মুদী দোকানদার থেকে একজন সফল ব্লগার নূর আয়শা আব্দুর রহিম!
লিখেছেন লিখেছেন গাজী সালাউদ্দিন ২৮ মার্চ, ২০১৫, ০৭:১৮:৩৭ সন্ধ্যা
শিরোনাম দেখে চোখ কপালে উঠে গেছে নিশ্চয়! চোখ নামান, চোখ চোখের জায়গাতেই সুন্দর, কপালে বিশ্রী দেখায়। নজরুল চায়ের দোকানে রুটি বানিয়ে হয়েছেন দ্রোহের কবি, পেয়েছেন জাতিয় কবির খেতাব, মুদী দোকানী নয় কেন? প্রতিভা শুধু স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে সীমাবদ্ধ থাকে না, তা যে মুদী দোকান থেকেও প্রকাশ পেতে পারে, ব্লগার আব্দুর রহিম তাঁর উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত! যিনি একজন সফল ব্লগার, ইসলামী আন্দোলনে নিবেদিত প্রাণ কর্মী, পেশায় প্রাক্তন মুদী দোকানদার, বর্তমানে প্রবাসী, একজন আদর্শ স্বামী, ছোট্টমণি রোবায়েদ হাসানের বাবা।
উল্লেখ্য যে, যদিও ব্লগে (নুর আয়শা আব্দুর রহিম) নামে পরিচিত, ব্লগে একটি নিকে ২টি নাম দেয়ার পেছনে কারনঃ- উনারা দুজন স্বামী স্ত্রী ....! একই জায়গায় দুজনের মনের ভাব প্রকাশের উদ্দেশ্যে ব্লগে একই নিকে দুজনের নাম দেওয়া! তারা কোন লিখা পোস্ট করলে যিনি লিখেন তার নাম উল্লেখ করে দেন যাতে করে পাঠক বিব্রত না হয়।
কোন অজানা কারণে ব্লগে আমাকে উনার ভীষণ ভাল লেগে যায়। অনুমান বলে নিম্মোক্ত বিষয়গুলো হতে পারে ভাললাগার কারণঃ ১, ব্লগের কনিষ্ঠজনদের মধ্যে আমি একজন, সম্ভবত বয়সেও ছোট, ছোটদের সবাই পছন্দ করে। ২, বয়সে কাঁচা কিন্তু বিয়ে, বিয়ে পরবর্তী জীবন যাপন, বিয়ের পাত্র/পাত্রী যাছাইয়ে পরামর্শ, পর্দা, প্রেম-ভালবাসা নিয়ে যতোসব পাকনা পাকনা পোস্ট করা। ৩, হঠাৎ ব্লগ পাড়ায় কমেন্টের ঝর বইয়ে দেওয়া। এইসব আমার অনুমান মাত্র, প্রকৃত কারণ তিনিই ভাল জানেন।
ছোট বলে ব্লগার আবু জান্নাত(যিনি জান্নাতের বাবা হয়েছেন বলে মনে করে থাকেন জান্নাতের চাবি হাতে পেয়ে গেছেন!!!) খুব আপন করে নেয়! তাদের অকৃত্তিম ভালবাসায় আমি অভিভূত। একদিন বোন ‘সন্ধাতারা’ আমার ফেসবুক আইডির লিংক চাইলে আমি লিংক দিয়ে সাথে সাথে লিংক সমেত কমেন্টটি মুছে ফেলতে বলি, মুছে ফেলতে যতসামান্য যে সময় লেগেছে, তার মধ্যেই জান্নাতের বাবা লিংকটি দেখে ফেলে এবং রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে ভালবাসার বন্ধন কে আরো একদাপ এগিয়ে নেয়! জান্নাত খুব মিষ্টি মেয়ে, কিন্তু তার বাবা খুব পাজি!!!!!! ব্লগার আব্দুর রহিমও আমার আইডি চায়, অথচ তাঁর আগেই ব্লগে উনার ফেসবুক লিংক পেয়ে বন্ধু বানিয়ে নেই। তারপর পরস্পর সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রবল হয়ে উঠে।
আমার সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে, বলি, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছি। শুনেই বলে “আমি আপনার সাথে কথা বলার অযোগ্য, আমার শিক্ষাগত কোন যোগ্যতা নেই”!!! “তো, তাতে কি? আমার মা এক ক্লাস পাস, আমার সাথে কথা বলতে তাকে কি বড় বড় ডিগ্রি অর্জন করতে হবে”? আর আমি কি এমন মহীরুহ হয়ে গেলাম, যোগ্যতার পসরা সাজিয়ে আমার নিকট আসতে হবে! আমি নিতান্তই ক্ষুদ্র মানুষ! এইভাবে লজ্জা দিবেন না! তো কোথায় কতটুকু পড়েছেন? “ক্লাস ফাইভ শেষ করে সিক্সে ৩মাস পর্যন্ত, তারপর মুদি দোকানে......”। শুনে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যাই, কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপই বেড়িয়ে এলো! “বস, আপনাকে হাজার সালাম”!
