ছেলেরা আমার কাছে অনুমতি চেয়েছে যে, তাদের কন্যাকে আলী ইবনু আবূ তালিবের কাছে তারা বিয়ে দিতে চায়। আমি তাদের অনুমতি দেব না, আমি তাদের দেব না। ফাতিমা আমারই অঙ্গ। যা তাকে বিষন্ন করে, তা আমাকেও বিষন্ন করে, তাকে যা কষ্ট দেয়, আমাকেও তা কষ্ট দেয়। আমার ভয় হচ্ছে, সে তার দ্বীনের ব্যাপারে ফিতনায় না পতিত হয়। অতঃপর তিনি আবদ ই-শামস গোত্রীয় তাঁর জামাতার আলোচনা করলেন তার আত্নীয়তার সুন্দর প্রশংসা করলেন, এবং বললেন, সে আমায় যা বলেছে সত্য বলেছে, সে অংগীকার করেছে, আর আমি কোন হালালকে হারাম করি না বা হারামকে হালাল করি না। তবে আল্লাহর কসম, আল্লাহর রাসূলের মেয়ে এবং আল্লাহর দুশমনের মেয়ে কখনো এক জায়গায় একত্রিত হতে পারে না। (মুসলিম:৬০৮৮ অধ্যায় ৪৫, ইফাবা)
তাই যদি এই ২য় বিয়ে দুনিয়াবী স্বার্থের বাইরে হতে হবে, নিছক যৌন বাসনা বা দুনিয়াবী মান-সন্মান অর্জনের ইচ্ছা থাকলে এবং সেই বিয়ে যদি ১ম স্ত্রীকে ইসলামের পথ থেকে সরিয়ে দেয়, স্বামীকে দুনিয়ামুখী করে তোলে, সংসার অশান্তিময় করে তোলে তবে অবশ্যই তা বর্জন করা উত্তম। তবে ইসলামী স্বার্থ জড়িত থাকলে ভিন্ন কথা। আর মারধোরের কথা একটা ধোঁকা কারণ কুরআনে স্পষ্ট করেই তার আগে বেশ কটি স্তরের কথা বলা হয়েছে যখন স্ত্রী আল্লাহর পথ থেকে সরে যাবে। বারবার সদুপদেশ দেয়, তারপর বিছানা ত্যাগ, আত্বীয়-স্বজনকে জানিয়ে মধ্যস্ততা অতঃপর হালকা মারধোর। এই মারধোরের ব্যাপারটিও যেখানে বলা হয়েছে দাঁতন দিয়ে মৃদু আঁঘাত যাতে শরীরে কোন দাগ ফেলা যাবেনা। সেখানে এত ঢাকঢোল পিটানোরও কিছু নেই।
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:২৮
294398
হতভাগা লিখেছেন : @ জেগে জেগে ঘুমাই :

এত বড় কমেন্ট না করে শুধু এটা বলেন যে ক্বুরআনের কোথাও কি আল্লাহর অনুমতির পরেও স্ত্রীর অনুমতি নেবার কথা বলা আছে ২য় বিয়ে করতে ( যদি সামর্থ্য থাকে)?

কুরআনের উপরে আর কোন রেফারেন্স আছে কি ?


আর মনুষ্য আইন যে বানানো হয়েছে '' ২য় বিয়ে করতে গেলে ১ম স্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে '' - এটা ক্বুরআনের সাথে সামন্জস্য পূর্ণ নাকি সাংঘর্ষিক ?
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:৩৭
294401
হতভাগা লিখেছেন : @ জেগে জেগে ঘুমাই :

এত বড় কমেন্ট না করে শুধু এটা বলেন যে ক্বুরআনের কোথাও কি আল্লাহর অনুমতির পরেও স্ত্রীর অনুমতি নেবার কথা বলা আছে ২য় বিয়ে করতে ( যদি সামর্থ্য থাকে)?

কুরআনের উপরে আর কোন রেফারেন্স আছে কি ?


আর মনুষ্য আইন যে বানানো হয়েছে '' ২য় বিয়ে করতে গেলে ১ম স্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে '' - এটা ক্বুরআনের সাথে সামন্জস্য পূর্ণ নাকি সাংঘর্ষিক ?

সন্তান প্রতিবেশী কারও প্রতি কোন অন্যায় করলে তার অভিভাবক যদি সবার সামনে শুধু হালকা করে শলার বাড়ি মারে সেটা সন্তানকে এক প্রকার লাই/উস্কানী দেওয়াই । এতে কখনই সে শুধরাবে না । তার এত বড় অপরাধের সামান্য শাস্তি পেয়ে সে মনে করবে যে তাকে শাসন করার গার্ডথস্‌ নেই আপনার।

লাই পেতে পেতে এক সময়ে সে আপনার স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে যাবে । উল্টো তখন সেই আপনাকে সাইজ করবে , মিথ্যা কথা বলে ফাঁসিয়ে দেবে ।

এটাই হচ্ছে সমাজে ।

এসব জিনিস ঢাকঢোল পিটিয়েই করা উচিত , এতে আশে পাশের লোকজনও ভড়কে যাবে , সতর্ক হয়ে যাবে এবং অন্যায় কাজ করার আগে ১০০ বার চিন্তা করবে।
২০ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০৩:১২
294546
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : তর্কে আমি কখনো পিছিয়ে যাইনি ইনশাআল্লাহ যাবোওনা। আপনি নারী বিদ্বেশী ভাল কথা কিন্তু সব নারীদের এভাবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করাটা সঠিক না। যাইহোক এটা নিয়ে ইনশাআল্লাহ আমি আলাদা ব্লগপোস্ট দিব। ভাল থাকবেন।
354494
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০২:০০
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : ১. কারো মন্তব্‌যের প্রতি মন্তব্‌য করতে মন্তব্‌যের নিচে ডান কোণার নীল তীরে ক্লিক করে জবাবের ঘরে প্রতি মন্তব্‌য লিখুন...
.
২. শিরোনামে বানান ভুল বড্ড দৃষ্টিকটু...
354499
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ০২:০৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
354510
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:২৭
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ইসলামী শাসন ব্যবস্হা থাকলে আবার বিরোধী দল থাকবে কেন? তারা কিসের বিরোধীতা করবে? ইসলামী শাসনের? একটি নিদিষ্ট রাজনৈতিক দলকেই বা এভাবে চিত্রায়িত করা কি ঠিক? আল্লাহর রাসূল কোন রাজনৈতিক দল বানাননি এবং খুলাফায়ে রাশেদীনও কোন রাজনৈতিক দলের সৃষ্টি করেননি। যেহেতু আপনার ইসলামের প্রতি আগ্রহ আছে তাই আপনার উচিত ইসলামের আরো গভীরে প্রবেশ করা। জাঝাক আল্লাহ।
354511
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩৪
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : ধন্যবাদ হে কবি সুন্দর কবিতার জন্য,যাদের উদ্ধেশ্যে কবিতা তাহারা ক্ষমতার মালিক আল্লাহকে মনে করেননা তাহারা বলেন সকল ক্ষমতার মালিক নাকি জনগন...আপনিত বাংলার জনগনের ক্ষমতার ধরন নিশ্চয়ই দেখছেন...?

