✍✍ কাছে আসার সাহসী গল্প....
লিখেছেন লিখেছেন সোহান আর চৌধুরী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ০২:৩১:৩২ দুপুর
•• গল্পের দ্বিতীয় ভাগঃ
হোস্টেল লাইফের ঘটনা। রাতের খাবার খেয়ে রুমে ফিরছি....
দেখি হোস্টেলে লবিতে হালকা শোরগোল। একটা কুকুর মুখে করে একটি মাংসপিণ্ড নিয়ে এসেছে,মৃত একটি বাচ্চার মাংসপিণ্ড। পূর্ণাঙ্গ শারীরিক অবয়ব গঠিত হয়নি,দেখেই বুঝা যাচ্ছে লেট এবোরশনের কেস।
কুকুরটা বাচ্চার মাথাটা খুবলে খুবলে খাচ্ছিলো...
হোস্টেলের দাদু এসে তাড়িয়ে দিলে মাথাটা রেখেই পালিয়ে গেলো কুকুরটা....
•• গল্পের প্রথম ভাগঃ
রুমমেট বড়ভাইয়ের কাছে একদিন তার এলাকার এক বন্ধুর ফোন আসলো। ফোনে যা বলল...
সেই বন্ধুর গার্লফ্রেন্ড প্রেগনেন্ট। শুরুতে বুঝতে পারেনি,এখন দেরি হয়ে গেছে তাই এবোরশন করাতে বলেছে ডাক্তার। একটা ক্লিনিক ম্যানেজ করে দিতে হবে যেখানে এবোরশন করানো যাবে...
-------------------------
ঘটনা দুটোর সময় ভিন্ন হলেও এর পেছনের অধিকাংশ কাহিনীপরিক্রমা এক। ভালোবাসার মাত্রাধিক প্রত্যাশা,অবৈধ অবাধ শারীরিক সম্পর্ক, ফলস্বরূপ সমাজে সম্মান হারানোর ভয়,অতঃপর ক্লিনিকের বন্ধ প্রকোষ্ঠে একটি জীবন নষ্ট....
ভালোবাসা নিয়ে সরগরম দেশ। একটু ফুর্তি করতে আপত্তি নেই যৌবন জ্বালায় ছারখার কপোত-কপোতিদের। ফলস্বরূপ অবলিলায় এমন জীবন ধ্বংস হচ্ছে হরহামেশাই। নৈতিকতার নসিহত তো পরের কথা কমপক্ষে ইউ-টিউব থেকে দেখে নিয়েন এবোরশনের ভিডিওগুলো। তারপর বাস্তবতার নিরিখে নিজেই চিন্তা করিয়েন কিভাবে রচনা করবেন আপনার কাছে আসার সাহসী গল্প.....
-Sohan R Chowdhury
বিষয়: বিবিধ
১৪২৭ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন