পেন্সিলে লিখা বাবার ডায়েরি (ধারাবাহিক উপন্যাসঃ পর্ব-৩১)
লিখেছেন মামুন ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৪:০৬ বিকাল
গ্রামের বাড়িতে সেই রাত! সালিশ হবার দিনের রাতটির কথা বলছিলাম।
ঐ একটি রাত নির্ঘুম কাটলো। দীর্ঘ... অপেক্ষার একটি রাত। না শেষ হওয়া দুঃসহ কিছু মুহুর্তের পীঠে চাবুক মারা অনুভূতিকে শেষ হবার ক্ষণগুলোকে নিয়ে আসা একটি ভোরের!
জেগে থেকে স্বপ্নে লাভলিকে দেখছিলাম।
এক মেঘবালিকা! যে আমাকে তার চোখ দিয়েছিল ওর হৃদয়কে অনুভব করতে। দু’টি চোখ একটা অদৃশ্য ‘স্ট্রীট ওয়ে’- যেখান দিয়ে এক কোলাহলহীন...শান্ত...অসহ্য...
আর করো না ক্রসফায়ার
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০১:২০ দুপুর
যার হুকুমে ক্রসফায়ার
সে হবে ছারখার।
সন্তান হারা কাদছে মা
খালেদা-হাসিনা কি শুনেনা?
বিনা বিচারে মানুষ খুন
মানছেনা জনগন
তকদীর কি ???
লিখেছেন দ্য স্লেভ ০৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৮:৩৭ সকাল
বহু মুসলিম তার নিজের দায়-দায়ীত্ব স্বীকার না করে ভাগ্যকে দোষারোপ করে এবং বহু মুসলিম ভাগ্যকে এভাবে বিশ্বাস করে যে “সব কিছুই আল্লাহর ইচ্ছা আমার কোন হাত নেই।” এটা বলে এক শ্রেণীর মানুষ নিজেদের দায়ীত্ব এড়াতে চায়। অনেকে উল্টো প্রশ্ন করে, সব কিছু যখন লিখিতই আছে, ভাগ্য যখন পূর্ব নির্ধারিত তখন আমি আর কি করব ? আল্লাহই তো আমাকে দিয়ে সবকিছু করান। তাহলে আমার কর্মকান্ডের জন্য আমাকে...
প্রেম যেন এমনই হয়-৩৮
লিখেছেন প্রগতিশীল ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:৩৫ রাত
ডেক্সটপের কি বোর্ডে হাত আর মনিটরের দিকে চোখ। অবিরাম লিখে চলছেন হাত দুটি দিয়ে। কখনো মুখে হাসির রেখা, কখনো দুঃখের কালো ছায়া। কখনো ভাললাগা অনুভূতির জাল বুনছেন। কখনো আবার কষ্টকর অভিজ্ঞতার বর্ণনা দিচ্ছেন।
লেখার সময় লেখকের কেবল লেখার সাথেই একটা আত্মিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে, যা কখনো তাকে অশ্রুসজল করে তোলে কখনোবা সুখের ভেলায় ভাসিয়ে দেয়। পুরো লেখার মধ্যে ঢুকে যান লেখক। পাঠক হৃদয়ে সাহিত্য...
মৌলবাদী বনাম সম্বিতহারা রবীন্দ্রপ্রেমী
লিখেছেন সন্ধাতারা ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৮:১৭ রাত
মুখে দাড়ি, মাথায় টুপি আর পাঁচ ওয়াক্ত নামায মসজিদে আদায় করলেই কোন রকম বিচার বিবেচনা ব্যতিরেকেই অসহ্য বাক্যবাণে তীরবিদ্ধ করা হচ্ছে ‘মৌলবাদী’ ধর্মান্ধ কিংবা জামায়াত শিবির কর্মী বলে। ভাগ্যে জুটছে কঠিন তিরস্কার, হয়রানী, বদলী, জেলজুলুম এমনকি মৃত্যু, কোন অপরাধ ছাড়াই। একইভাবে মা বোনেরা পর্দাসহ চলাফেরা কিংবা একত্রিত হয়ে দ্বীনের আলোচনা করলেও অনবরত হচ্ছে নির্যাতিত নিগৃহীত।...
পেন্সিলে লিখা বাবার ডায়েরি (ধারাবাহিক উপন্যাসঃ পর্ব-২৮)
লিখেছেন মামুন ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৭:৩৪ সন্ধ্যা
মিথিলা বাবু!