নঁম নঁম হে দাদা-জয়তু মহারাজ

শত প্রনাম তব চরন তলে,

কৃতজ্ঞতার জল নামিছে গলে

আদেশ কর হে-দাদা দেবতা,

হে আমার নব জন্মদাতা-

আদেশ কর মোরে,

তব মন তুষ্টির বন্ধনায়-অবিরত আমি

অদেশ কর হে করুনাময়

আমি ইসলামীত্ব বিসর্জন দিয়েছি

বাঙ্গালী ধর্মের লাগী-হে নঁম নঁম

মুসলমানের মনে মহাতংক আমি

জিহাদের মর্ম বাণীকে-করিয়াছি জঙ্গীবাদ

আমি জিন্দাবাদ তোমারই ক্ষমতায়-হে প্রভু,

আমি বিকৃতির মহা প্রলয়

ইসলামী কিতাব করেছি নিষিদ্ধ-

কোরআনকে করেছি কোনঠাসা,

মুসলিমে দিয়েছি মুশরিকি লেবাস

তব মন তুষ্টির লাগি হে প্রভু,

তুমি দানিয়াছ মোরে-ক্ষমতার সিংহাসন

তোমারই তরে করি তাই জয় বন্ধনা-হে অন্ন দাতা

লুটিয়া পুটিয়া খাই-খাওয়াই তোমারে হে দাতা

রক্তের বন্ধন ভুলিব কেমন করে

যেথা রহিয়াছে-বস্ম পিতামহের,

তব তুষ্টির তরে করিতেছি বঁলি

দিবালোকে-রাজপথে-বীরদর্পে-হে মহারাজ

তুমি দানীয়াছ মোরে ক্ষমতার মানচিত্র

তাই ছিরে ছিরে খাই-তোমাতেই করি বিলিন

তব মনতুষ্টির গান গাই দিবালোকে

জাতে বিজাতে খাওয়াই-এক ঘাটে পানি

মান অপমান যতায় তথায় দানী,

পাপিরে করি মহামহিয়ান-

নেকিরে করি অপমানের মাল্য দান,

ফন্দি ফিকির সব তোমারই দান-হে প্রভু

আরো কিছুকাল কর কৃপা মোরে-

মহাকালে করিব বিলিন-এই মানচিত্রটারে,

সর্বনাশিয়া আসিবো ফিরিয়া-তব চরন তলে

হে প্রভু-ক্ষমতার মহারাজ।

অনেক ধন্যবাদ পিলাচ পিলাচ পিলাচ
354550
১৮ ডিসেম্বর ২০১৫ রাত ১১:০০
সালাহউদ্দিন নাসিম লিখেছেন : ধর্ম ও রাজনীতি কি আলাদা নাকি একত্রিত ? এর স্বপক্ষে যুক্তিভিত্তিক আলোচনার জ ন্য পড়তে পারেন
ইসলামী রাষ্ট্র ও সংবিধান - সাইয়েদ আবুল আলা মওদূদী
354608
১৯ ডিসেম্বর ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
শামীমা শারনীম শাম্মী লিখেছেন : ইসলাম অনুমতি
দিয়েছে- একজন স্বামী
হিসেবে আপনি শুধু আপনার
প্রয়োজন আর চাহিদার
কথাই কি কেবল ভাববেন
নাকি এতোটা সময়
আপনার জীবনে সঙ্গী হয়ে
যে নারীটি আপনাকে সঙ্গ
দিয়েছেন তার কথা
আপনার ভাবা উচিত।
স্ত্রীরা সব কিছু ভাগ
অন্যকে দিতে পারে কিন্তু
স্বামীকে ভাগ করতে
কখনো পারে না তারা।
এমন মানসিকতার
অধিকারী একটি স্বত্ত্বার
আবেগ, ভালোবাসার
প্রতি স্বামী হিসেবে
আপনার অবশ্যই খেয়াল
থাকা উচিত। একটি বিবাহ
বা একটি দাম্পত্য জীবনের
সূচনা তাহলে কী শুধুই একটি
যৌন চাহিদা পূরণের
সম্পর্ক? সেকরিফাইজ-ত্যাগ,
ভালোবাসা-সহমর্মিতা
বা সমবেদনার কোনো
স্থানই কী নেই একটি
পরিবারে?
স্বামী যদি দ্বিতীয়
বিবাহ করতে চায় তাহলে
সেক্ষেত্রে কি প্রথমা
স্ত্রীর অনুমতি নিতে হবে?
