তুমি আমার নও
লিখেছেন লিখেছেন মামুন ১৩ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:৩৩:৩৫ দুপুর
নিজের রুমে একাকী।
সোহেলের মস্তিষ্কের ভিতরে কিছু অচেনা পোকাদের উপস্থিতি সে ইদানিং টের পাচ্ছে। বিচিত্র অনুভূতি এনে দেয়া ছাড়া এরা আর তেমন কিছু করছে না অবশ্য। তবুও নিজের ব্রেইনে সোহেল এদের অনুপ্রবেশ মেনে নিতে পারছে না। অন্যের দ্বারা তাড়িত হয়ে কে চলতে চায়?
এই সমস্যাটার শুরু সেদিন থেকে হয়েছে, যেদিন পারুল ওর সামনে দিয়ে অন্যের ঘরণী হয়ে চলে গেলো। নিজের হৃদয়টা বুকের থেকে বের হয়ে লাল গোলাপে আচ্ছাদিত একটি সাদা গাড়িতে করে চলে গেলো! একেবারেই চলে গেলো কি?
তবে এই পোকাদের সে ধন্যবাদ দেয়।
ওরা ওর ব্রেইনে এসে পারুলের স্মৃতিকে পারুলময় রুপ-রস-ঘ্রাণ সহ জাগিয়ে তোলে। সোহেলের তো আর হৃদয় নেই। আক্ষরিক অর্থে ওর হৃদয়টা মরে গেছে সেদিন। এখন অনুভূতিশুন্য একটি রক্ত পাম্প করবার যন্ত্র রয়েছে। তবে সোহেল একে হৃদয় মানতে নারাজ।
যে পরিস্থিতিতে পারুলকে অন্যের হাত ধরতে হয়েছে, সেটা সোহেল জানে বলেই পারুলের উপর ওর কোনো রাগ নেই। বরং পারুলের এই 'চলে যাওয়াটা'র প্রতি ওর শ্রদ্ধা মেশানো ভালোবাসা রয়েছে।
পারুলের বাবার দ্বিতীয় দফার স্ট্রোক হয়ে গেলে বিয়ের এক সপ্তাহ পুর্বে। একমাত্র মেয়ের কাছে ওর বাবার চাওয়া ছিল রাসেলের সাথে ওর বিয়েটা হোক। পারুল নিজের ভালোবাসাকে গলাটিপে নিজের জনকের কথায় সম্মতি দিতে বাধ্য হল। আর এর একদিন পরে ওর বাবা প্রশান্তিতে একেবারে চোখ বুঝলেন।
এখন অনেক রাত।
পোকারা এসে সোহেলের রাতটিকে পারুলময় করে তুলল! ওকে ভুলে থাকার জন্য সোহেল নেটে ঢুকে। চিন্তা থেকে 'পোকাদের' দূরে সরাতেই ফেসবুকের 'ভার্চুয়াল জগতে' নিজেকে নিয়ে ঢুকে পড়ল।
কিন্তু একটা ম্যাসেজ ওকে আবারো এলোমেলো করে দিলো।
পারুলের ম্যাসেজ।
সোহেলের প্রিয় পারুর!
পারু : 'আমি জিজ্ঞেস করব না, তুমি ভালো আছ কিনা। আশা করব ভালো থাকবে।'
সোহেল : কেন তোমার হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে চাইছ?
: ' জানি না। তোমার মন ভালো রাখ। আল্লাহ যখন যেভাবে রাখেন, আলহামদু লি'ল্লাহ।'
: আমার মন তোমার সাথে চলে গেছে... তোমার 'ও' কোথায়?
: ' পাশে'
: ওর যায়গায় আজ আমিও থাকতে পারতাম!
: 'কিন্তু তুমি নাই। তবে তুমি সুস্থ শরীরে আছ, আমি এটুকুতেই খুশী।'
: আমি এমন একজনকে ভালোবাসলাম, যে আমার হল না... যে কখনো আমার হবে না... আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও... তুমি আমার নও... তুমি আমার নও
নিঃশব্দে চ্যাট থেকে নিজেকে ফিরিয়ে নেয় সোহেল।
প্রচন্ড একটা কষ্টের সাথে নিজের ভিতরে লুপ্ত অনুভূতি অনুভব করে।
তবে কি পলাতক হৃদয় আবারো ফিরে এলো? নাহলে অনুভূতিগুলো আজ কিভাবে স্পন্দিত হচ্ছে?
