একটু কি ভাববেন, সময় হবে কি?...
লিখেছেন দিশারি ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৩১ সকাল
আমরা যখন মায়ের গর্ভ হতে এ ধরার বুকে প্রথম পা রাখি...পুরো ঘরময় তখন আনন্দের রোল পড়ে যায়। আর বাবা মা যে কি পরিমাণ খুশি হন তা কেবল যারা সে সৌভাগ্য অর্জন করেছেন তারাই বলতে পারবেন।
এরপর কেবল একটাই চিন্তা উঁকি দেয় সকলের মাঝে। কি নাম হবে আমার খোকা অথবা খুকির? এভাবেই এগিয়ে চলে মানুষের চিন্তা...
কিন্তু হায়! ভাবতেই খুব কষ্ট হয়। এই আমরাই আবার একদিন চলে যাবো এই বসুধার বুক ছেড়ে দূরে বহু দূরে......
নিভৃতচারী একজন লিখকের সৃষ্টিমাঝে আমার দেখা মর্মভেদী কিছু কঠিন সত্য....
লিখেছেন ইবনে হাসেম ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:০২ সকাল
অত্যন্ত কাকতালীয়ভাবেই পরিচয় জিয়া ভাইয়ের সাথে। সম্প্রতি আমার শৈশবের স্মৃতিকথা প্রথম পর্ব পাঠের পর তিনি মন্তব্যে তাঁর ই-মেইল দিয়ে যোগাযোগ করতে বললেন। বললেন, তিনিও নাকি শৈশবে করাচীতে কাটিয়েছেন। আগ্রহী হয়ে যোগাযোগ করলাম।প্রাথমিক পরিচয়পর্ব শেষে (তিনি বিলেত প্রবাসী এবং ব্লগে হককথা নিক-এ লিখে থাকেন) আমাকে তাঁর প্রকাশিত কিছু মূল্যবান বই-এর লিংক দিয়ে সময়মতো পাঠ করতে অনুরোধ জানান।...
কষ্ট-বেনিফিট বা লাভ-ক্ষতি সবসময় সমান সমান
লিখেছেন বুড়া মিয়া ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:১৬ সকাল
এর আগের একটা পোষ্টে ‘সময়-শ্রম’ ক্রয় বিক্রয়ের কথা আলোচনা করেছিলাম এবং ইসলামের আলোকে কিছু উত্তর আশা করেছিলাম, কিছু পেয়েছি এবং কিছু পাই নাই। যেকোন জিনিসের মূল্যের ব্যাপারে লক্ষ্য করলে দুইটা ব্যাপার পাওয়া যায়; ১) বস্তুগত দিক, ২) সে বস্তুতে নিয়োজিত শ্রম।
বস্তুগত ব্যাপারগুলো মানুষের সাধ্যের বাইরে এবং এতে কখোনোই কোন মানুষের পরিবর্তন করার সাধ্য নাই, সেগুলো সৃষ্টিকর্তার প্রকৃতিগত...
"প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের পূর্ণ বিনিময় দেওয়া হবে"৷
লিখেছেন শেখের পোলা ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৩৬ সকাল
সুরা আল যুমার রুকু;-৭ আয়াত;-৬৪-৭০
সুরা যুমারের শেষের রুকু দুটি তৌহীদ বিল ইবাদতে বিশেষ স্থান দখল করে আছে৷ এক পর্যায়ে মক্কার মুশরিকরা রসুল সঃ এর উপর প্রচণ্ড চাপের সৃষ্টি করে, তাদের প্রধান দাবী ছিল, যা চাও তাই দেওয়া হবে, শুধু তোমার মতবাদ প্রচার বন্ধ কর৷ পরের দাবী সমঝোতা, তোমার কিছু আমরা মানবো আর তুমি আমাদের কিছু মেনে নেবে৷ তাদের কিছু মেনে নেওয়া মানে শির্কে অংশ গ্রহণ৷ রুকুর...
জীবনটা ক্ষনিকের তবুও মনে স্বপ্ন উঁকি মারে (৩য় পর্ব)
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ০৩:১২ রাত
কানিজ অনেক সময় চুপ করে থেকে এবার বলা শুরু করে! আপনি কি বলছেন? কানিজের বিয়ের সবকিছু তো হয়েই গেছে! তারিখ হয়েছে, বিয়ের কার্ড বিলি হয়েছে, লোক জানাজানি হয়েছে, কেনাকাটা হয়েছে, এখন শুধু কবুল বলা বাকি আর আগামি কালকেই আনুষ্ঠানিকভাবে কানিজের সত্যিকারের কবুল বলে বিয়ে হবে! আযাদ এবার কানিজের মুখ পানে তাকায়! দেখে কানিজ হয়তো খুব কান্নাকাটি করেছে! দু'চোখ তার ফুঁলে ফুঁলে লাল বর্ণ হয়ে আছে! আযাদ...
বিপদে ধৈর্য হারাতে নেই...
লিখেছেন দিশারি ১৮ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:৪০ রাত
সমুদ্রের মাঝখানে একটি জাহাজ প্রচন্ড ঝড়ের মধ্যে পড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেল। সেই জাহাজের বেঁচে যাওয়া এক যাত্রী ভাসতে ভাসতে এক নির্জন দ্বীপে এসে
পৌছালো। প্রথমেই সে আল্লাহর কাছে প্রানখুলে ধন্যবাদ জানালো তার জীবন বাঁচানোর জন্যে।
প্রতিদিন সে দ্বীপের তীরে এসে বসে থাকতো যদি কোনো জাহাজ সেদিকে ( অর্থাৎ তার দিকে ) আসে এই আশায়। কিন্তু প্রতিদিনই তাকে হতাশ হয়ে ফিরে আসতে হতো।
এরই মধ্যে সে...
অন্ধকারে ছায়া (ছোট গল্প)
লিখেছেন মামুন ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:০১ রাত
ভোর রাতে হাল্কা বৃষ্টি হয়েছিল।
রাস্তায় বের হয়ে কাদামাখা পিচ্ছিল পথটা দেখেই মনটা দমে গেলো শিহাবের। নির্ঘাত পায়ের তলাটা ভিজে যাবে। পায়ের জুতো জোড়া ছয় বছরের পুরনো। রোদ-বৃষ্টি-ঝড় নিয়ে সেটি এতোদিন সার্ভিস দিয়ে আজ জীর্ণ... পরিশ্রান্ত...ক্লান্ত। জুতোর তলিতে দু’যায়গায় পট্টি দিয়ে চলছে শিহাব। এজন্য ভেজা রাস্তা দেখে ওর ভ্রু দু’টো কুঞ্চিত হল। আজ মোজা ভিজে নির্ঘাত গন্ধ ছড়াবে। আর মকবুল...
শোন! - ২
লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৫০ রাত
অ্যামেরিকার সাবেক ফার্স্ট লেডী এবং সেক্রেটারী অফ স্টেট হিলারী ক্লিন্টন তাঁর ‘লিভিং হিস্ট্রি’ বইয়ে নিজের শিক্ষাজীবন প্রসঙ্গে লিখেছেন, তিনি প্রচন্ড অহং বোধ করেন যে তিনি ওয়েলেসলি কলেজ এর ছাত্রী ছিলেন। ওয়েলেসলি কলেজকে একসময় অ্যামেরিকার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠগুলোর একটি গণ্য করা হত। তিনি লিখেছেন, এই কলেজের বিদ্যার্থীদের মূল বৈশিষ্ট্য ছিলো লেখাপড়ার প্রতি তাদের ফোকাস। যেহেতু...
একজন আরেফীন
লিখেছেন বদর বিন মুগীরা ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৮:৪৪ রাত
মাগরিবের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হলো আরেফীন।কিছু দূর যাওয়ার পরেই এক ব্যক্তি কাছে এসে বললো-আপনাকে তালুকদার সাহেব ডাকতেছে।
-কেনো?তালুকদার সাহেব আমাকে ডাকবে কেনো?
-আমি জানিনা।উনি আমাকে বলছেন আপনাকে ডাকার জন্য,তাই ডাকতে আসলাম।
আরেফীন থমকে দাড়ালো।তালুকদার সাহেবের কাছে তো আমার তেমন কোন কাজ নেই।উনিও তো আমাকে কোনসময় তার কাছে ডাকেননি।তাহলে হঠাৎ করে উনি আমাকে ডাকলেন কেন?
কিছুক্ষণ...
স্মৃতির ভেলায় ভেসে বেড়াই ( পর্ব-০৭)
লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৫১ সন্ধ্যা
দুটোই কারাগার, কাশিম পুর মন্দের ভাল। টানা চারদিনের দুঃসহ যাতনায় জীর্ণশীর্ণ দেহে যেন নবপ্রাণের সঞ্চার হল। কখন আসবে প্রিজন ভ্যান, নিয়ে যাবে আমাদের! ঘড়ির কাটা কচ্ছপের গতিতে চলছে, মুড়ি চানাচুর মেখে গল্পে গল্পে সময় কাটানোর চেষ্টা, ঠিক তখনি তিনি এলেন, মোলাকাত মোসাফা করে পিঠে হাত রেখে বললেন, “ আল্লাহর প্রতি ভরসা কর, তিনি তোমাদের নিরাপত্তা বিধান করবেন”। একটি কথায় সবাই মোহাবিস্ট,...
ওদের স্বপ্ন দুমুঠো ভাতের জোগাড় করা আর ধনীর সন্তানদের স্বপ্ন আকাশ ছোয়া আকাংখ্যা নিয়ে জীবন যাপন করা।
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৪৯ সন্ধ্যা
ওরা স্বপ্ন দেখে ডাস্টবিনে বা ইট ভাটার ,আর বড় লোকের ছেলেমেয়েরা স্বপ্ন দেখে নামিদামী স্কুল বা কলেজে বা কেউ বা ইংল্যান্ডে বা আমিরিকার মতো দেশে যাওয়ার স্বপ্ন।
ওরা যখন রাস্তাঘাটে হাটে বা গাড়িতে পাশের সিটে বসে তখন বড়লোকেরা নাকে মুখে রুমাল দেয়। ভাবখানা দেখে মনে হয ধনীর দুলাল দুলালীরা পায়খানা করেন গন্ধ করবে বলে।
গরিবেরা অতিঅল্পবয়সেই পরিবারের ঘানি টানে আর বড়লোকের ছেলেমেয়েরা...
স্ফুলিঙ্গ
লিখেছেন মামুন ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৬:৩০ সন্ধ্যা
সারা রাত কলেজের পরীক্ষার খাতা কেটে সেই ভোর চারটায় ঘুমাতে গেছে মাহতাব। কাল শুক্রবার। ভেবেছে বারটা পর্যন্ত একটানা ঘুমাবে। ঘন্টা দুই ঘুমিয়েছে কেবল, তখনি কণা ওকে ডাকতে থাকে।
: অ্যাই, ওঠতো। দেখ মা কি পাঠিয়েছে!
প্রচন্ড রাগ নিয়ে বউয়ের দিকে তাকায়। ঘুমজড়ানো লাল চোখ পিটপিট করে বউয়ের হাসিমুখ দেখে। আরো রাগ বাড়ে। বিছানার সামনের মেঝেতে পড়ে আছে জিনিসগুলো। বেশ বড়সড় একটি প্লাষ্টিকের...
ডক্টর পিয়াস করিমের জানাজার দৃশ্য..এক্সক্লুসিভ ছবি ও ভিডিও ব্লগ :(
লিখেছেন চেয়ারম্যান ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০৫:০৭ বিকাল
ডক্টর পিয়াস করিমের মৃত্যুর পর একদল মানুষরুপী পশুদের শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়ার বিরোধিতা পরিপ্রেক্ষিতে,আজ ঢাকার বায়তুল মোকারম মসজিদের দক্ষিন গেইটে জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পর পুলিশ ২০ মিনিটের মধ্যে ডক্টর পিয়াস করিমের লাশের জানাজা পড়ানো এবং জনগনের শ্রদ্বা প্রকাশের জন্য অনুমতি দেয়। আর জানাজার নামাজে অংশগ্রহণ ও শ্রদ্বা প্রকাশের জন্য,...