এমন প্রশ্নের উত্তরে ডা.
জাকির নায়েক বলেন, এটি
স্বামীর জন্য অত্যাবশ্যকীয়
নয় যে, দ্বিতীয় বিয়ের সময়
তার প্রথমা স্ত্রীর কাছ
থেকে অনুমতি নিতে হবে-
কেননা কুরআন বলছে- ‘তুমি
একাধিক বিয়ে করতে
পারবে একটা মাত্র শর্তে
যে, যদি তুমি তোমার
স্ত্রীদের মধ্যে
(পূর্ণাঙ্গভাবে)
ন্যায়বিচার করতে পার’।
কিন্তু এটি অবশ্যই উত্তম যে,
দ্বিতীয় বিয়ের আগে
স্ত্রীর অনুমতি নেয়া এবং
এটি তার কর্তব্য যে, সে
তার দ্বিতীয় বিয়ের আগে
স্ত্রীকে জানানো-
কেননা ইসলাম বলে- যদি
একাধিক স্ত্রী থাকে,
তাহলে তোমাকে অবশ্যই
তাদের মধ্যে ন্যায় বিচার
করতে হবে’। কারণ যদি প্রথম
স্ত্রী অনুমতি দেয়, তবে
স্বামী ও তার স্ত্রীর মধ্য
অন্তরঙ্গ সম্পর্ক বিরাজ করবে।
কিন্তু এটি অত্যাবশ্যকীয় নয়,
তবে যদি চুক্তিতে এটি
উল্লেখ থাকে তবে তাকে
অনুমতি নিয়েই বিয়ে করতে
হবে। চুক্তিটি এরকম যে
“তুমি স্ত্রী থাকাকালীন
আমি কাউকে বিয়ে করব
না"। কিন্তু অন্য ক্ষেত্রে
এটি বাধ্যতামূলক বরং ভাল।
তবে সব কিছুর পরে একটি
কথা গুরুত্বপূর্ণ, আর তা হলে
যারাই নিজের ব্যাপারে
দ্বিতীয় বিয়ের প্রয়োজন
মনে করছেন কোরআনে
আলোচিত স্ত্রীদের মধ্যে
পূর্ণাঙ্গভাবে ন্যায়বিচার
করার বিষয়টি
ভালোভাবে অনুধাবন
করে নিবেন। কারণ দুই নারী
বা দুই স্ত্রী মাঝে
পূর্ণাঙ্গভাবে ন্যায়বিচার
করা একজন পুরুষের পক্ষে
আসলেই কী সম্ভব?
২০ ডিসেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৫:০১
294554
হতভাগা লিখেছেন : স্ত্রীদের প্রতি সমতা আনার চেষ্টা খুবই দুরুহ ব্যাপার - এটা আল্লাহ পবিত্র ক্বুরআনে বলে দিয়েছেন । তবে কারও প্রতি যেন খুব বেশী ঝুঁকে না যাওয়া হয় বা কাউকে যেন একেবারেই ঝুলিয়ে রাখা না হয় - এরকমও বলা আছে ।

কিন্তু এটি অবশ্যই উত্তম যে,দ্বিতীয় বিয়ের আগে স্ত্রীর অনুমতি নেয়া এবং এটি তার কর্তব্য যে, সে তার দ্বিতীয় বিয়ের আগে
স্ত্রীকে জানানো-


০ জানিয়ে রাখা এবং অনুমতি নেওয়া দুটি ভিন্ন জিনিস ।

আল্লাহই অনুমতি দিয়েছেন , এরপরেও স্ত্রীর কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া যদি উত্তম হত তাহলে সেটা আল্লাহ কেন বললেন না ? এটা আল্লাহর উপরে স্ত্রীকে প্রাধান্য দেওয়া নয় ?

চুক্তিটি এরকম যে “তুমি স্ত্রী থাকাকালীন
আমি কাউকে বিয়ে করব না"।কিন্তু
অন্য ক্ষেত্রে
এটি বাধ্যতামূলক বরং ভাল।


০ আল্লাহ কি এটা বলেছেন যে একজন স্ত্রী জীবিত থাকাকালীন আরেকজন স্ত্রী গ্রহন করা যাবে না ?

আল্লাহর নিয়মের বাইরে বা বিপরীতে কোন চুক্তি করা কি ঠিক ?

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File