একাডেমিক পড়ালিখার পাশাপাশি অতিরিক্ত আরো কিছু বেশী সময় দিতে লাগলাম বিপ্লব সংক্রান্ত লিখাগুলোয়। যেখানে যত বই পেলাম, সব ধীরে ধীরে পড়ে যেতে থাকলাম। একটা পরিষ্কার ধারণা লাভ করতে চাইছিলাম আসলে এই শ্রেণিবিপ্লব সম্পর্কে।
কিন্তু আমার চোখের সামনে আমি যা দেখছিলাম, তাতে ঐ তাত্ত্বিকদের লিখে যাওয়া কালো অক্ষরগুলো আরো নিকশ কালো হয়ে আমাকে বিভ্রান্ত করে দিচ্ছিল।
একজনের...
লিমেরিক
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৭:৩৪ সন্ধ্যা
বিয়ে মানে সংসার সেই দিন নাই আর
বিয়ে যেন সিড়ি এক উপরে উঠবার
খেলনা গাড়ি ভাংছে
ধরছে কেউ খামছে
কে কোথায় রাত কাটায় সময় নেই দেখবার।
আমরা ১৫কোটি মুসলিম, কিন্তু এমন কেন হলো?
লিখেছেন আবু সাইফ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৬:৩৪ সন্ধ্যা
জাতির চরম দুরবস্থা চলছে, যাঁরা রাজনীতি করেন আর যাঁরা করেননা, সর্বশ্রেণীর মানুষ আজ দুর্গতির শিকার!
চরম নিরাপত্তাহীনতা, প্রাণহানি ও সম্পদের ধ্বংস, সকল কিছুতে অনিশ্চয়তা, ইয়াতীম ও স্বজনহারা দুর্গত মানুষের আহাজারি ... বিবেকবান মানুষমাত্রেই চরম ব্যথিত ও উতকণ্ঠিত অসহায় অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন!
কিন্তু এমন কেন হলো???
কিন্তু এমন কেন হলো???
কিন্তু এমন কেন হলো???
আসুন একটু কারণটা খুঁজে...
মনে রাখার মত কিছু দিন - ব্লগার আবু সাইফ।
লিখেছেন ইবনে আহমাদ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০৩:১৩ দুপুর
আবু সাইফ। ব্লগিং জগতের সবার প্রিয়। আমার একটু বেশী প্রিয়। তবে আবু সাইফ আমার প্রিয় পরে। আগে তিনি শ্রদ্ধেয়। শ্রদ্ধা,সম্মান করার মত অনেক গুণ মহান আল্লাহ তাকে দিয়েছেন। তিনি সেগুলোর হেফাজত করেন বলে বিশ্বাস।
লম্বা চেহারার মানুষ। চেহারাতে পবিত্রতা ছাপ। কথা বলেন মেপে মেপে। শুনেন বেশী। ব্লগে মন্তব্য করেন সবার সেরা।
যে কোন বিষয় আলাপে তিনি বলেন কম। রাগ আছে। কিন্তু সেটা সত্যের জন্য।...
পেন্সিলে লিখা বাবার ডায়েরি (ধারাবাহিক উপন্যাসঃ পর্ব-২৬)
লিখেছেন মামুন ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:১২ দুপুর
ছোট খালাসহ খালার স্কুলে উনার দুই সহকর্মীর এম পি ও ভুক্তির ব্যাপারে বেশ সমস্যা হয়েছিল। ঘুষের টাকার পরিমাণ নিয়ে দরাদরিতে স্কুলের সাথে ওই কাজের দায়িত্ব যাদের ছিল তাদের বনিবনা হচ্ছিল না। খালু সেটা কোনভাবে জানতে পেরে নিজের লোক দিয়ে ম্যানেজ করেন খালার অজান্তেই। তার ক্ষমতার এটা একটা সদ্ব্যবহার ছিল সন্দেহ নেই। খালা ব্যাপারটা জেনে একেবারে রেগে যান। তিনি আমাকে ধরে নিয়ে খালুর...
কবর থেকে পর্ণগ্রাফি!!
