একজন ভাষাসৈনিক গোলাম আজম এবং আমার প্রতিক্রিয়া
লিখেছেন চেয়ারম্যানের বউ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৫০ রাত
"জীবনে বহুবার গ্রেফতার হয়েছি।আর মুমিনতো মৃত্যুকে ভয় করেনা।আর যদি অন্যায়ভাবে মৃত্যু দেয়া হয়,তাহলে শহিদ হওয়ার গৌরব পাওয়া যায়।সে হিসাবে,ইসলামী আন্দোলনের কর্মী হিসাবে, শাহাদাত কামনা করি।সুতরাং ভয় কিসের? আল্লাহকে ছাড়া কাউকে ভয় করার অনুভূতি নেই।"
মৃত্যুর ফায়সালা আসমানে হয়,জমিনে নয়"।
আমি জেল,জুলুম,নির্যাতন,এমনকি মৃত্যুকেও ভয় পাইনা।মৃত্যু অত্যন্ত স্বাভাবিক,অনিবার্য।...
কারা মানবতাবিরোধী তা আর আমাদের বুঝবার বাকি নেই
লিখেছেন জাগ্রত চৌরঙ্গী ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৪৭ রাত
অনেকদিন ব্লগে কোন পোষ্ট দেই না।
সর্বশেষ পোষ্ট দিয়েছিলাম ব্লগার ভীশু ভাইয়ের অনুরোধে
পবিত্র রামজান মাসে (রমজান বিষয়ক আলোচনা)।
০৫ জুলাই, ২০১৪, সময় ১২:২৮:০২ দুপুর
তবে মাঝে মধ্যেই লগ-ইন না করেই প্রিয় ব্লগারদের
লেখা পড়ে যাই ...
মন্তব্যও করি না অলসতা করে।
কঠিন সেই আমার বাস্তবতা।
লিখেছেন মহাপুরুষ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:৪২ রাত
বাস্তবতা আমায় পেছনে ফেলে দিলো,
ভালবেসে ভালবাসা দেয়া যতোটা সহজ,
ভালবেসে ভালবাসা পাওয়াটা ঠিক ততোটা কঠিন।
তোমার জন্য আজ পৃথিবী থেকে ছুটি নেয়ার ইচ্ছে হচ্ছিল কিন্তু তখনি মনে হলো তুমিও তো আমায় ভালবেসে ছিলে,এখন হয়তো সেই ভালবাসার পরিমাণ শূণ্য।তার পরেও কেনো জানি মনে হলো আমি চলে গেলে তুমি কষ্ট পাবে,তাই তুমার জন্যই আবার বেচেঁ থাকার ইচ্ছাটা জেগে উঠলো।
একনজরে ভাষাসৈনিক অধ্যাপক গোলাম আজম স্যার ।
লিখেছেন বাংলার দামাল সন্তান ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:১০ রাত
বাংলাদেশের রাজনীতির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এক পরিচিত নাম অধ্যাপক গোলাম আযম। জীবনের প্রথম দিকে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃত হিসেবে স্মরণীয় হলেও শেষ পর্যন্ত আদালতের রায়ে একজন যুদ্ধাপরাধী হিসেবে কারাদণ্ড ভোগ করেছেন।
১৯২২ সালের ৭ নভেম্বর (বাংলা ১৩২৯ সালের ৫ই অগ্রহায়ন) সালে ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের শাহ সাহেব বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন গোলাম আযম। তাঁর নানা শাহ সৈয়দ...
তাঁর কাছে এ দেশের, এ জাতির অপরিসীম ঋণ। একদিন এ সত্যটা দেশবাসী হাড়ে হাড়ে বুঝবে।
লিখেছেন হককথা ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:০০ রাত
বিংশ শতাব্দীর একেবারে শুরুর দিকে ইসলামি পূনর্জাগরণ শুরু হয়েছিলো বিশ্ববাসীর অনেকটা অলক্ষ্যেই, বিশেষ করে, অধূনা বিশ্বের মোড়লদের অলক্ষ্যেই। এই পূনর্জাগরণকে তারা কোনো আমলেই নেন নি।
বিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই আন্দোলনকেই তীল তীল করে একেবারে তৃণমূল পর্যন্ত যারা ছড়িয়ে দিয়েছেন, ছড়িয়ে দিতে যে ক'জন মহামানব অবদান রেখেছেন, তাদের প্রথমসারীর একজন ছিলেন অধ্যাপক গোলাম আযম।
তাঁকে...
