তিস্তা এবং তিস্তা পাঁড়ের কাঁন্না পর্বঃ২
লিখেছেন shaidur rahman siddik ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৭:৪৩ সন্ধ্যা
তিস্তা মরলেও কাঁন্না..মারলেও
কাঁন্না...পর্বঃ২
..পাশের গ্রামের অনেক পাড়া পড়শী ছিলো যাদের ছিলো গোঁলা ভরা ধান,গোয়াল ভরা গরু-ছাঁগল হাঁস মুরগি।জমি ভিটা আবাদি জমি,কলা বাগাঁন,সুপারির বাগান,সবজ্বির জমি। তাদের ছিলোনা কোন কষ্ট কোন দূঃখ, তবে....মনের মাঝে ছিলো একটি ভয় এবং আতংক যে কখন আমাদের কেও ঐ শর্বনাসা তিস্তার কঁবলে পড়তে হয়।
তবে তারা ভালো করেই জেনেই রাখতো যে_আমাদেরকেও ঐ পাড়ার...
মধ্যপ্রাচ্যে কেমন আছি আমরা ( পর্ব - ১)
লিখেছেন প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৬:৩৯ সন্ধ্যা
সাগরের বজ্র আওয়াজ আর মরুভূমির বালুর ওপর সূর্যের ৪০-৪৮ ডিগ্রী গরমের তীব্রতা যা ছিল শুধুই কল্পনা কিন্তু তা বস্থবে দেখতে হয় সর্বোচ্চ ৩৫ ডিগ্রী গরমের তীব্রতা দেখার মত মানুষদের। দেশ থেকে বহু দূর মা বাবার প্রত্তক্য ভালবাসা থেকে বঞ্চিত হয়ে প্রবাসে আসতে হয় ভাতের জন্য , বাঁচার জন্য যুদ্ধের আগেই যুদ্ধে নেমে পড়তে হয় আমাদের মত প্রবাসীদের।
সৌদি আরব ,সংযুক্ত আরব আমিরাত ,কাতার ,কুয়েত...
শী’আ সাম্রাজ্যবাদঃ ইসরাঈল ও মার্কিনীদের সাথে ইরানের অঘোষিত সখ্যতা
লিখেছেন আবদুস সবুর ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৬:০৫ সন্ধ্যা
ইরানের কথাবর্তায় মনে হয়, এরা পাক্কা মার্কিন এবং ইসরাঈল বিরোধী। অথচ তাদের কাজ কর্মে তা প্রকাশ পায় না।
যেমন- গত ইরাক বিরোধী যুদ্ধে (Iran–Iraq War, যা “প্রথম পার্সিয়ান গাল্ফ ওয়ার” নামেও পরিচিত, ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ থেকে ২০ আগস্ট ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ সাত বছর, ১০ মাস, ৪ সপ্তাহ ১দিন ধরে চলেছিল।) সেখানে ইরানের পক্ষ থেকে “শয়তানের বুযুর্গ” নাম দেয়া আমেরিকা ও তার অনুচর ইসরাঈলীদের কাছ থেকে ইরানীরা...
তিস্তার দুঃখ (অর্ধেক প্যারোডি)
লিখেছেন ডাঃ নোমান ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৫:৫৯ বিকাল
তিস্তারে তিস্তা তুই কোথায় থাকিস বল
তুই কি শুধু ভারতের ভিতর জলে টলমল
বাংলার ভিতর কেন রে তোর মাতৃক্ষরা রূপ
ব্যারেজ দিয়ে থামিয়ে দিছে। মনেতে দুঃখ খুব!
মমতার তোকে দিয়েছে কষ্ট? কুলক্ষনে কথা
হাসিনাও বোঝেনি কবি বুকে দিয়েছে ব্যথা।
২৩.০৪.২০১৪
আমরা কি সতর্ক একালের মীর জাফর, জগৎশেঠ, রাজ বল্লব প্রমূখের ব্যাপারে?
লিখেছেন উদাস পথিক ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৪:৪০ বিকাল
১৭৫৭ সালে ভাগিরথী নদীর তীরে পলাশীর আম্রকাণনে নবাব সিরাজ উদ্দৌলার পরাজয়ের মাধ্যমে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়ে যায়। ইতিহাস লিখিত হয়েছে এভাবে- ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর সেনাপতি লর্ড ক্লাইভের কাছে পরাজয় বরণ করেন বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার নবাব সিরাজউদ্দৌলা। সত্যি কি সিরাজ ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছে হেরেছিলেন? নাকি হেরেছিলেন মীর জাফর, জগৎশেঠ, রাজ বল্লব প্রমূখের বিশ্বাসঘাতকতার...
জীবন যাত্রার মান নির্ভর করে জ্ঞানীদের সৎ চিন্তা চেতনা, নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থেকে দূরে থাকার মাধ্যমে
লিখেছেন মহিউডীন ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৪:১১ বিকাল
জ্ঞানবিজ্ঞান, কাব্য-সাহিত্য, বুদ্ধিচর্চা ও মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশে শহুরে জীবনের অবদানকে খাটো করে দেখার কোনো অবকাশ নেই। আঠারো শতকে লন্ডনের কফি হাউসে নাগরিক সমাবেশে রসায়ন, প্রতিক্রিয়াশীল রাজনীতি ও জ্ঞানবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা হতো। প্যারিসের লেফট ব্যাংক বারে পাবলো পিকাসো সৃষ্টি করেছিলেন তাঁর অনবদ্য শিল্পকর্ম। শেক্সপিয়র বা জেমস জয়েসের অনবদ্য সৃষ্টির সূত্রপাত হতো না যদি তাঁদের...
বাংলাদেশে কত শতজন নাস্তিক হলেও আমরা তার খবর রাখি না, তবে পাশ্চাত্যের কেউ ইসলাম গ্রহণ করলে আমরা তা গুরুত্বের সাথে প্রচার করি।
লিখেছেন েনেসাঁ ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৪:০২ বিকাল
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল পিস কনভেনশনে ৩৭ জন ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে আছেন ইসকান্দের এমিয়েন দে ভ্রাই যিনি আর্ন্যুদ ভ্যান দোর্নের ছেলে।
আর্ন্যুদ ভ্যান দোর্ন হচ্ছেন বিখ্যাত ডাচ নীতিনির্ধারক এবং আলোচিত ইসলামবিদ্বেষী ছবি ‘ফিতনা’র পরিবেশক। এ ছবিটি ২০০৮ সালে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল।
তিন দিন ব্যাপী দুবাইয়ের ঐ সম্মেলনে তার ইসলাম গ্রহণ সবাইকে বিস্মিত করেছে। এখানে...
শিক্ষা ব্যবস্থার ত্রুটি এবং লোভ
লিখেছেন তারেক ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:৫৭ দুপুর
আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার একটা ত্রুটি এবং লোভ আছে।
ত্রুটি টা হলো আমার আসলে কোন ধরণের প্রফেশনাল দরকার এবং কোন লেভেলের দরকার, সেটি আমরা দেখি না।
যদি দেখতাম তাহলে বিবিএ .. এমবিএ এত দরকার হতো বলে মনে হয় না।
লোভটা হলো আমার ছেলে বা মেয়ে ডাক্তার হবে, ইঞ্জিনিয়ার হবে- কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা কামাবে।
আসলে এখানে বড় একটা জিনিস অনুপস্থিত। সেটি হলো মানুষ হওয়া।
আমরা পূর্ণভাবে মানুষ হতে পারিনি বলে...
মনোকষ্ট
লিখেছেন সালাহ খান ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:৩৪ দুপুর
চাঁদের দিকে তাকাতেই
চোখ গেল থেমে ।
আসবে বুঝি প্রিয় চাঁদ
আমার কাছে নেমে ।
চাঁদ খুব কাছে এল
মাটির পৃথিবীর ।
তোমরা যারা দ্বিতীয় বিবাহ করতে চাও
লিখেছেন প্রেসিডেন্ট ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:১০ দুপুর
শিরোনাম দেখে যারা ভাবছেন এখানে দিল্লী কা লাড্ডু দ্বিতীয়বার খাওয়ার রসদ উপকরণ আছে, তারা নিশ্চিত হতাশ হবেন।
নতুন বাসায় উঠেছি প্রায় তিন মাস হতে চলল। অনেক পরিবারের সাথে পরিচয় হলেও একদম পাশের ফ্ল্যাটের পরিবারটি সম্পর্কে একদম জানা হলোনা। তাঁরাও সবাইকে এড়িয়ে চলেন। কেমন যেন একটু পালাই পালাই ভাব। ঐ পরিবারে মাশাল্লাহ এক হালির বেশি বাচ্চাকাচ্চা, কাছাকাছি বয়সের দুইজন মহিলা আর...
