"৩৬ বছর বয়ষ্ক বিএনপি"
লিখেছেন লিখেছেন সমুদ্র হাওলাদার ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৬:৩৮:০৫ সকাল
বাংলাদেশের সর্ববৃহত্ রাজনৈতিক দল বিএনপি'র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ ।দীর্ঘ ৩৬ বছরে অনেক চড়াই-উত্ড়াই পেড়িয়ে, দলটি এখন আবারো গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার আদায়ের লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছে ।এ লড়াইয়েও বিএনপি বিজয়ী হবে,এটাই এখন জনপ্রত্যাশা ।শুভ হোক বিএনপি'র পথচলা।
বিএনপি'র প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত আরো জানতে নীচের লিংকে ভিজিট করার অনুরোধ রইল....
"নেতৃত্বের সঙ্কট ও বিএনপির অভ্যুদয় : ’৬৫ সালেই জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতির আভাস দেন, বাকশাল গঠন ও দুর্নীতি-লুটপাট শ..."
http://www.amardeshonline.com/pages/details/2014/09/01/254730
বিষয়: বিবিধ
১১৪৩ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মাত্র ৩৬ বছর বয়সে দলটি বুড়িয়ে গেল !!!!
আজ বিএনপির ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। ভাবতে অবাক লাগে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে দলটি বুড়িয়ে গেল! যে দলের প্রতিষ্ঠাকালীন স্থায়ী কমিটিতে ৩২ বছরের টগবগে তরুন ব্যারিষ্টাররা স্থান করে নিয়েছিলেন, বর্তমানে সেই দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বের জন্য যদি ৪২ বছরের বাঁতের রোগীরা কম্পিটিশন করে তাহলে দলটির বুড়িয়ে যাওয়া মোটেই বিচিত্র নয়।
সারা দেশের মানুষ যখন স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি পেতে এই দলটির দিকে তাঁকিয়ে আছে তখন তারা সিপিবি-গণ ফোরামের মত সেমিনার সিম্পোজিয়াম ও ড্রইংরূম রাজনীতিতে আবদ্ধ থাকছেন। অথচ বিএনপির জন্মদাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন মাঠে ময়দানে হেটে রাজনীতি করা মানুষ। আজকে দেশ যখন বন্যায় ভাসছে তখন বিএনপির মত দলের কাছ থেকে কোন কর্মসূচী তো দূরের কথা, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য একটি সাধারণ বক্তব্য না পাওয়াও দূর্ভাগ্যজনক বিষয়।
আওয়ামী লীগের নেতারা অবশ্য তাদের প্রতিদিনের বক্তব্যের মাধ্যমে প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছেন বিএনপিকে বাঁচিয়ে রাখতে। এটা কিন্তু প্রসংশার দাবী রাখে। যদিও তাদের এই ভূমিকার পেছনে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভূমিকাও কম নয়। তিনি কিছুদিন পরপর একটি করে বক্তব্য দেন আর সেই বক্তব্যের কোনরূপ যুক্তিপূর্ন জবাব না দিয়ে তোফায়েল, মতিয়া, শেখ সেলিমের মত বাঘা-বাঘা আওয়ামী লীগ নেতা থেকে শুরু করে গাফফার চৌধুরীর মত কলামিস্টও খিস্তি-খেউর করেই সময় পার করেন। ইদানিং দেখছি খিস্তি-খেউরের পাশাপাশি 'তুই-তোকারী'ও শুরু হয়েছে!
শুনতে পেলাম তারেক রহমান আজও একটি ভাষন দেবেন। তার মানে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল, মতিয়া, শেখ সেলিম... ও সিনিয়র আওয়ামী কলামিস্ট গাফফার চৌধুরী, সোহরাব হোসেন, মিজানুর রহমান খানদের জন্য করার মত কিছু কাজ জুটলো।
আজ বিএনপির ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। ভাবতে অবাক লাগে মাত্র ৩৬ বছর বয়সে দলটি বুড়িয়ে গেল! যে দলের প্রতিষ্ঠাকালীন স্থায়ী কমিটিতে ৩২ বছরের টগবগে তরুন ব্যারিষ্টাররা স্থান করে নিয়েছিলেন, বর্তমানে সেই দলের ছাত্র সংগঠনের নেতৃত্বের জন্য যদি ৪২ বছরের বাঁতের রোগীরা কম্পিটিশন করে তাহলে দলটির বুড়িয়ে যাওয়া মোটেই বিচিত্র নয়।
সারা দেশের মানুষ যখন স্বৈরশাসন থেকে মুক্তি পেতে এই দলটির দিকে তাঁকিয়ে আছে তখন তারা সিপিবি-গণ ফোরামের মত সেমিনার সিম্পোজিয়াম ও ড্রইংরূম রাজনীতিতে আবদ্ধ থাকছেন। অথচ বিএনপির জন্মদাতা প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন মাঠে ময়দানে হেটে রাজনীতি করা মানুষ। আজকে দেশ যখন বন্যায় ভাসছে তখন বিএনপির মত দলের কাছ থেকে কোন কর্মসূচী তো দূরের কথা, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য একটি সাধারণ বক্তব্য না পাওয়াও দূর্ভাগ্যজনক বিষয়।
আওয়ামী লীগের নেতারা অবশ্য তাদের প্রতিদিনের বক্তব্যের মাধ্যমে প্রানপন চেষ্টা করে যাচ্ছেন বিএনপিকে বাঁচিয়ে রাখতে। এটা কিন্তু প্রসংশার দাবী রাখে। যদিও তাদের এই ভূমিকার পেছনে লন্ডনে অবস্থানরত বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভূমিকাও কম নয়। তিনি কিছুদিন পরপর একটি করে বক্তব্য দেন আর সেই বক্তব্যের কোনরূপ যুক্তিপূর্ন জবাব না দিয়ে তোফায়েল, মতিয়া, শেখ সেলিমের মত বাঘা-বাঘা আওয়ামী লীগ নেতা থেকে শুরু করে গাফফার চৌধুরীর মত কলামিস্টও খিস্তি-খেউর করেই সময় পার করেন। ইদানিং দেখছি খিস্তি-খেউরের পাশাপাশি 'তুই-তোকারী'ও শুরু হয়েছে!
শুনতে পেলাম তারেক রহমান আজও একটি ভাষন দেবেন। তার মানে সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল, মতিয়া, শেখ সেলিম... ও সিনিয়র আওয়ামী কলামিস্ট গাফফার চৌধুরী, সোহরাব হোসেন, মিজানুর রহমান খানদের জন্য করার মত কিছু কাজ জুটলো।
মন্তব্য করতে লগইন করুন