সোলেমান মুন্সি ( ৩য় পর্ব)
লিখেছেন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৫৮ রাত
দ্বিতীয় পর্বর পর:-
পাড়ার আজিবর মোল্লাহর ছেলে আবদে মোল্লাহকে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। গরমের দিন বিধায় রাত্রে ঘরের বারান্দায় ঘুমাচ্ছিল। আজিবরের পরিবার সন্তান খুজে না পেয়ে পেরেশান হয়ে গেছে। আরো বেশি পেরেশান হয়েছে কারন উঠানে রক্ত পড়ে ছিল বিধায়।
লোকজন বলাকওয়া করতেছে মনে হয় রাত্রের কোন অংশে নেকড়ে বাঘ এসিছিল তাই ওকে নিয়ে গেছে।
বাড়িতে কান্নার রোল পড়ে গেল পুরা পরিবারের। প্রতিবেশিরা...
মরহুম অধ্যাপক গোলাম আযম ভাষা সৈনিক হিসাবে জাতীয় ইদগাহে জানাজা পড়ার ও রাষ্টীয় মর্দায় বিদায় দেওয়ার ব্যবস্থ্যা করা হোক
লিখেছেন সত্যলিখন ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:০৫ রাত
আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ সুস্থ্যতা ইসলাম কায়েমের জন্য দান করেছেন .তাই হাজেরা আপা আর সুলতানা আপার মরহুম স্বামীদের জন্য দোয়ার মাহফিলের দাওয়াত কবুল করেছি ।আলহামদুলিল্লাহ । আপাদের আমাকে নেওয়ার উদ্দেশ্য ছিল উনাদের সব আত্নীয়দের মাঝে ইসলামের সঠিক দাওয়াত টা যেন দিয়ে দেই ।
সূরা ফাতিহার আলোচনা করছিলাম ।
আল্লাহ আমাকে সহজ সরল পথে পরিচালিত করুন। এই আলোচনার কথা বলার সময়...
“প্রতিপক্ষ”
লিখেছেন বায়েজিদ আহমেদ ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:০৫ রাত
সকাল ৮ টা ঘুমের মাঝে আছি, মোবাইলের রিং টোনের শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল । দেখি জামানের কল । রিছিভ করলাম,
-কিরে রাফি তুই কই ? আমি তোদের বাসার সামনে ।
-কেন ?
-আজ ৮.৩০ টায় গণিত পরিক্ষা । আর তুই এখনও ঘুমাইতেছিস !
মনে হল, আসলেই তো আজ ক্লাসে গণিত পরিক্ষা ! কয়েক দিন পর H.H.C ফাইনাল পরীক্ষা, তাই ক্লাস টেস্ট নিচ্ছেন । এই সব ক্লাস পরিক্ষায় কখনও সিন্সিয়ার ছাত্র ছিলাম না, কিন্তু এই পরিক্ষা টাতে যে ভাবেই...
অধ্যাপক গোলাম আযমের মৃত্যু পরবর্তী জানাজা, মিডিয়া রিপোর্ট, বক্তব্য নিয়ে ছবি ভিডিও পোস্ট
লিখেছেন চেয়ারম্যান ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৮:০৯ রাত
দেশে বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। প্রচারিত হয় বিভিন্ন খবর। নেতার্দের বিভিন্ন বক্তব্য। আর এই সব নিয়েই এই পোস্ট
যেখানে উনাকে দাফন করা হবে
ভিডিও : ---
১) চট্রগ্রামে অধ্যাপক গোলাম আজমের গায়েবানা জানাজার চিত্র
২) দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে অধ্যাপক গোলাম আযমের গায়েবানা জানাজা অনুষ্ঠিত
অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেব কখনও রাজনীতিক ছিলেন না
লিখেছেন সালাম আজাদী ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৩:২২ দুপুর
গোলাম আযম নামটা আমাদের প্রজন্মে খুবই বিতর্কিত। তাকে যারা ভালোবাসেন তাদের সংখ্যা যেমন কম নয়, যারা তাকে পছন্দ করেন না তাদের ও সংখ্যা বিপুল। তাকে কাছে পেলে পিটিয়ে হত্যা করবে এমন জানি দুষমন আগে তেমন ছিলো না, তবে এদের সংখ্যা ২০০১ সালের পর থেকে জ্যামিতিক হারে বেড়েছে। কারন টা মিডিয়া। মিডিয়ার বদৌলতে আমরা যারা বেঁচে আছি, গোলাম আযম নাম শুনলেই কেমন এক দোলাচালে পড়ে যাই। ফুটে ওঠে দুই...
ইসলামিক ক্রয়-বিক্রয় ও আমার দৃষ্টিভঙ্গী – ৩
লিখেছেন বুড়া মিয়া ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০২:৫০ দুপুর
এসব ব্যবসার নামে ব্যবসায়ীরা যে দালালীটা করে, তা তো দালালী হিসেবে ইসলামী দৃষ্টিতে পরিত্যাজ্যই; এমনকি হিসাবেও এটা অসাড় সবার কাছেই অনেকটা এরকমভাবেঃ
১ কেজি খেজুর = ১ কেজি খেজুর
১ দিনার = ১ দিনার
এখানে ক্রেতা বিক্রেতা দুইজনেরই পরিশ্রম লাগবে খেজুর বা দিনার উৎপাদন করতে, তাই হিসাব সবদিক থেকেই সমান হওয়াটাই যুক্তিসঙ্গত। যে কেউ সমগোত্রীয় জিনিস বিনিময় করতে যাবে, সমপরিমাণই পাবে বা আশা...
মানুষের ভিতরের অমানুষ
লিখেছেন মামুন ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০২:০১ দুপুর
দিনগুলো কেটে যায় হলুদ পাতার মত । বৈচিত্র্যহীন... বড্ড রসহীন ভাবে।
লায়লার কাছে মনে হয় কেন বেঁচে আছে সে? জীবন এতো জটিল কেন? নিজের ফ্ল্যাটের বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে সে। মেয়েরা যার যার রুমে। মিজান জুমুয়ার নামাজ পড়তে গেছে।
একটু আগের ওর জ্বালা ধরানো কথাগুলো এখনো হৃদয়ে তুষের আগুন হয়ে ধিকি ধিকি জ্বলছে। মিজান মানুষের ভিতরে এক অন্য মানুষ। ওকে কি অমানুষ বলা যায়?
ভাবে লায়লা।
কেমন এক...
প্রেমে পড়ার গল্প - শেষ পর্ব
লিখেছেন অলীক সুখ ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৫৭ সকাল
মাইগ্রেনের ব্যথাটা প্রচুর বাড়ছে। সারাদিন প্রচুর জার্নি করছি। প্রথমে কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম আসছি। তারপর সম্পূর্ণ চট্টগ্রাম ঘুরছি। এছাড়াও প্রচুর গরম পড়ছে। তাই চোখ খুলে তাকাইতে পারতেছি না। তাই সন্ধ্যার দিকেই শুয়ে পড়ি।
রাত তখন ১২টা। হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। মাথা তুলতে পারতেছি না। চিন্তা করলাম, যাই চোখে-মুখে পানি দিয়ে আসি। রুম থেকে বের হইছি আর দেখি দুপুরে যে মেয়েটার উপর ক্রাশ...
আহারে বড়ো গোলাম! তোমার সবশেষ স্মৃতি।
লিখেছেন আয়নাশাহ ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৯:৫১ সকাল
আমি দোকান দার মানুষ। সারাদিন যায় দোকানদারি করে। আজও এর ব্যতিক্রম ছিলনা।
বেলা তখন প্রায় তিনটা। দুপুরের খাবার খেতে বাসায় যাবো। এমন সময় দোকানে এলেন আমাদের মাওলানা নিসার ভাই। সালাম বিনিময়ের পরই বললেন, খবর নিশ্চয়ই পেয়েছেন? বললাম কিসের খবর? বললেন আজম সাহেব নাই। একটু আগেই খবরটা পেলাম।
অন্যন্য দিন একটু সুযোগ পেলেই বিডিটূডে বা ফেসবুকে ঢু মারি কিন্তু আজ সেই সুযোগও পাইনি তাই খবরটা...
ছোট ছোট বালুকণা - ৩
লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৫:৩৯ সকাল
রান্নাঘরে গিয়ে তো সামিয়া পুরাই হতভম্ব! এই ভোর সকালেই পুরো রান্নাঘর লোকে গমগম করছে। রান্নাঘরের দু’টো দরজা- একটা খাবার ঘরের সাথে, আরেকটা বাড়ীর পেছনে উঠোনে। উঠোনে বটি নিয়ে বসে একজন মুরগী কাটছে, একজন মাছ, একজন নানান জাতের সব্জী। দরজায় বসে একজন মসলা বাটছে। রান্নাঘরের ভেতর একজন রুটি বেলছে, একজন চিরল চিরল করে আলু কাটছে, দেখেই বুঝা যাচ্ছে ভাজি করা হবে। মধ্যখানে চুলোর পাশে বসে ওর শাশুড়ি...
স্বপ্ন [রহস্য গল্প]
লিখেছেন অয়ন খান ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০২:৩১ রাত
সন্ধ্যা থেকে টানা তিন ঘন্টা বসে থেকেও কোন রোগী এলো না। আমি অবশ্য সময়টা পড়ালেখা করে কাজে লাগানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি, যদিও কোনকিছুতেই মন বসছিল না। শেষে আমি যখন উঠে যাবার কথা ভাবছি, ঠিক সে মুহূর্তে লোকটা ঘরে এসে ঢুকল। ঢোকার আগে নক করা সাধারণ ভদ্রতা, সে ভদ্রতাটি লোকটা করে নি।
কোনভাবে সাহায্য করতে পারি? - যথেষ্ট অনীহা নিয়ে প্রশ্ন করি আমি। সে কোন রোগী হলেও আমার কিছু এসে যায় না -...
জিন্স প্যান্ট আর পরা হলনা....
লিখেছেন জোস্নালোকিত জ্যাস ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০১:২৬ রাত
ফুল প্যান্ট পরা শিখচি বোধোদয় হওয়ার পর থেকে। তারও আগে পায়জামা পরতাম। পানজাবি পায়জামাই ছিল আমার পিচ্চিকালের পোষাক...
ছেলে বেলায় জিন্স প্যান্ট দেখে আমার হৃদয় কাদিত। বাপুরে কত্ত করে কইতাম একটা জিন্স প্যান্ট কিইনা দিতে! বাপু থান পিচ কেটে প্যান্ট বানায়া আনতো। তাই দেইখ্যা আমার কান্না আসিত। কত অভিমান যে করেছি তার ইয়ত্তা নাই। কতদিন যে জিন্স প্যান্টের জন্য না খেয়ে ঘুমাইতাম তার হিসাব...
অধ্যাপক গোলাম আযমঃ প্রেরণার লাইট হাউজ
লিখেছেন সালমান আরজু ২৪ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:১১ রাত
৯৯ সালের আগস্ট মাসে সিলেট সরকারী আলিয়া মাদ্রাসা মসজিদে একদিন মাগরিবের সালাত আদায় করেছিলাম তাঁর ইমামতিতে। প্রথম রাকাতে তিনি সূরা আবাসার শেষের দিকের আয়াতগুলো তেলাওয়াত করেছিলেন। কাকতালীয়ভাবে আজকে মাগরিবের সালাতে আমি ইমামতি করছিলাম একটা ছোট জামায়াতে। প্রথম রাকাতে আমিও সূরা আবাসার শেষের দিকের আয়াতগুলো তেলাওয়াত করেছি। আল্লাহু আকবার! আল্লাহু আকবার!
সন্ধ্যার পর থেকে বাইরে...
অধ্যাপক গোলাম আযমঃ সত্য পথের যাত্রীরা আপনাকে মনে রাখবে…
লিখেছেন পুস্পিতা ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৪৯ রাত
তিনি চাইলে দুনিয়ার জীবন খুব আয়েশী ও সুখেই কাটাতে পারতেন। দুনিয়াতে যা কিছুকে আমরা সুখ-সাচ্ছন্দ্য মনে করি তার সবকিছুই অর্জনের সামর্থ্য-সুযোগ মহান আল্লাহ তাকে দিয়েছিলেন। প্রাচ্য-পাশ্চাত্য যে কোন দেশে যে কোন সময় আলিশান জীবন-যাপনের সুযোগ সব মানুষ পায় না, তিনি পেয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগও ছিল। তারপরও সবকিছুকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন সত্যের আলো জ্বালানোর...
এখনও খুব মনে পড়ে ...
লিখেছেন নিরবে ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:১১ রাত
মানুষ নিয়ত পরিবর্তনশীল।সময়ের সাথে বদলে যায় সব।মন বদলায়,মনের বড় বড় আশা বদলায়,বদলে যায় চারপাশের মানুষগুলোও।
শুধু থেকে যায় মিষ্টি কিছু স্মৃতি।যা হাতড়ে আমারা সুখ খুজে ফিরি।আজ কিছুটা শেয়ার করবো ।
কলেজে পা রাখতেই মনে হয়েছিলো আমি সবচেয়ে খারাপ ছাত্রী।এত এত শিক্ষক আর স্টাফ দেখে আমি হতভম্ব।এসেম্বলিতে হা করে দাড়িয়ে থাকলাম।
মোগল স্যার ১ম ক্লাসে আসলেন,যাকে আমি আজও বাঘের মতো ভয়...