মক্কা-মদিনার স্মৃতি : পর্ব-(৫)
লিখেছেন আবু তাহের মিয়াজী ০৩ মে, ২০১৬, ০৫:০৭ বিকাল
ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট কন্ট্রোলের কাজ শেষকরা হলে বাহিরে এসে বাসের কাছে দাাঁড়ালে দু‘ তিনজন বাংলাদেশিকে সৌদি সিম কার্ড বিক্রির জন্য আসতে দেখা গেল। মূল্য জিজ্ঞেস করলে জানালো ৫০রিয়েল। অবশ্য ‘দশ রিয়েল বেশি দিয়ে কিনতে হয় এখানে। বাইরে এ সিম কার্ডটি ৪০ রিয়েল বিকায়। কারো প্রয়োজন পড়লে এখান থেকেই সৌদি সিম কার্ড নিয়ে নেয় এবং প্রিয়জনদের সাথে কথা বলতে পারে। তবে সিম কার্ড বিক্রেতা ক্লিনার,...
উন্মাদ হৃদয়
লিখেছেন হাফেজ আহমেদ ০৩ মে, ২০১৬, ০৪:৪২ বিকাল
হৃদয় তোরণদ্বারের প্রতিটি
পরতে পরতে ঘেরা
তোমার অনুরাগের সিক্ত আবরণে,
যেখানে নেই কোন যুক্তি কিংবা
বাস্তবতার স্পর্শকাতর।
চারিদিক জুড়ে শুধু তারকারাজি আর
পুষ্পকলির পুষ্পিত রূপেরঘটার
- আজ মিরু'র মন ভালো নেই
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৩ মে, ২০১৬, ০২:০৭ দুপুর
মিরু'র আজ মন খারাপ তায় কলেজ আসেনি। আমার মন ভালো তায় ফেইসবুক ওপেন করে তামাসা দেখছি। ফেইসবুক হলো দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ তামাসার জায়গা। এম কোন কিসিম নেই এখানে নেই। সবকিসিমের শ্রেষ্ঠ কিসিম ফেইসবুক। মন ভালো করার খারপার করা সব উপকরণ এখানে হাতের নাগালে।
ইনবক্সে কিছু ঝুলে আছে একটা একটা ওপেন করে দেখলাম। ধন্যবাদ, আসসালামুআলাইকুম কেমন আছেন? মন ভালো নেই। এই তিনটা পাওয়া গেল। ধন্যবাদটা পেলাম...
সিরাজ সিকদারের সর্বহারা পার্টিঃ প্রেক্ষিত পার্বত্য চট্টগ্রাম
লিখেছেন অধিকারের কথা ০৩ মে, ২০১৬, ১২:০১ দুপুর
তারিখঃ ১২ জানুয়ারি, ২০১৬
মিঠুন চাকমা
পারিবারিক অভিজ্ঞতা জ্ঞাপন
আমার দাদীর বাড়ি রাঙামাটির লুঙুদু উপজেলার মাহজনপাড়া গ্রামে।বলে রাখি তিনি লেখাপড়া করেননি।তার সময়ে মেয়েদের লেখাপড়া করা বারণ ছিল। তাই সবাই স্কুলে যাবার সময়ে তিনি হয় রান্নাঘরের চুলা সামলাতে মায়ের সহকারী হয়েছেন নতুবা ঘরের নানা কাজে সহযোগিতা করেছেন।তার সাথে আলাপ করার সময় তার বাপের বাড়িতে ঘটা একটি...
চলুন যাই প্রেম যমুনার ঘাট।
লিখেছেন নেহায়েৎ ০৩ মে, ২০১৬, ১০:৪০ সকাল
হামাকেরে বগুড়ায় দেখার যে কতো কিছু আছেরে চ্যাংড়া!!!
নাই শুধু দেখার মতো দুইখান চোখ। আর নাই সৌন্দর্য উপভোগ করার মতো একখান মন।জি আমাদের বাড়ী বগুড়ায় এমন অনেক সৌন্দর্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে আমাদের আশ-পাশেই। কিন্তু আমরা চোখে খুলে খুঁজে দেখি না। আমরা চাইলেই অবসরে কয়েক ঘন্টায় ঘুরে দেখে আসতে পারি প্রকৃতিক এসব দর্শনীয় স্থানগুলো।
সারিয়াকান্দি প্রেম যমুনার ঘাটের ওপাশে চর।
বগুড়া শহর হতে...
{}{} জীবনেতিহাসের ছেঁড়া পাতা--৩ {}{}
লিখেছেন শেখের পোলা ০৩ মে, ২০১৬, ০১:৩২ রাত
তোলা পায়জামা পাঞ্জাবী পরে একদিন সকালে একাই মাদ্রাসায় গিয়ে হাজির হলাম৷ অনেকেই ভাববেন যে, তোলা পায়জামা পাঞ্জাবী আবার কেমন! তাদের জ্ঞাতার্থে জানাই তখনও ঈদ, কোরবাণীতে পোশাকের এত বাহুল্য ছিল না৷ গ্রামের মধ্যও নিম্নবিত্ত বাড়ির ছেলেমেয়েদের এক বা দুইসেট জামা কাপড় ধুয়ে ইস্ত্রি করে বাক্সে বা আলমারিতে তুলে রাখা হত৷ যা কুটুম বাড়ি যেতে বা ঈদ বকরাঈদ আর কোন অনুষ্ঠানেই ব্যবহার হত৷ যাদের...
আগামী ৫০ বছর পরে কেমন হতে পারে প্রযুক্তির গতি-প্রগতি
লিখেছেন খন্দকার মুহাম্মদ হাবিবুল্লাহ ০২ মে, ২০১৬, ০৪:৫৮ বিকাল
আগামী ৫০ বছর পর তথ্যপ্রযুক্তি কতটা উন্নত হবে? কেমন হবে তখনকার যোগাযোগ ব্যবস্থা? এখনকার মোবাইল আর ইন্টারনেটের গতি-প্রকৃতি কেমন হবে?
এখন থেকে ৫০ বছর আগেও মানুষ ভাবতে পারেনি যে সবার হাতে হাতে মোবাইল থাকবে আর পৃথিবীর এক প্রান্তে বসে অন্য প্রান্তের মানুষের সাথে সরাসরি ভিডিও কলে কথা বলা যাবে। এরকম কোনো কথা তখন যদি কেও বলতো, তখন তাকে পাগলই বলা হতো নিশ্চয়। তবে সেটাই এখন বাস্তবে...
বাস্তব অভিজ্ঞতাঃ ব্লাড সুগার বেশি মানেই ডায়াবেটিস নয়
লিখেছেন মোঃ ওহিদুল ইসলাম ০২ মে, ২০১৬, ০৪:৫৩ বিকাল
বংশে ডায়াবেটিস আছে বিধায় মাঝে মাঝে সতর্কতাবশত সুগার টেস্ট করতাম স্থানীয় ফার্মেসীতে। কখনো সেটা ৫ এর বেশি হতো না। কিন্তু গতবছর একদিন সুগার টেস্ট করে চক্ষু ছানাবড়া! ১১.৫ দেখাচ্ছে রিডিং। ভাবনায় পড়লাম। নিশ্চিত হওয়ার জন্য পরপর কয়েকদিন ফার্মেসীতে টেস্ট করলাম- খালি পেটে ও ভরা পেটে। রিডিং যা আসছিল ৮ হতে ১২ এর মধ্যে। একটু চিন্তায় পড়ে গেলাম। এরপর ল্যাব টেস্ট এর জন্য গেলাম ডায়াবেটিস...
মোবাইল সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ কেন?
লিখেছেন মোহাম্মদ লোকমান ০২ মে, ২০১৬, ০২:৩১ দুপুর
মোবাইল সিম নিবন্ধনে আঙ্গুলের ছাপ কেন? এ প্রশ্নটির সঠিক জবাব এখনো উদ্ধার করতে পারিনি। মন্ত্রী, এমপি, টেলি কমিউনিকেশন কতৃপক্ষ আর মোবাইল কোম্পানীগুলোর কথার মধ্যে পারস্পরিক কোন মিল পাওয়া যাচ্ছে না। প্রশ্ন উত্তাপিত হলেই একেকজন একেকটা বলে বুঝ দেয়ার চেষ্টা করছেন। যে প্রশ্নের কোন কেন্দ্রীয় জবাব নেই, সঙ্গত কারণে ধরে নেওয়া যায়- এখানে ‘ডালম্য কুচ কালা হ্যায়’। তো! ডালম্য কুচ কালা...
- সেই পুকুরে ডুবল আমার শৈশব
লিখেছেন অন্য চোখে ০২ মে, ২০১৬, ০১:৩৯ দুপুর
পুকুর পাড়ে ছিল এক
পেয়ারা গাছ
টুনটুনিটা টুনটুনিয়ে
দিত নাচ।
দেখতে আহা ভীষণ ভালো
লাগতোযে
টুনটুনিটা সেই গাছেই
সবার জন্য খাদ্য
লিখেছেন ডক্টর সালেহ মতীন ০২ মে, ২০১৬, ০১:৩৬ দুপুর
সাত বছর বয়সী আমাদের পুত্রকে পরামর্শ দিয়েছিলাম চলতে ফিরতে সামনে যা কিছু লেখা দেখবে পড়ার চেষ্টা করবে। যদি বুঝতে না পার বুঝে নেয়ার চেষ্টা করবে। অনেক পরামর্শ ভুলে গেলেও দেখলাম এটি তার ঠিকই মনে আছে। কয়েক দিন আগে রাতে এক টাকার একটি কয়েন যেটাতে লেখা আছে ‘পরিকল্পিত পরিবার-সবার জন্য খাদ্য।’ এটা দেখে তার বিষ্ময়ের শেষ নেই! দৌড়ে এসে আমাকে প্রশ্ন করল, বাবা এখানে সবার জন্য খাদ্য লেখা...
‘ইরানি সিনেমা হতে পারে হলিউড ফিল্মের একমাত্র বিকল্প’
লিখেছেন Democratic Labor Party ০২ মে, ২০১৬, ০১:৩২ দুপুর
সিরাজুল ইসলাম, তেহরান থেকে
ইরানের প্রখ্যাত অভিনয় শিল্পী রেজা কিয়ানিয়ান। নামেই তার পরিচয়; অভিনয় তার কাছে শিল্প। নিজ নামে খ্যাত এই অভিনেতা সম্প্রতি বলেছেন, ইরানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি হতে পারে হলিউডের সিনেমার একমাত্র বিকল্প। একইসঙ্গে তিনি ইরানের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকে স্বাধীন ও প্রভাবশালী বলে মন্তব্য করেছেন। সাক্ষাৎকারে তিনি বেশকিছু চমকপ্রদ তথ্য দিয়েছেন যা সত্যিই আকর্ষণীয়।
রেজা...
মক্কা-মদিনার : স্মৃতি পর্ব-(৪)
লিখেছেন আবু তাহের মিয়াজী ০২ মে, ২০১৬, ১২:১৮ দুপুর
এই ক্ষুদ্র জীবন চলার বাঁকে বাঁকে সকলেরই প্রিয় কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত থাকে যা শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তির বাতিঘর হয়ে জ্বলজ্বল করে ওঠে আমোদী সূরে একান্ত নিরালায়। প্রতিক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে শুভদিন যেইমাত্র উঁকিঝুঁকি, সেইদিন হৃদয়ে সীমাহীন ভাবনার কলিগুলো ঊর্মিমালা সুর বইতে লাগলো। অন্তর জুড়ে বিরাজ করছিলো আশ্চর্য ধরণের এক অব্যক্ত ভাবনার। সারারাত দু’চোখে এক ফোঁটাও ঘুম এলো না। অজানা...
♥রোমান্টিক সিএনজি ড্রাইভার♥
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ০২ মে, ২০১৬, ১২:১৮ দুপুর
=\\রোমান্টিক সিএনজি ড্রাইভাবঃ\\=
========>>>===========
রাত ৮ টায় বাসায় ফেরার সময় রাস্তায় একটি সিএনজি থেকে উচ্চস্বরে "আমার বুকের মধ্যেখানে মন যেখানে হূদয় সেখানে" বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় গানটি শুনতে পেয়ে সিএনজিতে উকি মেরে দেখি মাত্র একজন বোরকা পরিহিতা মহিলা বসে আছে। আমার মত অনেকে গানটি শুনে সিএনজিতে এক নজর চোখ দিবেই। গানটি কাকে শুনাচ্ছে বু্ঝতে আর বাকী রইল না।
আমাদের দেশের নারীদেরকে বিভিন্ন কাজে ঘরের বাইরে যেতে হয়। কেউ স্কুল-কলেজে যায়। কেউ কাজে যায়। কেউ বা শপিং করতে যায়। নিন্মবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পরিবারের নারীদেরকে গনপরিবহনে আসা-যাওয়া করতে হয়। বিভিন্ন স্পটে দেখা যায় গাড়ী সংকটের কারণে পুরুষদের সাথে ধাক্কাধাক্কি করে তাদেরকেও গাড়ীতে উঠার প্রতিযোগিতায় নামতে হয়। আর গাড়ীতে এতটাই ভিড় থাকে যে অনেক সময় ইজ্জত নিয়ে টানাটানি শুরু হয়। নারী শাষিত দেশে নারীদের কস্টকর এই দৃশ্য দেখলে স্যতিই খারাপ লাগে।
নারীদের জন্য আলাদা বাস, টেম্পু, সিএনজি সার্ভিস থাকলে কতই না ভালো হতো। এই কাজটি নগরপিতায় করতে পারে। নগরী থেকে ব্যানার, বিলবোর্ড সরিয়ে ইতিমধ্যে নগরপিতা সুনাম কুড়িয়েছেন। এই কাজটি করতে পারলেও নারী সমাজ তার জন্য প্রাণভরে দুআ করবে।
একদিনেই ঘুরে দেখাতে পারেন আমাদের মহাস্থানগড়।
লিখেছেন নেহায়েৎ ০২ মে, ২০১৬, ১০:৫৯ সকাল
কইত্তা লদীর পাড়ের কাছে হামাকেরে ঘর,
বগুড়ার উত্তরে গেলে মাস্তানেরই গড়!
জাদুঘরের পাশে গড়ে উঠার সিড়ি।
মহাস্থান গড়(আমাদের স্থানীয়ভাবে বলে মাস্তান)। আমাদের জেলায় তাই অনেকবার দেখা। কিন্তু আমার বউ দেখেনি। তাই তাকে নিয়ে এবার গেলাম মহাস্থানগড় দেখাতে। সেজ আপার বান্ধবী একটা এসি মাইক্রো ম্যানেজ করলেন। তাতে আরো পোয়াবারো! ভাল মতোই ঘুরে দেখা হল আলহামদুলিল্লাহ।
বেহুলার বাসরঘর...