যে অন্ধ মানুষ আলো আলোকিত করেছেন বিশ্বকে
লিখেছেন লিখেছেন চিলেকোঠার সেপাই ২২ মার্চ, ২০১৪, ০৭:২২:১৫ সন্ধ্যা

শেইখ আহমাদ ইয়াসিন। এই বিপ্লবী মহানায়ক ১৯৩৭ সালের ১লা জানুয়ারি ফিলিস্তিনের আল জুরা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন।মাএ ৩ বছর বয়েসে পিতাকে হারান।১২ বছর বয়েসে একটি এ্যাক্সিডেন্ট এর শিকার হন এবং সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যান।কিন্তু তিনি দমে যাননি। এর মিশরের আল আযাহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন।পড়ে তার দৃষ্ট শক্তি কমে যায়।তবে তার মনের আলোয় আলোকিত করেন সমগ্র দুনিয়া।
তিনি পেশায় ছিলেন এরাবিক ও ইসলামের শিক্ষক, ১৯৬৭ ইসরাইলী দখলের পর তিনি তার খুৎবার মাধ্যমে সারা ফিলিস্তিনী মানুষের মন জয় করে নেন।
১৯৮৩ সালে তিনি গাজা ইসলামিক কমপ্লেক্সের সভাপতি থাকা অবস্থায় মিথ্যা মামলায় ইসরাইলীদের হাতে গ্রেফতার হোন এবং ১৩ বছর জেল রায় দেয় কোর্ট মার্শাল, পরে ১৯৮৫ সালে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
অবৈধ ইসরাইলীদের হাত থেকে আরব বিশ্বকে মুক্ত করতে তিনি ১৯৮৭ সালে গঠন করেন "ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস"। এরপর থেকেই শুরু হয় তার ও হামাসের উপর নির্মম নির্যাতন, তিনি চোখ হারান, বেশ কয়েকবার তার বাড়িঘর গুড়িয়ে দেয়া হয়, হত্যার চেষ্টা করা হয়, গ্রেফতারো হোন।
কিন্তু লাভ হয় নাই কিছু তেই, আল্লাহর জন্য এই প্রচেষ্টা থামেনি, ঠেকাতে পারেনাই কেও। তারা গাজায় এত সকল অত্যাচার সত্ত্বেও হামাসকে গরে তুলেন সমাজসেবী একটি দলরূপে, তারা প্রতিষ্ঠা করে গাজা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, শত শত হাসপাতাল ও স্কুল-কলেজ, গরে তুলে দাতব্য প্রতিষ্ঠান। এই বিশাল আন্দোলন সারা বিশ্বকে অবাক করে দেয়। যেই অবাক চিত্র প্রায়শই আমরা স্পষ্টত দেখতে পাই ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধগুলোতে, হামাসে সামরিক শাখা আল কাসসাম ব্রিগেড যখন নাস্তানাবুদ করে কাপুরুষ অবৈধ ইসরাইলী গুলাকে।
এসব দেখে কাপুরুষ ইসরাইলী বাহিনী ২০০৪ সালের ২২ মার্চ যখন তিনি ফজরের নামাজ পড়ে বেড় হন তখন সাইলেন্সার হেলিকাপ্টার থেকে মিসাইল হামলা করে হত্যা করেন। আজ বিশ্বের নির্যাতিত মানুষের মহান নেতা , এই মহান বিপ্লবীর ১০ম শাহাদাত দিবস।তার প্রতি অযুত শ্রদ্ধা। আল্লাহ তার এই মহান দাসকে জান্নাতবাসী করুন, ফিলিস্তিনী ভাই-বোনদের মুক্ত করুন, অবৈধ ইসরাইলকে নিশ্চিহ্ন করুন।
আমীনশেইখ আহমাদ ইয়াসিন। এই বিপ্লবী মহানায়ক ১৯৩৭ সালের ১লা জানুয়ারি ফিলিস্তিনের আল জুরা গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন।মাএ ৩ বছর বয়েসে পিতাকে হারান।১২ বছর বয়েসে একটি এ্যাক্সিডেন্ট এর শিকার হন এবং সারা জীবনের জন্য পঙ্গু হয়ে যান।কিন্তু তিনি দমে যাননি। এর মিশরের আল আযাহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন।পড়ে তার দৃষ্ট শক্তি কমে যায়।তবে তার মনের আলোয় আলোকিত করেন সমগ্র দুনিয়া।
তিনি পেশায় ছিলেন এরাবিক ও ইসলামের শিক্ষক, ১৯৬৭ ইসরাইলী দখলের পর তিনি তার খুৎবার মাধ্যমে সারা ফিলিস্তিনী মানুষের মন জয় করে নেন।
১৯৮৩ সালে তিনি গাজা ইসলামিক কমপ্লেক্সের সভাপতি থাকা অবস্থায় মিথ্যা মামলায় ইসরাইলীদের হাতে গ্রেফতার হোন এবং ১৩ বছর জেল রায় দেয় কোর্ট মার্শাল, পরে ১৯৮৫ সালে তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
অবৈধ ইসরাইলীদের হাত থেকে আরব বিশ্বকে মুক্ত করতে তিনি ১৯৮৭ সালে গঠন করেন "ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস"। এরপর থেকেই শুরু হয় তার ও হামাসের উপর নির্মম নির্যাতন, তিনি চোখ হারান, বেশ কয়েকবার তার বাড়িঘর গুড়িয়ে দেয়া হয়, হত্যার চেষ্টা করা হয়, গ্রেফতারো হোন।
কিন্তু লাভ হয় নাই কিছু তেই, আল্লাহর জন্য এই প্রচেষ্টা থামেনি, ঠেকাতে পারেনাই কেও। তারা গাজায় এত সকল অত্যাচার সত্ত্বেও হামাসকে গরে তুলেন সমাজসেবী একটি দলরূপে, তারা প্রতিষ্ঠা করে গাজা ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়, শত শত হাসপাতাল ও স্কুল-কলেজ, গরে তুলে দাতব্য প্রতিষ্ঠান। এই বিশাল আন্দোলন সারা বিশ্বকে অবাক করে দেয়। যেই অবাক চিত্র প্রায়শই আমরা স্পষ্টত দেখতে পাই ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধগুলোতে, হামাসে সামরিক শাখা আল কাসসাম ব্রিগেড যখন নাস্তানাবুদ করে কাপুরুষ অবৈধ ইসরাইলী গুলাকে।
এসব দেখে কাপুরুষ ইসরাইলী বাহিনী ২০০৪ সালের ২২ মার্চ যখন তিনি ফজরের নামাজ পড়ে বেড় হন তখন সাইলেন্সার হেলিকাপ্টার থেকে মিসাইল হামলা করে হত্যা করেন। আজ বিশ্বের নির্যাতিত মানুষের মহান নেতা , এই মহান বিপ্লবীর ১০ম শাহাদাত দিবস।তার প্রতি অযুত শ্রদ্ধা। আল্লাহ তার এই মহান দাসকে জান্নাতবাসী করুন, ফিলিস্তিনী ভাই-বোনদের মুক্ত করুন, অবৈধ ইসরাইলকে নিশ্চিহ্ন করুন।
আমীন
বিষয়: রাজনীতি
১১৫৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য






































পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন