ঔদ্ধত্য যখন সীমা ছাড়িয়ে যায়
লিখেছেন লিখেছেন রক্তলাল ১৮ জুলাই, ২০১৫, ০৬:৫৭:১৩ সকাল
ফেরাউন নমরুদরা পার পায়নি। ইয়াহিয়া হিটলার পার পায়নি।
কথায় আছে পাপ বাপরেও ছাড়েনা।
কোথাকার কোন ব্যাঙাচি বাপ্পাদিত্য নামাজরত এজন নিরীহ মানুষকে বলে 'কুত্তার বাচ্চা'। বলে ফাসি দিয়ে মারতে।
অন্যকে ফাসিতে ঝুলাতে এই মানুষ্য রক্ত পিপাসু মানুষ নামক পশুর চেয়ে অধম ইতর প্রানী গুলো রক্তনেশায় খুব বেশি উন্মত্ত।
তাদের ব্যাপারে আমি বলি - পৃথিবীর সকল বাংলাদেশী এবং মুসলিমকে - বাপ্পাদিত্যর মত পশুকে খুজে বের কর এন্ড হ্যাং দেম।
বিষয়: বিবিধ
১১৬৫ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এতে পতাকার মর্যাদা বেড়েছে বৈ কমে নি ।
বাংলাদেশী মুসলমানেরা তাদের দেশের মাটিতেই (আল্লাহর জমিন) নামাজ পড়ে , সিজদা করে - আল্লাহর উদ্দেশ্যে ।
বাপ্পাদিত্যের যদি পতাকায় দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে দেখে চুলকানী উঠে তাহলে মাটিতে নামাজ পড়া দেখে চুলকানী তো আরও আগে ওঠার কথা !
নিশ্চয়ই পতাকার মর্যাদার চেয়ে দেশের মাটির মর্যাদা উপরে । এবং সব কিছুর উপরেই আল্লাহর মর্যাদা ।
মানুষের অপরাধ নির্ধারণ করা হয় তার উদ্দেশ্যের উপর নির্ভর করে। এই ভদ্রলোক এমন কিছু করেন নি যার জন্য 'হ্যাং' বা ফাসি দিতে হবে।
তা হলে, মোহাম্মদের কার্টুনের উপর জায়নামাজ বানালে নবীর মর্যাদা আরো বেড়ে যাবে। কি বলেন??
তাদের মনে আল্লাহ , নবী - রাসূল ও সাহাবীদের কোন ছবি বা মূর্তির কল্পনা করে না ।
এটা করে খৃষ্টান , হিন্দু , ইহুদী সহ সকল মুশরিকেরা তাদের ধর্মকে ঘিরে।
মুসলমানদেরকে তাদেরই মত বিপথে নিয়ে যাবার জন্য এসব মুশরিকদের চেষ্টার অন্ত নেই ।
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন !! অন্য কোনো উপায় না থাকলে জাতীয় পতাকার উপর নামাজ পড়লে ইসলামের দৃষ্টিতে কোন দোষ/ত্রুটি নাই। বরং, এতে ঐ ব্যক্তির উন্নত বাংগালী-মুসলিম জাতীয়তাবোধের প্রকাশ ঘটেছে।
মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
গাজা অবিরত সেবন করলে অনেক কিছুই কাল্পনিক মনে য়। তোর মত নগন্য ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অশিক্ষিত এই প্রথম এসব কথা বলছে না।
তাতে সুন্দর, শান্তি, সভ্যতার কিছু আসে যায়না।
বিচিত্র দেশ! এখানে নামাজ পড়লে গালি পেতে হয়, আবার ফাঁসীর দাবীও উঠে!
এই অপি বাইদানের কমেন্টগুলি ডিলেট করে দেন প্লিচ
স্বাধীনতা তুমি জায়নামাজের উদার জমিন। লাইনটা ঠিকভাবে মনে পড়ছে না। তাহলে কোথায় সমস্যা??
দেশপ্রেম থাকলে পতাকার দিকে না তাকিয়ে মেরুদন্ডহীন বাপ্পাদিত্যরা যাক না দুর্নীতি দমন কমিশনে। গিয়ে সব নথি পত্র বের করে সব দুর্রনীতিবাজদের ফাসির দাবী করূক।
যেসব মন্ত্রী, হাসিনা, শেখ সেলিম সহ দুর্নীতি চাদাবাজি করছে তাদের অফিসে গিয়ে লাথি মেরে টেনে হেঁচড়ে নিয়ে এসে ফাসির দাবী করুক তা পারবেনা।
কারণ সে মেরুদন্ডহীন। নিরীহ একজন মুসলিম নামাজ পড়ছেন তাতেই তার বাহাদুরী। মুসলিম বিদ্বেষী জারজরাই এমন করতে পারে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন