কাউকে বের করে দেয়া সমাধান নয়, ভালোবেসে বুকে টেনে নিতে হবে সবাইকে
লিখেছেন মুহাম্মদ বিন সিরাজ ০২ মে, ২০১৬, ১২:৪৬ দুপুর
কোন সত্যকে সত্য দিয়ে আঘাতের পর আঘাতে জর্জরিত করেই সত্যে পরিনত করতে হয়। কিন্তু কোন ব্যাপারে খুব দ্রুত ইন্ডিং টানাটা যেন আমাদের অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। আমরা সব কিছুতে কেন যেন খারিজে বিশ্বাসী। একজন অন্যজনকে খারিজ করে দিয়ে তুষ্ট হই। এটি এখন আমাদের কাছে অনেক প্রেসটিজিয়াজ কাজও বটে। আমরা যেন এটি করার জন্যই দুই এক পাতা কুরান হাদিস চর্চা করছি। মতের সাথে মিলেনি বলে তুমি কোথাকার কে হুট...
- তুমি বৃষ্টিতে ভিজনা
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০২ মে, ২০১৬, ১২:৪৩ দুপুর
তোমাদের ছাদে ভোর রোদ ছিল
সেলোয়ার কামিজটা দোলছিল।
রেলিংয়ে বসে কাক ভাবছিল
ভাবনায় কিজানি কি চালছিল।
-
আকাশে কিছু মেঘ ভাসছিল
মেঘগুলো ধীরে জমাট বাঁধছিল।
মক্কা-মদিনার : স্মৃতি পর্ব-(৪)
লিখেছেন আবু তাহের মিয়াজী ০২ মে, ২০১৬, ১২:১৮ দুপুর
এই ক্ষুদ্র জীবন চলার বাঁকে বাঁকে সকলেরই প্রিয় কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত থাকে যা শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তির বাতিঘর হয়ে জ্বলজ্বল করে ওঠে আমোদী সূরে একান্ত নিরালায়। প্রতিক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে শুভদিন যেইমাত্র উঁকিঝুঁকি, সেইদিন হৃদয়ে সীমাহীন ভাবনার কলিগুলো ঊর্মিমালা সুর বইতে লাগলো। অন্তর জুড়ে বিরাজ করছিলো আশ্চর্য ধরণের এক অব্যক্ত ভাবনার। সারারাত দু’চোখে এক ফোঁটাও ঘুম এলো না। অজানা...
♥রোমান্টিক সিএনজি ড্রাইভার♥
লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ০২ মে, ২০১৬, ১২:১৮ দুপুর
=\\রোমান্টিক সিএনজি ড্রাইভাবঃ\\=
========>>>===========
রাত ৮ টায় বাসায় ফেরার সময় রাস্তায় একটি সিএনজি থেকে উচ্চস্বরে "আমার বুকের মধ্যেখানে মন যেখানে হূদয় সেখানে" বাংলা সিনেমার জনপ্রিয় গানটি শুনতে পেয়ে সিএনজিতে উকি মেরে দেখি মাত্র একজন বোরকা পরিহিতা মহিলা বসে আছে। আমার মত অনেকে গানটি শুনে সিএনজিতে এক নজর চোখ দিবেই। গানটি কাকে শুনাচ্ছে বু্ঝতে আর বাকী রইল না।
আমাদের দেশের নারীদেরকে বিভিন্ন কাজে ঘরের বাইরে যেতে হয়। কেউ স্কুল-কলেজে যায়। কেউ কাজে যায়। কেউ বা শপিং করতে যায়। নিন্মবিত্ত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর পরিবারের নারীদেরকে গনপরিবহনে আসা-যাওয়া করতে হয়। বিভিন্ন স্পটে দেখা যায় গাড়ী সংকটের কারণে পুরুষদের সাথে ধাক্কাধাক্কি করে তাদেরকেও গাড়ীতে উঠার প্রতিযোগিতায় নামতে হয়। আর গাড়ীতে এতটাই ভিড় থাকে যে অনেক সময় ইজ্জত নিয়ে টানাটানি শুরু হয়। নারী শাষিত দেশে নারীদের কস্টকর এই দৃশ্য দেখলে স্যতিই খারাপ লাগে।
নারীদের জন্য আলাদা বাস, টেম্পু, সিএনজি সার্ভিস থাকলে কতই না ভালো হতো। এই কাজটি নগরপিতায় করতে পারে। নগরী থেকে ব্যানার, বিলবোর্ড সরিয়ে ইতিমধ্যে নগরপিতা সুনাম কুড়িয়েছেন। এই কাজটি করতে পারলেও নারী সমাজ তার জন্য প্রাণভরে দুআ করবে।
খা নিজে কাম করে খা!
লিখেছেন মাহমুদ নাইস ০২ মে, ২০১৬, ১১:২৯ সকাল
অধিকার পাইয়া
কারেন্ট গাছে মাইয়া
খা নিজে কাম করে খা!
মিটিং আর মিছিলে
নদী খাল কি বিলে
সমহারে লাশ পড়ে যা!
একদিনেই ঘুরে দেখাতে পারেন আমাদের মহাস্থানগড়।
লিখেছেন নেহায়েৎ ০২ মে, ২০১৬, ১০:৫৯ সকাল
কইত্তা লদীর পাড়ের কাছে হামাকেরে ঘর,
বগুড়ার উত্তরে গেলে মাস্তানেরই গড়!
জাদুঘরের পাশে গড়ে উঠার সিড়ি।
মহাস্থান গড়(আমাদের স্থানীয়ভাবে বলে মাস্তান)। আমাদের জেলায় তাই অনেকবার দেখা। কিন্তু আমার বউ দেখেনি। তাই তাকে নিয়ে এবার গেলাম মহাস্থানগড় দেখাতে। সেজ আপার বান্ধবী একটা এসি মাইক্রো ম্যানেজ করলেন। তাতে আরো পোয়াবারো! ভাল মতোই ঘুরে দেখা হল আলহামদুলিল্লাহ।
বেহুলার বাসরঘর...
একবার যেতে দে না ....
লিখেছেন ডক্টর সালেহ মতীন ০২ মে, ২০১৬, ০৯:২৭ সকাল
এমনই এক ছোট্ট মাটির ঘরে আমার জন্ম। সে ঘরটি এখন নেই, ভেঙে গেছে। কিন্তু ঘরটির প্রতি আমার মমতা ভাঙেনি একটুও। আজও সে ঘরটির মমতা মাখা ছায়াশীতলতা আর আদর আমাকে আবেগাপ্লূত করে। মহানগরীরর ইট-পাথরের খাঁচায় থেকেও সর্বক্ষণ শান্ত ও নিতান্তই নিরীহ সে ঘরটিকে অবিরাম মনে পড়ে। ঘরটির কর্তী আমার মমতাময়ী মা- তিনিও চলে গেছেন না ফেরার দেশে। তাঁর আঁচলঘেরা অবিরাম স্নেহের সেই বাল্যকাল আমাকে উদাস...
বিশ্ব কিভাবে বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়- শেষ পর্ব ( ষড়যন্ত্র চলছেই)
লিখেছেন তট রেখা ০২ মে, ২০১৬, ০৬:০৯ সকাল
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
ثُمَّ نُنَجِّي رُسُلَنَا وَالَّذِينَ آمَنُواْ كَذَلِكَ حَقًّا عَلَيْنَا نُنجِ الْمُؤْمِنِينَ
অতঃপর আমি বাঁচিয়ে নেই নিজের রসূলগণকে এবং তাদেরকে যারা ঈমান এনেছে এমনিভাবে। ঈমানদারদের বাঁচিয়ে নেয়া আমার দায়িত্বও বটে। ( সুরা ইউনুসঃ আয়াত ১০৩)
১০ম পর্ব
১০ম পর্বের পর-----
১ম বিশ্ব যুদ্ধের সময় মেসোনিক সরকার গুলো ইসলামী খিলাফত এবং এর সকল অঞ্চল গুলো ধ্বংস করে করায়ত্ব করে। ঐ অঞ্চল...
مذہبی بحث میں نے کی ہی نہیں মযহাবী বাহাস ম্যায় নে কিয়ী হি নেহি
লিখেছেন উর্দু ফাউন্ডেশন ০২ মে, ২০১৬, ০৫:১৯ সকাল
مذہبی بحث میں نے کی ہی نہیں
فالتو عقل مجھ میں تھی ہی نہیں
[মযহাবী বাহাস ম্যায় নে কিয়ী হি নেহি
ফালতু আক্বল মুঝ মে থী হি নেহি]
তরজমা:
ধর্মীয় বাহাস আমি করি নাই কখনো
ফালতু আক্বল আমার মাঝে ছিলনা কখনো
ফিলিস্তিনিদের সমর্থন ইসলাম রক্ষারই নামান্তর: সর্বোচ্চ নেতা
লিখেছেন ইনতিফাদাহ ০২ মে, ২০১৬, ০৫:০১ সকাল
ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ইহুদিবাদী ইসরাইলের আগ্রাসনের মুখে মজলুম ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন দেয়া ইসলাম রক্ষারই নামান্তর। ফিলিস্তিনের ইসলামি জিহাদ আন্দোলনের প্রধান রামাদান আবদুল্লাহকে দেয়া সাক্ষাতে সর্বোচ্চ নেতা এ কথা বলেছেন।
গতকাল (রোববার) তিনি একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এতে আয়াতুল্লাহ...
বিনোদনমাধ্যমে অশালীনতা : সমাজ ভিত্তিতে ভূকম্পন
লিখেছেন Democratic Labor Party ০২ মে, ২০১৬, ০৪:৩৮ রাত
সুমাইয়া হাবীবা
৩০ এপ্রিল ২০১৬,শনিবার
সম্প্রতি জার্মান আইনমন্ত্রী ‘সুড়সুড়িমূলক’ বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছেন। আইনমন্ত্রী হাইকো মাসার মতে, বর্ষবরণের রাতে কোলনের রেলস্টেশনে অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য বিনোদনমাধ্যমের অতিরিক্ত যৌনতামূলক বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের প্রভাব রয়েছে। এসব বিজ্ঞাপন তৈরি ও প্রদর্শনের ফলে মানুষের মনে কুচিন্তার আবির্ভাব হয়। জার্মানির কোলন রেলস্টেশনে...
হুসেনী মুসলমান আর এজেদী মুসলমান: আমাদের কর্তব্য!
লিখেছেন সামসুল আলম দোয়েল ০২ মে, ২০১৬, ০৩:০৬ রাত
কী যে অবস্থা আমাদের দেশের মুসলমানদের! তারা কীভাবে সঠিক দ্বীন পালন করবে, এতো মত পথ আর তরীকা থাকলে?
একদল বলছে, তারা নাকি হুসাইনি মুসলমান, বাকিরা ইয়াযিদী মুসলমান! ওরা আবার সুন্নী মুসলমান! এদের প্রত্যেক গ্রুপে আবার ভিন্ন ভিন্ন প্রেসিডেন্ট রয়েছে। মানে- তাদের পীরবাবারা প্রত্যকেই দাবি করে" সে আন্তর্জাতিক সুন্নী বা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের প্রেসিডেন্ট"।
এরা মীলাদ-কিয়ামের ভক্ত,...
আমাদের এ মিছিল
লিখেছেন বদরুজ্জামান ০২ মে, ২০১৬, ০২:১৮ রাত
আমাদের পথ বড় বন্ধুর বড় রক্ত পিছিল
তবুও চলছে চলবে আমাদের এ মিছিল ।
‘
থামেনি থামবে না এ মিছিল কখনো কোনদিন
শহীদের প্রেরণা হ্রদয় জুড়ে চির অমলিন ।
যতই আসুক বাঁধা তবুও চলবে এ মিছিল । ।
‘
তুমি বিবেকবান হলে পারবেনা ক্ষমা করতে নিজেকে..... ✔✔✔ আব্দুর রহিম
লিখেছেন নুর আয়শা আব্দুর রহিম ০২ মে, ২০১৬, ১২:৪৫ রাত
জীবনে চিন্তার বিপরীতে অনেক কিছুই হয়, তাই বলে জীবনের মূল স্রোত থেকে সরে যেতে হবে এমন কোন কথা নেই।
...............
তুমি যেটাই করো
নীতির বাইরে তুমি নিস্ব!
তুমি যা করেবে বা করেছ
তোমার স্মৃতিতে আছে সে দৃশ্য।
অভিনন্দন কাজী সালাউদ্দীন
লিখেছেন তায়িফ ০১ মে, ২০১৬, ১১:৪৩ রাত
সাবেক বাফুফে সভাপতি এস এ সুলতানকে গালাগালি করে যখন সালাউদ্দীন সহসভাপতির পদ থেকে প্রদত্যাগ করেন তখন ফিফা রেংকিং এ বাংলাদেশ ছিল ১৪৪ । ৮ বছর তিনি বাফুফে শাসন করে ১৫০ কোটি টাকা নিজের পকেটে ভরে বাংলাদেশের রেংকিং ১৮২ তে নিয়ে গেছেন।
প্রথম আলোর রিপোর্টকে তিনি ওত গুরুত্ব দিয়েছেন ডিডু কে নজির বিহীন ভাবে সরিয়ে দিয়েছেন নিজের বন্ধুকে কোচ বানাবেন বলে।
তিন আফ্রিকানকে দলে নিয়েও প্রথম...