'পা কাটার মিছিল: লিমন থেকে সাজু'; পুলিশি বর্বরতার শেষ কোথায়?
লিখেছেন মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:০৪ রাত
বাংলাদেশের আইন-শৃংখলা বাহিনী একটি অসভ্য ও বর্বর বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। এই অসভ্য বাহিনীর বর্বরতায় বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছে দেশের জনগন। ভাড়াটিয়া খুনী র্যাব ঝালকাঠির লিমনকে পায়ে গুলি করে পঙ্গ করে দিয়ে আবার তাকে সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়েছে, পায়ে গুলি করে পঙ্গু করার সেই মিছিলে শামিল হয়েছে তিন সন্তানের জননী চট্রগ্রামের সাতকানিয়ার সজোয়ারা বেগম সাজু (৪০)। খবরে প্রকাশ বাপের বাড়িতে বেড়াতে...
ফাক ইউ প্রথম আলো
লিখেছেন কাউসার আরিফ ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৫৭ রাত
নিজের বুক দেখাতে আপত্তি জানিয়েছেন সানি লায়ন নিজের উলঙ্গ তেঁতুল আর পর্দার সামনে দেখাতে চান না তিনি '‘রাগিণী SMS -2'’ মুভিতে স্নান ঘরে একটি দৃশ্যে বক্ষ অনাবৃত করার প্রস্তাব করা হয়েছিল সানিকে সানি লায়ন বুঝিয়ে দিলেন তিনি এখনো সত্বী (পর্ণ ষ্টার সানি লায়নকে নিয়ে এরকম_ই সত্বী মার্কা প্রতিবেদন করেছে ''প্রথম আলু)
জিসম-২ মুভিতে সেক্সুয়াল অভিনয় করার পর সাংবাদিক যখন সানি লায়নকে বলেছিলোঃ...
কাব্যে সূরা-ফিল
লিখেছেন রফিক ফয়েজী ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৪৬ রাত
শুনেছ কি বড় বড় হস্তির কাহিনী
যা নিয়ে এসেছিল আবরাহার বাহিনী
ভাঙ্গিতে আমার ঘর,
আমার সৃষ্টি মানুষের তৈরি
মূর্তিকে তারা করিবে আপন
আমায় করিয়া পর।
বেশি কিছু নয় ছোট্ট পাথরকুচি
মুসলমানদের কোরবানীতে যাদের চুলকানী লাগে…
লিখেছেন মেরাজ ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৩০ রাত
বিশ্বের একমাত্র হিন্দু দেশ হলো নেপাল, আর সেখানেই প্রতিবছর চলে নির্বিচারে পশু হত্যার উম্মাদনা। এ যেন দেখেও না দেখার ভান করা।
গাধিমাই উৎসব নেপালের কয়েক হাজার বছর ধরে চলমান এক পশু হত্যা উৎসব। শক্তির দেবী রুপে খ্যাত “গাধিমাই’কে পূজা করতে এ পশু হত্যা উৎসব করে হাজার হাজার অন্ধভক্ত প্রতি পাচঁ বছর অন্তর অন্তর।
গাধিমাই উৎসবটি অনুষ্ঠিক হয় নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর প্রায় ৭০ মাইল...
Mysterious But Hilarious Eid Celebration !!!!
লিখেছেন লজিকাল ভাইছা ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:০৭ রাত
অনেক ভেবেচিন্তে শুক্রবার সন্ধ্যায় শুরু করলাম ঈদ যাত্রা। প্রবাসে যেহুতু ঈদ মাত্র ১ দিন, তাই আমি সচারাচর একদিন আগ থেকে ঈদ উৎসব শুরু করি।যাত্রার শুরু থেকে কিছু অদ্ভুত কিন্তু আনন্দময় ঘটনা ঘটতে থেকে আমার সাথে। প্রাণপ্রিয় মানুষটির সাথে ঈদ উৎসব করার অদম্য ইচ্ছা নিয়ে ছুটলাম বাস ষ্টেশন, ওমা একি কাণ্ড আজ বাস স্টেশন টা ঢাকা শহরের সায়েদাবাদ এর মত মনেহচ্ছে ক্যা? অন্য দিন দেখি দুবাই থেকে...
স্বাধীনতা বিরোধী বলতে আসলেই কিছু আছে কী ?
লিখেছেন পদ্ম পাতা ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:৩০ রাত
স্বাধীনতা বিরোধী বলতে আসলে কিছুই নেই । পাগলেরও স্বাধীনতাবোধ আছে, সেও পাগলা গারদ থেকে মুক্তি চায় । দুনিয়ার সব পাগল বোধহয় এই এক জায়গায় সুস্থ । পার্থক্য হয় শুধু স্বাধীনতাবোধে । আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কথাই চিন্তা করুন । দেশের সিংহভাগ মানুষই পাকিস্তানের হাত থেকে মুক্তি চেয়েছিলো । তারা মনে করেছিলো পাকিস্তান থেকে আলাদা হলে মুক্তি মিলবে, তারা স্বাধীন হবে । অপরদিকে, জামায়াতসহ আর...
শুদ্র দ্য গংরিড: বন পুরাণের ভবিষ্যৎবাণী
লিখেছেন মোস্তাফিজ ফরায়েজী জেরী ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:২৩ রাত
শুদ্র দ্য গংরিডের দ্বিতীয় অধ্যায় আজ সকালে লিখেছি। এখন প্রকাশ করলাম। আশা করছি তৃতীয় অধ্যায় এক-দু'দিনের ভিতর শেষ করতে পারবো।
-লেখক, মোস্তাফিজ ফরাজেয়ী জেরী
-----------------------------------
রাজা আজাকার প্রস্তাব নিয়ে বনে বড় সভা ডাকে বাঘ। শিয়াল পন্ডিত জঙ্গলের প্রধানদের সে সভায় আমন্ত্রণ জানায়। হাতি, হরিণ, কুমির, বানর, খরগোশ, মহিষ সবাই সেই সভায় আসে। বাঘ একটা উঁচু জায়গায় বসে। তার বামপাশে বসে শিয়াল...
"cetona" = kkhomota-okkhomotar mapokaThi
লিখেছেন রাজাকারের বেয়াই ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৮:৪৯ রাত
"চেতনা" এমনি এক অস্ত্রের নাম যার প্রভাবে ১০ থেকে ১২ টা ছাগলের জন্য ঢাকার প্রাণ কেন্দ্রে বিরানীয় নিরাপত্তার ব্যাবস্থা হয়ে যায়। কিন্তু দেশের ৯৫ ভাগ জনসংখ্যার প্রাণের দাবি আদায়ে এই ঢাকায় এক রাত সময় মিলেনা। এই চেতনার শ্লোগান শুনতে শুনতে শ্রবন অংগ আজ বেকার হবার পথে। সংসদ থেকে বাথরুম সবখানেই চেতনা। কিন্তু এই শ্লোগানে যাদের মুখ আজ ফেনাভর্তি তারা ও জানে না আসলে বিষয়টা কি? কোথাকার...
আলিয়া ইযযেতবেগভিচের সংগ্রামী জীবন
লিখেছেন এরবাকান ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৮:৩১ রাত
আলিয়া ইযযেত বেগভিচ হলেন গোটা দুনিয়ার ইসলামী আন্দোলনের একজন মহান পুরুষ। বিংশ শতাব্দীতে জন্ম লাভ করা এই মহাপুরুষ দুনিয়াবাসীর সামনে পেশ করেছেন অনেক বিরল দৃষ্টান্ত। বসনিয়া হেরসেক এর স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান নেতা যার হাত ধরেই বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা মুক্তি পেয়েছিল পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে। বিশ্ব মোড়লদের প্রত্যক্ষ ও পরুক্ষ মদদে আজকে সিরিয়া ও ফিলিস্তিন সহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে...
ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয় , তবে সব ধর্মই থাকবে কিন্তু ইসলাম থাকবে না ...!!!
লিখেছেন সিংহ শাবক ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৪১ সন্ধ্যা
আমরা সবাই উদার হতে পছন্দ করি । তাই সকল ধর্মের প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল । সকলে নিজ নিজ ধর্মীয় কার্যাবলী বা বিধান পালন করবে এটাইতো স্বাভাবিক নিয়ম । সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি একটি সমাজ বা একটি রাষ্ট্রের শান্তি শৃংখলা রক্ষার অন্যতম উপাদান । রাসূল (স) মক্কা থেকে মদীনায় হিজরতের পর মদিনায় ইসলামী রাষ্ট্র করেছিলেন । রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একটি সংবিধান প্রনয়ন করলেন । সেটিই ছিল পৃথিবীর...
শততম পোস্টঃ জুনিয়র মাস্টার শেফ (ছবি সহ মেয়ের রান্নাবান্নার কাহিনী) পর্ব ১
লিখেছেন আতিক খান ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৩১ সন্ধ্যা
হটাত দেখলাম, পোস্ট সংখ্যা ৯৯ টা, মাত্র ৫ মাস ২৭ দিনে। প্রতি ১.৮ দিনে ১ টা করে পোস্ট। বাবা প্রতিযোগিতা দিয়ে শুরু। কিরকম একটা মায়ার বাঁধনে পড়ে গিয়েছিলাম খেয়াল হয়নি। শততম পোস্ট এর জন্য মেয়ের এই মিষ্টি রান্না করার কাহিনী বেছে নিলাম। অস্বস্তিতে কোনদিন কাউকে পোস্ট পড়ার আমন্ত্রন জানানো হয়নি। নিজে অবসরে কিছু পড়েছি। তবে যারা বেশি লিখে তাদের পড়ার সুযোগ হয় কম। অনেক প্রিয় ব্লগার আছেন...
"এপার বাংলা এবং ওপার বাংলা"
লিখেছেন মোহাম্মদ রিগান ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:১১ সন্ধ্যা
বলে ১টা বাক্য আমরা প্রায় শুনি কলকাতার চ্যানেলে এবং আমাদের দেশের বড় বড় বুদ্ধিজীবীদের মুখে। তারা এপার বাংলা বলতে বাংলাদেশ এবং ওপার বাংলা বলতে পশ্চিমবঙ্গ তথা কলকাতাকে বুঝান। আমার মাথায় ধরেনা এরা কোন আক্কেলে কলকাতাকে আমাদের সাথে মিলান????? আমরা হচ্ছি বাংলাদেশ, আমাদের ১টা আলাদা দেশ আছে। পতাকা আছে, আছে আলাদা স্বাধীন সরকার। যেটা নেই কলকাতা বা পশ্চিমবঙ্গে। তারা পারেনা কোন রাষ্ট্রের...
কারো চেতনায় আঘাত লাগলে কিন্তু আমি দ্বায়ী নই??
লিখেছেন কাউসার আরিফ ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:০৮ সন্ধ্যা
১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর , দেশটা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেলো । একটা দল বলছে অপর দল স্বাধীনতা চায়নি । আরেক দল বলছে স্বাধীনতা অন্য দেশের স্বার্থ হাসিলের জন্য আনা হয়েছে । তারা এটায় বিশ্বাস করেনা । সেটা যাই হোক , এই বিতর্ক, ১৯৭১ এই শেষ হয়ে যাওয়া উচিৎ ছিল । তাইলে আর ৪৩ বছর পরে চেতনার ব্যাবসা ও দেখতে হতনা এবং চেতনার বিরোধীও কাউকে দেখতে হতনা । আমরা স্বাধীন সেটা শুধু ২৫ মার্চ এবং ১৬ ই ডিসেম্বরেই...
কিছু মা ভক্ত আর পরিবার ভক্ত ছেলেদের দ্বারা বউ কিংবা প্রেমিকারা সমস্যায় পড়ে যায় !
লিখেছেন ঈপ্সিতা চৌধুরী ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:০৫ সন্ধ্যা
>হু কিছু মা ভক্ত ছেলে আছে যারা সংসার জীবনে গিয়ে মা আর বউ কে এক সাথে গুলিয়ে ফেলে! সে ছেলেগুলির এই ভক্তি অনেক সময় সংসারে অশান্তি বয়ে আনে! তার মানে এই নয় যে, আমি বলছি- মা ভক্ত হওয়া যাবে না, কিন্তু কিছু মা ভক্ত ছেলে করে কি? এরা দুটো আলাদা সত্ত্বাকে এক করে ফেলে! অথচ এরা বোঝে না- মা তো মা-ই, বউ তো বউ-ই! মায়ের জায়গা যেমন বউ নিতে পারে না, তেমনি বউ এর জায়গা মা নিতে পারে না! দুজনের আলাদা একটা অস্তিত্ব আছে! এরকম-ই কিছু মা ভক্ত ছেলে, মায়ের কথাতেই ঊঠ-বস করে, আর যদি সেই মায়ের অপছন্দ ছেলের বউ হয় তাহলে তো অবস্থা শেষ ! বলছিল- বেশ কজন আপু, পরিচিত কয়েকজন! বাবা-মা’কে ভক্তি/ শ্রদ্ধা /সম্মান অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু মায়ের সব কথাই যে ঠিক হবে বা অন্যায় হবে না এমন ভাবাটাও মনে হয় ঠিক না! মায়ের কথা শুনে বউকে কিংবা বউ এর কথা শুনে মা’কে কিছু বলার আগে ভাল-মন্দ, সত্য/ মিথ্যা যাচাই করে নিন! আর মা’কে মা’য়ের জায়গায়, বউ কে বউ এর জায়গায় রাখুন, তাহলে দেখবেন... বেশি গ্যাঞ্জাম লাগবে না!
(এই প্রশ্নটা কয়েকজন বিবাহিত ছেলেকে করেছিলাম তারা হ্যাঁ বলেছে এবং সাথে এটাও বলেছে- বউ এর কারনে মা’র সাথে অন্যায়টা বেশি হয়! আমিও অস্বীকার করবো না তা, তবে তার বিপরীতে মা’র কারনে বউ এর সাথে অশান্তিও কম ঘটছে না! )
>আবার কিছু পরিবার ভক্ত ছেলে! যাদের পরিবারের প্রতি টান জেগে উঠে যখন প্রেম করতে গিয়ে বিয়ের কথা মেয়েরা/প্রেমিকারা বলে তখন! অথচ প্রেম করার সময় তারা পরিবারের কথা ভাবে না, একটা মেয়ের হাত ধরার আগে ভাবে না, সেই মেয়েটার হাত সে সারাজীবন ধরে রাখতে পারবে কি না, সে এটা ভাবে না- তার পরিবারে সেই মেয়েটার জায়গা সে করে দিতে পারবে কি না, পারবে কি না সমাজে তাকে নিজের বউ বলে স্থান দিতে! প্রেমের মাঝখানে যখন মেয়েটা বিয়ের কথা বলে তখন তার কাছে পরিবার মুখ্য হয়ে যায়, তখন পরিবারের হাল ধরা, পরিবাররে সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে কিছু করার ক্ষমতা তার থাকে না আর নিজের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখাতে সে তখন তৎপর হয় ! ব্যস দুম করেই ছেড়ে দেয় মেয়েটার হাত... কোন কিছু চিন্তা না করে! (মুদ্রার বিপরীতে এরকমটা হয়ত হাতে গোনা কিছু মেয়ে করে থাকে) ভুক্তভুগি কিছু মেয়ের চরম দুর্ভোগ দেখে লিখলাম!
নিঃস্বার্থ ভালোবাসা হওয়া উচিৎ মানুষের ধর্ম
লিখেছেন খাস খবর ১৯ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:০০ সন্ধ্যা
।।মো. অহিদুজ্জামান।।
পৃথিবী এবং মানুষের সৃষ্টি নিয়ে নানা বিতর্ক যেমন রয়েছে তেমনি ধর্ম নিয়েও রয়েছে নানা বিস্তর মতপার্থক্য। কিন্তু পৃথিবীতে প্রকৃত অর্থে শান্তি স্থাপন চাইলে মানুষের ধর্ম হতে হবে ভালোবাসার। আমারা জানি সকল ধর্মেই ভালোবাসার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে কতটা এই ভালোবাসার চর্চা আমরা করি? অপরের থেকে ভালোবাসার যতটা প্রত্যাশা আমরা করি তার তুলনায় নিজের...