"বৃষ্টির ছড়া" প্রতিযোগীতার ফলাফল
লিখেছেন শিশুর জন্য ০৪ মে, ২০১৪, ০৩:১০ রাত
আমরা অত্যন্ত আনন্দের সাথে আমাদের ALL ABOUT THE CHILDREN গ্রুপ আয়োজিত “বৃষ্টি” নিয়ে ছড়া প্রতিযোগীতার ফলাফল ঘোষণা করছি।
আমাদের পাঁচ দিন ব্যাপি "বৃষ্টির ছড়া" প্রতিযোগীতায় আপনাদের ব্যাপক সাড়া আমাদের ভীষণ ভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি যারা এই প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণ করেছেন, মন্তব্য ও লাইক দিয়ে এই আয়োজন এর উজ্বলতা বাড়িয়েছেন এবং এই পরিবারের অন্তর্ভূক্ত সকল সদস্যদের জানাচ্ছি...
মধ্যপ্রাচ্যে কেমন আছি আমরা ( পর্ব -৯ )
প্রবাসে চরিত্র সফলতার অন্যতম পন্থা
লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ০৪ মে, ২০১৪, ১২:১৪ রাত
আধুনিকতার নামে আজকের বিশ্বে বেহায়াপনা চলতেছে অনেক তীব্র গতিতে। সেই গতির তীব্রতা সামান্য হলেও সবার শরীরে আঘাত করে ।সেই আঘাতকে প্রতিহত করে ঠিকে থাকা হচ্ছে জীবনের অন্যতম সফলতা। ঠিকে থাকতে হলে যুদ্ধ করতে হয় সেই যুদ্ধে নিজের চরিত্র হচ্ছে সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
বেহায়াপনা আর অশ্লীলতা মধ্যপ্রাচ্যের প্রতিটি দেশে বিদ্যমান কম বা বেশি। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশী প্রবাসীদের অধিকাংশ...
***এই শহরে***
লিখেছেন egypt12 ০৩ মে, ২০১৪, ১১:০৪ রাত
ঘড়ির কাঁটায় রাত
বারোটা বাজে,
ভীড়ের শহর জেগে
শান্ত সাজে।
.
কে বলবে এখানেই
অর্চিব-০২
লিখেছেন তাবিজ বাবা ০৩ মে, ২০১৪, ০৯:১৯ রাত
প্রায় ১ ঘন্টা ২০ মিনিট লাগলো পরীক্ষা কক্ষ থেকে বেরুতে অর্চিবের । অনেক মানুষ, যেন জনসমুদ্র । পরীক্ষা দিতে এসেই অর্চিব বুঝলো বাংলাদেশের জনসংখ্যা দিন দিন বাড়ছে । সে এবার খুজতে লাগলো নীলাকে । নীলা তার কলেজ জীবনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু । হলিক্রস কলেজে তারা একসাথেই পড়ালেখা করেছে । এই ভিড়ের মধ্যেও নীলাকে খুজে পেতে অর্চিবের কোন বেগ পেতে হল না । সে জানে নীলা কোথায় আছে,থাকে বা থাকতে পারে । অনেকটা...
তোমার হেদায়াত চাই, মাওলা!
লিখেছেন ভিনদেশী ০৩ মে, ২০১৪, ০৭:৪৮ সন্ধ্যা
কাতারে আজ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাহিরে ভ্যাপসা গরম। গরমের প্রচন্ডতা إن شدة الحر من فيح جهنم -এর কথা স্বরণ করিয়ে দিচ্ছে। এ গরমে বাইরে যাওয়া ঠিক না। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গরমে যোহর দেরিতে পড়তে বলেছেন। এখানে যেহেতু জামাত দেরিতে পড়ার ব্যবস্থা নেই। তাই এ গরমে মসজিদে না যাওয়া ভাল। জামাতে শামিল না হতে আমার মন এরূপ বিভিন্ন তাল-বাহানা শুরু করেছে। ইসলামের সহজ দৃষ্টিভঙ্গির...
দাদা ভাই
লিখেছেন চাটিগাঁ থেকে বাহার ০৩ মে, ২০১৪, ০৭:২৯ সন্ধ্যা
দাদা ভাই
শাহনাজ আক্তার দাদা ভাই তার
নামটি হল বাহার,
শাহনাজ তারে সকাল বেলা
নাস্তা করাই আহার।
সকাল গড়ে দুপুর আসে
সামনে নাস্তা তাহার।
রিপোস্টঃ প্রতীক্ষায়
লিখেছেন মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী ০৩ মে, ২০১৪, ০৫:৫৬ বিকাল
বাবা নিয়ে চলছে প্রতিযোগিতা, তাই গত সেপ্টেম্বরে এই ব্লগে লেখা গল্পটি স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি সবাইকে। প্রতিযোগিতার নিয়ম ভেঙেই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলাম।
----------------------------------------------
----------------------------------------------
কাঠের চেয়ারে বসা। পাশে আরো দু’জন। সবার মুখের চামড়া জড় জড়। দাঁড়ি-গোফ, চুল পেকে সাদা। দাঁড়িতে মেহেদী দিতে মন চাই আকবর আলীর, কিন্তু কে দেবে তাকে? বারান্দার গ্রিলের ফাঁক দিয়ে বাইরের...
পঞ্চাশতম লিখনীতে বিডি পরিবারকে প্রাণঢালা উষ্ণ অভিনন্দন এবং একটি প্রস্ফুটিত পুষ্পের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্ত
লিখেছেন সন্ধাতারা ০৩ মে, ২০১৪, ০৫:১১ বিকাল
স্বপ্নের সীমানা ডিঙ্গিয়ে হাটি হাটি পা করে যে অবিশ্বাস্য সত্যটি আজ আমার সামনে উপস্থিত এর পুরো কৃতিত্ব এবং পাওনা আমার অতি প্রিয়ভাজন শ্রদ্ধেয়/শ্রদ্ধেয়া বিডি ব্লগ পরিবার। সেইসাথে বিনম্র চিত্তে সম্মান জ্ঞাপন করছি সম্পাদকসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় ও ঐকান্তিক ইচ্ছায় এই বিডি পরিবারের জন্ম। কঠিন বাস্তবতার বেড়াজাল ছিন্ন করে এই পরিবারের অহর্নিশ আন্তরিক...
আল্লাহ তাআলার সাথে সম্পর্ক
লিখেছেন সত্য নির্বাক কেন ০৩ মে, ২০১৪, ০৪:২৩ বিকাল
আম্বিয়ামে কিরাম, খোলাফায়ে রাশেদীন এবং জাতির আদর্শ ও সৎ ব্যক্তিগণ প্রত্যেকটি কাজ উপলক্ষে তাদের সহকর্মীগণকে যে বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন, সর্বপ্রথম আমি তার উল্লেখ করতে চাই। তাঁরা আল্লাহ তাআলাকে ভয় করতে,, মনে-প্রাণে তাঁর প্রতি ভক্তিভাব পোষণ করতে এবং তাঁর সাথে সম্পর্ক ঘন্ঠিষ্ঠতর করতে তাকীদ করেছেন। তাঁদের অনুকরণ ও অনুসরণ করে আমিও আপনাদের কে আজ এ উপদেশই দিচ্ছি। আর ভবিষ্যতেও আমি...
বুদ্ধিমান বিজ্ঞাপন নির্মাতা আর বোকা দর্শক
লিখেছেন আতিক খান ০৩ মে, ২০১৪, ০৩:১৩ দুপুর
বিজ্ঞাপনের জগতে সবচেয়ে বেশি বাজেট থাকে সাধারনত মোবাইল কোম্পানিগুলোর। এক সময় এরাই খুব উদ্ভাবনী আর আকর্ষণীয় সব বিজ্ঞাপন উপহার দিয়েছে। ইদানিং এগুলোর নির্মাতাদের বুদ্ধি শুদ্ধি লোপ পেয়েছে নাকি এরা আমাদের নিম্নমানের গাধা মনে করে ভেবে দেখা দরকার।
যেমন সাম্প্রতিক বাংলা লিঙ্কের বিজ্ঞাপনের কথা ধরি। টক টাইম বোনাসের বিজ্ঞাপন।
বাংলালিংক ব্যবহার করে যে টাকা বেঁচেছে, তা দিয়ে নাকি...