ইয়া আল্লাহ তত্ববধায়ক সরকারের রুপকার ভাষা সৈনিক গোলাম আযম শহীদ হিসাবে কবুল করে জান্নাতবাসী করুন আমিন ছুম্মা আমিন
লিখেছেন মোশারোফ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১১:০০ রাত
তত্ববধায়ক সরকারের রুপকার ভাষা সৈনিক গোলাম আযম
বাংলাদেশের রাজনীতির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এক পরিচিত নাম অধ্যাপক গোলাম আযম। জীবনের প্রথম দিকে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃত হিসেবে স্মরণীয় হলেও শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জন্য সৃষ্ট যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনাল নামের ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায়ে একজন যুদ্ধাপরাধী হিসেবে কারাদণ্ড ভোগ করেছেন।
১৯২২ সালের ৭ নভেম্বর...
ব্লগার 'নীল জোসনা' এর পোস্ট "একজনের ফাঁসির পর আরেক নরকিটের বিদায়" পড়ে মনে হলো "নাস্তিকরা আসলেই অসভ্য, বর্বর"
লিখেছেন মোহাম্মদ আবদুর রহমান সিরাজী ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৫২ রাত
প্রিয় ব্লগার ভাইয়েরা, আপনারা অবশ্যই বহুরূপী, বহু নিকধারী নাস্তিক 'নীল জোসনা' এর পোস্ট পড়ে বা মন্তব্য করে ওকে উৎসাহিত করবেন না। সদ্য প্রয়াত একজন মজলুম ব্যক্তিকে নিয়ে তার বর্বর পোস্ট অনেককেই আহত করেছে। অনেকেই মন্তব্য করে ওর হেদায়েতের জন্য দোয়া করেছেন। ব্লগে ও বেশী প্রচার পাওয়ার জন্য আজে বাজে পোস্ট দিচ্ছে। ব্লগে ওকে ব্লক করার জন্য ওর ব্লগ না পড়া বা মন্তব্য না করা্ই হবে সর্বোত্তম।...
অধ্যাপক গোলাম আযমঃ সত্য পথের যাত্রীরা আপনাকে মনে রাখবে…
লিখেছেন পুস্পিতা ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৪৯ রাত
তিনি চাইলে দুনিয়ার জীবন খুব আয়েশী ও সুখেই কাটাতে পারতেন। দুনিয়াতে যা কিছুকে আমরা সুখ-সাচ্ছন্দ্য মনে করি তার সবকিছুই অর্জনের সামর্থ্য-সুযোগ মহান আল্লাহ তাকে দিয়েছিলেন। প্রাচ্য-পাশ্চাত্য যে কোন দেশে যে কোন সময় আলিশান জীবন-যাপনের সুযোগ সব মানুষ পায় না, তিনি পেয়েছিলেন। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগও ছিল। তারপরও সবকিছুকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশে ফিরে এসেছিলেন সত্যের আলো জ্বালানোর...
কবি ও নারী
লিখেছেন মামুন ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৪৬ রাত
কবি ও নারী
. একদিন কোনো এক নারী
নিজের মনের প্রগলভতায় ভেসে
যেতে যেতে এক কবিকে বলে-
অধ্যাপক গোলাম আযমের প্রতি অপবাদের কিছু যুক্তি খন্ডন; যে বিষয়গুলো জানা উচিৎ
লিখেছেন আলোকিত পথ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৪২ রাত
তিনি ছিলেন এই অঞ্চলের ইসলামী আন্দোলনের প্রানপুরুষ। একজন ভাষা সৈনিক।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার মূল থিমও তিনিই দিয়েছিলেন।
তিনি মারা গেলেও জাতির কাছে প্রশ্ন রেখে গেছেন। তার উপর অপবাদের বোঝা জাতি সইতে পারবে তো?
দেখুন তার শিক্ষাজীবন সম্পর্কেঃ
অধ্যাপক গোলাম আযম সম্পর্কে মন্তব্য করার আগে যে বিষয়গুলো আপনাকে জানতেই হবে:
# বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় শেখ মুজিবুর রহমানের...
একজনের ফাঁসির পর আরেক নরকীটের বিদায়
লিখেছেন নীল জোছনা ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:২৫ রাত
একে একে বিদায় নিয়ে চলে যাচ্ছে নরকের কীটগুলো। যারা সারা জীবন ইসলামের নাম করে ধর্ম ব্যবসা করে আসছিলো। একজনকে ফাঁসির পর আরেক নরকীটের বিদায় আমাদের আনন্দিত করছে সেইসাথে বাংলাদেশও অবশেষে কলঙ্কমুক্ত হচ্ছে।
শোষণের শাসন
লিখেছেন মোঃ মামুনুর রশীদ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:১৯ রাত
১) "শোষনের জোরে চোষনের তরে যে জাতির ইতিহাসের উজ্জ্বল পাতাকে পরিহাস দ্বারা হয় সর্বনাশ, সে জাতির বর্তমান বা ভবিষ্যতে কি হবে বা কি-ই-বা রবে মোটেই নেই আশ্বাস, ভরসা ও বিশ্বাস। তবে এটাও ঠিক হৃদয়কে অভয়র করে হোচটে না পড়ে যদি না হয় হতাশ, মন ছন্দে অতি আনন্দে রশ্নীর মত প্রদীপ হবেই বিকাশ। যব থাকবে না কোন নিপীড়নের যাঁতা, চেঙ্গীস খানের অসস্থু মস্তিষ্কের মাথা, উজ্জ্বল হয়ে যাবে ইতিহাসের পাতা।...
মৃত্যুর পর বেওয়ারিশ হতে হবে কেন ?
লিখেছেন রাজু আহমেদ ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:১৩ রাত
পৃথিবীতে কেউ তো বেওয়ারিশ হয়ে জন্মায় না, তাহলে মানুষকে মৃত্যুর পর বেওয়ারিশ হতে হবে কেন ? মা-বাবার হাত ধরে সন্তানের ধরণীতে আগমন ঘটে । এখানে এসে একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত মানুষ যেমন কারো তত্ত্বাবধানে থাকে তেমনি পরিণত বয়সে তার ওয়ারিশ হিসেবে কাউকে না কাউকে ধরায় আনে । এভাবেই যুগ যুগ ধরে চক্রাকারে মানুষের বংশগতি রক্ষা হয়েছে । ধরণী থেকে কারো বিদায়ের মাধ্যমেই তার সম্পূর্ণ পরিচয়...
এখনও খুব মনে পড়ে ...
লিখেছেন নিরবে ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:১১ রাত
মানুষ নিয়ত পরিবর্তনশীল।সময়ের সাথে বদলে যায় সব।মন বদলায়,মনের বড় বড় আশা বদলায়,বদলে যায় চারপাশের মানুষগুলোও।
শুধু থেকে যায় মিষ্টি কিছু স্মৃতি।যা হাতড়ে আমারা সুখ খুজে ফিরি।আজ কিছুটা শেয়ার করবো ।
কলেজে পা রাখতেই মনে হয়েছিলো আমি সবচেয়ে খারাপ ছাত্রী।এত এত শিক্ষক আর স্টাফ দেখে আমি হতভম্ব।এসেম্বলিতে হা করে দাড়িয়ে থাকলাম।
মোগল স্যার ১ম ক্লাসে আসলেন,যাকে আমি আজও বাঘের মতো ভয়...
এক কিংবদন্তির জীবনাবসান
লিখেছেন আবু জারীর ২৩ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:০৯ রাত
এক কিংবদন্তির জীবনাবসান
হে রব! তুমি তোমার গোলাম অধ্যাপক গোলাম আযমকে মাফ করে দাও। তাকে তোমার জান্নাতের মেহমান বানাও। সারা জীবন যারা তাকে জন্ত্রনা দিয়েছে, অপবাদ দিয়েছে, জেল খাটিয়েছে, ভবিষ্যতে যারা তাকে অপবাদ দিবে তুমি তাদের সকলকে তোমার কঠিন আজাবে নিপতিত কর। তাকে যারা ভালোবাসে, ভালোবেসেছিল এবং ভবিষ্যতেও ভালোবাসবে তুমি তাদের সকলকে হেদায়েতের উপর অটল রেখ। মরহুমের রেখে যাওয়া...