আরো আশ্চর্য হল, ব্রেইনের সেই পোকাগুলো এখন আর নেই।
ওর রক্ত পাম্প করা যন্ত্রটি থেকে অনুভূতিগুলো সাময়িক রুদ্ধ হয়েছিল। পোকাগুলো সেই যন্ত্রে অনুভুতিগুলোকে ফিরিয়ে দিতে এসেছিল। ওদের কাজ শেষ করেই তাঁরা চলে গেছে।
অদৃশ্য পোকাগুলোর প্রতি পরম মায়া অনুভব করে সোহেল। এই মায়ার অনুভূতি ওকে ফিরিয়ে দিয়ে গেছে ওরা।
নিজের রুমে একাকী থেকেও এখন আর একাকী মনে হচ্ছে না ওর।
পারুলকে ও অনেক আগের কেউ মনে হল। আয়নায় বিবর্ণ বিস্মৃত বন্ধুর মুখ হয়েই রয়ে গেছে পারুল।
# অণুগল্প
বিষয়: সাহিত্য
১১৮০ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বিভিন্ন আবেগময় অজুহাত সৃষ্টি করে 'এরা' স্বীয় 'রং পাল্টানো স্বভাব' কে গ্রহনীয়তার প্রলেপ লাগায়!
মাতা-ভগ্নির বাহিরে সবাই এই প্রকারের!
প্রত্যেক ক্ষতিকারক বস্তুর সামান্য হলেও যেমন উপকারী গুন থাকে,তেমনি মাতা-ভগ্নির কারণেই নারী জাতি এখনো কিছুটা সম্মান পায়!
জগতের সকল অনিষ্টের মূল এই নারী!!
শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
শুভকামনা রইলো।
এখনকার মেয়েরা কি এত বোকা ?
পরিস্থিতিতে পড়ে সে না হয় রাসেলকে বিয়ে করেছে । এই মোবাইল ফেসবুকের যুগে সে পারে তার সোহেলের সাথে আলাপ চালিয়ে যেতে।
যদি চায় তাহলে রাসেলের সাথে একটা গোলমাল পাকিয়ে সোহেলের কাছে চলে আসতে পারে ।
তবে নিজের ভাগ্যকে সে মেনে নিয়েছে। একই সাথে সোহেলকেও প্রবোধ দেবার চেষতা করেছে সব স্বাভাবিক ভাবে মেনে নেবার জন্য।
গল্পের শেষে সোহেলও যে সব মেনে নিয়ে নিজের জীবনে ফিরে যাবার চেষ্টা করেছে, সেটা দেখানোর চেষ্টা করেছি হতভাগা ভাই। ইচ্ছে করলে তো যে কোনো সম্পর্ককে হুট করে ভেঙ্গে দেয়া যায়, কিন্তু সম্পর্কের ভিতরে থেকে অণ্যান্য ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কগুলোকে জোড়া লাগাতে পারে ক'জনা? আমি সম্পর্ক জোরা লাগাতেই বিশ্বাস করি, তাই আমার গল্পে সেগুলোকে পজিটিভ ওয়েতে তুলে ধরাবার চেষ্টা করি।
আপনার মন্তব্য অনেক ভালো লাগল।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
এধরনের লুকোছাপা ব্যাপারে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হবে সেই রাসেল বেচারাই । কারণ পারুল তাকে বিয়ে করলেও মন এখনও সোহেলের কাছেই দিয়ে রেখেছে ।
এধরনের পরিস্থিতি চলতে থাকলে ভাঙ্গনই নিয়তি ।
পারুল এখানে পরকিয়া করার জন্য সোহেলকে চ্যাটে আহ্বান করে নাই। তার সাথে সোহেলের চ্যাটের কথাগুলো ভালো ভাবে পড়ুন, বোঝবার চেষ্টা করুন, এরপর মন্তব্য করলে অনেক খুশী হব। সে বোকা নয়, আবার চালাকও নয়। আপনার কথামত এই যুগে সে বোকা, কারণ তার নিজের বাবার প্রতি শ্রদ্ধা ভালোবাসা প্রেমিকের চাইতে অনেক বেশী ছিল। আর নিজের স্বামীর প্রতিও বিয়ে পরবর্তী সম্মান্টুকুর খেয়ালও রয়েছে। আর সাবেক প্রেমিকের জন্যও রয়েছে মমতা। এসব মিলেই একজন পারুল তার স্ব স্ব চরিত্রের ভূমিকা পালন করেছে।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি দেখছি রাসেলের দৃষ্টিতে পারুলকে । বেচারা ! বেশী উদার হতে গেলে পরে পস্তাতে হয় যেটা রাসেলকে ফেস করতেই হবে ।
আর বিয়ের আগে প্রেম তো ইসলাম সাপোর্ট করেই না , আরও করে না বিয়ের পর পরপুরুষ এবং পরস্ত্রীর সাথে কথোপকথনও ।
ফেসবুকে সোহেলের প্রতি পারুলের মমতা দেখানোকে ভাল হিসেবে আপনার চোখে কে ফুটিয়ে তুলছে ?
আপনি লিখার ভিতরে ইসলামকে টেনে আনলেন কেন? ইসলামের অনেক জিনিস এবং বিধি বিধান রয়েছে, যার কতটুকু আমরা পালন করি? আপনি বলেছেন "আর বিয়ের আগে প্রেম তো ইসলাম সাপোর্ট করেই না , আরও করে না বিয়ের পর পরপুরুষ এবং পরস্ত্রীর সাথে কথোপকথনও ।" তবে আমরা এখন বর্তমানে সমাজের ৯০% মানুষই ইসলামের বিধানকে লঙ্ঘন করে সামাজিক ভাবে মেলামেশা করছি। আমার পাশের ফ্ল্যাটেই আমার পড়শির স্ত্রী আমার বাসায় আসে,আমার স্ত্রীর সাথে দেখা করে, আমাকেও কথা বলতে হয়, এখন ইসলামের বিধান মেনে আমি কথা বলা বন্ধ করে দিবো? আমার বাচ্চার স্কুলের ক্লাশ টীচার মহিলা, অনেক যায়গায় মহিলা প্রধান শিক্ষিকা, প্যারেন্টস ডেতে আমি গিয়ে চোরের মত লুকিয়ে থাকবো? এখানে আমার সাথে কথোপকথন যেহেতু ইসলাম যায়েজ করে নাই, তবে কি সাহাবারা মহিলা সাহাবীদের সাথে কোনো কথাই বলতেন না?
" ফেসবুকে সোহেলের প্রতি পারুলের মমতা দেখানোকে ভাল হিসেবে আপনার চোখে কে ফুটিয়ে তুলছে ? " আপনি এটা বলেছেন, আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আপনার ভিতরে নেগেটিভ দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রবনতাটাই অধিক। আমি তর্ক করতে চাইছিলাম না, কিন্তু আপনি কয়েক দফা কমেন্টে আআমকে এটা করতে বাধ্য করলেন।
১। আপনি বলেছেন, " ...আরও করে না বিয়ের পর পরপুরুষ এবং পরস্ত্রীর সাথে কথোপকথনও ।"- এখানে নেটে দুজনে কথা বলেছে লিখার দ্বারা। কি লিখেছে সেটা গল্পের ভিতরে রয়েছে। এখন আপনি বলতে চাচ্ছেন, এটাও হারাম, অনিসলামিক। মানলাম আপনার কথা। তবে আমরা ব্লগে যে সকল মহিলা ব্লগারদের সাথে অনুভূতি রেখে যাচ্ছি, আপনি নিজেও কম না এই ব্যাপারে, সেটাও তো তবে হারাম হয়ে গেলো, তাই না? সন্ধ্যাতারা আপু, আফরা, জেদ্দা আপু, ফাতিমা মারিয়াম আপু- এরা সবাই আমার মায়ের পেটের বোন না, গাঁয়ের মাহরাম, গল্পের পারুল যদি নেটে অনুভূতি রাখতে না পারে, তবে এই ব্লগেও আমি , আপনি এবং অন্য সবাইও যে কোনো ধরণের কথা বার্তা বলতে পারব না। এ ব্যাপারে আপনার বক্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
২। সোহেলের প্রতি পারুলের মমতা একজন মানুষের প্রতি মানুষের মমতা- আর এই গল্পটির লেখক হিসেবে আমাকে এটা কারো বলে দেবার দরকার নাই। মায়া মমতা আল্লাহর থেকে দান করা এক বিশেষ নেয়ামত।
৩। এবারে আপনাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করতে যাচ্ছি। ইসলামে কোনো ধরণের ভান বা মিথ্যার আশ্রয় নেয়া যাবে না। এই ব্লগেই কোনো এক ব্লগারের পোষ্টেই পড়েছিলাম, একবার কোনো এক সাহাবির বাড়িতে গিয়ে মহানবী (সাঃ) দেখলেন, উক্ত সাহাবির ওয়াফ হাত মুঠ করে নিজে সন্তানকে কাছে ডাকছে, কিছু একটা প্রলোভন দেখিয়ে। পরে শিশিটি কাছে আসে। মহানবী(সাঃ) উক্ত মহিলা সাহাবীকে জিজ্ঞেস করেন যে, তার হাতে কিছু ছিল কিনা? জবাবে কিছু একটা খাদ্য বস্তু তার হাতে থাকার কথা স্বীকার করেন উক্ত মহিলা সাহাবী। তখন নবী করীম (সাঃ) বলেন যে, যদি কিছু না থাকত হাতে, তবে তুমি মিথ্যা বলার অপরাধে দোষী হতে।
তার মানে কোণো ভাবেই মিথ্যার আশ্রয় নেয়া যাবে না। এখন আপনি আমাকে বলুন, নিজে ইসলামের বিধি বিধান নিয়ে আপনি এতোটা কনসাস, তবে নিজের প্রো-পিক্সটা নিজেরটা না দিয়ে মিথ্যে একটা ছবি কেন ঝুলিয়ে রেখেছেন??? এটা কি ইসলামে যায়েজ আছে???
আমার কথায় কষ্ট পাবেন না। পেলে দিল থেকে আমাকে ক্ষমা করবেন।
আল্লাহপাক আমাকে ইসলামের সহীহ বুঝ দান করুন-আমীন।
তবে এখানে সোহেল এবং পারুল যেভাবে কথাবার্তা বলেছে সেরকম কথা বার্তাতে ইসলাম মানা করে । কারণ নারীকে পর পুরুষের সাথে এমনভাবে কথা বলতে বলা হয়েছে যা হবে রুঢ়তার কাছাকাছি যাতে যাদের মনে দুরভিসন্ধি আছে তারা যেন নিরুতসাহিত হয় ।
এখানে পারুল কিন্তু সোহেলের সাথে ফেসবুকে সেরকমভাবে বলে নি ।
আর ব্লগের বিভিন্ন মহিলা ব্লগারদের সাথে আমাদের পুরুষ ব্লগারদের কথোপোকথন পারুল-সোহেলের ফেসবুকে চ্যাটের মত কথা বলার মত না । অন্তত আমি তো এরকমভাবে কথা বলিই না ।
প্রোপিকে নিজের ছবি না দিয়ে অন্যের ছবি দিয়ে চালানো শুধু ব্লগ কেন ফেসবুক জগতের বিশাল একটা ট্রেন্ড । আপনার পোস্টে যারা কমেন্ট করছেন তাদের কয়জনের রিয়েল ছবি প্রোপিকে আছে ? আর এটা কি বিয়ের আগে প্রেম করা বা পরকীয়া করার চেয়েও নাজায়েজ ?
''তার মানে কোণো ভাবেই মিথ্যার আশ্রয় নেয়া যাবে না।''
০ তাহলে- ৭১ এ যুদ্ধের সময় মুক্তিযুদ্ধে রত ছেলে যখন সঙ্গী সাথী সহ ঘরে আসতো , খবর পেয়ে যখন রাজাকাররা ছুটে আসতো হানাদারদের নিয়ে যে ঘরে মুক্তি আছে কি না , তখন বাবা মা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে যে বলতো নেই - সেটা কে কি বলবেন ? সেটাও তো মিথ্যা ছিল ?
নিঃশব্দে চ্যাট থেকে নিজেকে ফিরিয়ে নেয় সোহেল।
এ যেন আমার মনের কথা
জাজাকাল্লাহু খাইর।
সুন্দর গল্প অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
পরকীয়া নামক বিষের হাত থেকে বাঁচার জন্য এই সময়ে দুজন দুজনাকে এড়িয়ে যাওয়াই উত্তম।
গল্পটি অনেক সুন্দর হয়েছে মামুন ভাই।
শ্রদ্ধা এবং ভালবাসা নিবেন।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
ভালোলাগার অনুভূতি রেখে গেলেন, অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
এমনটাই বাস্তবতা। চাইলেই কয়জন সকল সম্পর্ককে পায়ে দলিয়ে সমাজ আর জাত পাতের কথা না ভেবে পুরোনো প্রেমিকের কাছে ফিরে আসে। আপনার বাস্তবতা মিশ্রিত গল্পের জন্য ধন্যবাদ।
যে যাই বলুক, আমি বিশ্বাস করি বাংলার অধিকাংশ মেয়ে এখনও সবকিছু মুখ বুজে মেনে নেয় কিন্তু তার স্বামীর ঘর ছাড়তে চায়না। হতেও পারে কখনও মনের আবেগে পুরোনো দিনের কথাগুলো তার মাথায় মাঝে মাঝে খেলে যায় বেশ শক্তভাবেই। কিন্তু তাতে কি? সেটুকু মনে করার মাঝে কিংবা পুরোনো দিনের সঙ্গীর সাথে সামান্য কথা, দৃষ্টি বিনিময় বা স্মিত হেসে জিজ্ঞেস করা- কেমন আছো? এই পর্যন্তই।
ভালো লেগেছে আপনি যেভাবে গল্পের মাঝে দিয়ে সমাজ বাস্তবতায় আবহমান রূপটি তুলে এনেছেন। আবারও ধন্যবাদ।
অনেক ভালোবাসা এবং শুভেচ্ছা রইলো আপনার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আপনার সুন্দর অনুভূতি অনেক ভালো লাগার পরশ রেখে গেলো।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ঘুরে যাবার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন