চলো যৌবনের আনন্দে মেতে উঠি

লিখেছেন Mujahid Billah ০১ জুন, ২০১৪, ০৩:২২ দুপুর

সেক্স করার জন্য মেয়েদের এতোটা কষ্ট করতে হয় ভাবলেই গা শিওরে ওঠে! কতটা সেক্স পাগল ওরা! প্রথমে হাজার সেক্রিফাইজ করে একটা প্রেম টিকিয়ে রাখতে হয়। অতঃপর মা- বাবাকে ঠকাতে হয়। ভাইয়াদের ঠকাতে হয়। প্রেমিকের বন্ধুর কাছে ছোট
হতে হয়। অতঃপর সেক্স! আবার যদি সেক্স করে প্রেগনেন্ট হয়ে যায় তাহলে দুনিয়াতেই সে কিয়ামত দেখতে পাবে!একটু বুঝিয়ে বলতে.......
একটা গল্প বলিঃ
ছেলেমেয়ের গভীর...

কিভাবে বুঝবেন কোন প্রোডাক্টস (যেমনঃ চকলেট, চিপ্‌স) আমাদের জন্য হালাল না হারাম?

লিখেছেন স্বপ্নচারী মুসাফির ০১ জুন, ২০১৪, ০৩:১৯ দুপুর


আগেই বলে রাখা ভালো Jew-রা কিন্তু শুকর বা শুকর রিলেটেড কোনো পণ্য খায় বা পান করে না। এইজন্য তাদের অনেক সংস্থা আছে যারা পণ্যের সার্টিফিকেশন করে থাকে যা “Kosher Certification” নামে পরিচিত। এই সংস্থাগুলো মূলতঃ শুকরের বা সর্বোপরি মাংসের অস্তিত্ব আছে বা এলকোহল আছে এমন প্রোডাক্ট সার্টিফাইড করে না।
যদিও সংস্থাগুলো ইহুদীদের, আমরাও কিন্তু এগুলো ফলো করতে পারি। কারণ এই ক্ষেত্রে আমাদের সাথে মিল আছে...

Drooling Droolingকাঁচা আমের টক ঝাল মিষ্টি আচারDrooling Drooling Drooling

লিখেছেন পবিত্র ০১ জুন, ২০১৪, ০৩:০৭ দুপুর

সাধারণত সবাই আচার টক বানিয়ে থাকে। তাই যাদের টক পছন্দ না তারা খেতে পারেনা। কিন্তু এ আচারটি যারা টক বেশী পছন্দ করেনা তাদের খুব পছন্দ হবে। একবার এ আচারটি খেলে শুধু খেতেই মন চায়বে। Eat Eat Eat
কাঁচা আম - ১৬ টি
সরিষা বাটা - ২ টিবিল চামচ
টালা শুকনো মরিচ গুঁড়াে - ৪ টেবিল চামচ
পাঁচফোড়ন টেলে নিয়ে গুঁড়ো - ২ টেবিল চামচ
আখের গুড় - বড় ২ কাপ
সরিষার তেল - প্রয়োজন মতো

রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-৩৭)

লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০১ জুন, ২০১৪, ০৪:৩২ বিকাল

পর্ব-৩৬
অনেকক্ষণ পর ভেতর থেকে ছবি হাতে ফিরে এসেছে বিপু। চেয়ারে বসতেই অনুরোধের সুরে জানতে চেয়েছে,
- স্যার। আপনি কি আমাকে আর্ট শেখাবেন? আমার খুব ইচ্ছে করে...।
- ঠিক আছে। মাথা নেড়ে অকপটে সমর্থন জানালাম। ভাবছি, অবুঝের এ পাগলামী কে থেমে দেয়ার জন্য সব কিছুতে হ্যা বলাই বুদ্ধিমানের কাজ। আবেগের মানুষদের মুখের উপর কিছু বলতে নেই। বরফ যেমন আগুনকে নিভিয়ে দেয়, আবেগী মানুষকেও মিছে বাহানায়...

অপঠিত কবিতা

লিখেছেন ডক্টর সালেহ মতীন ০১ জুন, ২০১৪, ০২:৪১ দুপুর

একটি কবিতা লিখেছিলাম ক’দিন আগে
এক সুমধুর সন্ধ্যায়,
পাখিদের কুজন কলতানে হাসছিল লাল ডগডগে অস্তমান সূর্য ঠিক আমারই দিকে তাকিয়ে
মহানগরীতে পশুর পায়ের ধূলী উড়েনা সেভাবে-
তাই চমৎকার গোধূলী এখানে মিলে না কখনো
এ সব আক্ষেপই ছিল আমার কবিতার বিষয়বস্তু
কিন্তু আমার সে কবিতা কেউ পড়েনি,

সালাম ও শুভেচ্ছা

লিখেছেন মগ মগ ০১ জুন, ২০১৪, ০২:০১ দুপুর

Good Luck Good Luckটুডে ব্লগে নতুন সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা Good Luck Good Luck

মাধবপুর লেক (ছবিসহ)

লিখেছেন ওমর বিশ্বাস ০১ জুন, ২০১৪, ০১:৫৩ দুপুর

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার মাধবপুর চা বাগানে মাধবপুর লেক। উপজেলা সদর থেকে দূরত্ব হলো প্রায় ১৫ কিলোমিটার। আর মৌলভীবাজার থেকে এর দূরত্ব ৪০ কিলোমিটার। অত্যন্ত নয়নাভিরাম এলাকা। পাহাড় আর সমতলের মিশ্র সৌন্দর্য আরো আকর্ষণীয়। চারপাশ সবুজ আর সবুজ। মাধবপুর চা বাগানের ভেতরে এর অবস্থান।
স্বচ্ছ পানি, শাপলা, বাঁধানো ঘাট, সবুজ নিসর্গ লেকের আকর্ষণ বাড়ায়।
কাছাকাছি আছে দ্বিতীয়...

আল্লাহ আমাদের জন্য যাহা কিছু করেন তা মঙ্গলের জন্যই করেন।

লিখেছেন মুজাহিদ হোসাইন সজিব ০১ জুন, ২০১৪, ০১:৩৭ দুপুর

শিক্ষনীয় অসাধারণ একটি গল্প। আশা করি কেউ পড়তে মিস করবেন না ।
এক রাজার এক উজির ছিল। উজিরটা সবসময় যেকোন অবস্থাতেই রাজাকে বলতো "রাজা মশাই, কখনো মন খারাপ করবেন না। কেননা আল্লাহ যা করেন তা মঙ্গলের জন্যই করেন।" একদিন রাজা ও তার উজির বনে শিকারে যেয়ে নিজেরাই এক হিংস্র প্রাণীর আক্রমণের শিকার হলো। রাজার উজির সেই হিংস্র প্রাণীটাকে মারতে পারলেও, ততক্ষণে রাজা তার একটা আঙুল খুইয়ে বসেছেন...

গ্রামীণ-দেশজ খেলা যা আর খেলা হয়না তেমন—পরিচয় করিয়ে দিই আপনাদের সঙ্গে পর্ব: ০৬

লিখেছেন গোলাম মাওলা ০১ জুন, ২০১৪, ০১:৩০ দুপুর

গ্রামীণ-দেশজ খেলা যা আর খেলা হয়না তেমন—পরিচয় করিয়ে দিই আপনাদের সঙ্গে পর্ব: ০৬

পর্ব: ০৫
রুমাল চোর
একটি চমৎকার বুদ্ধিমত্তার খেলা হচ্ছে রুমাল চোর খেলা। অনেক অঞ্চলে এটি ‘মুড়াখেলা’ নামে পরিচিত।
গ্রামাঞ্চলে সাধারণত বনভোজন, স্কুলে বা গ্রামে ছেলে মেয়েরা কিংবা কোনও অনুষ্ঠানে সময় কাটানোর জন্য এক সময় অপরিহার্য ছিল ‘রুমাল চোর’ খেলা। কারণ, এই খেলায় একটি রুমাল অথবা এক টুকরো...

কিশোরবৃক্ষ

লিখেছেন দুর দিগন্তে ০১ জুন, ২০১৪, ০১:২৯ দুপুর

এক কিশোরবৃক্ষ ! বসন্তের প্রথম প্রহরে,
উর্ধালোকে লকলকিয়ে বেড়ে উঠেছিলো,
লতায় পাতায় রঙবেরঙা ফুলেলো মোড়ক,
নবনব মাত্রা, শোভাবর্ধন করা অবিরাম প্রয়াস,
উঁকি দিচ্ছিলো যৌবনদীপ্তি পূর্বাগোমনী ক্যানভাস । ।
এক মালি ! সাজালো উপবনে বৃক্ষরাজি,
দেখালো বেড়েওঠা পথ, আলোআঁধাঁরীর ডাক,

প্রাণাধিক প্রিয়তমাকে “প্রাণদণ্ড” !!!!!!

লিখেছেন সন্ধাতারা ০১ জুন, ২০১৪, ১২:৫০ দুপুর


বিচারকের মঞ্চে বসা একজন শাসকের অতুলনীয় সততা, মহানুভবতা, ন্যায়পরায়ণতা, ও আদর্শিক মূল্যবোধে অভিভূত হয়ে দু’চোখে আনন্দাশ্রু গড়িয়েছিল গভীর শোকে শোকাচ্ছন্ন এক অসহায় হৃত বিহ্বল পরিবারের। এই অবিশ্বাস্য শ্বাসরুদ্ধকর সত্য কাহিনী সেদিন মানুষের বিবেককে বিপুলভাবে আলোড়িত করেছিল। গোটা দেশজুড়ে সর্বস্তরের মানুষের হৃদয়ে শুরু হয়েছিল তোলপাড়। যে রায় ইতিহাসের পাতায় আজও অম্লান হয়ে জ্বল...

নেতাদের চরিত্র ফুলের মত পবিত্রঃ বাংলা নিউজের জিনিয়ারা বার বার গরুর রচনা লিখে কেন !!! (রিপোস্ট)

লিখেছেন তীর্যক১০ ০১ জুন, ২০১৪, ১২:২৫ দুপুর

একটি বহুল পরিচিত গল্প। জনৈক ছাত্র সব পরীক্ষায় একই রকম গরুর রচনা লিখে আসে। একবার শিক্ষক মশাই বু্দ্ধি খাটিয়ে পরীক্ষায় প্রশ্ন করলেন নদীর রচনা লিখার। এবার ছাত্র লিখলো, আমাদের বাড়ীর পাশে একটা নদী আছে, নদীর নাম অমুক। সে নদীতে প্রতিদিন একটা গরু পানি খেতে আসে। সেই গরুর চারটি পা আছে, দু'টি কান আর দুটি চোখ ...... আবার সেই গরুর রচনা।

জিনিয়া জাহিদদের হয়েছে ঠিক সেই দশা। নারায়নগন্জী আওয়ামি...

৭২-৭৫ এর বাংলাদেশ ও শেখ মুজিব সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর মন্তব্য ও হালের মজীনার মন্তব্য বিশ্লেষন।

লিখেছেন মাজহার১৩ ০১ জুন, ২০১৪, ১১:৪০ সকাল


ততকালীন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বাংলাদেশ সম্পর্কে বলেছেন-A bottomless basket ।
শেখ মুজিব সম্পর্কে বলেছেন-, He is a first class agitator, Second class politician and third class administrator।
ঐ সময়ে তলাবিহীন ঝুড়ি থাকাটাই স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু হালে হেনরী কিসিঞ্জারের উত্তরসুরী ড্যান মজিনা বাংলাদেশ সম্পর্কে বলেছেন উলটো কথা। কিন্তু শেখ মুজিব সম্পর্কে হেনরী কিসিঞ্জারের উক্তির বিপরীতে কোন ধরনের কাংখিত মন্তব্য...

নেংটা ছিলাম, আবার নেংটা হয়ে গেছি!!!!

লিখেছেন পিন্টু রহমান ০১ জুন, ২০১৪, ১১:৩৩ সকাল

বাঙলী জাতটাই এমন!
আজীবন দাসত্বের সাথে সখ্যতা।
বিশ্বকাপ ফুটবল উপলক্ষে যেভাবে ভিনদেশী পতাকা উড়ছে, তাতে মনে হতে পারে পুনরায় আমরা কলোনীতে রুপান্তরিত হয়েছি!!!

আমার কাছে লেখা একজন প্রিয় মানুষের চিঠি- আজো হৃদয়ে আগলিয়ে রাখি

লিখেছেন আতিকুর রহমান ফরায়েজী ০১ জুন, ২০১৪, ১১:২১ সকাল

এই চিঠিটার অবদান আমার জীবনে অসামান্য। কোন একজন ব্যাক্তি যে আমাকে তার এই চিঠিটি লিখে অনুরিক্ত করেছিল সাহিত্যের পথটা আর একটু প্রসারিত করার জন্য। তারপর অনেকগুলো দিন সাহিত্যের পথে অতিবাহিত করেছি। তার দিকে আর পিছন ফিরে তাকাবার কোন সুযোগ হয়নি। আমার জীবনের এই শ্রেষ্ঠ চিঠিটি আপনাদের কাছে উপস্থাপন করলাম। আশাকরি আপনারাও চিঠিটি পড়ে আবেগাপ্লুত হবেন।
“আমি সত্যি বুঝতে পারছিনা ঠিক...