উনার লেখালেখির শুরুটা অত্যন্ত চমকপ্রদ। অভাব আর পরিবারের অসচেতনতার কারণে ক্লাস সিক্সে থাকাকালেই পড়াশোনা থামিয়ে দিয়ে মুদি দোকানের চাকরি। উনি আবার ভীষণ লাজুক টাইপের ছিলেন। স্কুলে পড়া জিজ্ঞেস করলে লজ্জায় কিছুই বলতে পারতেন না, কিন্তু পরীক্ষার খাতায় খুব ভাল করতেন, তাতে স্যার ভাবত তিনি বুঝি নকল করে ভাল করলেন! একবার অসুস্থতার কারণে প্রায় তেরো দিন স্কুলে যান নি। গেলেই স্যারের হাতে কঠিন মার খেতে হবে, সবার সামনে লজ্জায় মাথা কাটা যাবে, তাই ভেবে আর যাওয়া হয় নি!
লিখার জন্য অনেক অপমানও সহ্য করতে হয়েছে। কেউ কেউ বলত তিানি নকি প্রেমের চিঠি লিখতেন! এ নিয়ে মানুষের হাজার রকম কথাবার্তা শুনতে হত...! মুদি দোকানে কাজ করলেও পড়ালেখা কারতে না পারার কষ্ট নীরবে বয়ে বেড়াতেন! সেই কষ্ট থেকে হাতের লেখা সুন্দর করার প্রয়াসে দোকানে বিক্রি করার জন্য আনা কেজি মাপা পেপারের বিজ্ঞাপন বিশিষ্ট খালি জায়গায় আবুল তাবুল লিখত। লিখতে লিখতে সে ছন্দে ছন্দে লিখার চেষ্টা করে! চেষ্টায় কাজ হচ্ছে দেখে ছন্দ লিখতে থাকে। লিখাগুলো সুন্দর অর্থবহ মনে হলে ডায়েরিতে লিখে রাখতেন। তৎকালীন সময়ে ‘প্রাক্ষিক মেহেদী’ নামে একটি স্থানীয় পত্রিকায় উনার লিখা নিয়মিত ছাপা হতো।
প্রাক্ষীক মেহেদীতে প্রকাশিত একটি কবিতা....
---ক্ষুধা----
পেটের ক্ষুধা নিবারণে চাই নুন ডাল ভাত
মনের ক্ষুধা নিবারণে চাই শিক্ষার আলোকিত প্রভাত।
সাধ্য নেই যার, সে কি পাবে বই কলম খাতা?
শিক্ষার ক্ষুধায় আজ মনে বড় ব্যথা।
সময় শেষে বুঝেছি ছিল শিক্ষার বড় প্রয়োজন
অনুশোচনায় ঠুকরে কাঁদে এই অশিক্ষিত মন।
কে শিখাবে এই সময়ে কোথায় পাব সার্টিপিকেট
সময় শেষে দেখেছি জীর্ণ শীর্ণ শূন্য পকেট!
যত স্বাদ , নেই তত সাধ্য, কি করে জীবন গড়ি?
মনটা আজ অন্ধকার পরিত্যাক্ত বাড়ি!!
যে বাড়িতে নেই পর্যাপ্ত শিক্ষার আলো,
সে মনের সিদ্ধান্ত কি করে সঠিক হয় বলো.!
পেটের ক্ষুধা নিবারণে ঘৃণা লজ্জা মাথা খায়
শিক্ষাহীন মন নিয়ে বেঁচে থাকা দায় ।
সাত ভাই বোনের মধ্যে তিনিই বড়, সংসারের হাল ধরতে কিছুটা ডাংগর হয়ে উঠলে বিদেশ বিভূঁইয়ে পাড়ি জমান, সেই থেকে আজ অবধি চলছে কষ্টের প্রবাস জীবন, কিন্তু কোন কিছুই উনার অপ্রতিরোধ্য কলমি যুদ্ধ থামিয়ে রাখতে পারে নি। আলহামদুলিল্লাহ্, সেই ছোট্ট ছন্দের যাদুকর আজ বিবি নূর আয়শা কে সাথে নিয়ে ব্লগ পাড়াসহ পুরো অনলাইন জগতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন।
২০১১সাল থেকে ফেসবুকে লেখালেখি নিয়ে সরব আছেন এখনো পর্যন্ত। ফেসবুকে উনার রয়েছে অসংখ্য কবিতা। ২০১৩ সালে যখন সারাদেশে নাস্তিক্যবাদ মাথাছাড়া দিয়ে উঠে, তখন কিছু বন্ধুর পরামর্শে বিভিন্ন ব্লগে কলমী যুদ্ধ শুরু করে , যা তখন সাইবার যুদ্ধ নামে খ্যাত ছিল। অন্যান্য ব্লগে উনার বেশ কিছু লিখা পড়ার সৌভাগ্য হয়েছে,৫ম শ্রেণী পাস করা একজন মানুষ কিভাবে তীক্ষ্ণ সব যুক্তির পর যুক্তি দিয়ে তথ্য সমৃদ্ধ বাকযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন, তা দেখে শুধুই অবাক হয়েছি।
উনি কতটুকু ভাল লিখেন, লিখার মান কেমন, সে বিচার আপনারা করবেন, তবে আমার কাছে কিন্তু উনি জাত ব্লগারদের একজন বলেই মনে হয়। উনার ভাবনার গভীরতা, চিন্তা শক্তি অনেক বেশি, অতঃপর তা সুন্দর গুছানোভাবে প্রকাশ করে পাঠকপ্রিয় করে তোলার কাজটি নিপুণভাবেই সম্পন্ন করতে পারেন, যার প্রকাশ আপনারা ইতোমধ্যেই পেয়েছেন। আশা রাখি, আল্লাহ্ চাহেতো তিনি সস সময় এমন সুন্দর সুন্দর লিখা উপহার দিয়ে পাঠক মহল কে ভালবাসার ডোরে আবদ্ধ করে রাখবেন।
ব্লগার আব্দুর রহিমের প্রতি বিশেষ অনুরোধঃ অনলাইনে বেশি বেশি পদচারণা স্ত্রী, সন্তান, পরিবারের প্রতি অনুভূতির তীব্র আকর্ষণ অনেকাংশেই লাঘব করে দেয়, যে ব্যপারে কম বেশ আমরা সবাই উদাসীন থাকি। আগে পরিবার পরিজন কে পর্যাপ্ত সময় দান, তারপর ভার্চুয়াল জগৎ। দুটোর মধ্যে কখনই সমন্বয় করতে যাবেন না! সুন্দর সুখী জীবন যাপনের জন্য বাস্তব জীবন কে অবশ্যই ভার্চুয়াল জগতের উপর সদা অগ্রাধিকার দিয়ে যাবেন। ভার্সুয়াল তারকাখ্যাতি নষ্ট হলে হারাবার কিছুই নেই কিন্তু বাস্তব জীবনে সুখী হতে না পারলে সবই হারাবে। অতএব, কাছের মানুষগুলো কে বেশি বেশি সময় দিন!
বিষয়: বিবিধ
২৭৬৩ বার পঠিত, ৮৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
চমৎকার পোস্টটির জন্য আন্তরিক শুকরিয়া! আসল আমরা যারা ব্লগে আসি, বিভিন্ন লিখা পড়ি আমরা কিন্তু কখনো কারো অতীত, শিক্ষাগতমান, বর্তমান, পেশা ইত্যাদি নিয়ে মাথা ঘামাই না বরং কি লিখেছেন, সেটাই আমাদের কাছে মূল্যবান হয়!
উনার জীবনকে খুব কাছ থেকে জানতে পারলাম আজকের পোস্টের মাধ্যমে! উনার প্রতি শ্রদ্ধার মাত্রা আরো বেড়ে গেলো এই ভেবে উনি একজন সংগ্রামী মানুষ, চমৎকার ব্লগার! উনার লিখা কবিতাটিও খুবই অর্থবহ! ভালোলেগেছে পড়ে!
জাযাকাল্লাহু খাইর ভাই গাজী! আল্লাহ আপানাদের দুজনকেই দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান করুন! আমিন!
ঠিক বলেছেন, আমরা লেখকের লিখা পড়ে বাহ বাহ দেই, ভাললাগায় তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি, তাঁর অবিরত আগমন কামনা করি, অনেক দিন আসলে এক রকম ভুলে যাই, অথচ লেখকের জীবন মান কেমন চলছে, ভাল আছেন নাকি দুর্বিষহ জীবনা যাপন করছেন, তা ভাবি না, ভাবার প্রয়োজনও মনে করি না। অথচ এমন হওয়া মোটেও উচিত নয়! আমাদের পারস্পরিক ভালবাসা শুধু লিখা পড়া, কমেন্ট রি কমেন্ট করাতেই সীমাবদ্ধ থাকা ভালবাসার দাবী পূর্ণ করে না!
আপনাদের ভাললাগায় এই ক্ষুদ্র লেখকের পরিশ্রম স্বার্থক। বোন সাদিয়া, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য, যা পড়ে আব্দুর রহিম ভাই অনেক বেশি খুশি হবেন, তা নিশ্চিত করে বলা যায়।
ছুম্মা আমিন।
গাজী ভাই...... আমার একটি অনূভুতি ছিলো! কিন্তু এখন বলবনা!! আমার সহসঙ্গীর অনূভুতি সহ এক সাথে মন্তব্যে আসব!
আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ লিখাটি কষ্ট করে পড়ে লেখকের শ্রম স্বার্থক করার জন্য।
মধ্যবিত্তদের বড় সন্তানদের প্রতিভা প্রায়শঃই সঠিকভাবে বিকশিত হবার সুযোগ পায়না-
জানাটা আবারো ঝালাই হলো
আপনার ও তাঁদের জন্য দোয়া রইল
সত্যি বলছেন, সুযোগ পায় না, তবে কোন না কোন ভাবে তা একদিন তা স্বরূপে প্রকাশ পায়।
আপনার জন্যও প্রভূর দরবারে দোয়া রইল।
কথাটা সম্ভবত সঠিক!
তাড়াতাড়ি বিয়ের পিড়িতে বসার ব্যবস্থা করুন। শুধু উপদেশ দিলেই চলবে না, নিজেকে প্রাক্টিক্যালভাবে সাজাতে হবে। আর হ্যাঁ বিয়ের কাজ সেরে ফেলে পোষ্ট দিলেই কিন্তু চলবে না। আগেই জানাবেন যেন সময় মত উপস্থিত থাকতে পারি।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ খাইর।
কে বলছে আপনার কলমের জোড় নাই!!!! ভাল দামের কলম কিনেন, এতো টাকা পয়সা কামাই করেন, অথচ এমন কলম কিনেন, যার সামনে দিয়ে কালি বের না হয়ে পিছন দিক দিয়ে শুধু বের হয়য়!
আমি না কি শুধু দাওয়াতের পাগল, এখন দেখি আপনি আরো বড় বিয়ের দাওয়াত খাদক! গাছে কাঁঠাল, গোঁফে তেল! ভালোতো ভালো না!
আমার পরামর্শ হলো বিয়ের কোনো রকম চিন্তা এখন বাদ এখন শুধু পড়শোনা করে পরিক্ষায় ভালো রেজাল্ট ভালো করার চিন্তা....।
রেজাল্ট ভালো করলে ইনশাআল্লাহ চাকরি হবে ব্যবসা হবে তার পর বিয়ের জন্য.......!!!
ধন্যবাদ।
এই ভাইকে যতই জেনেছি ততই মুগ্ধ হয়েছি। এ আল্লাহর বিশেষ রহমত।
আল্লাহর দেয়া প্রতিভা কখনোই সার্টিফিকেটের নিচে চাপা পরেনি ভবিষ্যতেও পরবে না ইনশা'আল্লাহ।
নিঃসন্দেহে চাপা পড়বে না।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। সংক্ষিপ্ত অথচ সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
আমরা দূর থেকে শুধু দেখে যাব...!!! ঝগড়া শেষ হলে আমরা পুলিশের পোশাকে আপনাদের সামনে হাজির হবো!!!
আমরা দূর থেকে শুধু দেখে যাব...!!! ঝগড়া শেষ হলে আমরা পুলিশের পোশাকে আপনাদের সামনে হাজির হবো!!!
সবাইকে বলে রাখলাম একদিন সকাল বেলায় পত্রিকায় আমার নাম দেখে চমকে উঠবেন আরে এত আমাদের ব্লগের পাঝি মেয়ে আফরা । একটু ঝগড়া
আবু জারীর লিখেছেন : মেধাবী কেউ মেধার বিকাশে সহায়তা না পেলে যা হয়, আমাদের এই ভাইয়ের তাই হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর দেয়া প্রতিভা কখনোই সার্টিফিকেটের নিচে চাপা পরেনি ভবিষ্যতেও পরবে না ইনশা'আল্লাহ।
ধন্যবাদ। এই কমেন্ট টাই আমার ।
ইস নিজের প্রতিভা নিজেই ডাক ঢোল পিটিয়ে বেড়াচ্ছে!!!!! ঢোল পেটাতে হবে না, বলছি আপনার প্রতিভা কি। পৃথিবীতে কঠিন কাজগুলোর মধ্যে একটি হলো মানুষের কাছে আদরনীয় হয়ে থাকা, এই কাজটি ব্লগ পাড়ায় আপনার চাইতে কেউ বেশি পেরেছে বলে আমার মনে হয়য় না। আমি দিলাম আপনার প্রতিভার স্বীকৃতি, তবু কান্নাকাটি বন্ধ করুন।
হা, আমরা চমকে উঠব, তবে তাতে বোধ হয় খুশি হতে পারব না!!!! আমরা দেখব, সুখ্যাত হওয়ার বদলে কুখ্যাত হয়েছেন আর পত্রিকার শিরোনাম দখল করেছেন। ঐ, অভিমান করার দরকার নাই, আমরা অনুমান করছি, এমন নাওতো হতে পারে!
আসলে বর্তমান সমাজে শিক্ষকতার নামে কিছু অশিক্ষক আছে যারা ছাত্র ছাত্রীদের বুঝিয়ে বলার বদলে রাগান্বিত করে তুলে! রাগান্বিত হওয়া ছাত্র ছাত্রীরা পড়া রপ্ত করতে ব্যর্থ হয়। আর পড়া বুঝতে না পারার অর্থ শিক্ষায় পিছিয়ে পাড়া!! সুতরাং আবু জান্নাত এর মত শিক্ষক দরকার পাঠদান কেন্দ্রে.....! @আবু জান্নাত
আমি তো আগুনে পুড়ার কথা বলি নাই সাকা ভাইয়া এটা হল হিংসার আগুন চোখে যায় না দেখে শুধু নীরবে অন্তর করে দহন ।
যুগ জামানা ভাল না সাকা ভাইয়া নিজের ঢুল নিজে পিটানো ই ভাল অন্যের হাতে দিলে ঢুল ভেংগে দিতে পারে ।
আল্লাহ আমাকে হেফাজত ও রক্ষা করুন সুখ্যাত যদি নাও করেন কুখ্যাত হয়ে একদিনও বাচতে চাই না । @ সাকা ভাইয়া ধনবাদ ।
@ আবু জান্নাত ভাইয়া আমি কিন্তু মন খারাপ করি নাই আসলে আমার ভাইয়াদের না জ্বালালে আমার ভাল লাগে না বুঝেছেন @ জান্নাতের বাবা আমার ভাইয়া ।
@ নুর আয়শা আব্দুর রহিম ভাইয়া /ভাবী আপনাদের দুইজনকেই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ । আল্লাহ আপনাদের ইহকাল ও পরকালে সুখে রাখুন ।
সব শেষে @ সাকা ভাইয়া আপনি বেশি পাজি হয়ে যাচ্ছেন তাই আপনার জন্য এটা
যেন তিনি সুস্থ থাকেন এবং সত্যের উপর থাকেন। আল্লাহ যেন কবুল করেন।। আমি।।
>- >- >- >- >- >- >- >- >- >- >- >-
ধাক্কা আমি নই, দূর্বল বলে প্রতিনিয়ত ধাক্কা খেয়েই যাই, তবুও নাকি ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেই!!!!! এমন জঘন্য মিথ্যা অপবাদ!!!! কিছু কইতাম না, তবুও আমি শান্তিবাদী!
আমাদের দুজনার উদ্দেশ্যে আপনার দোয়া আল্লাহ্ পাক কবুল করুন।
আপনি আমার কোন একটা লিখায় সম্ভবত বানানের ব্যপারে পরামর্শ দিয়েছিলেন, যা আমি অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করছি, তবে যেহেতু, শিক্ষানবিশ, তাই ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
আমি জানি না, নাম কুড়িয়েছি কি না। তবে বাঘা বাঘা ব্লগারদের অনুপ্রেরনা পাচ্ছি, এতটুকু জানি।
একদিন আব্দুর রহমান ভাইয়ের একটা লিখায় আমি প্রচুর বানান ভুল ধরি এবং শোধরে দেই, পরে তিনিও আমার লিখায় বানান ভুল ধরিয়ে দেন, এখন বুঝতেছি উনার বানান কেন ভুল হতো!!!! আমরা বড় বড় প্রতিষ্ঠানে পড়েও হাজারটা ভুল করছি, আর উনি তো ভুল করতেই পারেন।
জানতে হলে বিশাল বিশাল ডিগরি দরকার। এটা একটা চিন্তাগত বিকারগ্রস্হতা।
আপনার সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি।
হাতে সময় না থাকার পরেও কিছুটা সময় আমাদের জন্য রেখেছেন, তাঁর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
কমেন্ট করার জন্যও ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
উনাদের উভয়ের প্রতি রইল আন্তরিক শ্রদ্ধা।
আপনার প্রতিও শর্ধা নিবেদন করছি এবং দোয়া রইল সদা সুস্থ থাকুন।
আপনি যে কৌশল অবলম্বন করেছিলেন আজকের পাঠক সমিপে আমি তা প্রকাশ করতে চাইনা.....!
অশিক্ষিত এক জন মানুষের পক্ষে আপনি যতই প্রসংশা করেন বা আবেগী অনূভুতি প্রকাশ করেন মানুষটি কিন্তু বরাবরই অশিক্ষিত। আপনার লেখায় প্রকাশিত আমার লেখা কবিতায় প্রকাশিত কথা গুলো এখনো আমি মনের গহিনে স্বযতনে লালন করি.....!
আপনার কৌশলী আচরণ দেখে মুগ্ধ হলেও নিজের ভেতরের সত্য কথা প্রকাশ করা ছিলো অত্যন্ত কঠিন! তবুও আপনার কাজ থেকে কিছু শিখবো সেই লোভ সামলাতে পারিনি, সুতরাং শিক্ষা গ্রহণ করার জন্য আপনার কৌশলী আচরণের শিকার হয়েছি আমি......।
যখন বললেন আমার জীবনের অংশ নিয়ে লিখবেন তখন বুকের ভেতরে দপদপ করছিল!!!
ভেবেছিলাম লিখতে বারন করে দেব... পরে চিন্তা করে দেখলাম আমার এই ছোট্ট জীবনের অংশ থেকে যদি কেউ ভালো কিছু শিখতে পারে তাতে ক্ষতি কি....!
অশিক্ষিত জীবনের হাহাকার থেকে হয়তো মকতুব, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরত ছাত্রছাত্রীগন অনুভব করবে শিক্ষার প্রয়োজনীতা.....! অনুভব করে নিজের পাঠরত শিক্ষা জীবনের সময় গুলোকে অবহেলায় নষ্ট না করে শিক্ষা জীবনকে উজ্জ্বল করে তুলবে.....!
গাজী ভাইয়ের আজকের লেখাটি যদি কোন অভিবাবকের চোখে পড়ে পড়াশোনারত ছেলে মেয়ে অথবা ভাই বোনকে সচেতন করবেন বুঝিয়ে বলবেন শিক্ষার প্রয়োজনীতা এটাই প্রত্যাশা রাখলাম।
কথা ছিলো দুজনের অনুভূতি এক সাথে হবে মন্তব্যের মাধ্যমে.....! কিন্তু..... ওর অনুভূতি নাকি ও পরে প্রকাশ করবেন!!! ওর অনুভূতি পরে আসতে পারে..... গাজী ভাইকে অনেক ধন্যবাদ।
হতে পারে আপনার ডিগ্রী, সার্টিফিকেট নেই কিন্তু আপনি মোটেও অশিক্ষিত নন!!!!!! এবং আপনি অশিক্ষিত নন, ব্লগারদের মন্তব্যে তাই বারবার উচ্চারিত হয়েছে, তবুও কি বলবেন, আপনি অশিক্ষিত?
কেউ পায় না, আর কেউ পেয়েও খায় না! অবশ্যই তাদের শিক্ষা নেয়া উচিত, যারা পড়াশোনার সুযোগ পেয়েছে, অথচ তা কাজে না লাগিয়ে গরু ছাগলে পরিণত হয়েছে, তার মত করে সুযোগ পেলে হত দরিদ্র একজন মানুষ শিক্ষার আলোয় নিজেকে উদ্ভাসিত করতে পারে।
ঐ, আমি কিন্তু কোন কৌশল অবলম্বন করি নি!!! মাথায় কিছু থাক্লেইতো কৌশল অবলম্বন করব! জানার আগ্রহ থেকেই..
মানুষ পণ করে, তা রাখার জন্য নয়, বরং তা থেকে পালিয়ে বাঁচার জন্য। পারলেন না অথবা রাখলেন না কথা! উনার অনুভূতি যদি এ জীবনে জানার সুযোগ না হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি হয়, তাহলে ইচ্ছেটাকে কবর দিয়ে দেব।
আপনার অনুভূতি অসম্ভব ভাল হয়েছে, অনেক কষ্ট করে মন্তব্যের জবাব দিলাম, এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব ছিল না বলে।
লিখার শুরুটা পড়ে বিস্ময়বোধ করলাম। বাকিটা পড়ে তাজ্জব হয়ে গেলাম। কমেন্টগুলো পড়ে - মন্তব্য কারী মানুষগুলোর উদারতা, আন্ডারস্ট্যান্ডিং, মানবিক ও চিন্তার পরিশুদ্ধতার বিস্তৃতি অসম্ভব ভাল লেগেছে।
আব্দুর রহিম ভাইয়ের আক্ষেপ করা কবিতা ও মন্তব্য পড়ে মনে হল - উনি লিটারেলী অনেকের চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন - নলেজ (জ্ঞান) স্কুল কলেজের শিক্ষা হতে হয় না - বরং তা আল্লাহর কাছ হতে মানুষের হৃদয়ে প্রোথিত হয়।
শিক্ষা (ইডুকেশান) স্কুল কলেজ হতে আহরন করতে হয়। আর আহরিত ঐ ইডুকেশান এর পরিমাপ হয় এস এস সি, এইচ এস সি, বিএ, এমএ ইত্যাদি। যার যত শিক্ষার পরিমাপ - সে তত হেভি ওয়েট, সে তত বড় চাকরামি করে তথা তত বড় স্লেইভ এ পরিনত হয়।
কিন্তু ট্রুলি হেভিওয়েট কিংবা 'ফ্রী' মানুষ হল তিনিই - যিনি আল্লাহ রব্বুল আলামিন এর কাছ হতে অধিকতর জ্ঞান এর রহমত প্রাপ্ত হন।
একটা হাদীস এ আছে - দজ্জাল এর কপালে লিখা থাকবে 'কাফ-ফে-রা'। অক্ষরজ্ঞানহীন মুমিন ও তা পড়তে পারবে। আপনার এ লিখা প্রমান করে জ্ঞান সম্পন্ন মানুষই ঐ কাফ ফে রা পড়তে পারবে - হার্ভাড, ক্যামব্রিজ কিংবা বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডক্টরেট করা শিক্ষিত মানুষেরা ঐ কাফ ফে রা পড়তে পারবে না এবং দজ্জাল কে ফলো করতে থাকবে।
সো আমরা একাডেমিক শিক্ষায় কে কতটা বড় - সেটা মূল্যহীন - যদি না সে সাথে আল্লাহর আশীর্বাদপুষ্ট সেই জ্ঞান আমরা না রপ্ত করতে পারি।
ধন্যবাদ পোষ্ট এর জন্য।
ধন্যবাদ আব্দুর রহিম ভাইকে ও আমাদের সাথে শেয়ার করার সুযোগ দেবার জন্য।
আল্লাহ আপনার সুন্দর সুন্দর চিন্তা ও ভাবনা সমূহকে বাস্তবে প্রতিফলিত করুন। আমীন।
আমাকে নিয়ে গাজী সালাউদ্দিন ভাইয়ের লেখাটি পড়ে আপনার মূল্যায়ন পড়ে অবাক হয়ে গেলাম এমন এক ক্ষূদ্র মানুষকে নিয়ে এত বড় মূল্যায়নের সত্যিই অযোগ্য!!
গাজী.... ভাইয়ের লেখায় সহ ব্লগারদের মন্তব্য গুলো পড়ে আমি নিরবে নিজের অজান্তে কেঁদেছি ভালবাসা ভরা হূদয়ে....!!
আপনাদের ভালবাসার মূল্যায়ন হয়তো এই অভাগা কখনো সোধ করতে পারবেনা।
এতো এক চমকপ্রদ অবিশ্বাস্য মনোমুগ্ধকর ঘটনা যা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। ভীষণ ভালো লাগলো এই লুকায়িত প্রতিভাদীপ্ত জীবনজয়ীর ইতিবৃত্ত জেনে। হৃদয় থেকে সন্মান আর শ্রদ্ধা ঝরছে যেন রহীম ভাইয়ের জন্য। একেই বলে স্রষ্টার দেয়া প্রতিভাজ্ঞান। কবিতাটির মর্মার্থ হৃদয় ছুঁয়ে গেলো!!
সেইসাথে গাজী ভাইয়াকে বিশেষভাবে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা রহীম ভাইয়ের এই প্রেরণাদীপ্ত মূল্যবান অভিজ্ঞতা আমাদের সকলকেই জ্ঞাত করার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপ্নিসহ আর সকল পাঠকদের বিষয়টি জানিয়ে ভাললাগাতে যদি পেরেই থাকি, তাহলেই আমার পরিশ্রম স্বার্থক। হয়ত ভাল মানের কোন ব্লগার কিংবা লেখক তার লেখায় এমন প্রতিভাবান মানুষের প্রতিভা নিয়ে হাজির আরো হাজারগুন সুন্দর, সর্বাংগীন হতো, আমি পারি নি, পারার যোগ্যতাও রাখি না! একজন মানুষ সম্পর্কে লিখা আমার জন্য ব্যপারটি ছিল একটি দুঃসাহস! তবু যখন জেনেই গেছি, তখন শেয়ার না করেও পারি নি, এবং করেছি খুব সাদামাটাভাবেই।
আপনার অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা খুব করে গ্রহণ করলাম। অবশ্য তা প্রকাশ না করলেও চলবে, ভাইয়ের প্রতি বোনের ভালোবাসা সহজাত, বুঝে নেওয়াতেই অনেক বেশি আনন্দ।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, কেন???? বলব না। এটাও যে বুঝে নিতে হবে!
একজন মানুষের পেশা কি তার চাইতে বড় হল, তিনি অন্যের উপর ভর করে চলেন না। আর এরাইতো নিজেকে ঠেলে নিয়ে যেতে পারে অনেক দূর।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই রিদোয়ান সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্যটি করার জন্য।
আব্দুর রহিম ভাই, যে ইসলামী আন্দোলন করছে। এটাই তার বড় degree।
আপনার এই কথাতা আমার অনেক ভাল লেগেছে।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটি করার জন্য।
পরিবারের প্রতি দায়িত্ববোধ দেখালে কত ইচ্ছাকে নিজের ভেতরে কবর দিতে হয় তা দায়িত্ববান ব্যক্তিমাত্রই বুঝে!
সুতরাং আমিও তার ব্যতিক্রম নয়!
আমি সালাউদ্দিন সাহেবের এই বক্তব্যের লাইনকে উদ্ধৃত করে কথাটি বলেছি ।
যিনি প্রবাসে ''অতি ক্ষুদ্র একটি চাকরি করেন! '' , স্ত্রীকে নিয়ে থাকার মত সামর্থ্য নেই - প্রবাসের এই হাঁড় ভাঙ্গা খাটুনীর পরে তিনি তো দেশে টাকা পাঠানোর কাজেই ব্যস্ত থাকার কথা । ভার্চুয়াল জগতের খরচ কি প্রবাসে দেশের চেয়ে কম যেখানে তিনি ''অতি ক্ষুদ্র একটি চাকরি করেন!'' ?
আর প্রবাসে থেকে স্ত্রী , সন্তান ও পরিজনদের কিভাবে সময় দেবে যদি তারা সেখানে তার সাথে নাই থাকে ? তার তো কাজের চাপে বুদ হয়ে থাকার কথা !
আপনার ধারনাটা ভুল মধ্যপ্রাচ্যে হাজার হাজার লোক পরিবার নিয়ে বসবাস করে
০ আপনার কথায় ১০০% একমত । মধ্যপ্রাচ্যে সেসব দেশের হাজার হাজার না , লক্ষ লক্ষ লোক পরিবার নিয়ে বাস করে - যেমনটা বাস করে বাংলাদেশ , ভারত , পাকিস্তানসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তাদের নিজেদের দেশের লোক - কোটি কোটি লোক তাদের পরিবার নিয়ে বাস করে ।
ব্লগার আব্দুর রহিমের প্রতি বিশেষ অনুরোধঃ অনলাইনে বেশি বেশি পদচারণা স্ত্রী, সন্তান, পরিবারের প্রতি অনুভূতির তীব্র আকর্ষণ অনেকাংশেই লাঘব করে দেয়, যে ব্যপারে কম বেশ আমরা সবাই উদাসীন থাকি। আগে পরিবার পরিজন কে পর্যাপ্ত সময় দান, তারপর ভার্চুয়াল জগৎ। দুটোর মধ্যে কখনই সমন্বয় করতে যাবেন না! সুন্দর সুখী জীবন যাপনের জন্য বাস্তব জীবন কে অবশ্যই ভার্চুয়াল জগতের উপর সদা অগ্রাধিকার দিয়ে যাবেন। ভার্সুয়াল তারকাখ্যাতি নষ্ট হলে হারাবার কিছুই নেই কিন্তু বাস্তব জীবনে সুখী হতে না পারলে সবই হারাবে। অতএব, কাছের মানুষগুলো কে বেশি বেশি সময় দিন! ...............
আপনার লেখাটি কপি পেস্ট করে ওয়েস্টসপে ম্যাসেজ দিলেন ওনি.....!
যা বুঝার আমি বুঝে নিয়েছি.....!
আপনি ভেবে নিতে পারেন........!!!
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ বিষয়টি অবহিত করার জন্য।
হা, প্রতিভা সবার মাঝেই থাকে, যাদেরটা আমরা দেখতে পাই না, তাদেরটা থাকে সুপ্ত অবস্থায়, তা বের করে নিতে হয়, অথবা বের হতে দিতে হয়য়। আব্দুর রহিম নিজেই বের করে নিয়েছেন, যা অনেকে পারে না, তাই কেউ না কেউ এগিয়ে আসতে হয়, তা হতে পারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনার সুযোগ প্রদান, অথবা কোন জ্ঞানী ব্যক্তির সাহচর্যে এসে জ্ঞান আহরণ, এবং প্রতিভার বিকাশ সাধন।
আমার উদ্দেশ্যে আপনার ধন্যবাদ স্বানন্দে গ্রহণ করলাম ভাই আব্দুল গাফফার।
আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ লিখাটিকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করার জন্য।
ভাল থাকুন সব সময় এই কামনা।
অতএব পিচ্ছিদের উপর জরিপ করে সঠিক সংখ্যা নির্ণয় করা দুরূহ।
আল্লাহ পাক উনাকে এবং আমাদের সবাইকে দুনিয়া ও আখিরাতে কামিয়াব করুন। আমীন।
ছুম্মা আমিন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রেসিডেন্ট সাহেব।
আপনার অভিনন্দন স্বানন্দে গ্রহণ করলাম। তারাও আশা করি আপনার অভিনন্দন গ্রহণ করবেন।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি ছড়া লিখলেই চলবে- অতশত বোঝার দরকার নেই ! ! )
পূরণা পোস্টে ফিরে ফিরে আসি শুধু মজাদার ও শিক্ষণীয় মন্তব্য ও জবাবগুলো পড়ার লোভে..
শুকরিয়া
মন্তব্য করতে লগইন করুন