সব রাজাকারের বিচার চাই। জনগন হুশিয়ার - জাতির বেয়াই যেনো বাদ না যায়......।
লিখেছেন জুয়েল ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১২:১৮ রাত
সেনাশাসনের পর এটাই নতুন সরকার তাই এদের আচরনের উপর অনেক কিছু নিরভর করছে।এখন দেশের যে অবস্থা মানুষ ভবিষ্যত চিন্তা করে বিচলিত ।সব অপরাধীর বিচার হতে হবে শুধু দল বিবেচনা করলে সাধারন মানুষ ছাড়বেনা সরকার কে।অপরাজনীত করে দেশ কে পিছনে নিয়া যাওয়া ছাড়া আর কিছুনা ।ম খা আলমগীর কে অযোগ্য ঘোষণা করা হোক।এই লোক আসার পর থেকেই দেশের অবনতি আরো বেরে গেছে। সেনাশাসন এর পর সবাই ভাবছিল দল গুলোর...
সত্য বলতে গিয়ে মরতে রাজি।
লিখেছেন খবর আছে ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১২:১৮ রাত
সত্য বলতে গিয়ে যদি মরণও আসে, তাতেও আমাদের পিছু হটলে চলবে না। আমাদের মনে রাখতে হবে সত্য মানুষকে মুক্তি দেয় আর মিথ্যা ধ্বংস করে। সত্য বলা কি শুধু মুখের কথা বলাকেই বুঝাই? না। সত্য মানে-সত্য কথা বলা, সত্যের পক্ষে থাকা, সত্যকে সবার সামনে তুলে ধরা, শত্রুর হুংকারকে পদদলিত করে সত্যের পথে সবর্দা আপোষহীন, অটল থাকা। প্রকৃত বিষয়টাকে সত্যতার সাথে প্রচার, প্রতিষ্ঠা, ও পালন করা। শত্রু পক্ষের...
তরুণ প্রজন্মের দেশপ্রেম ও আবেগকে পূজি করে বিদ্বেষ ও অশ্লীলতার বীজ বপন জাতির জন্য মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতার চেয়েও ভয়াবহ!
লিখেছেন হাসান ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:৫৮ রাত
দু:খজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার ৪২ বছরেও অফুরন্ত সম্ভাবনাময় আমাদের এই দেশটিতে তরুণ প্রজন্মের প্রতিভাকে গড়ার কাজে যথার্থভাবে ব্যবহার করতে পারিনি।
মানবতাবিরোধী অপরাধের স্বচ্ছ বিচারের ক্ষেত্রে কারো দ্বিমত তথা বিরোধীতা নেই। খোদ যাদের নামে অভিযোগ তারাও বরাবরই স্বচ্ছ বিচারের দাবি জানিয়ে বিচার কাজে অংশ নিচ্ছেন। এরকম একটি প্রেক্ষাপটে দীর্ঘদিনের এই বিতর্কিত বিষয়টির...
কোন পথে শাহবাগ!!!
লিখেছেন বাকপ্রবাস ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:৪৫ রাত
ইসলাম এবং মুসলিম নিধনের
যে আয়োজন ফিলিস্তিনে
কাশ্মিরে
আসামে
মায়ানমারে
শাহবাগ আমাকে
তা্রই কথা মনে করিয়ে দেয়
আ্যালোহা বাংলাদেশ! যাদুর মাধ্যমে অংক শেখা! ৫ মিনিটে ৭০ টি অংক করে বাচ্চারা ক্ষুদে গণিতবিদের আসন অবিশ্বাস্যভাবে অলংকৃত করলো।
লিখেছেন মোঃ রবিউল ইসলাম ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:৪০ রাত
জাতীয় চিত্শালায় তাদের প্রোগ্রামটি অনুষ্ঠিত হয়।
এই স্টেজে তারা অতিথিদের সাথে অনুষ্ঠান করেন।
বাচ্চারা ৫ মিনিটে ৭০ টি অংক করে বিষ্ময়সৃষ্টি করেছে।
বাচ্চারা খুব মজা করেছিল।
মেয়ে দুটির নাম সৈয়দা মেহেরুন্নছা মুনমুন এবং সৈয়দা জেবুন্নেছা কুমকুম তারা বিষ্য়করভাবে অংক করে রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছিল। সাথে তাদের বাবা, পরিচালক ও ছো্ট্ট ভাইটি ছিল।
এই সেই অংকের পার্টিশাল!
শাহবাগের চলমান আন্দোলন সম্পর্কে আমার অভিমত
লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:৩০ রাত
শাহবাগের চলমান আন্দোলন সম্পর্কে অনেকেই আমার কাছে মতামত জানতে চেয়েছেন। শাহবাগের চলমান আন্দোলন সম্পর্কে কিছু বলার জন্যই আমি গত ২ দিন ধরে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আলেম সমাজে ভূমিকা নিয়ে Facebook এ পরপর ২ দিন ১ টা করে Status দিয়েছি। আমার ফেইসবুক আইডি এটা https://www.facebook.com/shafiur2012
আমি অবশ্যই রাজাকার আল বদর আল শামসের বিচার চাই। কিন্তু শাহবাগের আন্দোলনটা যারা নেতৃত্ব দিচ্ছে তারা দীর্ঘদিন ধরে...
আমার দেশ পত্রিকা বর্জন এর শপথ !!!!
লিখেছেন সাকিব ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৭ রাত
শাহাবাগে আজ আমার দেশ পত্রিকা বর্জন এর শপথ নেয়া হল। মঞ্চে
ছিল হাসান ইমাম । এটা কেন হল ? কারা এই আন্দোলন কে ভুল পথে নিয়ে গেল ?
প্রচন্ড মন খারাপ......দোয়াপ্রার্থী সবার...
লিখেছেন নীল পানকৌড়ি ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৬ রাত
মানুষ অল্প শোকে কাতর এবং অধিক শোকে নাকি পাথর হয়ে যায়।আমার আজ এ অবস্থা।অনেক বেশি অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটেছে....বসে বসে বই পড়লাম,নেট এ ঘুড়াঘুড়ি করলাম।ভাল্লাগছিলনা আবার খুব খারাপও লাগছিলনা।পেয়ে গেলাম এ ব্লগের লিঙ্ক।খুলে ফেললাম একাউন্ট।অনেকদিন ধরে শুনছি এর কথা।কিন্তু কেন জানি আগ্রহ লাগেনি।আজ মন খারাপের দিন লিখলাম এর বুকের মাঝে।
দোয়াপ্রার্থী সকলের,যেন আমার মনটা ভাল হয় এবং ব্লগিংটা...
যুদ্ধাপরাধের নিরপেক্ষ বিচার দাবি জাতিসঙ্ঘের
লিখেছেন ক্ষেপনাস্ত্র ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:১৩ রাত
জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকারবিষয়ক দুজন বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাম্প্রতিক শাস্তিদানের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার ওপর জোর দিয়ে বলেছে। এতে বলা হয়েছে, মৃত্যুদণ্ডাদেশসহ যে রায় দেয়া হয়েছে তা যথাযথ প্রক্রিয়ায় হয়নি। জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার অফিস এই অভিযোগ করেছে বলে ইউএন নিউজ সেন্টার বৃহস্পতিবার তাদের ওয়েবসাইটে এখবর প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সম্প্রতি আবুল কালাম আযাদের অনুপস্থিতিতে তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিন্তু এই বিচার কার্যক্রমে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ন্যায়বিচার করা হয়নি। জাতিসঙ্ঘ মানবাধিকার অফিস জানায়, ৫ ফেব্রুয়ারি ট্রাইব্যুনাল আবদুল কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। আরো কয়েকটি মামলার বিচারপ্রক্রিয়া চলছে এবং এতে এই ঝুঁকি রয়েছে যে, তাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতে পারে। বিচারবর্হিভূত, সংক্ষিপ্ত বা স্বেচ্ছাচারমূলক দণ্ডাদেশবিষয়ক জাতিসঙ্ঘ স্পেশাল র্যাপোটিয়ার ক্রিস্টফ হেইনস এবং নিরপেক্ষ বিচারক ও আইনজীবীবিষয়ক স্পেশাল র্যাপোটিয়ার গ্যাবিয়েলা নাউল বলেন, এসব বিচারের ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনুধাবন করে এবং সম্ভাব্য মৃত্যুদণ্ড প্রযোগের বিষয়টি মাথায় রেখে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে, ট্রাইব্যুনালের সামনে আসা সব আসামি নিরপেক্ষ বিচার পাবে। বিশেষজ্ঞ দুজন বলেন, অতীতের মারাত্মক অপরাধ সুরাহার জন্য এই ট্রাইব্যুনাল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ন্যায়বিচার ও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের মৌলিক উপাদান এতে থাকতেই হবে। হেইনস যে মামলার কার্যক্রমের মাধ্যমে আযাদকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে, তার নিরপেক্ষ বিচার ও যথাযথ প্রক্রিয়া নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, যেসব ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়, সেখানে আন্তর্জাতিক নিয়ম হলো অত্যন্ত কঠোরভাবে ন্যায়বিচার হতে হবে এবং যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে। তিনি বলেন, ইন্টারন্যাশনাল কোভেন্যান্ট অন সিভিল অ্যান্ড পলিটিক্যাল রাইটস-এ স্বাক্ষরকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ তখনই কাউকে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারবে, যখন নিরপেক্ষ বিচার ও যথাযথপ্রক্রিয়া সম্ভব সর্বোচ্চভাবে মেনে চলবে। জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকারবিষয়ক অপর র্যাপোটিয়ার গ্যাবিয়েলা নাউল ট্রাইব্যুনালের বিচারকদের নিরপেক্ষতা ও কৌঁসুলিদের নিরপেক্ষতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি নির্বাহী বিভাগ থেকে তাদের নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, আসামিপক্ষের সাক্ষী ও আইনজীবীরা বৈরী পরিবেশ, ভীতিপ্রদর্শন ও হয়রানির অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, অন্তত এতটুকু যথাযথ প্রক্রিয়া প্রয়োজন যাতে আসামিরা বিনা বাধায় তাদের আইনজীবীদের সাথে কথা বলতে পারেন, তাদের আইনি প্রস্তুতি নিতে পারেন এবং তাদের পক্ষে সাক্ষী দিতে সাক্ষীদের ডেকে নিতে পারেন। বিচারপ্রক্রিয়ার অংশ সমান অধিকার পাওয়ার নীতিমালাও নিশ্চিত করতে হবে। তারা উভয়ে বলেন, যেকোনো আপিলের ক্ষেত্রে বিচারপ্রক্রিয়ার সব ধরনের ত্রুটিগুলো সতর্কভাবে পরীক্ষা করতে হবে। বিশেষ করে যেখানে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার বিধান রয়েছে, সেখানে নিরপেক্ষ বিচারের নিশ্চয়তার নির্দেশনা মেনে চলবে।
নয়া দিগন্ত অনলাইন
http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=112253
কসাই কাদেরের ফাঁসি চাই , কাদের মোল্লার মুক্তি চাই ...
লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১০:৩১ রাত
কসাই কাদেরের দোষ তো তুমি মোল্লা কাদেরের উপর দিতে পারনা। যে মোল্লা কাদের ৭২-৭৩-৭৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর পাশে উদয়ন স্কুলে শিক্ষকতা করতেন তখন তো কোন লীগ ও বামপন্থী বলেনি যে কাদের মোল্লা যুদ্ধ অপরাধী ! তার নামে ১৯৭৩ সালের কলাবোরেটস (দালাল আইন) আইনে বা আইসিটি (যুদ্ধপরাধ) আইনে কোন মামলা কেন শেখ মুজিবের সরকার করেনি? তখন কি স্বাধীনতার দুই বছর পরে কাদের মোল্লা যুদ্ধাপরাধী সেটা...
প্রজন্ম চত্বর
লিখেছেন কবীর হুমায়ূন ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১০:২৭ রাত
আমি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এসেছি,
আমার অমলিন চেতনবিদ্ধ প্রাণ
আজ উন্মাতাল ভালোবাসার টানে;
আমার মায়ের প্রতি ভালোবাসা,
আমাদের জনগণের অহংবোধ
আমার শিরায় উপশিরায় প্রবাহিত;
এত লাশের ভার সইবে কেমনে বাংলাদেশ---রক্ত যদি উগরে দেয় এ ভূমি!
লিখেছেন শামস্ আমিন ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১০:২৫ রাত
ছোপ ছোপ রক্তে ভরা পুরো বাংলাদেশের মাটি। কোথাও পুলিশের গুলিতে কিংবা পৈশাচিক লাঠিতে ঝরছে রক্ত। কোথাও র্যাব কোথাও বা সাদা পোশাকধারীরা। আর মানুষ নামধারী হায়েনাদের আঘাতে ঝরে গেছে কত প্রাণ।
এই রক্তের হোলিখেলার শেষ বলি চট্টগ্রামের চার পবিত্র গোলাম। আমাদের ছোট ভাই আবিদ। আবিদের স্বপ্ন ছিল ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার। কিন্তু সে হয়ে গেল আল্লাহর মেহমান। আহা! এ ছোট্ট ছেলেটির চোখ দুটি কি করে...
এখনো সময় আছে সতর্ক হোন...
লিখেছেন শুকনোপাতা ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১০:১৫ রাত
আজকাল এফই,ব্লগে ঢুকলে কান্না চলে আসে!!একেকজনের মুখের ভাষা দেখে!! আচ্ছা?দশমাস দশদিন যে মা পেটে ধরে ছিলেন,মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যে বাবা বড় করেছিলেন তাদের তুলে গালি দিতে,নিজেদের জন্ম নিয়ে গালি দিতে কি একটুও বুক কাঁপে না????কেমন সন্তান আপনারা?ছিঃ...কাউকে বাপ-মা তুলে গালি দিলেই কি বড় হয়ে যাওয়া যায়?স্মার্ট হওয়া যায়?কোথা থেকে শিখেছেন এমন কালচার?আপনাদের বাবা-মা শিখিয়েছেন?নাকি পড়া-লেখা করতে...
মূর্তিবিরোধী আন্দোলনকারী নেতার ছেলে ৮ দিন ধরে নিখোঁজ........সরকারবিরোধীরা সাবধান হোন, রক্ষীবাহিনী ফিরে এসেছে
লিখেছেন তিতা করল্লা ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৯:০৭ রাত
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মূর্তি নির্মাণের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া নেতা অধ্য মাওলানা আব্দুল হাই জিহাদীর ছেলে ফয়জুল ইসলাম কামিলের (১৪) কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে সে নিখোঁজ রয়েছে। আন্দোলনের দিন বিশ^বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় মূর্তিবিরোধী লিফলেট বিতরণ শেষে কামিল বিশ্বনাথে তার ফুফুর বাড়িতে যাওয়ার পথে সে নিখোঁজ হয়। এসময় তার সাথে...
বিস্ময়কর আল কুরআন অথচ আমরা জানিনা কিছুই
লিখেছেন কুয়েত থেকে ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৮:৪১ রাত
মহাগ্রন্থ আল কুরআন মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার পক্ষ থেকে সমগ্র মানবজাতির জন্য এক সুবিশাল জ্ঞানভাণ্ডার এবং আল্লাহ তায়ালার এক সুপরিকল্পিত নির্দেশনার বিন্যাস। কুরআন নাজিলের হাজার হাজার বছর আগের ও পরের এমন সব তথ্য এতে লিপিবদ্ধ আছে, যা বর্তমান সময়ে এটিই প্রমাণ দেয় :
এই কুরআন সেই মহান সত্তার সৃষ্টি যিনি অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল এবং এই মহান সত্তা...