উয়ায়ছ এর উপদেশ
লিখেছেন খাজা উয়ায়ছ ভক্তদের গোলাম ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:০৬ দুপুর
খাজা উয়ায়েছ আল কারণী (রাহ.) বানী
উপরে উঠিতে ইচ্ছা যখন করেছি,
নম্রতার মধ্যে আমি নিশ্চয় পেয়েছি।
পরকালে মাতব্বরী যখন চেয়েছি,
মানুষের উপকারে, অর্জন করেছি।
সাহায্য মনুষ্য হতে যখন চেয়েছি,
সত্যতা হইতে তাহা নিশ্চয় পেয়েছি।
আর ক'টা দিন বেঁচে থাকার আশাতে!
লিখেছেন কুশপুতুল ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:৫৯ দুপুর
গরম গিয়ে উঠছে এবার চরমে,
কি যে কষ্ট বলতেছি না শরমে।
রাত বরোটায় কারেন্ট মামা পালালো,
হায়রে মরণ, কি জ্বালা যে জ্বালালো।
লাফিয়ে গিয়ে ছাদের ওপর হাঁটলাম,
ঘণ্টাখানেক হায়হুতাশে কাটলাম।
কারেন্ট এলে দেৌড়ে গেলাম বাসাতে,
যেভাবে হারিয়ে গেলো হাতে লেখা চিঠি !
লিখেছেন মামুন আব্দুল্লাহ ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:৫২ দুপুর
এমন এক সময় ছিলো মানুষের কাছে সংবাদ ও যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ছিলো হাতে লেখা চিঠি এবং মানুষ তার আপনজন ও কাছের মানুষের নিকট খরব পৌছানোর জন্যে চিঠির ওপরই নির্ভর করতেন ! দেশ বিদেশে প্রিয়জনের কাছে খবর ও সংবাদ বিনিময়ের মাধ্যমটি আজ হারিয়ে গেছে । বেশিদিন আগের কথা নয় আজ থেকে ৮/৯ বছর আগেও চিঠিই ছিলো যোগাযোগের জন্যে মানুষের প্রধান ভরসা ! সময়ের পরির্বতন ও প্রযুক্তি আবিস্কারের কাছে এই...
‘‘বাংলাদেশে কি বিদ্যুত যায় নাকি মাঝে মাঝে আয়’’
লিখেছেন রাজু আহমেদ ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:৩৬ দুপুর
চলছে বৈশাখের প্রখর তাপদাহ । সূর্যের তাপের তীব্রতায় বাহিরে বের হওয়ার উপায় নাই । ছাতা মাথায় বের হলে মনে হয় যেন খালি মাথার চেয়ে তাপ আরও বেশি লাগে । তবুও জীবিকার তাগিদে, জীবনের প্রয়োজনে মানুষকে ঘর থেকে বের হতে হয় । মাটিপোড়া রৌদ্রে যারা আর্থিকভাবে কিছুটা স্বচ্ছল তারা খুব ঠেকায় না পরলে বাসা-বাড়ি থেকে বের হন না । পরিবারের মুরুব্বীরা বাচ্চাদেরকে তো বের হতেই দেন না । বছর পরিবর্তনের...
বাংলাদেশ আজ হয়ে যাচ্ছে ভারতের একটি অঙ্গরাজ্য।
লিখেছেন ইসলাম ঈভান ২৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০২:২৪ দুপুর
এ তো একটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। চাইলেই হয়ে যেতে পারবেন আমাদের মাননীয় সরকার প্রধান এই দেশের মানে বাঙলাদেশের মুখ্য মন্ত্রী।
যে দিন বিল পাশ হয়ে যাবে সাথে সাথে আরো একটা এজেন্ডাও পাশ হয়ে যাবে সেটা হবে বাঙলা ভাষাভাষির পাশাপাশি ভারতের অঙ্গরাজ্য বাঙালীকেও হিন্দী ভাষা রীতিতে চতুর্ষপদ হতে হবে।
সাথে সাথে এ ও হতে পারে যে আমাদের জাতীয় সংগীতের খানিকটা পরিবর্তন ও হতে পারে। খানিকটা এ...