অমাবস্যার কৃষ্ণ রাতে চিতায়: ভুতের মুখোমুখি! এক পিকুলিয়ার মানুষ, পর্ব-১৫ (রোমাঞ্চকর কাহিনী)
লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ০৩ মে, ২০১৪, ০২:৫৬ দুপুর
ভীতিকর চিৎকার টি হুতুম পেঁচার হতে পারে বলে সন্দেহ ছিল। আমাদের খামার বাড়ীতে একটি লেকের ধারে দিন দুপুরে চলার সময় এক ভীতিকর শব্দে বাবাকে জড়িয়ে ধরেছিলাম। আতঙ্কিত স্বরে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, এটা কি? তিনি হেঁসে বললেন, এটা হুতুম পেঁচা! এই পেঁচা বহু ধরনের ভীতিকর স্বরে ডাক দিতে জানে। গভীর রাত্রে হঠাৎ ভীতিকর শব্দে ডাক দিলে, নিকটস্থ নিশাচরী ছোট প্রাণীরা আতঙ্কে স্থান পরিবর্তন করে বসে।...
পূর্ণতা
লিখেছেন দৃষ্টিহীনের অন্তর্দৃষ্টি ০৩ মে, ২০১৪, ০৯:০৬ সকাল
-ময়না !!
-উমম ??
-তুমি হ্যাপি তো ?
-হুম ... অনেক !!
-কোনো পিছুটান বা অপূর্ণতা নেই তো তোমার?
-তোমার বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছি ... এর থেকে পূর্ণতা আর কি আছে?
-তাহলে এভাবে নির্জীবের মত শুয়ে আছ কেন?
স্বপ্ন : প্রবাস (নয়)
দশ বছর আগে বাবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে এসেছিলো,আজ সেই বাবা মারা গেলেন
লিখেছেন প্যারিস থেকে আমি ০৩ মে, ২০১৪, ০৪:২২ রাত
কত স্বপ্ন বুকে একে আমরা প্রবাসে পাড়ি জমাই। সেই স্বপ্নের কথা গুলো এবং তার বাস্তবতা নিয়েই আমার পর্বগুলো।যদিও আমার লেখার ধারাবাহিকতা রক্ষা হচ্ছেনা। কিন্তু ধারাবাহিকতার চেয়ে বড় কথা হচ্ছে প্রকৃত অবস্তাটা তুলে ধরা। আজকের এই পর্বে লেখার ইচ্ছা ছিলো প্রবাসে এসে মানুষ প্রথম দিকে কি কি সমস্যার সম্মুখিন হয় তা নিয়ে।কিন্তু আজ ঘরের বাহিরে যাওয়ার পর একটা দুঃসংবাদ শুনলাম যা খুবই বেদনার,ভাবলাম...
দস্যু বনহুর
লিখেছেন গোলাম মাওলা ০২ মে, ২০১৪, ১১:৫৯ রাত
দস্যু বনহুর
আর দশটা ছেলে মেয়ের মত থ্রিলার / এডভেঞ্চার/ গোয়েন্দাগিরি / দুঃসাহসিক বই পড়া শুরু সেবার তিন গোয়েন্দা দিয়ে। তার পর মাসুদ রানা, ব্যোমকেশ, ফেলুদা, বণ্ড, কালনাগিনী, দস্যুরানি, দস্যু রানা, দস্যু মোহন,দস্যু বনহুর ...................................................... (অনেক নাম ভুলে গেছি)। আহ কি গোগ্রাসে গিলতাম ঐ সব বই। পড়া বাদ দিয়ে টেবিলে বই এর মাঝে গল্পের বই রেখে বা রাতে টর্চের আলোতে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়া...
গল্পঃ ডিটেকটিভ শিয়াল পণ্ডিত
লিখেছেন মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী ০২ মে, ২০১৪, ১০:৫৩ রাত
১.
শিয়াল পণ্ডিত এখন খুব ব্যস্ত থাকে সব সময়। কারণ সে এখন ডিটেকটিভ শিয়াল পণ্ডিত। সকালে ঘুম থেকে উঠে একটা মুরগীর রোস্ট খেয়ে চোখে চশমা লাগিয়ে শহরের দিকে বের হয় শিয়াল পণ্ডিত।
শহরে আছে শিয়াল পণ্ডিতের অফিস। লোকজন লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে তাদের কেসের কথা একে একে শিয়াল পণ্ডিতকে বলে। শিয়াল পণ্ডিত ইচ্ছে মত একটা কঠিন কেস বেছে নেয়।
শুনে কি কেউ অবাক হচ্ছো! না! শিয়াল পণ্ডিত গত দু বছরে হয়ে গেছে...