জীবনটা ক্ষনিকের তবুও মনে স্বপ্ন উঁকি মারে (পর্ব ২য়)
লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ০১:২৭ দুপুর
আযাদকে কে বা কারা হাসপাতালে নিয়ে গেছে সে জানেনা! আযাদের পকেট চেক করে একটি টি এন্ড টি নম্বর পেয়ে ডাক্তারেরা সেটাতে কল করে জানিয়ে দেয় একজন লোক গুরুতর আহত ঢাকা মেডিকেলে আছে আপনাদের কি হয় জানিনা আপনারা দ্রুত আসেন! উনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে হবে! আযাদের বাবা, মেজু ভাই ও বোন জামাইরা দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে যায় তখনও আযাদের জ্ঞান ফেরেনি! ডাক্তার কয়েকজনে মিলে আযাদের চিকিৎসা করে! তারা...
কিছু ছেলে মেয়েদের মোবাইল নং পেলে.........
লিখেছেন ঈপ্সিতা চৌধুরী ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:৩৭ দুপুর
>>পুরাই কুত্তার মত সেই নং এর পেছনে ছোটে! একটা নং পাইলেই হইল! ২০০৮ সালে ইত্তেফাকের পাঠকের বন্ধু বিভাগে নং সহ একটা লেখা প্রথম ছাপা হয়! সেখানে নিয়ম-ই ছিল নং সহ দিতে হবে লেখা! যাক সেই লেখা আসার পর পুরাই চেলিব্রেটি! ফোন আর মেসেজে মাথা খারাপের মত অবস্থা! অনেকের প্রশ্ন- মেয়ে হয়ে কেন মোবাইল নং দিলাম! এরপর তাদের সেই কথার ভিত্তিতে দিলাম আর একটা লেখা- এইবার ঝাক্কাস! এইবার লেখার ব্যাপারে মানুষের উৎসাহ আমাকে লিখতে আগ্রহী করল!
>এখন কথা হল- আমার মাথায় এতটাই ঘিলু কম নেই যে, আমি আমার ফ্যামিলি এন ফ্রেন্ডস নং টা পাব্লিকের জন্য দিয়ে দেবো! আমার ২টা সেট, ২টা নং! সো যেটা আমার ২ নং সিম, যেখানে হাজারটা, মেসেজ, ফোন আসলেও আমার যায়- আসে না এবং সব সময় সেই ফোন আমি রিসিভ করি না সেটাই দিয়েছিলাম লেখার সাথে! অনেক ভাল কিছু মানুষের সাথে পরিচয় হয়েছে, এখনো তারা বন্ধু/ভাই হয়ে আছে কিন্তু কাউকে কাউকে দেখলাম- পুরাই পাগলা কুত্তার মত যেন সেই নং এর পেছনে ছুটছে!যাক, এই ব্যাপারে আমি ভাল মত তাদের নিয়ন্ত্রন করি সেই ক্ষমতা আমার আছে, কারন আমি মনে করি, চাইলেই কেউ আমাকে ডিস্টার্ব করতে পারে না, যতক্ষন না আমি ডিস্টার্বিত হচ্ছি!
> এটা তো গেল, আমার পাব্লিশ হওয়া নং নিয়ে সেই নং এর পেছনে ছোটার কাহিনী এর বাইরেও কিছু ছেলে আছে, যারা কোন ভাবে একটা মেয়ের নং পেলে সেই নং এর পিছে পাগলা কুত্তার মত ছুটতে থাকে! ভুক্তভোগী কিছু মেয়েদের কথার প্রেক্ষিতেই আমার অভিজ্ঞতা সহ লিখা! (মেয়েদের এমন করতে অন্তত আমি দেখিনি, আবার করতেও পারে!)