লিখেছেন প্রশান্ত আত্মা ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:১৬ দুপুর
আমি আপনাদের সাথে একটা সত্য ঘটনা শেয়ার করতে চাই।আমি যখন ঘটনাটা শুনেছিলাম তখন অনেক কেঁদেছিলাম।মুসলিম দেশের একটি যুবক ছেলে..যে গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছিল।পর্ণগ্রাফির প্রতি ছিল তার মারাত্মক আসক্তি।আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুণ।সে তার কার্ডে অনলাইনে পেমেন্ট এর মাধ্যমে পর্ণ সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে রেখেছিল যার কারণে প্রতি সপ্তাহে পর্ণ মডেলদের সম্পূর্ণ নগ্ন ছবি তার মেইলে আসত।তার...
বিয়ের পূর্বেই ঘুম ভেঙ্গে গেল
লিখেছেন দ্য স্লেভ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:০৯ রাত
একটি বিশাল জাহাজ,যা কয়েকটা ফুটবল মাঠের সমান। তাতে করে বিদেশ ভ্রমনে বের হলাম। জাহাজ যখন শ্রীলংকার জলরাশিতে আসল তখন জাহাজের নাবিক এবং যাত্রীদের একাংশের সাথে ব্যপক গন্ডগোল শুরু হল। এক যাত্রী ক্ষিপ্ত হয়ে প্রধান নাবিককে গুলি করে হত্যা করল। এরপর শুরু হল তুমুল মারামারি।
এসময়ে আমি হাটছিলাম এবং আমার পাশে একটি মেয়েকে আবিষ্কার করলাম। তার সাথে পরিচিতিমূলক কথা হচ্ছিল। হঠাৎ মারামারিতে...
অশেষ আশীর্বাদ যখন অসহ্য অভিশাপ
লিখেছেন সন্ধাতারা ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:০৮ রাত
মুসলিমজাতি মনে প্রাণে গভীরভাবে বিশ্বাস করে ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান যেখানে রয়েছে মানবজীবনের আশীর্বাদপুষ্ট সর্বতোমুখী সমস্যার অব্যর্থ পূর্ণাঙ্গ সমাধান। আর এর বিপরীতে রয়েছে অবমাননাকর সংঘাতময় অভিশপ্ত জীবন। ইসলাম বিহীন নীতিভ্রষ্ট মানবজীবন আজ তাই হয়ে উঠেছে দুর্বিষহ, বিভীষিকাময়। খুদ কুঁড়ো খাওয়া কিছু ভণ্ড মুসলিম আজ প্রকাশ্য জনসভায় ইসলামের বিরুদ্ধে তথা দেশের...
রাতের অন্ধকারের সকল অনিষ্টকারিতা থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাচ্ছি
লিখেছেন সত্যলিখন ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:৫৮ রাত
রাতের অন্ধকারের সকল অনিষ্টকারিতা থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাচ্ছি
"বলো , আশ্রয় চাচ্ছি আমি প্রভাতের রবের ,এমন প্রত্যেকটি জিনিসের অনিষ্টকারিতা থেকে যা তিনি সৃষ্টি করেছেন৷এবং রাতের অন্ধকারের অনিষ্টকারিতা থেকে ,যখন তা ছেয়ে যায়৷ আর গিরায় ফুঁৎকারদানকারীদের ( বা কারিনীদের ) অনিষ্টকারিতা থেকে৷ এবং হিংসুকের অনিষ্টকারিতা থেকে , যখন সে হিংসা করে"৷সুরা আল ফালাক
"আর ব্যাপার হচ্ছে এই যে...
পেন্সিলে লিখা বাবার ডায়েরী (ধারাবাহিক উপন্যাসঃ পর্ব-২৪)
লিখেছেন মামুন ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:৪১ রাত
লাভলির চিঠিগুলিতে কিছু পরিবর্তনের ছোঁয়া লাগছিল। সে তার ঘরের মানুষের চেয়ে হলের সবকিছুর দিকে ঝুঁকে গেল। রুমমেটদের সাথে লেনদেন, ক্লাসের মজার বা তিক্ত কোন ঘটনা, পড়তে থাকা কোন উপন্যাস বা কবিতার বই, তার নিজের সম্পর্কে কারো মন্তব্য এসব ঘুরেফিরে আসতে লাগল। চিঠির পাতাসংখ্যা কমতে কমতে তিন পাতায় এসে স্থির হল। আমার সম্পর্কে তার আকুলতার জায়গাটা দখল করল আমার কুশল জিজ্ঞাসা - আমি কেমন...