The sun and moon God

লিখেছেন লিখেছেন শুভ্র আহমেদ ২৭ এপ্রিল, ২০১৪, ০৮:৫২:৫৯ রাত

the sun and moon God

হিন্দু ধর্মের ঈশ্বর /ঈশ্বরী ক'জন?

অনেকেই বলেন, তেত্রিশ কোটি। আবার কেউ বা বলেন সব কিছুই ঈশ্বর, যেমন: কেউ বলে চাদ ঈশ্বর, সূর্য ঈশ্বর।

এখন প্রশ্ন হল : এই চাদ ও সূর্য ঈশ্বরকে কি সর্ব শক্তিধর ঈশ্বর মানা যায়?

আসুন আমার বিশ্লেষণ পড়ুন :

আমরা এখন জানি যে সূর্য তার রাজ সিংহাসনে বসে আছেন। আর সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, নয়টি গ্রহ। এর মাঝে একটি গ্রহ হল " পৃথিবী" যেখানে আমরা থাকি। আর পৃথিবীকে কেন্দ্র করে যে উপগ্রহটি ঘুরে সেটি হল চাদ। আর পৃথিবীর সব চেয়ে কাছে যে তারাটি অবস্থিত, তার নাম হল : সূর্য।

সূর্য নিয়ে একটি গল্প আছে, প্রচীন গ্রিকরা বিশ্বাস করত, এপোলো নামের এক দেবতা আছেন যিনি প্রতিদিন রথে করে সূর্যকে উঠাতেন এবং নামাতেন।

আবার সনাতন ধর্মের অনুসারীরা বিশ্বাস করে সূর্য কে ঘোড়া আকাশে স্থাপন করেছে,

যেমন:

"Sun is full of light and

knows all the human

beings, so his horses take

him

to sky to look at the

world" (Rig Ved 1/50/1)


অর্থঃ সূর্য

আলোর আধার এবং সকল

মানব সম্প্রদায় কে সে চেনে, তাই তার

ঘোড়া গুলো তাকে বিশ্ব দেখানোর জন্য

আকাশে নিয়ে গেছে।

আবার

"O, Bright sun, a

chariot named harit with

seven horses takes you to

sky"

(Rig Ved 1/50/8)


অর্থঃ

"হে, উজ্জ্বল সূর্য, হৃত নামক

সাত ঘোরায় চালিত রথ

তোমাকে আকাশে নিয়ে গেছে।"

আবার

"O, man, the sun who

is most attractive, takes

round of the earth, on his

golden

chariot through

the sky and removes the

darkness of the earth"

(Yajur Ved 33/43)


অর্থঃহে মানব, আকর্ষনীয় সূর্য

সোনার রথের উপর

চড়ে পৃথিবীকে প্রদক্ষিন

করছে এবং পৃথিবীর অন্ধকার দূর

করছে।

--কিন্তু,এরপরও মানা যেতো যে, তারা ঈশ্বর। কিন্তু গত শতাব্দীতে কিছু বিজ্ঞানীরা গিয়ে ছিলেন চাদে। তারা চাদ নিয়ে গভেষনা করেছেন। চাদে কোনো প্রানীর বসবাস নেই, অযোগ্য।

এখন প্রশ্ন হল , এভাবে যার উপড়ে পারা দিয়ে হেটে চলে আসল মানুষ সে কিভাবে দেবতা হয়?

অন্তত কোনো সুস্থ মানুষের পক্ষে তা মানা সম্ভব না।

চাদ নিয়েও ইরানিয় গল্প আছে।

যে এক রাজা নাকি আকাশের চাদ দেখবেন বলে এক মই তৈরি করেন। কিন্তু চাদের তুলনায় তা অনেক বেশী লম্বা হয়ে যায়, তাই তিনি বলেন, নিচ থেকে মই কেটে দিতে, কিন্তু তিনি তখন উপড়ে থাকেন। আর যখন কাটা হল তখন তিনি পড়ে গেলেন। এরপর আর কেউ চাঁদে যাওয়ার সাহস করেনি।

চাদ-সূর্য নিয়ে আবার মাতা মাতি করতো গ্রিক রা, সূর্য গ্রহন, চন্দ্র গ্রহনকে তারা মানতো, ঈশ্বরের অভিশাপ।

যাই হোক, আধুনিক যুগে এদের মেনে নেওয়া যার যার নিজেস্ব ব্যাপার, এর উপড় বক্তক্ষেপ করা উচিত হবে না, যদি আবার অমঙ্গল হয় !

কোনো হাসিহাট্টা করবেন না, বা গালি দিবেন না। যদি কোনো ভুল পান, আমাকে বলুন, আমি মেনে নিব

বিষয়: বিবিধ

১০২৯ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

214057
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৩
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : আবু দার বর্ণিত : নবী আমাকে সূর্য অস্ত যাওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন- তুমি কি জান সূর্য অস্ত যাওয়ার পর সেটা কোথায় যায় ? আমি উত্তর দিলাম - আল্লাহ ও তার নবী সবচাইতে ভাল জানেন। নবী বললেন - অস্ত যাওয়ার পর এটা যেতে যেতে আল্লাহর আরশর নিচে পৌছয় ও পূনরায় উদিত হওয়ার জন্য অনুমতি প্রার্থনা করতে থাকে। অত:পর তাকে অনুমতি দিলে সে আবার উদিত হয় , কিন্তু এমন এক দিন আসবে যখন তাকে অনুমতি দেয়া হবে না। সহি বুখারি , ভলিউম-৪, বই -৫৪, হাদিস -৪২১
Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor

২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০৬
162327
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : ও তাইলে তুমি মিয়া হিন্দু? আসলে এই হিন্দু নামটাও কিন্তু আমাদের দেওয়া।

আচ্ছা যাক তাহলে, তুমি যেই হাদিসটা টা দিলা, আমি যদি বৈজ্ঞানিক ভাবে তা প্রমান করতে পারি, তুমি কি ইসলাম ধর্ম গ্রহন করবা?? যদি করো, তাহলে উত্তর দিব। নয়তো তোমার মতো ফালতুকে বুঝানোর জন্য এতো টাইম নাই।
214061
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৬
214123
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:০৫
আবু জারীর লিখেছেন : ভালো লাগলো
ধন্যবাদ
214124
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:১৩
শুভ্র আহমেদ লিখেছেন : আবু দার বর্ণিত :
নবী আমাকে সূর্য অস্ত
যাওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস
করলেন- তুমি কি জান সূর্য অস্ত যাওয়ার পর
সেটা কোথায় যায় ? আমি উত্তর দিলাম -
আল্লাহ ও তার নবী সবচাইতে ভাল জানেন।
নবী বললেন - অস্ত যাওয়ার পর
এটা যেতে যেতে আল্লাহর আরশর
নিচে পৌছয় ও পূনরায় উদিত হওয়ার জন্য
অনুমতি প্রার্থনা করতে থাকে। অত:পর
তাকে অনুমতি দিলে সে আবার উদিত হয় ,
কিন্তু এমন এক দিন আসবে যখন
তাকে অনুমতি দেয়া হবে না। সহি বুখারি ,
ভলিউম-৪, বই -৫৪, হাদিস -৪২১
|

এই হাদিস দিয়ে নবীজির বিজ্ঞান সম্পর্কে মূর্খতা প্রকাশ করা আর কোরান যে এরকম নিরক্ষর লোকের পক্ষে লেখা অসম্ভব তা-ই প্রকাশ করে । আছে কোনো ইসলাম বিদ্ধেষী, আলোচনা করার জন্য? আসুন আলোচনা করি ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File