বাচ্চা পালা! কাচ্চা পালা !!

লিখেছেন লিখেছেন শারিন সফি অদ্রিতা ২৭ মে, ২০১৪, ০৭:৫৮:৩০ সন্ধ্যা



দূর থেকে ছেলের কাণ্ড দেখে ফিক্‌ করে হেসে দিল আয়িশা! যদিও সে মোটামুটি আঁচ করতে পেরেছে যে কি ঘটেছে, তাও সেটা নিজের পুত্রের মুখ থেকে শোনাটার লোভ সামলাতে পারলো না। পিচ্চি বাথরুম থেকে বের হয়ে আসলে ছেলের দিকে তাকিয়ে হাসি হাসি মুখ করে জিজ্ঞেস করল,

--“বাথরুমের সামনে আমার আব্বাজানকে কিছু নাটক করতে দেখলাম, ঘটনা কি উমর?”

সাথে সাথে হাত-পা নাড়িয়ে জাতির বিশাল কোন সমস্যার কথা বলছে এমন ভঙ্গি করে উমার মাকে বললো,

--“উফ্‌ আম্মুজি আর বইলো না বুঝছ! বাথরুমে যে বাম পা দিয়ে ঢোকার কথা না – আমার মনে-ই থাকে না!!! খালি শয়তান ভুলায় দেয়! আমি তো আজকেও বাথরুমে ঢোকার সময় ডান পা দিয়ে ঢুকে ফেলসিলাম বুঝলা? তারপর ঢুকেই যখন মনে পরসে যে, হায় হায় আমি তো সুন্নাহ্‌ মানি নাই! আবার লাফ দিয়ে বাথরুম থেকে বের হয়ে গেসি, তারপর আস্তে আস্তে বাম পা দিয়ে ঢুকসি! কত ভালো করসি না আম্মু বলো ?”

--“ভালো মানে!! আমার আব্বুজি ভালোর উপর ভালো কাজ করসে!! মাশাআল্লহ্‌! মাশাআল্লহ্‌!! আম্মুকে High-Five দাও তো বাবা ... “ বলেই উমারের সাথে জোরে-সোরে একটা হাই-ফাইভ করলো আয়িশা!

“ঠাস্‌” !

বাপরে হাত শেষ! তাও ভালো ! যত জোরে High-five, ছেলেটা ততই মজা পায়!

আয়িশা চা বানাচ্ছিল, পাশের বাসার নিতু ভাবী এসেছেন। ট্রে নিয়ে যাবে, উমার বললো, “আম্মু হেল্প করবো?”

আয়িশার খুশির ঝিলিক কমিয়েই বললো, “ নারেহ আব্বাজান! Thank you, এখন লাগবে না!”

উমারের মনটাই খারাপ হয়ে গেল... বলে যে, “ কি আম্মু! তুমি আমাকে আল্লাহ্‌-র কাছ থেকে একটু প্লাস-পয়েন্ট-ও নিতে দিবা না ? এমন করো কেন?”

--“প্লাস পয়েন্ট পেতে চাস্‌? যাহ্‌ আন্টি বসে আছে না লিভিং রুমে? গিয়ে সবার আগে সালাম দিয়ে আয়! একেবারে Full version টা দিবি! গুণে গুণে ৩০ টা প্লাস পয়েন্ট জমা হবে তোর জন্যে আল্লাহ্‌-র কাছে … যা যা !”…

শুনেই উমারের দৌড় দেখে কে?? পিরিচে বিস্কুট রাখতে রাখতেই সে উমারের সালামের চিৎকার শুনতে পায়,

“ আ-সসালামু-য়ালাইকুম ওয়া-রহমাতুল্লহে ওয়া-বারাকাতুহু আন্টি !!”

হায়রে ছেলে আমার!! ট্রে নিয়ে ঘরে ঢুকে আয়িশা বললো,

“ঐ আমি কি তোকে বলেছি যে, ষাড়ের মতন চিল্লায়া সালাম দিলে বেশি প্লাস পয়েন্ট পাবি?”

উমারের অত-শত খেয়াল নাই,সে কলার ধরে আম্মুর দিকে বিশ্ব বিজয়ের হাসি দেয়, “তিরিশ নেকী আম্মু! তিরিশ নেকী!!”

-“নিতু ভাবী! কিছু মনে করবেন না তো! তিন ব্যাটারীর ছেলে হলে যা হয় আর কি!”

-“আরে ভাবী! মনে কিছু করার আগেই তো মন ভরে গেলো মাশাআল্লহ্‌!!”

উমরের ততক্ষণে খেলতে যাবার সময় হয়ে গেছে!

-“আম্মু আমি যাই?” আম্মুকে জিজ্ঞেস করলো।

-“যাও আব্বু… আর কখন ফিরতে হবে দেখি আম্মুকে বলে যাও ?”

-“মাগ্‌রিবের নামাজ শুরু হবার কম পক্ষে আধাঘন্টা আগে ফিরবো আম্মুজি, ওযু করে আব্বুর সাথে সোজা মসজিদ!! আর আজকে আমার এ সপ্তাহের দুয়া পড়া দিবার দিন- সেটাও দিবো আম্মু! এখন আমি যাবো আম্মু, আমাকে তোমার ছাড়তেই হবে… আ-সসালামু-য়ালাইকুম ওয়া-রহমাতুল্লহে ওয়া-বারাকাতুহু”

-“ওয়াআলাইকুম আসসালাম ওয়া-রহমাতুল্লহে ওয়া-বারাকাতুহু আব্বাজান! যান ! ফী আমানিল্লাহ্‌ ” , হাসিমুখে আয়িশা বিদায় দিল ওর কলিজার টুকরা কে !

কৌতূহলী নিতু জিজ্ঞেস করলো,

-“ কিসের দুয়া ভাবী?”

-“প্রতি সপ্তাহে ওকে একটা একটা করে দুয়া শিখাই ভাবী। যেমন এই সপ্তাহ জুড়ে ওকে বাথরুমে ঢোকার দুয়াটা শিখাচ্ছি। প্রতি মঙ্গলবার একটা করে নতুন দুয়া পড়া দেয় আমাকে! সেটার কথাই বলতেসিল” …

- “আল্লাহ্‌ ভাবী! ও তো এখনো অনেক ছোট! মাত্র তো ক্লাস ওয়ানে … এখন থেকেই এত কিছু!!”

এবার আয়িশা একটু জোরে-সোরে বসলো … এই প্রশ্নটার জন্যেই মনে মনে অপেক্ষা করছিল। চায়ের কাপ নামিয়ে রেখে বললো,

-“আসলে ভাবী, বাচ্চারা তো ফিত্‌রাহ্‌-গত ভাবে নিষ্পাপ থাকে । ওদের চিন্তা-চেতনা, মন-মানসিকতাকে অনেকটা কাদার সাথে তুলনা করা যায় ... কাদাকে যেভাবে Shape করে রেখে দেওয়া হলে সেটা পরে শক্ত হয়ে যায়, তেমনি ছোট থাকতেই বাচ্চাদেরকে যেরকম মন-মানসিকতার মাধ্যমে বড় হতে দেওয়া হবে, সেটাই ওদের মনে গেঁথে পরে শক্ত হয়ে যাবে।

তাই এখন থেকেই আস্তে আস্তে যদি আল্লাহ্‌ তা’আলা সম্পর্কে, ইসলাম সম্পর্কে ধারণা দিতে পারা যায়,তাহলে পরে বালেগ্‌ মানে Teenage হলে সেটাই ওদের মধ্যে শক্ত হয়ে গেঁথে যাবে! ওরা যখন বুঝবে যে, 'আমি দরজা লাগিয়ে যা করছি -সেটা আম্মু-আব্বু না দেখলে কি হয়েছে-- আল্লাহ্‌ তো ঠিক-ই দেখছেন-" তখন দেখা যাবে যে, আব্বু-আম্মুর পাহারা দেওয়ায় ছাড়াই সে অপ্রয়োজনীয় পাপ থেকে বিরত থাকছে ইনশাআল্লহ্‌”

- হুম! এভাবে তো ভেবে দেখি নাই ভাবী! Teenager দের এর কথা আর বইলেন না ভাবী! মাঝে মাঝে তো কান্না পায় , ছোট ছিল, কত ভালো ছিল- teenage হয়েছে তো আর কিসের মা, কিসের বাবা!

- না না ভাবী! এটাও আমাদের বুঝতে হবে যে, একবার বাচ্চা রা Teenage হয়ে গেলে তখন ওরা আল্লাহ্‌-র দৃষ্টিতে বালেগ্‌! ওদের কাজের জন্যে সম্পূর্ণ ওরা দায়ী! কিন্তু তার আগ পর্যন্ত বাবা-মা যেন ইসলামের আলোকে বাচ্চাটাকে Life এর সাথে কিভাবে Deal করতে হবে, সেটা নিয়ে পুরোপুরি Prepared করে দিয়ে যায়- এটা মা-বাবার দায়িত্ব! এই দায়িত্বের গুরুভাগ টুক বাচ্চা থাকতেই তো পালন করে নিতে হবে ভাবী! বড় হলেও দায়িত্ব শেষ হয়ে যাবে না! কিন্তু, ওদের যদি সত্যিকার দ্বীনের স্বাদ ছোট থাকতেই না দেওয়া হয়, তাহলে ততদিনে ওরা ওদের মতন Life-Style বেছে নিলে, পরে ওদেরকে সত্যের দিকে ফিরানো কঠিন হবে !”

-- ভাবী! কিভাবে কি করবো! বাচ্চাদের কে তো এখনি এই কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে ভাবানো যাবে না! নাকি যাবে ?

আর চারপাশে খালি ভিডিও Games, টিভি-- Entertainment বলতে তো এই আছে। এগুলার যে কোন টাই তো ওদের ইসলাম থেকে দূর দূর পর্যন্ত কোন শিক্ষা দিবে না। তাইলে উপায় কি ? এসবের Substitude হিসেবে কি দেওয়া যায় আপা?

- - ইনশাআল্লহ্‌ সেটার-ও ব্যবস্থা করা যাবে... :-))

ভাবী! আমরা ইসলাম কে কঠিন করলেই সেটা কঠিন! এখানে জীবন-বিধান খুব পানির মতন পরিষ্কার! এখানে আমরা কঠিন-সোজার Business এ না গিয়ে যেটা সত্য সেটাকে সত্য বলে মানবো!

আর ওদেরকে আনন্দ দিবার জন্যে হালাল Alternative-ও আছে তো! ধরেন বাইরে মাঠে খেলতে দেওয়া যায়, এতে অন্তত আজকাল কার Video-games এর violence আর অশ্লীল ফিত্‌না থেকে দূরে থাকলো। তাছাড়া ছোট থেকেই আঁকা-আঁকি বা আর্ট জাতীয় কাজ পছন্দ করলে, সেটাতে ব্যস্ত রাখা যায়। মেয়ে বাচ্চাগুলি কে আম্মুর সাথে মিলে রান্নায় সাহায্য করতে পারলেও অনেক বাচ্চারা মজা পায় ...

তাছাড়া এখন টেকনোলজি এখন এত উন্নত ভাবী ! ... মজার মজার Math/science games পাওয়া যায় বিভিন্ন software এ...আমার উমর তো ওগুলা খেলেও অনেক মজা পায়!! অর ব্রেইন-ও Productive কিছু করার Chance পাচ্ছে, প্লাস আনন্দের সাথে সাথে খেলতেও পাচ্ছে!

... আবার Youtube এও আজকাল বাচ্চাদের ইসলাম শিক্ষার উপযোগী অনেক সুন্দর মজার মজার Visualized video আছে- সেগুলি Cartoon network এর alternative হতে পারে...

আর সবচেয়ে Awesome কোনটা হতে পারে জানেন ভাবী ? ওদেরকে কুরআনের কিছু সূরা মুখস্থ করাতে ব্যস্ত রাখা যেতে পারলে... মাদারাসার বাচ্চাগুলিকে দেখবে ওরা কিন্তু Video games কি জিনিস জানে না! তাছাড়াও আমার পরিচিত দ্বীনি একটা বোনের ছোট্ট একটা মেয়ে আছে, সে কাউকে দেখলেইই নাকি জিজ্ঞেস করে,

"এই তোমার কয়টা সূরা মুখস্থ?" জানো আমার না ২২ টা সূরা মুখস্থ হুম্‌!!"

হা হা!

মাশাআল্লহ্‌! পিচ্চি নাকি গড়গড় করে লম্বা লম্বা সূরাগুলি মুখস্থ বলে যায়- দেখলে আমাদের-ই লজ্জা লেগে যায়!! ওদের মাথাতেও নিশ্চয়ই Video games এর কথাও কখনো আসেনা! আল্লাহ্‌-র কালামের সাথে ওর অন্তরকে ছোট থেকেই এমন ভাবেই গেঁথে দেওয়া হয়েছে যে সেটা মুখস্থ করাই ওর Entertainment! সেজন্যে বলিউড লাগে না, হলিউড লাগে না, Video-games লাগে না, অযাচিত friend-circle এ জড়ানোর ভয় টাও থাকে না!

তো ভাবী, এরকম হালালের পথ খুঁজতে চাইলে অনেক পাওয়া যাবে ইনশাআল্লহ্‌ ... আল্লাহ্‌-সুবহানুতা'আলার কাছে আন্তরিকভাবে চাইলে তিনি ঠিক-ই দরজা খুলে দিবেন ...

-Thank you ভাবী! আপনি তো যাকে বলে, আমার চোখ খুলে দিলেন ... !

- আরে ধুর ভাবী! আমি তো খালি উসিলাহ্‌ সমস্ত প্রশংসা সেই রবের যিনি আমাকে উসিলাহ্‌ করে আপনাকে এসব জানার সুযোগ করে দিলেন আলহামদুলিল্লাহ্‌!

- ভাবী এখন উঠি তাইলে ...

- আচ্ছা ঠিক আছে ভাবী... ভাবী!! আরেকটা কথা !!

- জ্বী বলেন...

-ভাবী! বাচ্চাদেরকে এই পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান যে জিনিস টা আপনি দিতে পারেন সেটা হচ্ছে- আপনার সময়! আপনার সঙ্গ ঢেলে ঢেলে দিবেন! মা-বাবাকে যেন অভিভাবক হিসেবে-ও পায়, বন্ধু হিসেবে-ও পায়, মন খুলে বলার কাউকে কিছু বলতে ইচ্ছে হলে আপনার বাচ্চা যেন সবার আগে আপনার কাছেই ছুটে আসে- আর কারো কাছে না!

আর এটা তখন-ই সম্ভব হবে, যখন সে ইসলামের আলোকে বুঝবে পিতা-মাতা কি জিনিস, মায়ের পায়ের নিচে বেহেশ্‌ত থাকার মানে কি জিনিস, বাবা কি জিনিস্‌- তাই Again সারমর্ম এটাই যে-- দিন শেষে বাচ্চা টাকে সবার আগে বুঝাতে হবে ইসলাম টা কি জিনিস্‌!

বুঝলেন ভাবী?

- ইনশাআল্লহ্‌ ভাবী! অনেক অনেক দুয়া করবেন আমার বাচ্চাগুলির জন্যে যেন ইসলামের আলোকে নেক সন্তান করে বড় করতে পারি ...

- -আমীন ভাবী! আল্লাহ্‌ কবুল করে নিক আমাদের সবাই কে... ফীয়ামানিল্লাহ্‌

- ফী আমানিল্লাহ্‌ আল্লাহ্‌ হাফেজ ভাবী আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারহমাতুল্লহে ওয়াবারকাতুহু...

- আচ্ছা!!! আমিও নিবো তিরিশ নেকী-- ওয়া আলাইকুমআসসালাম ওয়ারহমাতুল্লহে ওয়াবারকাতুহু

... মিষ্টি একটা হাসি দিয়ে এভাবেই দুইজনের সুন্দর বিকেল টা শেষ হল ...

বিষয়: বিবিধ

১৬৩৫ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

227126
২৭ মে ২০১৪ রাত ০৮:১৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগলো খুব লিখাটি
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১২
183603
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : জাজাকিল্লাহ খইর Good Luck
227138
২৭ মে ২০১৪ রাত ০৮:৩৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো
আমরা বাচ্চাদের শিক্ষা দেয়া বলতে বেশিরভাগই বুঝি স্কুলে ভাল রেজাল্ট করান। কিন্তু মানবিক দিকগুলি বিবেচনা করিনা।
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৩
183604
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খইর
227163
২৭ মে ২০১৪ রাত ০৯:২৯
ভিশু লিখেছেন : ভালো লাগ্লো...Happy Good Luck
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৩
183605
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : শুকরিয়া
227241
২৮ মে ২০১৪ রাত ০৩:৫৪
পিপীলিকা লিখেছেন : Rose Rose Good Luck Good Luck Thumbs Up Thumbs Up
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৩
183606
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : Happy>-
227273
২৮ মে ২০১৪ সকাল ০৮:১১
Sada Kalo Mon লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো, মুখে কিছু বললাম না- Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Rose Rose Rose Applause Applause
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৪
183607
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : শুকরিয়া
227281
২৮ মে ২০১৪ সকাল ০৯:০০
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সুন্দর! Rose Rose Rose
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু Happy - আচ্ছা, আমার কত পয়েন্ট হোল? Winking
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৫
183608
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : ওয়াআলাইকুমআসসালাম ওয়ারহমাতুল্লহি ওয়াবারকাতুহু !! আপি! ৩০ !!! ৩০ !! পাক্কা তিরিশ !!! আলহামদুলিল্লাহ্‌ !
[বিঃদ্রঃ স্যরি আপি লেট হয়ে গেলো অনেক! ব্লগে আসা হয় না ]
227290
২৮ মে ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
egypt12 লিখেছেন : Rose Rose Rose
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৫
183609
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck
227450
২৮ মে ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
আহমদ মুসা লিখেছেন : ধন্যবাদ পিলাচ
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৫
183611
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : শুকরিয়া
227478
২৮ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:১৯
পুস্পিতা লিখেছেন : পড়লাম, জানলাম, শিখলাম। অনেক ধন্যবাদ।
২১ জুন ২০১৪ সকাল ০৬:১৫
183610
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : আপনাকেও অনেক শুকরিয়া বোন Good Luck
১০
248922
২৮ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:৪৯
বুড়া মিয়া লিখেছেন : বেশ সুন্দর উপস্থাপনা শিশু-শিক্ষার ব্যাপারে
ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File