যেথায় আঘাত করলে হাসিনার পতন নিশ্চিত!!

লিখেছেন লিখেছেন বেদূঈন পথিক ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৩, ১২:০৮:১৩ রাত

আপনি আমি যতই কেন মিছিল করিনা কেন এই সরকারের কিছুই করা যাবেনা?

ঢাকাতে আঘাত করেও কিছু হবেনা আঘাত করতে হবে এক্কেবারে জায়গা মত

লাঠি আর ঢিল ছুরে গুলি খেয়ে মরার চেয়ে শক্ত হাতে এগিয়ে আসতে হবে

বলবেন কি ভাবে?

আমি যানি শিবিরের ছেলেরা অনেক সাহসী কিন্তু সাহস দিয়ে শেষ রক্ষা হবেনা

তিতুমিরের অনেক সাহস ছিলো কিন্তু আধুনিক অস্ত্রের কাছে সাহস আর ইটপাটকেল নিয়ে লড়াই হবেনা বর্তমানে পুলিশ বাহিনি আর প্রশাসন যেখানেই যান না কেন দলিও লোকে ভর্তি তাই কোথাও বিচার চেয়েও পাবেনা

আর শিবিরের হাতেও আধুনিক কোন অস্ত্র নাই

তাই কিভাবে রক্ষা হবে

এর চাইতে আমি কিছু কৌশলে শিখিয়ে দেই যদি পারেন সকলের কাছে পৌছাই দিবেন

মনে করেন,

কোন এলাকায় পুলিশের টহল গেছে সেখানে আপনারা তাদের গারি থেকে দুরে থাকবেন এবং যথাসম্ভব চেস্টা করবেন তাদের ফলো করতে তারা কোথায় যায় এবং কোন রাস্তায় যায়, এবং চেস্টা করবেন অন্য লোকদিয়ে রাস্তা দেখানো র কথা বলে একটু ফাকা রাস্তা দেখিয়ে দিতে

আর অন্য সাথিদের তাদের গমনের রাস্তায় ফাদ পাততে

ফাদ কিংবা অন্ধকারের মধ্যে নিজেকে আড়ালে রেখে যাতে তারা খুব সহযেই কাউকে দেখতে না পায়

রাইট

মনে রাখবেন যে কোন যুদ্ধে যয়িকাতুল হওয়ার একমাত্র মাধ্যম গুপ্ত হামলা

আমার হামলার উদ্দ্যেশ্য কাউকে হত্যা করা না

আমার হামলার উদ্দেশ্যে তাদের মনে ভয় ভিতি ধরানো তাদের এংগেয করা

যতবেশি পুলিশ কিংবা এংগেয করতে পারবেন তত বেশি সফল হবেন

মনে করেন একটা থানা কিংবা ফারিতে বড়জোর ৩০০ পুলিশ থাকে

জানবেন অবস্যই

তবে আমি আপনাদের দলের লোক

আমি সামরিক বাহিনীতে আছি।

যা বলছিলাম

মনে করেন ৩০০ পুলিশ দারা পুরা উপজেলাকে নিরাপত্তা দিতে হয় আবার বিভিন্ন আসামি ধরতে যেতে হয় আবার থানার ডিউটিতে লাগাতে হয় এরকম অনেক ডিউটি আছে তাই দেখা যায় এখানে ওখানে যেতে হলে বড়জোর ২৯ ৪০ জন সদস্য নিয়ে যেতে হয়

আর বাকি লোক থাকে রেস্টে

আর এইজন্য মুল কাজ হল সবাই মিলে একজায়গায় না থেকে সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে যাওয়া এবং হঠাৎ করে আক্রমণ করে তরিত গতিতে সেখান থেকে সরে যাওয়া আবার আরেক জায়গায় হামলা করা।

এভাবে দেখা যাবে ধরাপরার সম্ভাবনা কম কিন্তু বিক্ষোভ কিংবা আন্দোলন বেগবান করার সম্ভাবনা বেশি।

আর এটা করতে হবে এমন সময় যখন সবাই আরাম আয়েস করবে তখন

দিনের বেলা তো সবই দেখা যায় তাই দিনকে ছেরে রাতকে বেছে নিতে হবে

যখন দেখবেন সবাই ঘুমিয়ে গেছে ঠিক অইসময় চালাইতে হবে হামলা।

আবার হামলা করতে হবে বিভিন্ন জায়গায় একেক সময় একেক জায়গায় একদিন এখানে তো আরেকদিন ওখানে।

মুলকথা একজায়গায় দুইবার জাওয়া যাবেনা

একজায়গায় দুইবার মোটেও যাওয়া চলবেনা

আক্রমণ সাথে প্রত্যাবর্তন ঝরের বেগে আক্রমণ করেই ঝরের বেগে ফিরে আসতে হবে তবেই সবাই বিরক্ত হবে রেস্ট নস্ট হবে জনগন সরকারের উপর বিরক্ত হবে পুলিশ কাউকে পাবেনা মিডিয়া কারো ছবি ফলাও করে প্রচার করতে পারবেনা পুলিশ কাউকে গুলি করতে পারবেনা কেউ মারাও যাবেনা। উপরন্তু পুলিশ ফেরার পথে ফাদে ফেলে রাস্তায় পিটায়ে আধামরা করে রাখার সুযোগ পাওয়া যাবে।

বিষয়: রাজনীতি

১৬৩৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য